চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ২২°২৮′১৪″ উত্তর ৯১°৪৭′০৫″ পূর্ব / ২২.৪৭০৬৫৮২৩° উত্তর ৯১.৭৮৪৬৯৮৯৬° পূর্ব / 22.47065823; 91.78469896
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের গ্রন্থাগার যোগ
Moheen (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ
১৬ নং লাইন: ১৬ নং লাইন:
| collection_size = <!-- {{Format price|number}} -->
| collection_size = <!-- {{Format price|number}} -->
| director =
| director =
| num_employees =
| num_employees = ৮৬+ (২০১০)
| parent_organization= [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়]]
| parent_organization= [[চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়]]
| affiliation =
| affiliation =
২৪ নং লাইন: ২৪ নং লাইন:


==অবস্থান==
==অবস্থান==
[[চট্টগ্রাম]] শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার উত্তরে [[হাটহাজারী|হাটহাজারী থানার]] [[ফতেহপুর ইউনিয়ন|ফতেহপুর ইউনিয়নে]] অবস্থিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার শহীদ মিনারের পাশে আইটি ভবনের পশ্চিমে এই গ্রন্থাগারের অবস্থান।<ref name="LAS">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://coral.uchicago.edu:8443/display/lasa/Chittagong+University+Library+%28Chittagong%2C+Bangladesh%29 |শিরোনাম=Chittagong University Library (Chittagong, Bangladesh) |লেখক= |সম্পাদক= |তারিখ= |ওয়েবসাইট= |প্রকাশক=Libraries & Archives in South Asia |সংগ্রহের-তারিখ=মে ৪, ২০১৫}}</ref><ref name="সৌন্দর্যের আধার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক= |তারিখ=এপ্রিল ১৫, ২০১৫ |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : প্রাকৃতিক ও স্থাপত্য সৌন্দর্যের আধার |ইউআরএল=http://www.dailyinqilab.com/details/8023/চট্টগ্রাম-বিশ্ববিদ্যালয়-:-প্রাকৃতিক-ও-স্থাপত্য-সৌন্দর্যের-আধার |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইনকিলাব]] |অবস্থান=[[ঢাকা]] |সংগ্রহের-তারিখ=মে ৪, ২০১৫ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> গ্রন্থাগারের সামনে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ এবং দক্ষিণে চাকসু ভবন।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |সম্পাদক১-শেষাংশ=খালেদ |সম্পাদক১-প্রথমাংশ=মোহাম্মদ |সম্পাদক২-শেষাংশ=দাশগুপ্ত |সম্পাদক২-প্রথমাংশ=অরুণ |সম্পাদক৩-শেষাংশ=হক |সম্পাদক৩-প্রথমাংশ=মাহবুবুল |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার |সংগ্রহের-তারিখ=৫ মে ২০১৯ |বিভাগ=নগর-জীবন |সাময়িকী=হাজার বছরের চট্টগ্রাম |ধরন=৩৫ বর্ষপূর্তি বিশেষ সংখ্যা |প্রকাশক=এম এ মালেক, [[দৈনিক আজাদী]] |প্রকাশনার-স্থান=চট্টগ্রাম |প্রকাশনার-তারিখ=নভেম্বর ১৯৯৫ |পাতাসমূহ=৩০৯-৩১০ }}</ref><ref name="dailysangram">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=মহিউদ্দিন টিপু |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি আলোকিত এক টুকরো গ্রাম |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/news_details.php?news_id=26215 |তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১০ |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি ১০, ২০১৫ |কর্ম=[[দৈনিক সংগ্রাম]] }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref><ref name="কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=সাহাবুদ্দীন জামিল |তারিখ=নভেম্বর ২৮, ২০১৩ |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার |ইউআরএল=http://shampratikdeshkal.com/library/2013/11/28/949 |সংবাদপত্র=সাম্প্রতিক দেশকাল |অবস্থান= |সংগ্রহের-তারিখ=মে ৪, ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151002172011/http://shampratikdeshkal.com/library/2013/11/28/949 |আর্কাইভের-তারিখ=২ অক্টোবর ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>
[[চট্টগ্রাম]] শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার উত্তরে [[হাটহাজারী|হাটহাজারী থানার]] [[ফতেহপুর ইউনিয়ন|ফতেহপুর ইউনিয়নে]] অবস্থিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার শহীদ মিনারের পাশে আইটি ভবনের পশ্চিমে এই গ্রন্থাগারের অবস্থান।<ref name="LAS">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://coral.uchicago.edu:8443/display/lasa/Chittagong+University+Library+%28Chittagong%2C+Bangladesh%29 |শিরোনাম=Chittagong University Library (Chittagong, Bangladesh) |প্রকাশক=Libraries & Archives in South Asia |সংগ্রহের-তারিখ=মে ২০১৫}}</ref><ref name="সৌন্দর্যের আধার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=১৫ এপ্রিল ২০১৫ |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: প্রাকৃতিক ও স্থাপত্য সৌন্দর্যের আধার |ইউআরএল=http://www.dailyinqilab.com/details/8023/চট্টগ্রাম-বিশ্ববিদ্যালয়-:-প্রাকৃতিক-ও-স্থাপত্য-সৌন্দর্যের-আধার |সংবাদপত্র=[[দৈনিক ইনকিলাব]] |অবস্থান=[[ঢাকা]] |সংগ্রহের-তারিখ=মে ২০১৫ }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes}}</ref> গ্রন্থাগারের সামনে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ এবং দক্ষিণে চাকসু ভবন।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি |সম্পাদক১-শেষাংশ=খালেদ |সম্পাদক১-প্রথমাংশ=মোহাম্মদ |সম্পাদক২-শেষাংশ=দাশগুপ্ত |সম্পাদক২-প্রথমাংশ=অরুণ |সম্পাদক৩-শেষাংশ=হক |সম্পাদক৩-প্রথমাংশ=মাহবুবুল |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার |সংগ্রহের-তারিখ=৫ মে ২০১৯ |বিভাগ=নগর-জীবন |সাময়িকী=হাজার বছরের চট্টগ্রাম |ধরন=৩৫ বর্ষপূর্তি বিশেষ সংখ্যা |প্রকাশক=এম এ মালেক, [[দৈনিক আজাদী]] |প্রকাশনার-স্থান=চট্টগ্রাম |প্রকাশনার-তারিখ=নভেম্বর ১৯৯৫ |পাতাসমূহ=৩০৯-৩১০ }}</ref><ref name="কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=সাহাবুদ্দীন জামিল |তারিখ=নভেম্বর ২৮, ২০১৩ |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার |ইউআরএল=http://shampratikdeshkal.com/library/2013/11/28/949 |সংবাদপত্র=সাম্প্রতিক দেশকাল |অবস্থান= |সংগ্রহের-তারিখ=মে ৪, ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151002172011/http://shampratikdeshkal.com/library/2013/11/28/949 |আর্কাইভের-তারিখ=২ অক্টোবর ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref>


==ইতিহাস==
==ইতিহাস==
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
[[চিত্র:Chittagong University Library garden (07).jpg|thumb|গ্রন্থাগারের অভ্যন্তরিণ বাগান]]
[[চিত্র:Chittagong University Library garden (07).jpg|thumb|গ্রন্থাগারের অভ্যন্তরিণ বাগান]]


১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বরের কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়ে ভবনের নিচতলায় {{রূপান্তর|১২০০|ft2}} বিশিষ্ট একটি কক্ষে মাত্র ৩০০টি বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে গ্রন্থাগারটির যাত্রা শুরু হয়।<ref name="আজাদী">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=গাজী মোহাম্মদ নুরউদ্দিন |শিরোনাম=প্রাচীন পুঁথি-পাণ্ডুলিপির বিশাল সংগ্রহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার |ইউআরএল=http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1617&table=september2014&date=2014-09-14&page_id=36&view=&instant_status= |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি ১০, ২০১৫ |কর্ম=[[দৈনিক আজাদী]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151023215055/http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1617&table=september2014&date=2014-09-14&page_id=36&view=&instant_status= |আর্কাইভের-তারিখ=২৩ অক্টোবর ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> পরবর্তীকালে ১৯৬৮ সালে বর্তমান প্রশাসনিক ভবনের (মল্লিক ভবন) দক্ষিণ পাশে মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ) ভবনে প্রায় ১৪ হাজার বই নিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর অস্থায়ী গ্রন্থাগারাটি বর্তমান ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের ডিসেম্বর মাসের দিকে কিছুদিনের জন্য গ্রন্থাগারটি পুনরায় বর্তমান প্রশাসনিক ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। বর্তমানে {{রূপান্তর|৫৬৭০০|ft2}} পরিমিত এলাকা জুড়ে গ্রন্থাগারটি বিস্তৃত।
১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বরের কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়ে ভবনের নিচতলায় {{রূপান্তর|১২০০|ft2}} বিশিষ্ট একটি কক্ষে মাত্র ৩০০টি বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে গ্রন্থাগারটির যাত্রা শুরু হয়।<ref name="আজাদী">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=গাজী মোহাম্মদ নুরউদ্দিন |শিরোনাম=প্রাচীন পুঁথি-পাণ্ডুলিপির বিশাল সংগ্রহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার |ইউআরএল=http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1617&table=september2014&date=2014-09-14&page_id=36&view=&instant_status= |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি ১০, ২০১৫ |কর্ম=[[দৈনিক আজাদী]] |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151023215055/http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1617&table=september2014&date=2014-09-14&page_id=36&view=&instant_status= |আর্কাইভের-তারিখ=২৩ অক্টোবর ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref><ref name="এক টুকরো গ্রাম">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=টিপু |প্রথমাংশ1=মহিউদ্দিন |শিরোনাম=চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি আলোকিত এক টুকরো গ্রাম |ইউআরএল=http://www.dailysangram.com/post/26215-চট্টগ্রাম-বিশ্ববিদ্যালয়-কেন্দ্রীয়-লাইব্রেরিআলোকিত-এক-টুকরো-গ্রাম |সংগ্রহের-তারিখ=১২ মে ২০১৯ |প্রকাশক=[[দৈনিক সংগ্রাম]] |তারিখ=২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190512161231/http://www.dailysangram.com/post/26215-চট্টগ্রাম-বিশ্ববিদ্যালয়-কেন্দ্রীয়-লাইব্রেরিআলোকিত-এক-টুকরো-গ্রাম |আর্কাইভের-তারিখ=১২ মে ২০১৯}}</ref> পরবর্তীকালে ১৯৬৮ সালে বর্তমান প্রশাসনিক ভবনের (মল্লিক ভবন) দক্ষিণ পাশে মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ) ভবনে প্রায় ১৪ হাজার বই নিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর অস্থায়ী গ্রন্থাগারাটি বর্তমান ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের ডিসেম্বর মাসের দিকে কিছুদিনের জন্য গ্রন্থাগারটি পুনরায় বর্তমান প্রশাসনিক ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। বর্তমানে {{রূপান্তর|৫৬৭০০|ft2}} পরিমিত এলাকা জুড়ে গ্রন্থাগারটি বিস্তৃত।<ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>


==পরিচালনা==
==পরিচালনা==
গ্রন্থাগারটি প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরের সভাপতিত্বে নেতৃত্বাধীন সকল অনুষদের ডিন সহ ১৪ সদস্যের একটি কমিটি কর্তৃক পরিচালিত। গ্রন্থাগারিক এই কমিটির সদস্য-সচিব হিসেবে বিবেচিত। এই কমিটি গ্রন্থাগার পরিচালনার যাবতীয় নীতিমালা প্রণয়ন এবং সময়ানুযায়ী গ্রন্থাগারের কার্যক্রমের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করে।
গ্রন্থাগারটি প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরের সভাপতিত্বে নেতৃত্বাধীন সকল অনুষদের ডিন সহ ১৪ সদস্যের একটি কমিটি কর্তৃক পরিচালিত। গ্রন্থাগারিক এই কমিটির সদস্য-সচিব হিসেবে বিবেচিত। এই কমিটি গ্রন্থাগার পরিচালনার যাবতীয় নীতিমালা প্রণয়ন এবং সময়ানুযায়ী গ্রন্থাগারের কার্যক্রমের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করে।

গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এযাবৎকাল পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে দশজন গ্রন্থাগারিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম প্রতিষ্ঠাতা সহকারি গ্রন্থাগারিক ছিলেন আতাউর রহমান, যিনি ৩১ অক্টোবর ১৯৬৬ থেকে ১৬ অক্টোবর ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন।<ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>


==ভবন==
==ভবন==
৪৬ নং লাইন: ৪৮ নং লাইন:
দ্বিতীয় তলায় রয়েছে বিজ্ঞান, ব্যবসা প্রশাসন, আইন এবং সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য স্বতন্ত্র পাঠকক্ষ। এছাড়াও রয়েছে দুষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সযবাদপত্র শাকা, ফটোকপি শাখা, কম্পিউটার ল্যাব এবং ইন্টারনেট কক্ষ।
দ্বিতীয় তলায় রয়েছে বিজ্ঞান, ব্যবসা প্রশাসন, আইন এবং সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য স্বতন্ত্র পাঠকক্ষ। এছাড়াও রয়েছে দুষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সযবাদপত্র শাকা, ফটোকপি শাখা, কম্পিউটার ল্যাব এবং ইন্টারনেট কক্ষ।


গ্রন্থাগারের মধ্যবর্তী তলায় রয়েছে রেফারেন্স বা উৎস শাখা, জার্নাল ও সাময়িকী শাখা, এবং গবেষণা কক্ষ।
গ্রন্থাগারের মধ্যবর্তী তলায় রয়েছে রেফারেন্স বা উৎস শাখা, জার্নাল ও সাময়িকী শাখা, এবং গবেষণা কক্ষ।<ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>


===মুক্তিযুদ্ধ কর্নার===
===মুক্তিযুদ্ধ কর্নার===
৮৩ নং লাইন: ৮৫ নং লাইন:
[[চিত্র:Book Stuck at Chittagong University Library (04).jpg|thumb|বাম|বুকস্টাক]]
[[চিত্র:Book Stuck at Chittagong University Library (04).jpg|thumb|বাম|বুকস্টাক]]


গ্রন্থাগারের সংগৃহীত পাঠসামগ্রীকে প্রধান সংগ্রহ, জার্নাল সংগ্রহ, রেফারেন্স সংগ্রহ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থিসিস সংগ্রহ, দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা এই পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। গ্রান্থাগার ভবনের নিচ তলায় এর প্রশাসনিক শাখা যেখানে গ্রন্থাগারিকের অফিস অ্যাকুইজিশন শাখা, প্রসেসিং শাখা, বাইন্ডিং শাখা, সার্কুলেশন শাখা ছাড়াও কলা অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের পাঠকক্ষ এবং অডিটরিয়াম ও দৈনিক পত্রিকা পাঠকক্ষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে কলা, বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং সমাজবিজ্ঞান এবং আইন অনুষদের পৃথক পাঠকক্ষ এবং বিষয় সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। পাশাপাশি রয়েছে হস্তলিপি ও দূষ্প্রাপ্য শাখা, ফটোকপি ও কম্পিউটার ল্যাব। মোজানীন (দুইটি তলার মধ্যে নিচু একটি তলা) তলার রয়েছে রেফারেন্স শাখা এবং জার্নাল, সাময়িকী শাখা এবং ইন্টারনেট সার্ভিসকক্ষ এবং গবেষণাকক্ষ। এছাড়াও দেশী-বিদেশী বিভিন্ন পত্রিকা, দূষ্প্রাপ্য বই এবং রেফারেন্স শাখার জন্যও রয়েছে আলাদা পাঠকক্ষ এবং সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। জার্নাল শাখায় দেশী-বিদেশী সম্প্রতিককালে প্রকাশিত চাহিদা-সাময়িকী ছাড়াও পুরাতন সংখ্যাগুলো বাঁধাই করে ডিডিপি পদ্ধতি অনুসরণ করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে যেখানে প্রায় ৩২ হাজার বাঁধাইকৃত সাময়িকী রয়েছে। রেফারেন্স শাখায় রয়েছে গবেষণা রিপোর্ট, বিশ্বকোষ অভিধান, হ্যান্ডবুক, ম্যানুয়েল, পঞ্জিকা, গ্লোব, এনজিও প্রকাশনা, ন্যাড়া, আইএলও ইউনেস্কো, বিশ্বব্যাংক আইএমএফ, ইউনিসেফ বিবিএস, বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা। গ্রান্থাগারে দেশী-বিদেশী বই-পত্রিকা-জার্নালের সংখ্যা প্রায় দুই লাখের বেশি। এর মধ্যে পনের হাজার জার্নাল এবং দুই হাজার গবেষণাপত্র রয়েছে।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ"/><ref name="dailysangram"/><ref name="জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানভাণ্ডার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=হেদায়েত উল্লাহ খন্দকার পলাশ |শিরোনাম=জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানভাণ্ডার |ইউআরএল=http://www.jjdin.com/print_news.php?path=data_files/408&cat_id=3&menu_id=74&news_type_id=1&index=2 |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি ১০, ২০১৫ |কর্ম=[[দৈনিক যায় যায় দিন]]}}</ref>
গ্রন্থাগারের সংগৃহীত পাঠসামগ্রীকে প্রধান সংগ্রহ, জার্নাল সংগ্রহ, রেফারেন্স সংগ্রহ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থিসিস সংগ্রহ, দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা এই পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।<ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>
গ্রান্থাগার ভবনের নিচ তলায় এর প্রশাসনিক শাখা যেখানে গ্রন্থাগারিকের অফিস সংস্থাপন শাখা, প্রক্রিয়াকরণ শাখা, বাধাই শাখা, সার্কুলেশন শাখা ছাড়াও কলা অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের পাঠকক্ষ এবং মলিনায়তন ও দৈনিক পত্রিকা পাঠকক্ষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে কলা, বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং সমাজবিজ্ঞান এবং আইন অনুষদের পৃথক পাঠকক্ষ এবং বিষয় সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। পাশাপাশি রয়েছে হস্তলিপি ও দূষ্প্রাপ্য শাখা, ফটোকপি ও কম্পিউটার ল্যাব। মোজানীন (দুইটি তলার মধ্যে নিচু একটি তলা) তলার রয়েছে রেফারেন্স শাখা এবং জার্নাল, সাময়িকী শাখা এবং ইন্টারনেট সার্ভিসকক্ষ এবং গবেষণাকক্ষ। এছাড়াও দেশী-বিদেশী বিভিন্ন পত্রিকা, দূষ্প্রাপ্য বই এবং রেফারেন্স শাখার জন্যও রয়েছে আলাদা পাঠকক্ষ এবং সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। জার্নাল শাখায় দেশী-বিদেশী সম্প্রতিককালে প্রকাশিত চাহিদা-সাময়িকী ছাড়াও পুরাতন সংখ্যাগুলো বাঁধাই করে ডিডিপি পদ্ধতি অনুসরণ করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে যেখানে প্রায় ৩২ হাজার বাঁধাইকৃত সাময়িকী রয়েছে।<ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>
রেফারেন্স শাখায় রয়েছে গবেষণা প্রতিবেদন, বিশ্বকোষ অভিধান, হ্যান্ডবুক, ম্যানুয়েল, পঞ্জিকা, গ্লোব, এনজিও প্রকাশনা, ন্যাড়া, আইএলও ইউনেস্কো, বিশ্বব্যাংক আইএমএফ, ইউনিসেফ বিবিএস, বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা। গ্রান্থাগারে দেশী-বিদেশী বই-পত্রিকা-জার্নালের সংখ্যা প্রায় দুই লাখের বেশি। এর মধ্যে পনের হাজার জার্নাল এবং দুই হাজার গবেষণাপত্র রয়েছে।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ"/><ref name="এক টুকরো গ্রাম"/><ref name="জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানভাণ্ডার">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |লেখক=হেদায়েত উল্লাহ খন্দকার পলাশ |শিরোনাম=জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানভাণ্ডার |ইউআরএল=http://www.jjdin.com/print_news.php?path=data_files/408&cat_id=3&menu_id=74&news_type_id=1&index=2 |তারিখ= |সংগ্রহের-তারিখ=জানুয়ারি ১০, ২০১৫ |কর্ম=[[দৈনিক যায় যায় দিন]]}}</ref>


===দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি শাখা===
===দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখা===
[[চিত্র:Reading rooms at Chittagong University Library (05).jpg|thumb|দ্বিতীয় তলার দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখা]]
[[চিত্র:Reading rooms at Chittagong University Library (05).jpg|thumb|দ্বিতীয় তলার দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখা]]


গ্রন্থাগারের দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখায় গবেষণা কর্মের জন্য উপাত্ত হিসেবে চিহ্নিত প্রাচীন পাণ্ডুলিপি, দূর্লভ দলিল, বই, সাময়িকী, দৈনিক এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাকাশিত বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ সংগ্রহ সংরক্ষিত রয়েছে। পুঁথি সংগ্রাহক আবদুস সাত্তার চৌধুরী সংগৃহীত পুঁথি, পুস্তক এবং পাণ্ডুলিপি নিয়েই এই দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা খোলা হয়। এ-শাখায় প্রাচীন ভূজপত্র, তানপত্র, হাতে তৈরি তুলট কাগজ, তালপাতা ও বাঁশখণ্ডের উপর বাংলা, সংস্কৃত, পালি, আরবি, ফারসি এবং উর্দু ভাষায় রচিত ৫৬৫টি পাণ্ডুলিপি সংগৃহীত রয়েছে, যে সকল পাণ্ডুলিপি প্রায় আড়াইশ থেকে একশ বছরের মধ্যে অনুলিখিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, সফর আলি বিরচিত ‘‘গোলে হরমুজ খান’’, গয়াস বিরচিত ‘‘বিজয় হামজা’’, জিন্নত আলী রচিত ‘‘মনিউল বেদায়াত’’, সৈয়দ গাজী বিরচিত ‘‘হর গৌড়ির পুঁথি’’, হামিদুল্লাহ খাঁ রচিত ‘‘ধর্ম বিবাদ’’, পরাগল খাঁ রচিত ‘‘মহাভারত’’ ইত্যাদি। এছাড়াও এ-শাখায় প্রায় দুই শতাধিক পুরানো ছাপা পুঁথি রয়েছে। দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, সাহিত্য, সমাজ বিজ্ঞান, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়ক প্রায় তিন হাজারের অধিক গ্রন্থ রয়েছে।<ref name="হাবচ"/> পরবর্তীতে মুন্সী আবদুল করিম সাহিহ্যবিশারদ প্রদত্ত সংগ্রহ প্রফেসর ড. আবদুল করিম সংগ্রহ (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি) প্রফেসর ড. আবদুল গফুর প্রদত্ত সংগ্রহ, ইবনে গোলাম নবী প্রদত্ত সংগ্রহ, বাবু কাসেম চন্দ্র রক্ষিত প্রদত্ত সংগ্রহ রশীদ আল ফারুকী প্রদত্ত সংগ্রহ, প্রফেসর ড. ভূঁইয়া ইকবাল প্রদত্ত সংগ্রহও এ শাখাকে করেছে সমৃদ্ধ।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ"/><ref name="dailysangram"/>
গ্রন্থাগারের দূষ্প্রাপ্য [[পাণ্ডুলিপি]] এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখায় গবেষণা কর্মের উপাত্ত হিসেবে চিহ্নিত প্রাচীন পাণ্ডুলিপি, দূর্লভ দলিল, বই, সাময়িকী, দৈনিক এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাকাশিত বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ সংগ্রহ সংরক্ষিত রয়েছে। পুঁথি সংগ্রাহক আবদুস সাত্তার চৌধুরী সংগৃহীত পুঁথি, পুস্তক এবং পাণ্ডুলিপি নিয়েই এই দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা চালু করা হয়েছিল। এ-শাখায় প্রাচীন ভূজপত্র, তানপত্র, হাতে তৈরি [[তুলট কাগজ]], তালপাতা ও বাঁশখণ্ডের উপর [[বাংলা ভাষা|বাংলা]], [[সংস্কৃত ভাষা|সংস্কৃত]], [[পালি ভাষা|পালি]], [[আরবি ভাষা|আরবি]], [[ফার্সি ভাষা|ফার্সি]] এবং [[উর্দু ভাষা|উর্দু]] ভাষায় রচিত ৫৬৫টি পাণ্ডুলিপি সংগৃহীত রয়েছে, যে সকল পাণ্ডুলিপি প্রায় আড়াইশ থেকে একশ বছরের মধ্যে অনুলিখিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, সফর আলি বিরচিত ''গোলে হরমুজ খান'', গয়াস বিরচিত ''বিজয় হামজা'', জিন্নত আলী রচিত ''মনিউল বেদায়াত'', সৈয়দ গাজী বিরচিত ''হর গৌড়ির পুঁথি'', হামিদুল্লাহ খাঁ রচিত ''ধর্ম বিবাদ'', পরাগল খাঁ রচিত ''মহাভারত'' ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে প্রায় দুই শতাধিক পুরানো ছাপা পুঁথি। দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, সাহিত্য, সমাজ বিজ্ঞান, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়ক প্রায় তিন হাজারের অধিক গ্রন্থ রয়েছে।<ref name="হাবচ"/> পরবর্তীতে মুন্সী [[আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ]] প্রদত্ত সংগ্রহ অধ্যাপক ডক্টর আবদুল করিম সংগ্রহ (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য) অধ্যাপক পক্টর আবদুল গফুর প্রদত্ত সংগ্রহ, ইবনে গোলাম নবী প্রদত্ত সংগ্রহ, বাবু কাসেম চন্দ্র রক্ষিত প্রদত্ত সংগ্রহ রশীদ আল ফারুকী প্রদত্ত সংগ্রহ, অধ্যাপক ডক্টর ভূঁইয়া ইকবাল প্রদত্ত সংগ্রহও এ শাখাকে সমৃদ্ধ করেছে।<ref name="আজাদী"/><ref name="হাবচ"/><ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>


====পত্রিকা এবং সাময়িকী====
====পত্রিকা সাময়িকী====
বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহ ছাড়াও সাহিত্য বিশারদ কর্তৃক প্রদত্ত প্রায় সাড়ে তিন হাজার পুরানো সাময়িকী রয়েছে এই গ্রন্থাগারে, যেগুলো ১৮৭২ থেকে ১৯৫৩ সালের মধ্যে প্রকাশিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, ''অঞ্জলী'', ''অনুসন্ধান'', ''পূর্ব পাকিস্তান'', ''আর্য্যাবর্ত'', ''সীমান্ত'', ''পূরবী'' ''পাঞ্জজন্য'', ''সাধনা'', ''[[ভারতি (পত্রিকা)|ভারতি]]'', ‘‘আর এসলাম’’, ‘‘ইসলাম প্রচারক’’, ‘‘আলো’’, ‘‘এডুকেশন গেজেট’’, ‘‘সাপ্তাহিক বার্তাবহ’’, ‘‘ছায়াবিথী’’, ‘‘ঢাকা রিভিউ’’, ‘‘পূর্ণিমা’’, ‘‘প্রকৃতি’’, ‘‘প্রতিভা’’, ‘‘ভাণ্ডার’’, ‘‘প্রবাসী’’, ‘‘বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ পত্রিকা’’, ‘‘বঙ্গীয় মুসলিম সাহিত্য পত্রিকা’’; চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত ‘‘সাধনা’’, ‘‘পাঞ্চজন্য’’, ‘‘পূরবী’’, ‘‘সীমান্ত’’, ‘‘অগ্রগতি’’, ‘‘পূর্ব পাকিস্তান’’ ইত্যাদি।<ref name="হাবচ"/><ref name="dailysangram"/>
বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহ ছাড়াও আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ কর্তৃক প্রদত্ত প্রায় সাড়ে তিন হাজার পুরানো সাময়িকী রয়েছে এই গ্রন্থাগারে, যেগুলো ১৮৭২ থেকে ১৯৫৩ সালের মধ্যে প্রকাশিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, ''অঞ্জলী'', ''অনুসন্ধান'', ''পূর্ব পাকিস্তান'', ''আর্য্যাবর্ত'', ''সীমান্ত'', ''পূরবী'', ''পাঞ্চজন্য'', চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত ''[[সাধনা]]'', ''[[ভারতী (পত্রিকা)|ভারতী]]'', ''আর এসলাম'', ''ইসলাম প্রচারক'', ''আলো'', ''এডুকেশন গেজেট'', ''সাপ্তাহিক বার্তাবহ'', ''ছায়াবিথী'', ''ঢাকা রিভিউ'', ''পূর্ণিমা'', ''প্রকৃতি'', ''প্রতিভা'', ''ভাণ্ডার'', ''[[প্রবাসী (পত্রিকা)|প্রবাসী]]'', ''[[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ]]'', ''[[বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা]]''; ''অগ্রগতি'' ইত্যাদি।<ref name="হাবচ"/><ref name="এক টুকরো গ্রাম"/>


==গ্যালারি==
==গ্যালারি==

১৬:৪৩, ১২ মে ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার
গ্রন্থাগার ভবন
দেশবাংলাদেশ
ধরনসাবস্ক্রিপশন গ্রন্থাগার
প্রতিষ্ঠিত১৮ নভেম্বর ১৯৬৬ (1966-11-18)
অবস্থানচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক, ফতেহপুর, হাটহাজারী
পরিষেবা এলাকাচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাঙ্গন
স্থানাঙ্ক২২°২৮′১৪″ উত্তর ৯১°৪৭′০৫″ পূর্ব / ২২.৪৭০৬৫৮২৩° উত্তর ৯১.৭৮৪৬৯৮৯৬° পূর্ব / 22.47065823; 91.78469896
অন্যান্য তথ্য
কর্মচারী৮৬+ (২০১০)
মূল সংগঠনচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়েবসাইটlibrary.cu.ac.bd
মানচিত্র
মানচিত্র

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার। ১৯৬৬ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। গ্রন্থাগারের বর্তমান সংগ্রহ সংখ্যা প্রায় ৪ লক্ষ।[১][২] গ্রন্থাগারটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত এবং পরিচালিত।

অবস্থান

চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ২২ কিলোমিটার উত্তরে হাটহাজারী থানার ফতেহপুর ইউনিয়নে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার শহীদ মিনারের পাশে আইটি ভবনের পশ্চিমে এই গ্রন্থাগারের অবস্থান।[৩][৪] গ্রন্থাগারের সামনে কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ এবং দক্ষিণে চাকসু ভবন।[১][৫][৬]

ইতিহাস

২০১৫ সালে গ্রন্থাগার ভবন
গ্রন্থাগারের অভ্যন্তরিণ বাগান

১৯৬৬ সালের ১৮ নভেম্বরের কয়েকজন কর্মকর্তা নিয়ে ভবনের নিচতলায় ১,২০০ বর্গফুট (১১০ মি) বিশিষ্ট একটি কক্ষে মাত্র ৩০০টি বইয়ের সংগ্রহ নিয়ে গ্রন্থাগারটির যাত্রা শুরু হয়।[১][৭] পরবর্তীকালে ১৯৬৮ সালে বর্তমান প্রশাসনিক ভবনের (মল্লিক ভবন) দক্ষিণ পাশে মানবিক ও সমাজ বিজ্ঞান অনুষদ (সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ) ভবনে প্রায় ১৪ হাজার বই নিয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর অস্থায়ী গ্রন্থাগারাটি বর্তমান ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের ডিসেম্বর মাসের দিকে কিছুদিনের জন্য গ্রন্থাগারটি পুনরায় বর্তমান প্রশাসনিক ভবনে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। বর্তমানে ৫৬,৭০০ বর্গফুট (৫,২৭০ মি) পরিমিত এলাকা জুড়ে গ্রন্থাগারটি বিস্তৃত।[৭]

পরিচালনা

গ্রন্থাগারটি প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরের সভাপতিত্বে নেতৃত্বাধীন সকল অনুষদের ডিন সহ ১৪ সদস্যের একটি কমিটি কর্তৃক পরিচালিত। গ্রন্থাগারিক এই কমিটির সদস্য-সচিব হিসেবে বিবেচিত। এই কমিটি গ্রন্থাগার পরিচালনার যাবতীয় নীতিমালা প্রণয়ন এবং সময়ানুযায়ী গ্রন্থাগারের কার্যক্রমের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করে।

গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার পর থেকে এযাবৎকাল পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে দশজন গ্রন্থাগারিকের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রথম প্রতিষ্ঠাতা সহকারি গ্রন্থাগারিক ছিলেন আতাউর রহমান, যিনি ৩১ অক্টোবর ১৯৬৬ থেকে ১৬ অক্টোবর ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে কর্মরত ছিলেন।[৭]

ভবন

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবন থেকে গ্রন্থার ভবনের দৃশ্য
প্রতিবন্ধী পাঠকক্ষ
মুক্তিযুদ্ধ কর্নার এবং অন্যান্য শাখা

গ্রন্থাগারটি একটি ত্রিতল ভবনে অবস্থিত, যেখানে অনুষদভিত্তিক পাঠকক্ষ রয়েছে। প্রতিটি পাঠকক্ষের সাথে শিক্ষকেদর জন্য পৃথক পাঠকক্ষের ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়াও এমফিল এবং পিএইচডি গবেষকদের জন্য রয়েছে ২৪টি গবেষণাকক্ষ।[৮]

ভবনের প্রথম তলায় রয়েছে প্রশাসনিক শাখা, গ্রন্থাগার কার্যালয়, সংস্থাপন শাখা, প্রক্রিয়াকরণ শাখা, বাঁধাই শাখা, প্রচার (Lending) শাখা, কলা পাঠকক্ষ, সভা-সিম্পোজিয়ামের জন্য রয়েছে একটি মিলনায়তন,[৮] দৈনিক সংবাদপত্র পাঠকক্ষ এবং নিরাপত্তা শাখা।

দ্বিতীয় তলায় রয়েছে বিজ্ঞান, ব্যবসা প্রশাসন, আইন এবং সামাজিক বিজ্ঞানের জন্য স্বতন্ত্র পাঠকক্ষ। এছাড়াও রয়েছে দুষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সযবাদপত্র শাকা, ফটোকপি শাখা, কম্পিউটার ল্যাব এবং ইন্টারনেট কক্ষ।

গ্রন্থাগারের মধ্যবর্তী তলায় রয়েছে রেফারেন্স বা উৎস শাখা, জার্নাল ও সাময়িকী শাখা, এবং গবেষণা কক্ষ।[৭]

মুক্তিযুদ্ধ কর্নার

বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে ১৯৭১ সালে সংগঠিত মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস চর্চার উপযোগী মুক্তিযুদ্ধ কর্নার ২০০৯ সালে চালু করা হয়। তৎকালীন উপাচার্য আবু ইউসুফ আলমের উদ্যোগে এই কর্নার স্থাপিত হয়। এখানে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংবলিত বই ও জার্নালসহ দুর্লভ চিত্রের সংগ্রহ রয়েছে। বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ কর্নারে মোট বইয়ের সংখ্যা আনুমানিক ১১৩০।[৯]

প্রতিবন্ধী পাঠকক্ষ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগের অধ্যয়নরত প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য গ্রন্থাগার কর্তৃপক্ষ ২০১১ সালে একটি আলাদা পাঠকক্ষ চালু করে। শিক্ষার্থীদের জন্য এখানে ব্রেল পদ্ধতিতে পাঠগ্রহণের ব্যবস্থা রয়েছে। এই পাঠকক্ষে মোট বইয়ের সংখ্যা প্রায় ২০৫ এবং রয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ। যদিও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির কারণে বর্তমানে এটি বন্ধ রয়েছে।[৯]

বিভাগ

গ্রন্থসূচী
বুকস্টাক এবং ইস্যু শাখা

গ্রন্থাগারে কার্যক্রম মূলত নিম্নলিখিত এই শাখাার মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে:

সংস্থাপন শাখা
যাবতীয় প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম এই শাখার থেকে সম্পাদন করা হয়।[৮]
সংগ্রহ শাখা
স্থানীয় এবং বিদেশি বই ও সাময়িকি, পত্রিকা ইত্যাদি সংগ্রহ এই শাখা পরিচালনা করে।[১০]
বাধাই শাখা
বই, সাময়িকি পত্র, গবেষণা পত্র ইত্যাদি সংগ্রহের পরবর্তী প্রধান কাজ প্রয়োজন অনুসারে বাঁধাইয়ের কাজ এই শাখার অভ্যন্তরে করা হয়।[১০]
প্রক্রিয়াকরণ শাখা
যাবতীয় সংগ্রহাদী সংগ্রহ এবং বাঁধাই কার্যক্রম সমাপ্তির পর সংযোজন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপর সূচীকরণ, শ্রেণীকরণ, টাইপ এবং স্পাইন ইত্যাদি কাজ করা হয়। এছাড়াও এই শাখা হারানো বইসমূহের মূল্য নির্ধারণের কাজও করে থাকে।[১০]
বই ইস্যু শাখা
এই শাখা থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মচারী এবং গবেষকদের বই ইস্যু এবং ফেরত নেয়া হয়। পাশাপাশি প্রাত্যহিক ইস্যু এবং ফেরতের হিসাব সংরক্ষণ করা হয়। এখানে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বই ফেরত দেওয়ার বিধান রয়েছে।[১০]

সংগ্রহ

বুকস্টাক

গ্রন্থাগারের সংগৃহীত পাঠসামগ্রীকে প্রধান সংগ্রহ, জার্নাল সংগ্রহ, রেফারেন্স সংগ্রহ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থিসিস সংগ্রহ, দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা এই পাঁচটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে।[৭]

গ্রান্থাগার ভবনের নিচ তলায় এর প্রশাসনিক শাখা যেখানে গ্রন্থাগারিকের অফিস সংস্থাপন শাখা, প্রক্রিয়াকরণ শাখা, বাধাই শাখা, সার্কুলেশন শাখা ছাড়াও কলা অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের পাঠকক্ষ এবং মলিনায়তন ও দৈনিক পত্রিকা পাঠকক্ষ রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে কলা, বিজ্ঞান, বাণিজ্য এবং সমাজবিজ্ঞান এবং আইন অনুষদের পৃথক পাঠকক্ষ এবং বিষয় সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। পাশাপাশি রয়েছে হস্তলিপি ও দূষ্প্রাপ্য শাখা, ফটোকপি ও কম্পিউটার ল্যাব। মোজানীন (দুইটি তলার মধ্যে নিচু একটি তলা) তলার রয়েছে রেফারেন্স শাখা এবং জার্নাল, সাময়িকী শাখা এবং ইন্টারনেট সার্ভিসকক্ষ এবং গবেষণাকক্ষ। এছাড়াও দেশী-বিদেশী বিভিন্ন পত্রিকা, দূষ্প্রাপ্য বই এবং রেফারেন্স শাখার জন্যও রয়েছে আলাদা পাঠকক্ষ এবং সংলগ্ন বইয়ের সমষ্টি। জার্নাল শাখায় দেশী-বিদেশী সম্প্রতিককালে প্রকাশিত চাহিদা-সাময়িকী ছাড়াও পুরাতন সংখ্যাগুলো বাঁধাই করে ডিডিপি পদ্ধতি অনুসরণ করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে যেখানে প্রায় ৩২ হাজার বাঁধাইকৃত সাময়িকী রয়েছে।[৭]

রেফারেন্স শাখায় রয়েছে গবেষণা প্রতিবেদন, বিশ্বকোষ অভিধান, হ্যান্ডবুক, ম্যানুয়েল, পঞ্জিকা, গ্লোব, এনজিও প্রকাশনা, ন্যাড়া, আইএলও ইউনেস্কো, বিশ্বব্যাংক আইএমএফ, ইউনিসেফ বিবিএস, বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা। গ্রান্থাগারে দেশী-বিদেশী বই-পত্রিকা-জার্নালের সংখ্যা প্রায় দুই লাখের বেশি। এর মধ্যে পনের হাজার জার্নাল এবং দুই হাজার গবেষণাপত্র রয়েছে।[১][৫][৭][১১]

দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখা

দ্বিতীয় তলার দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখা

গ্রন্থাগারের দূষ্প্রাপ্য ও পাণ্ডুলিপি এবং পুরাতন সংবাদপত্র শাখায় গবেষণা কর্মের উপাত্ত হিসেবে চিহ্নিত প্রাচীন পাণ্ডুলিপি, দূর্লভ দলিল, বই, সাময়িকী, দৈনিক এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাকাশিত বিভিন্ন গুরত্বপূর্ণ সংগ্রহ সংরক্ষিত রয়েছে। পুঁথি সংগ্রাহক আবদুস সাত্তার চৌধুরী সংগৃহীত পুঁথি, পুস্তক এবং পাণ্ডুলিপি নিয়েই এই দূষ্প্রাপ্য এবং পাণ্ডুলিপি শাখা চালু করা হয়েছিল। এ-শাখায় প্রাচীন ভূজপত্র, তানপত্র, হাতে তৈরি তুলট কাগজ, তালপাতা ও বাঁশখণ্ডের উপর বাংলা, সংস্কৃত, পালি, আরবি, ফার্সি এবং উর্দু ভাষায় রচিত ৫৬৫টি পাণ্ডুলিপি সংগৃহীত রয়েছে, যে সকল পাণ্ডুলিপি প্রায় আড়াইশ থেকে একশ বছরের মধ্যে অনুলিখিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, সফর আলি বিরচিত গোলে হরমুজ খান, গয়াস বিরচিত বিজয় হামজা, জিন্নত আলী রচিত মনিউল বেদায়াত, সৈয়দ গাজী বিরচিত হর গৌড়ির পুঁথি, হামিদুল্লাহ খাঁ রচিত ধর্ম বিবাদ, পরাগল খাঁ রচিত মহাভারত ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে প্রায় দুই শতাধিক পুরানো ছাপা পুঁথি। দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, সাহিত্য, সমাজ বিজ্ঞান, ধর্ম ইত্যাদি বিষয়ক প্রায় তিন হাজারের অধিক গ্রন্থ রয়েছে।[৫] পরবর্তীতে মুন্সী আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ প্রদত্ত সংগ্রহ অধ্যাপক ডক্টর আবদুল করিম সংগ্রহ (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য) অধ্যাপক পক্টর আবদুল গফুর প্রদত্ত সংগ্রহ, ইবনে গোলাম নবী প্রদত্ত সংগ্রহ, বাবু কাসেম চন্দ্র রক্ষিত প্রদত্ত সংগ্রহ রশীদ আল ফারুকী প্রদত্ত সংগ্রহ, অধ্যাপক ডক্টর ভূঁইয়া ইকবাল প্রদত্ত সংগ্রহও এ শাখাকে সমৃদ্ধ করেছে।[১][৫][৭]

পত্রিকা ও সাময়িকী

বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগ্রহ ছাড়াও আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ কর্তৃক প্রদত্ত প্রায় সাড়ে তিন হাজার পুরানো সাময়িকী রয়েছে এই গ্রন্থাগারে, যেগুলো ১৮৭২ থেকে ১৯৫৩ সালের মধ্যে প্রকাশিত। এগুলোর মধ্যে রয়েছে, অঞ্জলী, অনুসন্ধান, পূর্ব পাকিস্তান, আর্য্যাবর্ত, সীমান্ত, পূরবী, পাঞ্চজন্য, চট্টগ্রাম থেকে প্রকাশিত সাধনা, ভারতী, আর এসলাম, ইসলাম প্রচারক, আলো, এডুকেশন গেজেট, সাপ্তাহিক বার্তাবহ, ছায়াবিথী, ঢাকা রিভিউ, পূর্ণিমা, প্রকৃতি, প্রতিভা, ভাণ্ডার, প্রবাসী, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য পত্রিকা; অগ্রগতি ইত্যাদি।[৫][৭]

গ্যালারি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. গাজী মোহাম্মদ নুরউদ্দিন। "প্রাচীন পুঁথি-পাণ্ডুলিপির বিশাল সংগ্রহ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার"দৈনিক আজাদী। ২৩ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১০, ২০১৫ 
  2. ফয়েজুল আজিম (২০১২)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 
  3. "Chittagong University Library (Chittagong, Bangladesh)"। Libraries & Archives in South Asia। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫ 
  4. "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়: প্রাকৃতিক ও স্থাপত্য সৌন্দর্যের আধার"দৈনিক ইনকিলাবঢাকা। ১৫ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০১৫ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  5. খালেদ, মোহাম্মদ; দাশগুপ্ত, অরুণ; হক, মাহবুবুল, সম্পাদকগণ (নভেম্বর ১৯৯৫)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার"। নগর-জীবন। হাজার বছরের চট্টগ্রাম (৩৫ বর্ষপূর্তি বিশেষ সংখ্যা)। চট্টগ্রাম: এম এ মালেক, দৈনিক আজাদী: ৩০৯–৩১০। 
  6. সাহাবুদ্দীন জামিল (নভেম্বর ২৮, ২০১৩)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার"সাম্প্রতিক দেশকাল। ২ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ৪, ২০১৫ 
  7. টিপু, মহিউদ্দিন (২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি আলোকিত এক টুকরো গ্রাম"দৈনিক সংগ্রাম। ১২ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মে ২০১৯ 
  8. আমিরুল আলম খান; মীর আবু সালেহ শাসসুদ্দীন শিশির, সম্পাদকগণ (২৫ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার"। লাইব্রেরি নিয়ে যত কথা। সৈয়দ মুহাম্মদ আবু তাহের (২০১০ সংস্করণ)। চট্টগ্রাম: এসেলারো। পৃষ্ঠা ৭৪। আইএসবিএন 984-7-0185 -0004-4 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য) 
  9. সাইফ উল আলম, মুবীন কাউসার নুফা, মুমতাহিনা আলম এশা। "ইতিহাস-ঐতিহ্যের স্মারক চবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার"binodon-sarabela.com। বিনোদন সারাবেলা। সংগ্রহের তারিখ মে ৪, ২০১৫ 
  10. আমিরুল আলম খান; মীর আবু সালেহ শাসসুদ্দীন শিশির, সম্পাদকগণ (সেপ্টেম্বর ২৫, ২০১০)। "চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার"। লাইব্রেরি নিয়ে যত কথা (বাংলা ভাষায়)। সৈয়দ মুহাম্মদ আবু তাহের (২০১০ সংস্করণ)। চট্টগ্রাম: এসেলারো। পৃষ্ঠা ৭৫। আইএসবিএন 984-70185-0004-4 |আইএসবিএন= এর মান পরীক্ষা করুন: invalid prefix (সাহায্য) 
  11. হেদায়েত উল্লাহ খন্দকার পলাশ। "জ্ঞানপিপাসুদের জ্ঞানভাণ্ডার"দৈনিক যায় যায় দিন। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১০, ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ