বঙ্গবিভূষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান) |
Pratik89Roy (আলোচনা | অবদান) |
||
৭৯ নং লাইন: | ৭৯ নং লাইন: | ||
|[[আলি আহমেদ হুসেন খাঁ|ওস্তাদ আলি আহমেদ হুসেন খাঁ]]||[[সঙ্গীত|সঙ্গীত (সানাই)]] |
|[[আলি আহমেদ হুসেন খাঁ|ওস্তাদ আলি আহমেদ হুসেন খাঁ]]||[[সঙ্গীত|সঙ্গীত (সানাই)]] |
||
|} |
|} |
||
⚫ | |||
===২০১৪=== |
===২০১৪=== |
||
৮৮ নং লাইন: | ৮৭ নং লাইন: | ||
|- |
|- |
||
|} |
|} |
||
==বিতর্ক== |
|||
⚫ | |||
== তথ্যসূত্র == |
== তথ্যসূত্র == |
০৫:২৪, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বঙ্গবিভূষণ | |
---|---|
ধরন | অসামরিক |
বিবরণ | পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের সর্বোচ্চ সরকারি সম্মাননা |
সর্বশেষ পুরস্কৃত | ২০১২ |
বঙ্গবিভূষণ পশ্চিমবঙ্গ সরকার প্রদত্ত একটি সম্মান পুরস্কার। বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের এই সম্মান দেওয়া হয়। এই পুরস্কারটি সর্বভারতীয় স্তরে প্রচলিত পদ্মবিভূষণ সম্মানের আদলে চালু করা হয়েছে।[১]
২০১১ সালের ২৫ এপ্রিল, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই খেতাব চালু করেন। এর প্রথম প্রাপকেরা হলেন অমলা শঙ্কর, মহাশ্বেতা দেবী, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়, সুপ্রিয়া দেবী, মান্না দে, আমজাদ আলি খান, দ্বিজেন মুখোপাধ্যায়, শৈলেন মান্না ও হারাধন বন্দ্যোপাধ্যায়।[২]
পুরস্কারের তালিকা
২০১১
২০১২
২০১৪
নাম | বিষয়শ্রেণী |
---|---|
অরুণ ভাদুড়ি | শাস্রীয় সংগীত |
বিতর্ক
মে ২০১২ সালে দ্য সানডে ইন্ডিয়া প্রতিবেদন অনুসারে, রবি শংকর এই পুরস্কার নিতে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।[৩]