তাকি উসমানিদর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প জীবনীর অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় জীবনী সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প ইসলামের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় ইসলাম সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প পাকিস্তানের অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় পাকিস্তান সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই নিবন্ধটি উইকিপ্রকল্প দেওবন্দির অংশ, যা উইকিপিডিয়ায় দেওবন্দি সম্পর্কিত বিষয়ের উন্নতির একটি সম্মিলিত প্রচেষ্টা। আপনি যদি প্রকল্পে অংশগ্রহণ করতে চান, তাহলে প্রকল্প পৃষ্ঠায় যান, যেখানে আপনি প্রকল্পের আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন এবং করণীয় কাজসমূহের একটি তালিকা দেখতে পাবেন।
এই পর্যালোচনাটি আলাপ:তাকি উসমানি/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
সর্বশেষ মন্তব্য: ১১ বছর পূর্বে৯টি মন্তব্য৩ জন ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন
মুতাবিক, হিজরত, ইজাযত, হাত বাইআত, তাযকিয়াহ, বয়ান, দরস, প্রভৃতি শব্দগুলির বাংলায় রুপান্তর করা প্রয়োজন। এত আরবি শব্দের ছড়াছড়ি যে পড়তে খুব অসুবিধা হচ্ছে। অএকগুলির তো মানেই বুঝতে পারছি না। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ১৮:৩৫, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
বোধিসত্ত্ব ভাই আপনি এই রকমের আরবী শব্দের দাপাদাপি অনেক পাবেন, অনেক নিবন্ধেই। আমাদের এপার বাংলার বাংলাতে এত এই ভাষাটির দাপাদাপি দেখা যায় না। বাংলাদেশের কথা জানি না, হয়তো বাংলাদেশিরা এই সবগুলির অর্থ বোঝেন বা বাংলা ( বাংলাদেশি) শব্দ ভান্ডারে ঢুকে গেছে। ( নাকি ঢুকিয়ে দেবার চেষ্টা চলছে? , জানি না) কিন্তু কালের স্রোতে আজ আমরা অনেক আরবী শব্দ ব্যবহার করি আমরা জানি না যে এইগুলি আরবি শব্দ, যেমন, গোসল, হারাম, হালাল আদালত, ইনসান, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায় ইত্যাদি। অবশ্য ভাষা এই ভাবেই পরিবর্তিত হয়, এটাকে কেউ থামাতেও পারে না। ( আমার শুধু ব্যক্তিগত আপত্তি , ঐ ঢুকিয়ে দেবার প্রচেষ্টার কৌশলে) যাই হোক এখানে আছে বা অনেক জায়গা তেই এমন মানে না জানা শব্দ দেখেতে পাই, ভেবেই নি যে এই গুলি বাংলাদেশিরা বোঝেন তাই কোন প্রশ্ন তুলি না, আমেরিকান ইংরেজি ও ইংল্যান্ডের ইংরেজির মধ্যে যেমন কিছু দ্বন্ধ আছে, এখানেও একই (জল ও পানি )সমস্যা। তাই এর উত্তর একঞ্জন বাংলাদেশিই ভাল বলতে পারবেন। --জয়ন্ত (আলাপ - অবদান) ১৯:১৮, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জয়ন্তদা, আপনি ঠিক বলেছেন। আমি যদিও আগে খুব একটা এ বিষয়ে লক্ষ্য করিনি, তবে এখন দুই একটি চোখে পড়ে গেল। যেমন মাওলানা সাইয়েদ মুহাম্মদ ইসহাক (রহ.) ও পীর সাহেব চরমোনাই। আমি এগুলি পড়ে বেশির ভাগ কথাই বুঝতে পারলাম না। এক ভাষার মধ্যে আরেক ভাষা কালের নিয়মে ঢুকে যেতে পারে, কিন্তু জোর করে ডুকিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা সত্যি আপত্তিকর। এরকম কিন্তু ইতিহাসে অনেক দেশেই ঘটেছে। ইরানে ফার্সীর বদলে আরবী, আমাদের বাংলাদেশেই বাংলার বদলে উর্দু। আবার আমাদের দেশেই হিন্দী। আমার মনে হয়, এই তিনটি নিবন্ধকে উইকিফাই করা প্রয়োজন। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ১৯:৩৪, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনাদের দুজনকেই ধন্যবাদ। জয়ন্তদা ঠিকি ধরেছেন, বাংলাদেশিরা এসকল অর্থ বোঝেন কিন্তু অরবি শব্দ হওয়ায় এগুলো বিভিন্ন ধর্মীয় নিবন্ধে ব্যবহার করলেও তাই খুব একটা দৃষ্টিকটু মনে হয় না। তবে অন্যান্য নিবন্ধে প্রচলিত শব্দই ব্যবহার হয়। যেমন ধরুন, অন্য কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে হলে হিজরতকে ভ্রমণ বলা হত কিন্তু ইসলামী ব্যক্তিত্ব হওয়ায় হিজরত শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া কিছু কিছু শব্দ যেমন, ইজাযত, বয়ান, বাইআত ইত্যাদির পরিবর্তে অন্য কোন বাংলা ব্যবহার করলে এসব ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ঠিক বুঝানো যায় না। -- যুদ্ধমন্ত্রীআলাপ১৯:৪৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উইকিফাই করার আগে অপেক্ষা করতে হবে, কেন না একমাত্র বাংলাদেশি রাই বোলতে পারেন এইগুলি বিষয়ে, তারা কিছু বলেন না বলে আমি স্বত্বসিদ্ধ নিয়মে ধরে নি, অনারা এই গুলির অর্থ বোঝেন, আর ভয় হয়, আর তাই যদি সত্যি হয়, তাহলে আমাদের শীগ্রই আমাদের বাংলা ভাগ হয়ে বাংলাদেশি বাংলা ও ভারতীয় বাংলায় রুপায়িত হবে। যেমন টি ইংরেজি উইকি এই ধরিনের সমস্যা হলে অনারা করে থাকেন। আমার কিন্তু এই ধরনের নিবন্ধগুলির ইংরেজি ভার্সন্টা পড়তে কোন অসুবিধা হয়না।--জয়ন্ত (আলাপ - অবদান) ১৯:৫১, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জয়ন্তদা, ঠিক কথা, বাংলাদেশের ভাইদের এ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে অনুরোধ করি। আমার মতে সেই শব্দই ব্যবহার করা উচিৎ যা শুদ্ধ বাংলা হিসেবে দুই বাংলায় স্বীকৃত এবং দুই দেশের সব ধর্ম বর্ণের মানুষ পড়ে বুঝতে পারবেন। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ২০:০০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
যেহেতু শব্দগুলো নিয়ে একটি বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছেই সেক্ষেত্রে আরবি শব্দগুলোর পাশে ব্র্যাকেটে বাংলা প্রচলিত শব্দ ব্যবহার করা যেতে পারে। আর এসকল নিবন্ধের পাঠকও কিন্তু একটি নির্দিষ্ঠ শ্রেণীর সুতরাং তারা পড়তে এসে বয়ানের জায়গায় বক্তব্য দেখলে একটু তথমত খেয়ে যাবে। -- যুদ্ধমন্ত্রীআলাপ২০:০৭, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
নাহিদ ভাই, নিবন্ধে যে শব্দগুলি ধর্মের সাপেক্ষে বলা হয়েছে, সেগুলি যদি ধর্মীয় রীতি নীতি কে ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে, তাহলে সেগুলি সেরকম থাকুক, যেমন আপনি উদহারণ দিলেন হিজরত, বয়ান। কিন্তু যে শব্দ গুলি সাধারণ অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে, মানে সাধারণ বাক্যে অন্য শব্দের মতো সেখানে শুদ্ধ বাংলা ব্যবহার করা দরকার। যেমন মোতাবিক, ইযাজত ইত্যাদি। জয়ন্তদা পানি শব্দটি যেমন বলেছেন। পানি শব্দটি খাস উর্দু থেকে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিরা যেমন জল বলেন। আবার জল শব্দটি নিয়ে আপত্তি থাকাও উচিৎ নয়, কারণ এই শব্দটি সর্বজন স্বীকৃত। তাই উইকিতে সাধারণ অর্থে জল শব্দটি বলা উচিৎ। ঠিক সেরকমি, যে শব্দ গুলির শুদ্ধ বাংল প্রতিশব্দ আছে, তাকে শুদ্ধ বাংলাতেই বলা উচিৎ, তাই নয় কি? কারণ এটি তো বাংলা উইকি, আরবী উইকি তো নয়। তাই না? বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ২০:২৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন