বিষয়বস্তুতে চলুন

আলাপ:তাকি উসমানি

পাতাটির বিষয়বস্তু অন্যান্য ভাষায় নেই।
আলোচনা যোগ করুন
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সাম্প্রতিক মন্তব্য: Owais Al Qarni কর্তৃক ২৮ দিন আগে "প্রধান পাতার জন্য" অনুচ্ছেদে
ভালো নিবন্ধ তাকি উসমানি দর্শন এবং ধর্মবিষয়ক ভালো নিবন্ধের মানদণ্ড অনুসারে একটি ভালো নিবন্ধ হিসেবে চিহ্নিত। আপনি যদি নিবন্ধটির আরো উন্নয়ন করতে সমর্থ হন, তবে অনুগ্রহপূর্বক তা করুন। আপনি যদি মনে করেন যে নিবন্ধটিতে মানদণ্ড অনুসৃত হয়নি তাহলে এটির পুনঃপর্যালোচনা আহবান করতে পারেন।
ডিসেম্বর ২১, ২০২৪ প্রস্তাবিত ভাল নিবন্ধ তালিকাভুক্ত

ভালো নিবন্ধের পর্যালোচনা

[সম্পাদনা]
এই পর্যালোচনাটি আলাপ:তাকি উসমানি/ভালো নিবন্ধ ১ থেকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের সম্পাদনা লিঙ্কটি পর্যালোচনাতে মন্তব্য যোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

পর্যালোচক: খাত্তাব হাসান (আলাপ · অবদান) ০৮:২০, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

ভালো নিবন্ধ পর্যালোচনা (কোনগুলো ভালো নিবন্ধের গুণাবলী এবং কোনগুলো গুণাবলী নয় সেগুলো সম্পর্কে জানুন)
  1. নিবন্ধটি সুলিখিত
    ক) (গদ্য, বানান ও ব্যাকরণ):
    খ) (ভূমিকা, বিন্যাস, তালিকা ইত্যাদির রচনাশৈলী):
  2. তথ্যগতভাবে নির্ভুল এবং যাচাইযোগ্য
    ক) (তথ্যসূত্র অনুচ্ছেদ আছে):
    খ) (নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে উদ্ধৃতি করা হয়েছে):
    গ) (কপিরাইট লঙ্ঘন জাতীয় সমস্যা নেই):
  3. নিবন্ধের ব্যাপকতা রয়েছে
    ক) (প্রধান বিষয়):
    খ) (মূল বিষয়বস্তু নিবন্ধে আছে):
  4. নিরপেক্ষভাবে লিখিত
    পক্ষপাত ব্যতীত তুল্যমূল্য উপস্থাপনা:
  5. নিবন্ধটি স্থিতিশীল
    কোনো সম্পাদনা যুদ্ধ নেই, ইত্যাদি:
  6. যথাযথ স্থানে বর্ণনাসহ চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
    ক) (ছবি আছে কিনা বা কোনো সৌজন্যমূলক ছবি থাকলে তাতে যথাযথ বর্ণনা আছে কিনা):
    খ) (উপযুক্ত বর্ণনাসহ ছবির যথাযথ ব্যবহার হয়েছে কিনা):
  7. সিদ্ধান্ত:
    উত্তীর্ণ/অনুত্তীর্ণ:
@Owais Al Qarni নিবন্ধটি গৃহীত হয়েছে। ―  ☪  কাপুদান পাশা () ০৮:২৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

প্রধান পাতার জন্য

[সম্পাদনা]
তাকি উসমানি
তাকি উসমানি

তাকি উসমানি হলেন একজন পাকিস্তানি বিচারক, কুরআন, হাদিস, ইসলামি আইন, ইসলামি অর্থনীতিতুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের একজন নেতৃস্থানীয় পণ্ডিত। তিনি ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত ইসলামি আদর্শ পরিষদের সদস্য, ১৯৮১ থেকে ১৯৮২ পর্যন্ত ফেডারেল শরিয়ত কোর্ট এবং ১৯৮২ থেকে ২০০২ পর্যন্ত পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরিয়ত আপিল বিভাগের বিচারক ছিলেন। ২০২০ সালের জরিপে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন। ইসলামি জ্ঞানে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য তাকে শাইখুল ইসলাম উপাধিতে ভূষিত করা হয়। তাকে সমসাময়িক দেওবন্দ আন্দোলনের প্রধান বুদ্ধিজীবী হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তার মতামত ও ফতোয়াকে ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা সহ বিশ্বব্যাপী দেওবন্দি আলেমরা চূড়ান্ত শব্দ হিসেবে গ্রহণ করে। ২০২১ সাল থেকে তিনি পাকিস্তানের দেওবন্দি মাদ্রাসাসমূহের শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া পাকিস্তানের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার পিতা শফি উসমানি ছিলেন দারুল উলুম দেওবন্দের প্রধান মুফতি, যিনি দেশভাগের পর ১৯৪৮ সালে সপরিবারে পাকিস্তানে চলে যান। তিনি দারুল উলুম করাচি, করাচি বিশ্ববিদ্যালয়, পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন এবং ১৯৬০ থেকে দারুল উলুম করাচিতে শিক্ষকতা শুরু করেন, বর্তমানে তিনি দারুল উলুম করাচির সভাপতি। (বাকি অংশ পড়ুন...)

উইকিপিডিয়া:ভালো নিবন্ধ/২০৬ –ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৮:৩১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@Owais Al Qarni এটা কি বট স্বয়ংক্রিয় করে না? আমি তো বট করে ভেবে রেখে দিয়েছিলাম। ―  ☪  কাপুদান পাশা () ০৯:০১, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন
@খাত্তাব হাসান: সম্ভবত করে না।–ধর্মমন্ত্রী (আলাপ) ০৯:৪৩, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)উত্তর দিন

আরবী শব্দের বাংলায় রুপান্তর প্রয়োজন

[সম্পাদনা]

মুতাবিক, হিজরত, ইজাযত, হাত বাইআত, তাযকিয়াহ, বয়ান, দরস, প্রভৃতি শব্দগুলির বাংলায় রুপান্তর করা প্রয়োজন। এত আরবি শব্দের ছড়াছড়ি যে পড়তে খুব অসুবিধা হচ্ছে। অএকগুলির তো মানেই বুঝতে পারছি না। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ১৮:৩৫, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন

বোধিসত্ত্ব ভাই আপনি এই রকমের আরবী শব্দের দাপাদাপি অনেক পাবেন, অনেক নিবন্ধেই। আমাদের এপার বাংলার বাংলাতে এত এই ভাষাটির দাপাদাপি দেখা যায় না। বাংলাদেশের কথা জানি না, হয়তো বাংলাদেশিরা এই সবগুলির অর্থ বোঝেন বা বাংলা ( বাংলাদেশি) শব্দ ভান্ডারে ঢুকে গেছে। ( নাকি ঢুকিয়ে দেবার চেষ্টা চলছে? , জানি না) কিন্তু কালের স্রোতে আজ আমরা অনেক আরবী শব্দ ব্যবহার করি আমরা জানি না যে এইগুলি আরবি শব্দ, যেমন, গোসল, হারাম, হালাল আদালত, ইনসান, উকিল, ওজর, এজলাস, এলেম, কানুন, কলম, কেচ্ছা, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায় ইত্যাদি। অবশ্য ভাষা এই ভাবেই পরিবর্তিত হয়, এটাকে কেউ থামাতেও পারে না। ( আমার শুধু ব্যক্তিগত আপত্তি , ঐ ঢুকিয়ে দেবার প্রচেষ্টার কৌশলে) যাই হোক এখানে আছে বা অনেক জায়গা তেই এমন মানে না জানা শব্দ দেখেতে পাই, ভেবেই নি যে এই গুলি বাংলাদেশিরা বোঝেন তাই কোন প্রশ্ন তুলি না, আমেরিকান ইংরেজি ও ইংল্যান্ডের ইংরেজির মধ্যে যেমন কিছু দ্বন্ধ আছে, এখানেও একই (জলপানি )সমস্যা। তাই এর উত্তর একঞ্জন বাংলাদেশিই ভাল বলতে পারবেন। --জয়ন্ত (আলাপ - অবদান) ১৯:১৮, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জয়ন্তদা, আপনি ঠিক বলেছেন। আমি যদিও আগে খুব একটা এ বিষয়ে লক্ষ্য করিনি, তবে এখন দুই একটি চোখে পড়ে গেল। যেমন মাওলানা সাইয়েদ মুহাম্মদ ইসহাক (রহ.)পীর সাহেব চরমোনাই। আমি এগুলি পড়ে বেশির ভাগ কথাই বুঝতে পারলাম না। এক ভাষার মধ্যে আরেক ভাষা কালের নিয়মে ঢুকে যেতে পারে, কিন্তু জোর করে ডুকিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা সত্যি আপত্তিকর। এরকম কিন্তু ইতিহাসে অনেক দেশেই ঘটেছে। ইরানে ফার্সীর বদলে আরবী, আমাদের বাংলাদেশেই বাংলার বদলে উর্দু। আবার আমাদের দেশেই হিন্দী। আমার মনে হয়, এই তিনটি নিবন্ধকে উইকিফাই করা প্রয়োজন। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ১৯:৩৪, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
আপনাদের দুজনকেই ধন্যবাদ। জয়ন্তদা ঠিকি ধরেছেন, বাংলাদেশিরা এসকল অর্থ বোঝেন কিন্তু অরবি শব্দ হওয়ায় এগুলো বিভিন্ন ধর্মীয় নিবন্ধে ব্যবহার করলেও তাই খুব একটা দৃষ্টিকটু মনে হয় না। তবে অন্যান্য নিবন্ধে প্রচলিত শব্দই ব্যবহার হয়। যেমন ধরুন, অন্য কোন ব্যক্তির ক্ষেত্রে হলে হিজরতকে ভ্রমণ বলা হত কিন্তু ইসলামী ব্যক্তিত্ব হওয়ায় হিজরত শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়া কিছু কিছু শব্দ যেমন, ইজাযত, বয়ান, বাইআত ইত্যাদির পরিবর্তে অন্য কোন বাংলা ব্যবহার করলে এসব ক্ষেত্রে ব্যাপারটা ঠিক বুঝানো যায় না। -- যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ১৯:৪৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
নাহিদ ভাই, ইযাজত কে 'অনুমতি', বয়ান কে 'বক্তব্য', মুতাবিক কে 'অনুযায়ী' এই ভাবে বলা যেতে পারে কি? বাকি গুলির অর্থ জানি না বলে প্রতিশব্দ করতে সক্ষম হলাম না। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ২০:০০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
উইকিফাই করার আগে অপেক্ষা করতে হবে, কেন না একমাত্র বাংলাদেশি রাই বোলতে পারেন এইগুলি বিষয়ে, তারা কিছু বলেন না বলে আমি স্বত্বসিদ্ধ নিয়মে ধরে নি, অনারা এই গুলির অর্থ বোঝেন, আর ভয় হয়, আর তাই যদি সত্যি হয়, তাহলে আমাদের শীগ্রই আমাদের বাংলা ভাগ হয়ে বাংলাদেশি বাংলা ও ভারতীয় বাংলায় রুপায়িত হবে। যেমন টি ইংরেজি উইকি এই ধরিনের সমস্যা হলে অনারা করে থাকেন। আমার কিন্তু এই ধরনের নিবন্ধগুলির ইংরেজি ভার্সন্টা পড়তে কোন অসুবিধা হয়না।--জয়ন্ত (আলাপ - অবদান) ১৯:৫১, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
জয়ন্তদা, ঠিক কথা, বাংলাদেশের ভাইদের এ বিষয়ে বক্তব্য রাখতে অনুরোধ করি। আমার মতে সেই শব্দই ব্যবহার করা উচিৎ যা শুদ্ধ বাংলা হিসেবে দুই বাংলায় স্বীকৃত এবং দুই দেশের সব ধর্ম বর্ণের মানুষ পড়ে বুঝতে পারবেন। বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ২০:০০, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
যেহেতু শব্দগুলো নিয়ে একটি বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছেই সেক্ষেত্রে আরবি শব্দগুলোর পাশে ব্র্যাকেটে বাংলা প্রচলিত শব্দ ব্যবহার করা যেতে পারে। আর এসকল নিবন্ধের পাঠকও কিন্তু একটি নির্দিষ্ঠ শ্রেণীর সুতরাং তারা পড়তে এসে বয়ানের জায়গায় বক্তব্য দেখলে একটু তথমত খেয়ে যাবে। -- যুদ্ধমন্ত্রী আলাপ ২০:০৭, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন
নাহিদ ভাই, নিবন্ধে যে শব্দগুলি ধর্মের সাপেক্ষে বলা হয়েছে, সেগুলি যদি ধর্মীয় রীতি নীতি কে ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে, তাহলে সেগুলি সেরকম থাকুক, যেমন আপনি উদহারণ দিলেন হিজরত, বয়ান। কিন্তু যে শব্দ গুলি সাধারণ অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে, মানে সাধারণ বাক্যে অন্য শব্দের মতো সেখানে শুদ্ধ বাংলা ব্যবহার করা দরকার। যেমন মোতাবিক, ইযাজত ইত্যাদি। জয়ন্তদা পানি শব্দটি যেমন বলেছেন। পানি শব্দটি খাস উর্দু থেকে এসেছে। পশ্চিমবঙ্গের বাঙ্গালিরা যেমন জল বলেন। আবার জল শব্দটি নিয়ে আপত্তি থাকাও উচিৎ নয়, কারণ এই শব্দটি সর্বজন স্বীকৃত। তাই উইকিতে সাধারণ অর্থে জল শব্দটি বলা উচিৎ। ঠিক সেরকমি, যে শব্দ গুলির শুদ্ধ বাংল প্রতিশব্দ আছে, তাকে শুদ্ধ বাংলাতেই বলা উচিৎ, তাই নয় কি? কারণ এটি তো বাংলা উইকি, আরবী উইকি তো নয়। তাই না? বোধিসত্ত্ব (আলাপ) ২০:২৬, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩ (ইউটিসি)উত্তর দিন