সুরবাহার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা |
|||
| ১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০২১}} |
|||
[[চিত্র:Sur2.jpg|thumb|220px|সুরবাহার]] |
[[চিত্র:Sur2.jpg|thumb|220px|সুরবাহার]] |
||
'''সুরবাহার''' হচ্ছে সেতারের মতো দেখতে একটি তারযন্ত্র। এটা বেইজ সেতার হিসাবেও পরিচিত। উত্তর ভারতের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে এর ব্যবহার হয়। সেতারের মতো দেখতে হলেও এর স্বর বেশ নিম্ন। সুরবাহার লম্বায় ৫১ ইঞ্চি, শুকনো লাউয়ের তুম্বাটি সুর কম্পনের জন্য ব্যবহৃত হয়। লম্বা ডান্ডিটি সাধারণত সেগুণ কাঠের হয়ে থাকে। |
'''সুরবাহার''' হচ্ছে সেতারের মতো দেখতে একটি তারযন্ত্র। এটা বেইজ সেতার হিসাবেও পরিচিত। উত্তর ভারতের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে এর ব্যবহার হয়। সেতারের মতো দেখতে হলেও এর স্বর বেশ নিম্ন। সুরবাহার লম্বায় ৫১ ইঞ্চি, শুকনো লাউয়ের তুম্বাটি সুর কম্পনের জন্য ব্যবহৃত হয়। লম্বা ডান্ডিটি সাধারণত সেগুণ কাঠের হয়ে থাকে। |
||
১৮:৫৫, ২৬ মার্চ ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
 |
সুরবাহার হচ্ছে সেতারের মতো দেখতে একটি তারযন্ত্র। এটা বেইজ সেতার হিসাবেও পরিচিত। উত্তর ভারতের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে এর ব্যবহার হয়। সেতারের মতো দেখতে হলেও এর স্বর বেশ নিম্ন। সুরবাহার লম্বায় ৫১ ইঞ্চি, শুকনো লাউয়ের তুম্বাটি সুর কম্পনের জন্য ব্যবহৃত হয়। লম্বা ডান্ডিটি সাধারণত সেগুণ কাঠের হয়ে থাকে।
সুরবাহার তৈরি হয়েছিল ১৮২৫ সালে । মনে করা হয় যে ওস্তাদ সাহেবদাদ খানই এ যন্ত্রটি তৈরি করেন। তবে সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা যায় যে লক্ষ্মৌর সেতার বাদক ওস্তাদ গোলাম মোহাম্মদ সুরবাহার সৃষ্টি করেন।
বিখ্যাত সুরবাহার শিল্পী
তথ্যসূত্র
| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
| শুষিরযন্ত্র |  | |
|---|---|---|
| ততযন্ত্র (টানা) | ||
| ততযন্ত্র (ছড়) | ||
| আনদ্ধযন্ত্র | ||
| ঘনযন্ত্র | ||
| অন্যান্য | ||