ব্রুস মারে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ব্রুস মারে
১৯৬৭ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ব্রুস মারে
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামব্রুস আলেকজান্ডার গ্রেনফেল মারে
জন্ম (1940-09-18) ১৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ (বয়স ৮৩)
জনসনভিল, নিউজিল্যান্ড
ডাকনামব্যাগস[১]
উচ্চতা৬ ফুট ৩ ইঞ্চি (১.৯১ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক
ভূমিকাব্যাটসম্যান
সম্পর্কজেএফ মারে (কন্যা), অ্যামিলিয়া কার (নাতনী)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১১৪)
১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৮ বনাম ভারত
শেষ টেস্ট২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯৫৮ - ১৯৭৩ওয়েলিংটন
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১৩ ১০২
রানের সংখ্যা ৫৯৮ ৬২৫৭
ব্যাটিং গড় ২৩.৯২ ৩৫.৫৫ ৬.০০
১০০/৫০ ০/৫ ৬/৪৩ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৯০ ২১৩
বল করেছে ২৩৮২ -
উইকেট ৩০ -
বোলিং গড় ০.০০ ২৮.৯৩ -
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং ১/০ ৪/৪৩ -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২১/- ১২৪/- ৩/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৬ অক্টোবর ২০২০

ব্রুস আলেকজান্ডার গ্রেনফেল মারে, কিউএসও (ইংরেজি: Bruce Murray; জন্ম: ১৮ সেপ্টেম্বর, ১৯৪০) জনসনভিল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৬০-এর দশকের শেষদিক থেকে শুরু করে ১৯৭০-এর দশকের সূচনালগ্ন পর্যন্ত সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ওয়েলিংটন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘ব্যাগস’ ডাকনামে পরিচিত ব্রুস মারে

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

ওয়েলিংটনের উত্তরাঞ্চলীয় শহরতলী এলাকা জনসনভিলে ব্রুস মারে’র জন্ম। হাট ভ্যালি হাই স্কুলে ভর্তি হন। এরপর, ওয়েলিংটনের ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূগোল বিষয়ে অধ্যয়ন করেন। ক্যান্টারবারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোল বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রীধারী হন।[২] নিউজিল্যান্ডের তয়া এলাকার ভূগোল নিয়ে স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে অভিসন্দর্ভ করেন।[৩]

১৯৫৮-৫৯ মৌসুম থেকে ১৯৭২-৭৩ মৌসুম পর্যন্ত ব্রুস মারে’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘদেহের অধিকারী ছিলেন ব্রুস মারে। প্রায় দশ মৌসুম ওয়েলিংটনের পক্ষে খেলার পর জাতীয় দলে খেলার জন্যে আমন্ত্রিত হন।

১৮ বছর বয়সে ওয়েলিংটনের পক্ষে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নেন ব্রুস মারে। ১৯৫৮-৫৯ মৌসুমে ওয়েলিংটনে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় প্রতিপক্ষীয় দল ছিল সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস। প্রথম ইনিংসে তিনি ৪৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন। বেশ কয়ক মৌসুম প্লাঙ্কেট শীল্ড প্রতিযোগিতায় খেলার পর ১৯৬৭-৬৮ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্যরূপে টেস্টবিহীন সফরে অস্ট্রেলিয়া গমন করেন। আশাতীত সফলতার স্বাক্ষর রেখেছিলেন তিনি। এ পর্যায়ে তিনি ৪৩.৮৭ গড়ে ৩৫১ রান সংগ্রহ করেছিলেন।

১৯৬৮-৬৯ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলেন। ডুনেডিনে অনুষ্ঠিত খেলায় ওয়েলিংটনের সদস্যরূপে প্রতিপক্ষ ওতাগোর বিপক্ষে তার দল ৩৯২/৫ তুলে ইনিংস ঘোষণা করে। নিজে করেন ২১৩ রান।[৪] ১৯৬৯-৭০ মৌসুমের প্লাঙ্কেট শীল্ডে তিনি সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকে পরিণত হন। চার খেলায় পাঁচটি অর্ধ-শতরানের ইনিংস খেলে ৬১.৪২ গড়ে ৪৩০ রান তুলেন।[৫]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তেরোটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন ব্রুস মারে। ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৮ তারিখে ডুনেডিনে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১ তারিখে ক্রাইস্টচার্চে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

মাত্র তিনজন ক্রিকেটারের অন্যতম হিসেবে কোন রান খরচ ব্যতিরেকেই টেস্ট উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। এরফলে, তার খেলোয়াড়ী জীবনে বোলিং গড় দাঁড়ায় ০.০০। ১৯৬৮ সালে ওয়েলিংটনে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তিনি ৬ বল করে ভারতীয় উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান সৈয়দ আবিদ আলী’র উইকেট লাভে সক্ষম হন।[৬]

১৯৬৮-৬৯ মৌসুমে ভারত দল নিউজিল্যান্ড গমন করে। ১৯৬৮ সালের শুরুতে ডুনেডিনে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয় তার। খেলায় তিনি ১৭ ও ৫৪ রান সংগ্রহ করতে পেরেছিলেন।[৭] ক্রাইস্টচার্চে অনুষ্ঠিত সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৭৪ রান সংগ্রহ করেন। এ পর্যায়ে গ্রাহাম ডাউলিংয়ের সাথে প্রথম উইকেট জুটিতে ১২৬ রান তুলতে সক্ষম হন। এরফলে, ভারতের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের প্রথম টেস্ট জয়ের পথ সুগম করেন। ঐ খেলায় তিনি চারটি ক্যাচও তালুবন্দী করেছিলেন।[৮] দ্বিতীয় টেস্টে করেন ৭৪ রান।

ভারত গমন[সম্পাদনা]

১৯৬৯ সালে ইংল্যান্ড গমনার্থে তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ৪০.০০ গড়ে ৮০০ রান পেলেও উভয় টেস্টেই তিনি ব্যর্থতার স্বাক্ষর রাখেন। তাসত্ত্বেও, পরবর্তী শীতকালে ১৯৬৯-৭০ মৌসুমে ভারত ও পাকিস্তান গমনের সুযোগ পান। ৩৭.৭০ গড়ে ৬৪১ রান করেন। তন্মধ্যে, ছয় টেস্টে অংশ নিয়ে ২৭.৪১ গড়ে ৩২৯ রান সংগ্রহ করেছিলেন। এ পর্যায়ে তিনি তার সর্বোচ্চ টেস্ট ইনিংস খেলেন ৯০ রানের।

লাহোরে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে স্বাগতিক পাকিস্তান দলকে প্রথমবারের মতো পরাজিত করে তার দল। এ পর্যায়ে তিনি ব্যক্তিগত সেরা ৯০ রানের ইনিংস খেলেন। লাহোরে অনুষ্ঠিত নিম্নমূখী রানের ঐ খেলায় চারটি ক্যাচও তালুবন্দী করে নিউজিল্যান্ডকে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম জয়ে ভূমিকা রাখেন। ঐ টেস্টের একদিন পর রাওয়ালপিন্ডিতে অনুষ্ঠিত অনুশীলনীমূলক খেলায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ক্রিজে অবস্থান করে বিসিসিপি সভাপতি একাদশের বিপক্ষে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেন।[৯] ১৯৭০-৭১ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্ট খেলায় অংশ নেন। এ পর্যায়ে তিনি উভয় ইনিংসেই এক রান করেছিলেন।

১৯৬৯-৭০ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া দল নিউজিল্যান্ড সফরে আসে। ল্যাঙ্কাস্টার পার্কে ব্যাটিং অনুপযোগী দ্বিতীয় অনানুষ্ঠানিক টেস্টে দূর্দান্ত খেলেন তিনি। শতরানের ইনিংস খেলেন। মাত্র ৩৭ মিনিটে অর্ধ-শতরানের কোটা স্পর্শ করেন।[১০] তিনি ব্যাটিংয়ে আধিপত্য বজায় রেখে অগ্রসর হন ও ১১০ রানে বিদেয় নেন। ঐ পর্যায়ে দলীয় সংগ্রহ ছিল মাত্র ১৪৪/৬।[১১]

১৯৬০ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে ব্রুস মারে

অবসর[সম্পাদনা]

১৯৬৯ সালের জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাস ইংল্যান্ড, ভারত ও পাকিস্তান সফর করেন। এরপর, তিনি তার শিক্ষকতা পেশায় ফিরে স্বস্তি পান। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর ওয়েলিংটন এলাকার একটি বিদ্যালয়ের প্রিন্সিপাল হিসেবে ১৯৮১ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। তিনি বেশ কয়েকটি ভূগোলবিষক গ্রন্থ প্রকাশ করেন ও ঐগুলো পাঠ্যপুস্তক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। শিক্ষকতা পেশা থেকে অবসর নেয়ার পর ওয়েলিংটনভিত্তিক ক্রিকেট প্রশাসক ও ঐতিহাসিকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন তিনি।

২০০৪ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ক্রিকেট ওয়েলিংটনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।[১২] ২০০৮-০৯ মৌসুমের শুরুতে তার সম্মানার্থে ওয়েলিংটন ক্লাব ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ সাংবার্ষিক সেরা ক্রীড়াবিদকে ব্রুস মারে পদক প্রদান করছে।[১৩]

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

তার সমসাময়িক নিউজিল্যান্ডীয় দলীয় সঙ্গী ব্রায়ান ইলভিক পোলার্ডের নায় তিনিও ধর্মীয় কারণে রবিবার দিন ক্রিকেট খেলা থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর থেকে ১৯৭০-এর দশকের শুরুতে বিশ্বব্যাপী রবিবার দিন খেলায় বিরতি দেয়া হয়। ১৯৬৭ সালে ‘দ্য ক্রিস্টিয়ান এন্ড স্পোর্টস’ নামীয় পুস্তিকা প্রকাশ করেন।[১৪]

ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর শিক্ষকতা পেশায় মনোনিবেশ ঘটান। ওয়েলিংটনের কাছাকাছি তয়া কলেজে শিক্ষকতা করেন। ১৯৮১ সালে লোয়াড় হাটের নেনে কলেজে অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৯ থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত তয়া কলেজের অধ্যক্ষ হন।[২] জুন, ২০০২ সালে জনসেবায় ভূমিকা রাখায় কুইন্স সার্ভিস অর্ডার পদবী লাভ করেন।[১৫]

১৯৬৪ সাল থেকে তয়ায় বসবাস করছেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত। শোনা নাম্নী এক রমণীর পাণিগ্রহণ করেন। এ দম্পতির তিন কন্যা ও এক পুত্র রয়েছে।[২] তার নাতনী অ্যামেলিয়া কার ২০১৭ সালের মহিলাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছে।[১৬]

রচনাসমগ্র[সম্পাদনা]

লেখক হিসেবেও তার সুনাম ছিল। ১৯৭০-এর দশক থেকে ১৯৮০-এর দশক পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ভূগোলবিষয়ক পাঠ্যপুস্তক একাকী কিংবা যৌথভাবে লেখেন। অবসর গ্রহণের পর থেকে তয়া জেলাকে ঘিরে কয়েকটি গ্রন্থ প্রকাশ করেন।

  • Easter & Modern Issues (1972)
  • Food and Population in Monsoon Asia (1976, with Michael Steer)
  • New Zealand Population (1976, 1977, 1983, with Michael Steer)
  • Japan: Agriculture and Industry (1977, with Michael Steer)
  • India: Agriculture and Industry (1977, with Michael Steer)
  • Relief and Climate of New Zealand (1977, with Michael Steer)
  • A Resource Book of New Zealand Agriculture (1980, with Michael Steer)
  • Population of North America (1981, with Michael Steer)
  • The Streets of Tawa (2005)
  • An Historical Atlas of Tawa (2006)
  • Best of Tawa: Porirua, and They Who Settled It: First Published in the Canterbury Times, 11 March 1914 to 1 July 1914 by Elsdon Best (2007, edited, with David Wood)
  • Rails through the Valley: The Story of the Construction and Use of the Railway Lines through Tawa (2008, with David Parsons)
  • The Tawa Flat Cemetery: 1861–1978 (2009, with Richard Herbert)
  • Arthur Carman's Suitcase: The Life and Times of Arthur Herbert Carman (2011, with David Wood)[১৭]
  • A History of Tawa (2014)
  • The Tawa Memorial: Commemorating Those from the Tawa District Who Gave Their Lives in the Service of their Country and in the Cause of Peace (2017)
  • Willowbank Reserve, Tawa, and its Environs (2018, with David Parsons)
  • The Careys of Northamptonshire, England & Wellington, New Zealand (2018)
  • The Mexteds of Pluckley, Kent and Tawa Flat, Wellington (2019)

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. McConnell, Lynn। "Spirit of Wellington cricket remembered at dinner"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৮ 
  2. "2 Minutes with Bruce Murray"। TawaLink। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৮ 
  3. "Tawa's History mapped out in geographical relief"Tawa Historical Society। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  4. "Otago v Wellington 1968-69"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৭ 
  5. "Batting in Plunket Shield 1969-70"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৮ 
  6. "New Zealand v India in 1967/68"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-১২ 
  7. Wisden 1969, p. 854.
  8. Wisden 1969, pp. 855-56.
  9. Wisden 1971, pp. 862-863.
  10. Nigel Smith, Kiwis Declare: Players Tell the Story of New Zealand Cricket, Random House, Auckland, 1994, p. 133.
  11. Don Neely & Richard Payne, Men in White: The History of New Zealand International Cricket, 1894–1985, Moa, Auckland, 1986, p. 420.
  12. "Annual Report 2012-13" (পিডিএফ)Cricket Wellington। ৭ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৮ 
  13. "Unlikely finalists in spotlight"Stuff.co.nz। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৮ 
  14. "The Christian and sport"। Te Puna। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৮ 
  15. "Queen honours artists, mathematicians, sports people and literary lights"NZ Herald। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০১৮ 
  16. "Women's World Cup – Eight youngsters to watch"International Cricket Council। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুন ২০১৭ 
  17. Dando, Kris। "Old suitcase a treasure for Tawa historian"stuff.co.nz। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৮ 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]