মহাশক্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Md Arif bd (আলোচনা | অবদান) 2409:4060:187:9E4:5ED2:97B8:28D6:ECF8 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 4271801 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩ নং লাইন: | ৩ নং লাইন: | ||
| Caption = |
| Caption = |
||
| Name = মহাশক্তি |
| Name = মহাশক্তি |
||
| Abode = |
| Abode = দেবীলোক |
||
| Weapon = ত্রিশূল, শঙ্খ,<br /> চক্র, ধনুর্বাণ, পদ্ম ইত্যাদি। |
| Weapon = ত্রিশূল, শঙ্খ,<br /> চক্র, ধনুর্বাণ, পদ্ম ইত্যাদি। |
||
| Consort =[[শিব]] |
| Consort =[[শিব]] |
||
১৩ নং লাইন: | ১৩ নং লাইন: | ||
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref> |
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে [[বৈষ্ণবধর্ম|বৈষ্ণব]] ও [[শৈবধর্ম|শৈবধর্মে]] মহাশক্তি হলেন [[পুরুষ (হিন্দুধর্ম)|পুরুষের]] নারীশক্তি [[প্রকৃতি]]। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন [[লক্ষ্মী]] এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা [[শিব|শিবের]] প্রকৃতি হলেন [[পার্বতী]]।<ref>Tiwari, Path of Practice, p. 55</ref> |
||
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] |
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল [[কুণ্ডলিনী]] শক্তি।<ref>The Shambhala Encyclopedia of Yoga, p.270</ref> |
||
== আরও পড়ুন == |
== আরও পড়ুন == |
০৭:১৯, ২৯ মে ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
মহাশক্তি |
---|
হিন্দু শাক্তধর্মে মহাশক্তি (দেবনাগরী সংস্কৃত: महाशक्ति) জগত সৃষ্টির আদি কারণ এবং জগতের প্রধান শক্তি। হিন্দুধর্মে তাকে দিব্য জননীর স্থান প্রদান করা হয়।
শাক্তধর্মে মহাশক্তিকেই সর্বোচ্চ ঈশ্বর মনে করা হয়। তবে বৈষ্ণব ও শৈবধর্মে মহাশক্তি হলেন পুরুষের নারীশক্তি প্রকৃতি। বৈষ্ণবধর্মের সর্বোচ্চ ঈশ্বর বিষ্ণুর প্রকৃতি হলেন লক্ষ্মী এবং শৈবধর্মের কেন্দ্রীয় দেবতা শিবের প্রকৃতি হলেন পার্বতী।[১]
শাক্ত বিশ্বাস অনুযায়ী, মহাশক্তি কেবলমাত্র সৃষ্টির কারণই নন, তিনি জগতের সকল পরিবর্তনেরও মূল কারণ। মহাশক্তির আদি ও অন্ত নেই। এই সর্বাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ রূপটি হল কুণ্ডলিনী শক্তি।[২]
আরও পড়ুন
- Shakti and Shakta, by John Woodroffe, Published by Forgotten Books, 1910. আইএসবিএন ১-৬০৬২০-১৪৫-X.
- Hymns to the Goddess, Translated by John George Woodroffe, Ellen Elizabeth (Grimson) Woodroffe, Published by Forgotten Books, 1952 (org 1913). আইএসবিএন ১-৬০৬২০-১৪৬-৮.
- Hymn to Kali:Karpuradi Stotra, by Sir John Woodroffe. Published by Forgotten Books. 1922. আইএসবিএন ১-৬০৬২০-১৪৭-৬.
- McDaniel, June (২০০৪)। Offering Flowers, Feeding Skulls: Popular Goddess Worship in West Bengal। New York: Oxford University Press।
- Datta, Reema and Lowitz, Lisa. Sacred Sanskrit Words, Stonebridge Press, Berkeley, 2005.
- Feuerstein, Georg. The Shambhala Encyclopedia of Yoga, Shambhala Publications, Boston, 2000
- Tiwari, Bri. Maya. The Path of Practice: A Woman's Book of Ayurvedic Healing, Motilal Banarsidass Press, 2002
- Shakti : Multidisciplinary Perspectives on Women’s Empowerment in India/edited by Ranjana Harish and V. Bharathi Harishankar. New Delhi, Rawat, 2003, আইএসবিএন ৮১-৭০৩৩-৭৯৩-৩.