আনোয়ার হোসেন (আলোকচিত্রী): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আলোকচিত্রী সরিয়ে মূল বিষয়শ্রেণী বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আলোকচিত্রশিল্পী স্থাপন |
|||
৭২ নং লাইন: | ৭২ নং লাইন: | ||
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ মৃত্যু]] |
[[বিষয়শ্রেণী:২০১৮-এ মৃত্যু]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি মুসলমান]] |
[[বিষয়শ্রেণী:বাঙালি মুসলমান]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী |
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আলোকচিত্রশিল্পী]] |
||
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ) বিজয়ী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ) বিজয়ী]] |
০৯:২৮, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
আনোয়ার হোসেন | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ১ ডিসেম্বর ২০১৮ |
পেশা | আলোকচিত্রী এবং চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাফার |
পুরস্কার | জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৫ বার) |
আনোয়ার হোসেন (জন্ম: ৬ অক্টোবর, ১৯৪৮ - মৃত্যু: ১ ডিসেম্বর ২০১৮) ছিলেন বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক মানের একজন আলোকচিত্রী, চলচ্চিত্র ভিডিওগ্রাফার।[১] বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে চিত্রগ্রহণে অবদানের জন্য তিনি পাঁচবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
প্রারম্ভিক জীবন
আনোয়ার হোসেনের জন্ম ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের ৬ অক্টোবর[২] পুরোন ঢাকার[১] আগানবাব দেউড়িতে। তার বাবা কাজ করতেন সিনেমা অফিসে। শৈশবে তিনি দারিদ্র্যের মধ্যে পড়ালেখা চালিয়ে যান।[২] মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর নটরডেম কলেজে ভর্তি হন। ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দে চলচ্চিত্রের চিত্রগ্রহণের উপর উচ্চতর শিক্ষার জন্য ভারতের পুনা ফিল্ম ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন।
কর্মজীবন
১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে মাত্র দুই ডলার (সমমান ৩০ টাকা) দিয়ে কেনা প্রথম ক্যামেরা দিয়ে তার আলোকচিত্রী জীবনের শুরু।[৩] প্রথম সাত বছর ধার করা ক্যামেরা আর চলচ্চিত্রের ধার করা ফিল্ম দিয়ে তিনি কাজ করেন। ঐ ফিল্মগুলো ছিল সাদাকালো। তিনি ৩৬ টাকা ব্যয়ে রঙিন ছবি তোলা শুরু করেন ১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দে। পরবর্তি ২০ বছর আলোকচিত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন।[১]
চিত্রগ্রহণ
- সূর্য দীঘল বাড়ী, ১৯৭৯
- এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী, ১৯৮০
- বস্ত্রবালিকারা (টিভি প্রামাণ্যচিত্র)
- দহন, ১৯৮৫
- অন্য জীবন, ১৯৯৫
- নদীর নাম মধুমতী, ১৯৯৪
- চিত্রা নদীর পারে, ১৯৯৯
- লালসালু, ২০০১
- শ্যামল ছায়া, ২০০৪
- তিন সুন্দরী, ২০০৬
- স্বপ্নভূমি, ২০০৭
ব্যক্তিগত জীবন ও মৃত্যু
১৯৯১ সালে তার প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর আনোয়ার হোসেন ফ্রান্সে স্থানান্তরিত হন। ১৯৯৩ সালে, তিনি এক ফরাসি নারীকে বিয়ে করেন এবং তাদের দুই পুত্র হয়।
২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার একটি আবাসিক হোটেল থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।[৩][৪][৫][৬]
পুরস্কার ও সম্মাননা
কর্মজীবনে তিনি অনেক পুরস্কার ও সম্মাননা অর্জন করেছেন। ছোটবেলায়ই পরপর দুবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন ছবি এঁকে।[২]
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - সূর্য দীঘল বাড়ী (১৯৭৯)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী (১৯৮০)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - পুরস্কার (১৯৮৩)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - অন্য জীবন (১৯৯৫)
- বিজয়ী: শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক - লালসালু (২০০১)
প্রকাশনা
আনোয়ার হোসেনের আলোকচিত্রের সংকলন বেরিয়েছে এযাবৎ তিনটি:
- বাংলাদেশে ভ্রমণ (১৯৮৮)
- ঢাকা পোট্রেট
- উওমেন
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ শাহজাহান শাজু (আগস্ট ২৫, ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ)। "খ্যাতিমান আলোকচিত্র শিল্পী"। দৈনিক ইনকিলাব (প্রিন্ট) । ঢাকা। দৈনিক ইনকিলাব। পৃষ্ঠা ৯। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য); - ↑ ক খ গ "আনোয়ার হোসেন" (ওয়েব)। ওয়েব। গুণীজন। সংগ্রহের তারিখ মে ৬, ২০১০ খ্রিস্টাব্দ। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ ক খ "হোটেল কক্ষ থেকে আলোকচিত্রী আনোয়ার হোসেনের লাশ উদ্ধার"। Jugantor। ২০১৮-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০১।
- ↑ [author_link] (২০১৮-১২-০১)। "হোটেল থেকে আলোকচিত্রী আনোয়ারের লাশ উদ্ধার"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০১।
- ↑ "আলোকচিত্রী আনোয়ার হোসেন আর নেই"। সময় নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "ঢাকার হোটেল থেকে আলোকচিত্রী আনোয়ার হোসেনের লাশ উদ্ধার"। bangla.bdnews24.com। ২০১৮-১২-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০১।
- ↑ Pratidin, Bangladesh (২০১৮-১২-০১)। "আলোকচিত্রী আনোয়ার হোসেন আর নেই - বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-১২-০১।
বহিঃসংযোগ
- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে আনোয়ার হোসেন (ইংরেজি)
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |