বিষয়বস্তুতে চলুন

চরিত সেনানায়েকে

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চরিত সেনানায়েকে
චරිත් සේනානායක
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
চরিত পাণ্ডুকা সেনানায়েকে
জন্ম১৯ ডিসেম্বর, ১৯৬২
কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪৭)
৩১ জানুয়ারি ১৯৯১ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট১ মার্চ ১৯৯১ বনাম নিউজিল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৬৩)
২১ ডিসেম্বর ১৯৯০ বনাম পাকিস্তান
শেষ ওডিআই৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৯১ বনাম নিউজিল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা
রানের সংখ্যা ৯৭ ১২৬
ব্যাটিং গড় ১৯.৩৯ ১৮.০০
১০০/৫০ -/১ -/-
সর্বোচ্চ রান ৬৪ ২৭
বল করেছে - -
উইকেট - -
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২/- ২/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৮ এপ্রিল ২০২০

চরিত পাণ্ডুকা সেনানায়েকে (সিংহলি: චරිත් සේනානායක; জন্ম: ১৯ ডিসেম্বর, ১৯৬২) কলম্বো এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০ থেকে ১৯৯১ সময়কালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[][][]

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে কলম্বো দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন চরিত সেনানায়েকে

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

১৯৮২-৮৩ মৌসুম থেকে ১৯৯৩-৯৪ মৌসুম পর্যন্ত চরিত সেনানায়েকে’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্ট ও সাতটিমাত্র একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন চরিত সেনানায়েকে। ৩১ জানুয়ারি, ১৯৯১ তারিখে ওয়েলিংটনে স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১ মার্চ, ১৯৯১ তারিখে অকল্যান্ডে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৯৯০-৯১ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড গমন করেন। এ সফরে নিজেকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ পেয়েছিলেন। বামহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে স্ট্রোকপ্লেয়ার হিসেবে কার্যকরী হলেও তিনি তা গ্রহণে ব্যর্থ হয়েছিলেন। নতুন বলে তার অতিমাত্রায় রক্ষণাত্মক ঢংয়ে খেলা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে দাঁড়ায়। নিউজিল্যান্ডীয় উইকেটে আরও নিচেরদিকে ব্যাটিংয়ে নামলে হয়তোবা সফলতা পেতে পারতেন বলে ক্রিকেটবোদ্ধাদের ধারণা ছিল।

হ্যামিল্টনে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ৬৪ রান তুলেন। এ পর্যায়ে চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা’র সাথে প্রথম উইকেট জুটিতে ৯৫ রান সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু এ সফর শেষে রোশন মহানামা ও চণ্ডিকা হাথুরুসিংহা’র খাঁটিমানের উদ্বোধনী জুটি প্রতিষ্ঠা লাভের ফলে তাকে আর কোন সুযোগ দেয়া হয়নি।

অংশগ্রহণকৃত সাতটি একদিনের আন্তর্জাতিকেও ব্যর্থতার স্বাক্ষর রাখেন। এ স্তরের ক্রিকেটে দ্রুতগতিতে রান তোলার সাথে নিজেকে একাত্মতা পোষণ করতে পারেননি তিনি। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর শ্রীলঙ্কা দলের ব্যবস্থাপকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন তিনি।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. List of Sri Lanka Test Cricketers
  2. "Sri Lanka – Test Batting Averages"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 
  3. "Sri Lanka – Test Bowling Averages"। ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২০ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]