বিষয়বস্তুতে চলুন

উইকিপিডিয়া:এ মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(উইকিপিডিয়া:TOFA থেকে পুনর্নির্দেশিত)

এ মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ

এই তারকাটি উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত নিবন্ধকে নির্দেশ করে
এই তারকাটি উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত নিবন্ধকে নির্দেশ করে

বাংলা উইকিপিডিয়ার প্রধান পাতায় "এ মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ" বা "এ মাসের ভাল নিবন্ধ" নামে একটি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এই অনুচ্ছেদে উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত বা ভাল নিবন্ধগুলো প্রদর্শন করা হয়, অবশ্যই একসাথে নয়। প্রতি মাসে একটি করে নির্বাচিত বা ভাল নিবন্ধ এই পাতায় স্থান পায়। এ বছরের নির্বাচিত নিবন্ধের মধ্যে যেগুলো প্রধান পাতায় আসার জন্য অপেক্ষা করছে সেগুলোর তালিকা এখানে পাওয়া যাবে। প্রধান পাতায় কখন কোন নিবন্ধ আসবে তা উইকিপিডিয়ার প্রশাসকবৃন্দ নির্ধারণ করেন। আর এ বিষয়ে আলোচনা হয় প্রশাসকদের আলোচনাসভায়

আপনি নতুন কোন নির্বাচিত নিবন্ধকে প্রধান পাতায় স্থান দেয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারেন বা অন্য নিবন্ধের এ ধরণের অনুরোধ এবং মনোনয়ন বিষয়ে মন্তব্য করতে পারেন। এজন আপনাকে যেতে হবে এখানে

প্রধান পাতায় আসার জন্য একটি নিবন্ধকে প্রথমে অবশ্যই উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত বা ভাল নিবন্ধ হতে হবে। উইকিপিডিয়ার নির্বাচিত নিবন্ধের মনোনয়ন দেয়ার জন্য উইকিপিডিয়া:প্রস্তাবিত নির্বাচিত নিবন্ধ পৃষ্টাটি ব্যবহার করা হয়। নির্বাচিত নিবন্ধ হওয়ার পাশাপাশি এতে এমন বড় একটি ভূমিকাও থাকতে হবে যা প্রধান পাতায় দেয়ার মত।

ভাল নিবন্ধগুলোও প্রধান পাতায় আসতে পারে। এ বিষয়ক আলোচনার জন্য দেখুন: উইকিপিডিয়া:এ মাসের ভাল নিবন্ধ

নির্বাচিত নিবন্ধ মনোনয়ন সহায়িকা:

২০১৩ সালের নির্বাচিত নিবন্ধসমূহ
বাংলা ভাষা আন্দোলন
এই পৃষ্ঠার জন্য ক্যাশ পরিষ্কার করুনপ্রধান পাতার ক্যাশ পরিষ্কার করুন.

এ মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ

উইকিপিডিয়া:এ মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ/নভেম্বর ২০২৪

গত মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ

এককালিক তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানের শাখাগুলির সম্পর্ক; সময়ের সাথে সাথে এগুলির প্রতিটিই পরিবর্তিত হয়।
এককালিক তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানের শাখাগুলির সম্পর্ক; সময়ের সাথে সাথে এগুলির প্রতিটিই পরিবর্তিত হয়।

ভাষাবিজ্ঞান (ইংরেজি ভাষায়: Linguistics) বলতে একটি সংশ্রয় (system) হিসেবে ভাষার প্রকৃতি, গঠন, ঔপাদানিক একক ও এর যেকোনো ধরনের পরিবর্তন নিয়ে বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে বোঝায়। যাঁরা এই গবেষণায় রত, তাঁদেরকে বলা হয় ভাষাবিজ্ঞানী

ভাষাবিজ্ঞানীরা নৈর্ব্যক্তিক বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভাষাকে বিশ্লেষণ ও বর্ণনা করেন; ভাষার সঠিক ব্যবহারের কঠোর বিধিবিধান প্রণয়নে তাঁরা আগ্রহী নন। তাঁরা বিভিন্ন ভাষার মধ্যে তুলনা করে এদের সাধারণ উপাদানগুলো বের করার চেষ্টা করেন এবং এগুলিকে এমন একটি তাত্ত্বিক কাঠামোয় দাঁড় করাতে চেষ্টা করেন, যে কাঠামো সমস্ত ভাষার বিবরণ দিতে এবং ভাষাতে কোন্‌ ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা নেই, সে ব্যাপারেও ভবিষ্যৎবাণী করতে সক্ষম। ভাষা নিয়ে গবেষণা একটি অতি প্রাচীন শাস্ত্র হলেও কেবল ১৯শ শতকে এসেই এটি বিজ্ঞানভিত্তিক "ভাষাবিজ্ঞান" নামের শাস্ত্রের রূপ নেয়। ভাষাবিজ্ঞানের তাত্ত্বিক দিক ও ব্যবহারিক দিক দুই-ই বিদ্যমান। তাত্ত্বিক ভাষাবিজ্ঞানে ভাষার ধ্বনিসম্ভার (ধ্বনিতত্ত্বধ্বনিবিজ্ঞান), ব্যাকরণ (বাক্যতত্ত্বরূপমূলতত্ত্ব) এবং শব্দার্থ (অর্থবিজ্ঞান) নিয়ে আলোচনা করা হয়। ব্যবহারিক ভাষাবিজ্ঞানে অনুবাদ, ভাষা শিক্ষণ, বাক-রোগ নির্ণয় ও বাক-চিকিৎসা, ইত্যাদি আলোচিত হয়। এছাড়া ভাষাবিজ্ঞান জ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথে মিলে সমাজভাষাবিজ্ঞান, মনোভাষাবিজ্ঞান, গণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান, ইত্যাদির জন্ম দিয়েছে। (বাকি অংশ পড়ুন...)

আগামী মাসের নির্বাচিত নিবন্ধ

সত্যজিৎ রায়ের প্রতিকৃতি
সত্যজিৎ রায়ের প্রতিকৃতি

সত্যজিৎ রায় একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক। কলকাতা শহরে সাহিত্য ও শিল্পের জগতে খ্যাতনামা এক বাঙালি পরিবারে তাঁর জন্ম হয়। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজশান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। সত্যজিতের কর্মজীবন একজন বাণিজ্যিক চিত্রকর হিসেবে শুরু হলেও প্রথমে কলকাতায় ফরাসী চলচ্চিত্র নির্মাতা জঁ রনোয়ারের সাথে সাক্ষাৎ ও পরে লন্ডন শহরে সফররত অবস্থায় ইতালীয় নব্য বাস্তবতাবাদী ছবি লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে দেখার পর তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ হন। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে সত্যজিৎ ছিলেন বহুমুখী এবং তাঁর কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্রস্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তাঁর নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র পথের পাঁচালী ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার লাভ করে, যাদের মধ্যে অন্যতম ছিল কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া “শ্রেষ্ঠ মানব দলিল” পুরস্কারটি। পথের পাঁচালি, অপরাজিতঅপুর সংসার – এই তিনটি চলচ্চিত্রকে একত্রে অপু ত্রয়ী ডাকা হয়, এবং এই চলচ্চিত্র-ত্রয়ী তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ বা ম্যাগনাম ওপাস হিসেবে বহুল স্বীকৃত। চলচ্চিত্র মাধ্যমে সত্যজিৎ চিত্রনাট্য রচনা, চরিত্রায়ন, সঙ্গীত স্বরলিপি রচনা, চিত্র গ্রহণ, শিল্প নির্দেশনা, সম্পাদনা, শিল্পী-কুশলীদের নামের তালিকা ও প্রচারণাপত্র নকশা করাসহ নানা কাজ করেছেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)