প্রবেশদ্বার:জীবনী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ সংশোধন |
অ ক্যাট-এ-লট: বিষয়শ্রেণী:WikiProject Biography থেকে বিষয়শ্রেণী:উইকিপ্রকল্প জীবনী-এ স্থানান্ত... |
||
৫৬ নং লাইন: | ৫৬ নং লাইন: | ||
[[Category:Biography portals| ]] |
[[Category:Biography portals| ]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:উইকিপ্রকল্প জীবনী]] |
|||
[[Category:WikiProject Biography]] |
|||
[[Category:প্রবেশদ্বার]] |
[[Category:প্রবেশদ্বার]] |
২২:১৮, ২৩ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
জীবনী প্রবেশদ্বার
নির্বাচিত জীবনী
সুভাষ চন্দ্র বসু (জানুয়ারি ২৩, ১৮৯৭ - আগস্ট ১৮, ১৯৪৫?টিকা) ছিলেন উপমহাদেশের অন্যতম স্বাধিকার আন্দোলনের নেতা। তিনি নেতাজী হিসাবেও ব্যাপক পরিচিত। তিনি পরপর দুবার ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন, পরবর্তিতে মহাত্মা গান্ধীর সাথে আদর্শগত মতভেদের কারণে সৃষ্ট দলীয় অনাস্থার ফলে এই পদ থেকে তাঁকে পদত্যাগও করতে হয়। নেতাজী বিশ্বাস করতেন, মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতি স্বাধীনতা আদায়ে যথেষ্ট নয়, এবং তাই তিনি সশস্ত্র প্রতিরোধের পক্ষ নিয়েছিলেন। তিনি অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লক নামে পৃথক রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করেন, অতিসত্ত্বর ব্রিটিশ রাজত্বের অবসান ঘটানোর লক্ষ্যে সম্পূর্ণ স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। জাপান-অধিকৃত সিঙ্গাপুরে রাসবিহারী বসুর তত্বাবধানে ভারতীয় উপমহাদেশের যুদ্ধবন্দীদের নিয়ে গঠিত আজাদ হিন্দ ফৌজকে পরিচালনা করে তিনি উত্তরপূর্ব ভারতীয় সীমায় প্রবেশ করে ইম্ফল অবধি দখল করতে সক্ষম হন।১৯২০ সালে সুভাষ চন্দ্র ভারতের সিভিল সার্ভিস (ICS) পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে ইংরেজীতে সর্বোচ্চ নাম্বার সহ চতুর্থ স্থান লাভ করেন। মেধাতালিকায় উপরের সারিতে থাকা সত্ত্বেও তিনি, ১৯২১ সালের এপ্রিল মাসে সিভিল সার্ভিসের মর্যাদাপূর্ণ চাকরি ছেড়ে দেন, এবং ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয় সদস্য হিসাবে যোগদান করেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যুক্ত হয়ে এটির যুব শাখায় সক্রিয় হন। তবে, সুভাষ চন্দ্র বসুর দর্শন, মহাত্মা গান্ধীর অহিংস নীতির সাথে না মেলায়, তিনি কলকাতা ফিরে গিয়ে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং স্বরাজ্য পার্টির প্রতিষ্ঠাতা (মতিলাল নেহরুর সাথে) চিত্তরঞ্জন দাসের সাথে যোগ দেন। ১৯২১ সালে ওয়েলসের যুবরাজের ভারত আগমন উদযাপনের বিরোধীতা করে সুভাষ চন্দ্র এক বয়কটের আহবান করেন; ফলশ্রুতিতে তাঁকে জেলে যেতে হয়। ... ... ... আরও জানুন
নির্বাচিত বিশেষ চিত্র
আপনি জানেন কি...
- ... অন্তরঙ্গ সম্পর্কের খাতিরে মহাত্মা গান্ধীকে "মিকি মাউস" বলে ডাকতেন সরোজিনী নাইডু?
- ...বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বাঙালি জাতি সম্পর্কে গোপালকৃষ্ণ গোখলে বলেছিলেন "বাঙালি আজ যা ভাবে, ভারত ভাবে আগামীকাল"?
- ...জয় বাংলা স্লোগানটি জনসম্মুখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ জুনের পূর্বে কখনোও ব্যবহার করেন নি?
- ...বাঙালি বিপ্লবী বাঘা যতীন সরকারী নথিপত্রে রাজনৈতিক নেতা অরবিন্দ ঘোষের দক্ষিণহস্ত হিসেবে পরিচিত ছিলেন?
- ...১৯৪২ সালে মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী যখন মেজর পদে উন্নীত হন, তখন তিনিই ছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাজ্যের সর্বকনিষ্ঠ মেজর?
- ...রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভিক্টোরিয়া ওকাম্পোকে বিজয়া সম্বোধন করে তাঁর রচিত পূরবী কাব্যগ্রন্থটি উৎসর্গ করেছিলেন?
উইকিপ্রকল্প
জীবনীর সাথে সম্পর্কযুক্ত উইকিপ্রকল্পগুলিকে নিচে তালিকা আকারে দেওয়া হল:
আরও দেখুন: জীবিত ব্যক্তির জীবনী • Manual of Style (biographies)
এই সপ্তাহের উক্তি
“ | হয়তো দশবার তসে একবার মাত্র আমি জিতেছি, কিন্তু তাতে আমার দুঃখ নেই। আমার মুখ ত তাই বলেছে--যা আমার চোখ দেখেছে। | ” |
এর্নেস্তো গেবারা দে লা সের্না (স্পেনীয় ভাষায় Ernesto Guevara de la Serna) বা চে গুয়েভারা (Che Guevara চে গেবারা) (জুন ১৪, ১৯২৮ - অক্টোবর ৯, ১৯৬৭) বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে খ্যাতিমান সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবীদের অন্যতম। তার আসল নাম 'এর্নেস্তো গেভারা দে লা সেরনা'। জন্মসুত্রে তিনি আর্জেন্টিনার নাগরিক। তিনি পেশায় একজন ডাক্তার ছিলেন এবং ফিদেল কাস্ত্রোর দলে প্রথমে দলের চিকিৎসক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন । কিন্তু পরবর্তীতে তিনি অনুকরনীয় এক বিপ্লবীতে পরিনত হন।
যে কাজগুলি আপনি করতে পারেন
- বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও নোবেল বিজয়ীদের নিয়ে লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট রাজনীতিবীদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট কবি-সাহিত্যিকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশিষ্ট সমাজসেবকদের জীবনী লিখতে পারেন।
- বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীদের জীবনী লিখতে পারেন।
- মূল্যায়ন
এপ্রিল ২৬-এই দিনের বার্ষিকী
বিষয়শ্রেণী
- জীবনী
- বিজ্ঞানী
- জীব বিজ্ঞানী
- রাষ্ট্রপ্রধান
- নোবেল বিজয়ী
- জীব বিজ্ঞান |
- অর্থনীতি|
- পদার্থবিজ্ঞান |
- রসায়ন |
- শান্তি |
- সাহিত্য
- শিক্ষাবিদ