বিষয়বস্তুতে চলুন

দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস্ অব বাংলাদেশ

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৪′০৬″ উত্তর ৯০°২৩′১৬″ পূর্ব / ২৩.৭৩৪৯৪৭° উত্তর ৯০.৩৮৭৮৩৯° পূর্ব / 23.734947; 90.387839
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস্ অব বাংলাদেশ
সংক্ষেপেআইসিএমএবি
গঠিত১৯৫১
ধরনপেশাজিবী সংগঠন
সদরদপ্তরআইসিএমএ ভবন, নীলক্ষেত
অবস্থান
  • ঢাকা-১২০৫
স্থানাঙ্ক২৩°৪৪′০৬″ উত্তর ৯০°২৩′১৬″ পূর্ব / ২৩.৭৩৪৯৪৭° উত্তর ৯০.৩৮৭৮৩৯° পূর্ব / 23.734947; 90.387839
যে অঞ্চলে কাজ করে
 বাংলাদেশ
সদস্যপদ
এই প্রতিষ্ঠানটি অনেক আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক হিসাববিজ্ঞান সংঘের সদস্য, যেমন:

- দি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ একাউন্ট্যান্টস (আইএফএসি)

- দি ইন্টারন্যাশনাল একাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ড বোর্ড (আইএএসবি)

- দি কনফেডারেশন অফ এশিয়ান এন্ড প্যাসিফিক একাউন্ট্যান্টস (সিএপিএ)

- দি সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ একাউন্ট্যান্টস (এসএএফএ)
দাপ্তরিক ভাষা
ইংরেজি
প্রেসিডেন্ট
মোঃ আবদুর রহমান খান[]
প্রধান অঙ্গ
কাউন্সিল
ওয়েবসাইটwww.icmab.org.bd
দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস্ অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা। এই প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশের প্রফেশনাল কস্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট সনদ প্রদান করা হয়। রাজধানী ঢাকার নীলক্ষেতের আইসিএমএ ভবন থেকে এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ঢাকা ছাড়াও চট্টগ্রাম,খুলনা, রাজশাহীতে আইসিএমএ'র শাখা আছে। এছাড়া কুমিল্লা, যশোর, বগুড়া, ঢাকার মিরপুর এবং উত্তরায় স্টাডি সেন্টার আছে।প্রতি বছর গড়ে ৫০-৭০ জন শিক্ষার্থী এখান থেকে প্রফেশনাল ডিগ্রী গ্রহণ করে থাকে। বছরে তিনটি সেশনে পরীক্ষা হয়ে থাকে জানুয়ারি, মে ও সেপ্টেম্বরে। প্রতিষ্ঠানটি ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অফ অ্যাকাউন্টেন্টস, কনফেডারেশন অফ এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক অ্যাকাউন্টেন্টস, এবং সাউথ এশিয়ান ফেডারেশন অফ অ্যাকাউন্টেন্টস এর সদস্য।

ভর্তি

[সম্পাদনা]

বছরে দুইটি সেশনে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা হয়, জানুয়ারি থেকে জুন এবং জুলাই থেকে ডিসেম্বর। উচ্চমাধ্যমিক পেরোনো শিক্ষার্থীরা ‘ইন্টারমিডিয়েট এন্ট্রি রুট’ পদ্ধতির কোর্সটিতে ভর্তি হতে পারবেন। আর স্নাতকরা ‘গ্র্যাজুয়েট এন্ট্রি রুট’ পদ্ধতিতে ভর্তি হতে পারেন। এখানে প্রতি সেশনে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের কোচিং পদ্ধতি এবং করেসপন্ডেন্স পদ্ধতিতে পড়াশোনা করানো হয়। পড়াশোনা শেষে পরীক্ষা দিতে হয়। কোচিং পদ্ধতিতে নিয়মিত ক্লাস করতে হয়। করেসপন্ডেন্স কোর্সের ক্ষেত্রে নিয়মিত ক্লাস করতে হয় না। শুধু অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে হয়।[]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "আইসিএমএবি'র সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, সচিব আরিফ খান"দৈনিক ইত্তেফাক। ১১ মার্চ ২০১৩। 
  2. "দক্ষ পেশাজীবী হতে সিএমএ ডিগ্রি"prothomalo.com। ২০১৮-০৬-১০। ২০১৯-০৩-২২ তারিখে আসল থেকে আর্কাইভকৃত। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৩-২২ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]