বীরেন শিকদার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
শ্রী বীরেন শিকদার
ডক্টরেট
ড. শ্রী বীরেন শিকদার
কাজের মেয়াদ
১২ জানুয়ারি ২০১৪ – ৭ জানুয়ারি ২০১৯
পূর্বসূরীমুজিবুল হক চুন্নু
উত্তরসূরীজাহিদ আহসান রাসেল
মাগুরা-২ আসনের সংসদ সদস্য
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
৩০ জানুয়ারি ২০১৯
কাজের মেয়াদ
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ – ২৮ জানুয়ারি ২০১৯
কাজের মেয়াদ
২৫ জানুয়ারি ২০০৯ – ২৪ জানুয়ারি ২০১৪
পূর্বসূরীকাজী সালিমুল হক কামাল
কাজের মেয়াদ
১৪ জুলাই ১৯৯৬ – ১৩ জুলাই ২০০১
পূর্বসূরীকাজী সালিমুল হক কামাল
উত্তরসূরীকাজী সালিমুল হক কামাল
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্মশ্রী বীরেন শিকদার
(1949-08-16) আগস্ট ১৬, ১৯৪৯ (বয়স ৭৪)
মাগুরা, বাংলাদেশ
নাগরিকত্ববাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
রাজনৈতিক দলবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
দাম্পত্য সঙ্গীশ্রীমতি শান্তিলতা শিকদার
সন্তান
  • অমিতাভ শিকদার
  • বিউটি শিকদার
পিতামাতাবিহারী লাল শিকদার (বাবা)
শিক্ষাএমএ, এলএলবি
প্রাক্তন শিক্ষার্থীজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পেশারাজনীতি
জীবিকাআইনজীবী
ধর্মসনাতন

ড. শ্রী বীরেন শিকদার (জন্ম: অক্টোবর ১৬, ১৯৪৯ ) একজন বাংলাদেশী আইনজীবী এবং রাজনীতিবিদ। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। তিনি ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ১২ জানুয়ারি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন।

প্রাথমিক জীবন ও শিক্ষা[সম্পাদনা]

বীরেন শিকদারের জন্ম ১৯৪৯ সালের ১৬ অক্টোবর মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার সিংড়া গ্রামে। পিতার নাম বিহারী লাল শিকদার এবং মাতা শ্রীমতি সরস্বতী শিকদার। পিতা পেশায় একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি ঝিনাইদহ জেলার হাটবারবাজার হাইস্কুল হতে এসএসসি, সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ হতে এইচ এস সি ও যশোর মাইকেল মধুসূদন কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রি গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে আইনশাস্ত্রে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন।

রাজনৈতিক জীবন[সম্পাদনা]

বীরেন শিকদার ১৯৬৮-৬৯ সালে বৃহত্তর যশোর জেলার ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন। ১৯৭১ সালে তিনি মুজিব বাহিনীর সদস্য হিসেবে নিজ এলাকায় মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং ১২ জানুয়ারি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হন। বীরেন শিকদার ১৯৮৫ সালে শালিখা উপজেলার চেয়ারম্যান এবং ১৯৯৬ সাল, ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। তিনি তার পেশাদার জীবনে বিভিন্ন সময়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি ও সরকারি প্রতিষ্ঠান কমিটির সদস্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

ব্যক্তিগত জীবন[সম্পাদনা]

বীরেন শিকদারের স্ত্রীর নাম শান্তিলতা শিকদার। ওনাদের এক ছেলে ও এক মেয়ে। ছেলে অমিতাভ শিকদার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যবসা প্রশাসন ইনষ্টিটিউট হতে এমবিএ পাস করেছেন। মেয়ে বিউটি শিকদার স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রাপ্ত। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকুরি করছেন।[১]

সমাজ সেবা[সম্পাদনা]

তিনি তার নিজ গ্রাম শালিখার সিংড়ায় তার মায়ের নামে সরস্বতী শিকদার স্কুল এ্যান্ড কলেজ, পিতার নামে বিহারীলাল শিকদার ডিগ্রি কলেজ এবং আড়পাড়া ডিগ্রি মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা। মহম্মদপুর সদরে তার নিজ নামে শ্রী বীরেন শিকদার আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ভিডিও বিনোদপুর ডিগ্রী কলেজ

পুরস্কার ও সম্মাননা[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সদস্যদের তালিকা

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]