আহমেদ কবির কিশোর
আহমেদ কবির কিশোর | |
---|---|
জন্ম | ৩০ মে ১৯৭৪ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | কার্টুনিস্ট |
আহমেদ কবির কিশোর (জন্ম: ১৯৭৪) হলেন একজন বাংলাদেশী কার্টুনিস্ট।[১][২][৩] তাকে কার্টুন আঁকার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয় এবং ২০২০ সালের ২রা মে থেকে ১০ মাসের জন্য বাংলাদেশের সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের আওতায় প্রায় এক বছর প্রাক-বিচারে আটক রাখা হয়।[৪] কার্টুনিস্ট রাইটস নেটওয়ার্ক ইন্টারন্যাশনাল, কার্টুনিং ফর পিস, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিশোরকে আটক ও হেফাজতে নির্যাতন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে।[৫][৬]
জীবনী
[সম্পাদনা]কিশোরের পিতা হলেন আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক এবং মাতা বেগম কোহিনুর হক। মোজাম্মেল হক বাংলাদেশ জুট মিলস কর্পোরেশনের একজন ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার, শিল্পী, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী এবং লেখক ছিলেন। স্বাধীনতা যুদ্ধের পরপরই সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশের মাধ্যমে তিনি একটি নতুন সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সূচনা করেন। কিশোর তার বাবা এবং ভাইয়ের কাছ থেকে আঁকা শিখেন।[৭] তিনি খালিশপুর ক্রিসেন্ট স্কুল ও বিএল কলেজ থেকে যথাক্রমে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তিনি বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগে ভর্তি হলেও সেখানে পড়াশোনা শেষ করেননি। এরপর তিনি বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে একজন অফিসার ক্যাডেট হিসেবে যোগদান করেন, মিডশিপম্যান পদে উন্নীত হন এবং পাসিং আউট প্যারেডের চার দিন আগে শারীরিক শাস্তির প্রতিবাদ করার জন্য একাডেমি থেকে প্রত্যাহার করেন।[৮] তিনি একাডেমীতে চারু ও কারুশিল্প প্রতিযোগিতায় তার অনবদ্য পারফরম্যান্সের জন্য সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ 'ক্যাপ্টেন কেক' অর্জন করেন। তিনি নেভাল একাডেমি থেকে বিএসসি সম্পন্ন করেন। কিশোর ঢাবির আইবিএ থেকে এমডিপি কোর্স সম্পন্ন করেন এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধীনে গভর্নেন্স স্টাডিজ (১৫-১৬) সেশনে ভর্তি হন এবং তৃতীয় সেমিস্টার পর্যন্ত সম্পন্ন করেন।
কার্টুন এবং সক্রিয়তা
[সম্পাদনা]কিশোর হাস্যরসাত্মক সাময়িকী যেমন দৈনিক মানবজমিনের "খবর আছে", প্রথম আলোর "আলপিন", আমার দেশের "ভীমরুল" এবং দৈনিক যুগান্তরের "বিচ্চু" এর জন্য কাজ করেন।[৮] কার্টুনিস্ট হিসেবে তার প্রথম কাজ ছিল বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাপ্তাহিক বিচিত্রায়। এরপর তিনি দৈনিক প্রথম আলোতে অবদানকারী কার্টুনিস্ট হিসেবে যোগ দেন এবং পরে দৈনিক আমার দেশে সম্পাদকীয় কার্টুনিস্ট হিসেবে যোগ দেন।
কার্টুনিস্ট এবং সক্রিয়তাবাদী হিসেবে কিশোরের দশকব্যাপী কাজের জন্য বাংলাদেশে তাকে কার্টুনিস্ট রাইটস নেটওয়ার্ক ইন্টারন্যাশনাল (সিআরএনআই)-এর একজন "অধিভুক্ত নেতা" হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তিনি কারাবন্দী বাংলাদেশী কার্টুনিস্ট আরিফুর রহমান (২০০৭) এবং নিখোঁজ শ্রীলঙ্কান কার্টুনিস্ট প্রগীথ একনালিগোদার (২০১০) পক্ষে প্রচারণা চালান। তিনি মানবাধিকার, তৃতীয় লিঙ্গ, স্বাস্থ্য ও ভোক্তা অধিকার এবং বাংলা ভাষার জন্য কাজ করে আসছেন।[৯] ২০২০-এর মার্চ এবং এপ্রিল মাসে কিশোর বাংলাদেশ সরকারের কোভিড-১৯ মহামারী পরিচালনার সমালোচনা ও ব্যঙ্গ করে বেশ কয়েকটি কার্টুন আঁকেন এবং "করোনার সময় জীবন" শিরোনামে এটিকে তার ফেসবুক টাইমলাইনে পোস্ট করেন।[১০][৩] একটি বেসরকারি ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে নিয়ে ২০২০ সালে তিনি একটি ব্যঙ্গাত্মক কার্টুন আঁকেন, যিনি সাথে বাংলাদেশ সরকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত একজন প্রভাবশালী ব্যবসায়ী ছিলেন।[১১][১২]
আটক ও নির্যাতন
[সম্পাদনা]কিশোর ও তার বয়োজ্যেষ্ঠ বন্ধু লেখক মোশতাক আহমেদকে ২০২০ সালের মে মাসে ঢাকায় র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ইউনিট-৩ এর সদস্যরা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে গ্রেফতার করে।[১৩][১৪] কিশোর, সহ আরও ১০ জনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২১/২৫ (১) (খ) ৩১/৩৫ ধারায় "জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং করোনভাইরাস মহামারী সম্পর্কে গুজব ছড়ানো এবং বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য অপবাদ, বিভ্রান্তি ও বিভেদ সৃষ্টির" অভিযোগ আনা হয়।[৮] আইন প্রয়োগকারী সংস্থা জানায় যে তাদেরকে ৫ই মে কাকরাইল থেকে আটক করা হয়, তবে কিশোর অভিযোগ করেন যে তাকে ২০২০-এর ২রা মে তার শান্তিনগরের বাসা থেকে সাদা পোশাকে ১৬-১৭ জন পুলিশ তুলে নিয়ে যায়। কিশোর পরিচয় জানতে চাইলে সাদা পোশাকের একজন পুলিশ তাকে জসিম বলে পরিচয় দেয়।[৪] করোনাভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকারের পরিচালনার সমালোচনা করার জন্য মোশতাককে আটক করা হয়। কিশোর ও মুস্তাকসহ মোট এগারো জনের বিরুদ্ধে "গুজব ছড়ানো এবং সরকারবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর" অভিযোগ আনা হয়।[১৫] অন্যান্য অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন 'রাষ্ট্রচিন্তা' নামের একটি সংগঠনের কর্মী দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া এবং নেত্র নিউজের সম্পাদক সুইডিশ-বাংলাদেশি সাংবাদিক তাসনিম খলিল।[১৬][১৭] পুলিশের অভিযোগ অনুযায়ী, কিশোর ও অন্যান্য সাংবাদিকেরা ‘আই এম বাংলাদেশি’ নামে একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ চালিয়ে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। পুলিশ অভিযোগে কিশোরের ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ "লাইফ ইন দ্য টাইম অফ করোনা" কার্টুনের কথাও উল্লেখ করা হয়।[৭]
২০২১ সালের মার্চ মাসে কিশোর ও তার আইনজীবী আদালত এবং সাংবাদিকদের জানান যে কিশোরকে হেফাজতে নির্যাতন করা হয়েছিল।[১৮] কিশোর অভিযোগ করে বলেন যে তাকে ২রা মে থেকে ৫ই মে পর্যন্ত ৬৯ ঘন্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।[১২] সে সময় তাকে স্টিলের লাঠি দিয়ে পেটানো হয়। র্যাব সদস্যরা মাথায় আঘাত করলে তার কানের পর্দা ফেটে যায়। তিনি ডায়াবেটিক রোগী এ কথা জানানোর পরও তাকে প্রয়োজনীয় খাবার ও ইনসুলিন দিতে অস্বীকৃতি জানানো হয়। কিশোর দ্য ডেইলি স্টার এবং প্রথম আলোর সাংবাদিকদের কাছে কানের ছিদ্র ও পায়ের ক্ষতচিহ্ন প্রকাশ করেন।[৪][১২] কিশোরের ভাই আহমেদ কবির জানান, হেফাজতে নির্যাতনের কারণে কিশোর মানসিক আঘাত ও কানের বড় ক্ষতির শিকার হন। জামিনে বের হওয়ার পর কিশোরের কান ও চোখের[১৯] অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন ছিল এবং তাকে নাক, গলা এবং পায়ের চিকিৎসা নিতে হয়েছিল। র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং ডিরেক্টর আশিক বিল্লাহ কিশোরের উপর নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করে উল্লেখ করেন যে, "কিশোর একজন সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির মতো কথা বলছিলেন", এবং বলেন যে সে বিবৃতি তিনি আইন প্রয়োগকারী কর্মী হিসাবে দিতে পারবেন না।[২০]
আটকের প্রতিক্রিয়া
[সম্পাদনা]হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, পেন আমেরিকা, ইউএন হাই কমিশনার ফর হিউম্যান রাইটস[২১] এবং ১৩টি ওইসিডি দেশ কিশোর ও মোশতাকের গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের নিন্দা জানায়। কিশোরকে মুক্তি দিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিও আহ্বান জানান তারা। নয়টি আন্তর্জাতিক সংস্থা: এ.ফ.এ.ডি, ফোরাম-এশিয়া, এ.এইচ.আর.সি, এ.এন.এফ.আর.ই.এল, সিভিকাস, ইলিওস জাস্টিস - মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়, এফ.আই.ডি.এইচ, ও.এম.সি.টি এবং রবার্ট এফ কেনেডি হিউম্যান রাইটস একটি যৌথ বিবৃতিতে কিশোরের উপর নির্যাতনের অভিযোগের তদন্তের আহ্বান জানায়।[২২][২৩][২৪]
জামিন
[সম্পাদনা]কিশোর ও মোশতাককে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আটকের ১০ মাসের মধ্যে বাংলাদেশের নিম্ন আদালত ৬ বার জামিন নাকচ করে।[১] মোশতাক ৫৩ বছর বয়সে ২০২১ এর ২৫ ফেব্রুয়ারি কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে মারা যান।[২৫] মোশতাক আহমেদের মৃত্যুর পর বাংলাদেশের মানুষ ঢাকার রাজপথে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। পরবর্তীতে হাইকোর্টের বিচারকদের একটি প্যানেল ২০২১-এর ৩ মার্চ কিশোরকে জামিন দেয়।[২৬] কিশোর ৫ মার্চ কারাগার থেকে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের বিস্তারিত বর্ণনা দেন যে কীভাবে তাকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন নৃশংসভাবে নির্যাতন করেছিল। বাংলাদেশ সম্পাদক পরিষদ এক যৌথ বিবৃতিতে কিশোরের বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করতে বলে।[২৭] ২০২১-এর ২০ই মার্চ কিশোর তার নির্যাতনের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে ঢাকার একটি আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন।[২৮]
বই
[সম্পাদনা]- ভালোবাসার ছড়াগল্প, জাগৃতি প্রকাশনা, ২০০৬
- কিশোরের নির্বাচিত চুশীল কার্টুন, আমার প্রকাশনী, ২০১২
- বাংলাদেশের কার্টুন, কার্টুনের বাংলাদেশ, শ্রাবন প্রকাশনী, ২০১২ - যা এই ধরনের বিষয়ের একমাত্র প্রকাশনা।
- দেয়ালের গল্প, প্রিয়মুখ প্রকাশনী, ২০১৬[৮] - ছোট গল্পের সংকলন।
পুরস্কার
[সম্পাদনা]২০২০ সালে কিশোর তার "সামাজিক সম্পৃক্ততা এবং মানবাধিকার সুরক্ষার" স্বীকৃতি স্বরূপ রবার্ট রাসেল কারেজ ইন কার্টুনিং পুরস্কার লাভ করেন।[২৯] বাংলাদেশের ঢাকা থেকে প্রকাশিত একক কার্টুন ম্যাগাজিন উন্মাদ থেকে কিশোর প্রথম উন্মাদ পদক অর্জন করেন।[৮]
আরো দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Mahmud, Faisal (৩ মার্চ ২০২১)। "Bangladeshi cartoonist granted bail after widespread protests"। aljazeera (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ Manik, Julfikar Ali; Mashal, Mujib (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Bangladeshi Writer, Detained Over Social Media Posts, Dies in Jail"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ ক খ "OHCHR | UN experts: Bangladesh should release artist jailed over cartoons"। www.ohchr.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ ক খ গ Islam, Zyma (৫ মার্চ ২০২১)। "Scars of torture all over him"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Cartooning for Peace" (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "CARTOONISTS RIGHTS NETWORK INTERNATIONAL"। CARTOONISTS RIGHTS NETWORK INTERNATIONAL (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ ক খ "Jailed under Digital Security Act, Bangladeshi cartoonist Kabir Kishore says he was tortured"। Committee to Protect Journalists (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৩-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-০১।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ "Mushtaq is my brother"। The Daily Star (Opinion) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৩-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২১।
- ↑ "Ahmed Kishore, detained under Digital Security Act, wins 'Courage In Cartooning Award 2020'"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১০-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ Mamun, Shohel (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২১)। "Cartoonist Kishore severely ill in prison"। Dhaka Tribune। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Bangladesh cartoonist granted bail after protests"। sg.news.yahoo.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০২-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ ক খ গ Alam, Sheikh Sabiha। "Kishore kept in unknown place for 69 hrs, beaten, quizzed about cartoons"। Prothom Alo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Document"। www.amnesty.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২০।
- ↑ "Cartooning for Peace" (ফরাসি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৪-২০।
- ↑ "Bangladesh High Court grants bail to imprisoned cartoonist Ahmed Kabir Kishore"। The New Indian Express। ৩ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Virtual court to hear petition seeking remand for cartoonist, 3 others tomorrow"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-০৬-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Bangladesh cartoonist held over virus post"। 9News। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Jailed Bangladeshi cartoonist gets bail"। www.telegraphindia.com। ৪ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ কার্টুনিস্ট কিশোরের প্রয়োজন দুটো অপারেশন। বাংলা ট্রিবিউন। ২০২১-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৮।
- ↑ "Legal move likely against custodial torture on Kishore"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "New Bangladesh protests as UN calls for overhaul of security law"। France 24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৩-০১। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "PEN America Calls for the Imminent Release of Tortured Bangladeshi Cartoonist"। PEN America (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৩-০২। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Rights' Groups, Diplomats Seek Impartial Probe into Bangladesh Writer's Custodial Death"। The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Nine Int'l organisations urge Bangladesh govt to repeal Digital Security Act"। Prothom Alo (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Mushtaq Ahmed death: No proof of negligence found in jail authorities' probe"। Dhaka Tribune। ৩ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Bangladesh High Court grants bail to imprisoned cartoonist"। The Washington Times। ৩ মার্চ ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০২১।
- ↑ "Editors' Council demands immediate review of DSA"। New Age (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।
- ↑ "Cartoonist Kishore files torture complaint with Dhaka court"। Dhaka Tribune। ২০২১-০৩-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-১৯।
- ↑ "Release cartoonist Kishore from jail"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২০-১২-১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-০৬।