প্রশাসনিক সুবিধার জন্য আসামকে পাঁচটি প্রশাসনিক বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। এই প্রশাসনিক বিভাগ গুলিকে সংমণ্ডল বলা হয়। প্রতিটি সংমণ্ডল কয়েকটি জেলার সমষ্টি। এই বিভাগ সমূহ সংমণ্ডলীয় কমিশনারের দ্বারা শাসিত।
১৮৭৪ সালে চিফ কমিশনারস প্রভিডেন্স হিসেবে আসাম গঠন করা হয়েছিল। তখন আসামের রাজধানী ছিল শিলং। প্রশাসনিক সুবিধার জন্য তখন আসামকে ছয়টি জেলায় বিভক্ত করা হয়। সেগুলি হল: গোয়ালপাড়া, কামরূপ, শোণিতপুর, নগাঁও, শিবসাগর এবং লখিমপুর জেলা। এই কয়টি জেলা ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার। তখন এটি আসাম উপত্যকা বলেও পরিচিত ছিল। ১৮৮০ সালে আসাম উপত্যকার ন্যায়াধীশকে কমিশনার রূপে অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।[৩] ১৯০৫ সালে আসাম উপত্যকার ন্যায়াধীশ এবং কমিশনারের কার্যালয় পৃথক করা হয়।[৪] সাথে পার্বত্য জেলা এবং সুরমা উপত্যকার প্রশাসনের জন্য কমিশনারের কার্যালয় স্থাপন করা হয়।[৫]
ভারতে স্বাধীনতা লাভ করার আগে থেকে আসামের কয়েকটি স্থান নগর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিল। এই নগর সমূহ প্রশাসনের জন্য পৌরসভা গঠন করা হয়েছিল। সেই পুরানো নগর সমূহের তালিকা তলায় দেয়া হয়েছে:[১][২]
↑ কখ"Urbanisation and Growth of Small Towns in Assam, India"(পিডিএফ)। Rinku Manta, Research Scholar, Deptt. of Geography - Gauhati University and Dr. Jnanshree Borah, Associate Professor, Deptt. of Geography: Arya Vidyapeeth and Cotton College - Gauhati University। ২০০৫। ২৬ অক্টোবর ২০২০ তারিখে মূল(পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৮।উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; আলাদা বিষয়বস্তুর সঙ্গে "unil.ch" নামটি একাধিক বার সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে
↑"In 1879, Sir Bayley, therefore, proposed to the Government of India that the Judge of Assam Valley to be the ex-officio Commissioner of Assam Valley. High Court objected to the proposal. But Government of India approved the scheme and the Chief Commissioner invested the Judge of Assam with the powers of a Commissioner of a Division." (Bose 1985, পৃ. 32)