অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
A terracotta urn with two brass plaques on it sits on a wooden base. The urn is on display, with the glass surround and other exhibits visible in the background.
লর্ডসের এমসিসি যাদুঘরে রক্ষিত অ্যাশেজ পাত্র। বিজয়ী দলের অধিনায়ককে অবিকল পাত্র প্রদান করা হয়।[১]

অ্যাশেজ ইংল্যান্ডঅস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের মধ্যকার টেস্ট সিরিজবিশেষ। এ সিরিজ আয়োজনে ভিন্নতার চিত্র চোখে পড়ে। একটি টেস্ট থেকে শুরু করে সাতটি টেস্ট নিয়ে সিরিজ আয়োজন করা হয়েছে। তবে, ১৯৯৮ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে পাঁচটি টেস্ট নিয়ে সিরিজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিশ্বের অন্যতম ক্রীড়া ক্রিকেটে প্রবল প্রতিপক্ষ হিসেবে আয়োজন করা হয় ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এবং এর ইতিহাস ১৮৮২ সাল থেকে অদ্যাবধি বহমান।[২][৩][৪] সচরাচর যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রতি দুই বছরে আয়োজন করা হয়। অস্ট্রেলিয়া দল বর্তমান অ্যাশেজ ট্রফির ধারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে। দলটি পার্থে অনুষ্ঠিত ২০১৭-১৮ সিরিজের তৃতীয় টেস্টের মাধ্যমে নিজেদের হাতে করায়ত্ত্ব করে রেখেছে।

১৮৭৬-৭৭ মৌসুমে ইংল্যান্ড দল অস্ট্রেলিয়া গমন করে ও ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম টেস্ট সিরিজ খেলতে নামে।[অ্যা ১][৬] তবে, অ্যাশেজের উত্থান ঘটেছে ১৮৮২ সালে। অস্ট্রেলিয়া দল ইংল্যান্ডে একমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছিল।[৭] ওভালে অনুষ্ঠিত ঐ টেস্টে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দল পরাজয়বরণ করে। ফলশ্রুতিতে, দ্য স্পোর্টিং টাইমস বিদ্রুপাত্মক শোকসংবাদ প্রকাশ করে। এতে উল্লেখ করা হয় যে, ইংরেজ ক্রিকেটের মৃত্যু ঘটেছে। এতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, এর দেহ সমাহিত করা হবে ও ছাই অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়া হবে।[৮] সম্মানীয় ইভো ব্লাই এ পরিভাষাটি গ্রহণ করেন। পরবর্তী মৌসুমের শীতকালে তার নেতৃত্বে ইংরেজ দল অস্ট্রেলিয়া গমন করে ও উল্লেখিত অ্যাশেজ নিজ দেশে নিয়ে আসেন।[১]

১৮৮২ সালে পরাজিত হবার পর দ্বি-পক্ষীয় সিরিজটির পরবর্তী আটটি সিরিজে ইংল্যান্ড দল বিজয়ী হয়। তন্মধ্যে, ২২ টেস্টে অংশ নিয়ে দলটি মাত্র চারটিতে পরাজিত হয়েছিল। ১৮৯১-৯২ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ড দলকে ২-১ ব্যবধানে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো অ্যাশেজ করায়ত্ত্ব করে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দল।[৬] ১৯৩২-৩৩ মৌসুমে ইংরেজ দল অস্ট্রেলিয়া সফরে আসে। এ সিরিজটি বডিলাইন সিরিজ নামে পরিচিতি পায়। মূলতঃ স্বাগতিক দলের ব্যাটিং প্রতিভা ডন ব্র্যাডম্যানকে মোকাবেলার্থেই তারা শরীর লক্ষ্য করে বোলিং কৌশল উদ্ভাবনে অগ্রসর হয়। এ সময় ইংরেজ বোলারেরা ব্যাটসম্যানদেরকে উদ্দেশ্য করে বল লেগ সাইডের দিকে খেলে ও কাছাকাছি এলাকায় ফিল্ডারের বৃত্তাকারে দণ্ডায়মান থাকে।[৯] ইংল্যান্ড ঐ সিরিজে জয়ী হয়। তবে, এ কৌশল অবলম্বনের ফলে ক্রিকেটের আইন পরিবর্তন করতে হয়।[৯] এরপর অস্ট্রেলিয়া দল ব্র্যাডম্যানের ব্যাটিংয়ের বদান্যতায়[১০] পরবর্তী সিরিজেই অ্যাশেজ করায়ত্ত্ব করে। পরবর্তী উনিশ বছরে ছয়টি সিরিজে এ ধারা বহমান থাকে।[৬] এ সময়কালেই অস্ট্রেলিয়া দল সুপরিচিত ১৯৪৮ সালের অ্যাশেজ সিরিজ খেলার জন্যে ইংল্যান্ড গমন করেছিল। পুরো সফরেই দলটি অপরাজিত অবস্থায় থাকে। ফলশ্রুতিতে, দলটি ‘অপরাজেয়’ নামে পরিচিত হয়ে উঠে।[১১] পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে ৪-০ ব্যবধানে সফরকারীরা জয়ী হয়। কাউন্টি দল ও প্রতিনিধিত্বকারী দলের বিপক্ষে নির্ধারিত ২৯টি খেলায় অস্ট্রেলিয়া দল জয় পায় কিংবা ড্র করেছিল।[১২]

৩৩০টি টেস্টে অংশ নিয়ে ১৩৪ টেস্টে জয় ইংল্যান্ডের তুলনায় অস্ট্রেলিয়া দল এগিয়ে রয়েছে। ঐ তুলনায় ইংল্যান্ড দল ১০৬ টেস্টে জয় পায় ও বাদ-বাকী খেলাগুলো ড্রয়ে পরিণত হয়। এছাড়াও, সিরিজ জয়ের দিক দিয়ে অস্ট্রেলিয়া ৩৩টিতে জয়ী হয়। অন্যদিকে, ইংল্যান্ড দল ৩২টিতে জয়ী হয়েছে। পাঁচটি সিরিজ ড্রয়ের দিকে গড়ায়। তন্মধ্যে, অ্যাশেজ লাভের ফলে চারবার সিরিজ ড্র করে অস্ট্রেলিয়া দল ট্রফি অক্ষুণ্ন রাখে। একবার সিরিজ ড্র করে ইংল্যান্ড দল অ্যাশেজ করায়ত্ত্ব রাখতে সক্ষম হয়। মাত্র তিনবার একটি দল সিরিজের সবকটি টেস্টে জয় পেয়ে প্রতিপক্ষকে হোয়াইটওয়াশ করে। ১৯২০-২১, ২০০৬-০৭ ও ২০১৩-১৪ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া দল এ সাফল্য পায়।[৬] ১৯৭৮-৭৯ মৌসুমে ইংল্যান্ড দল বিরাট ব্যবধানে সিরিজে জয় পায়। সেবার তারা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে স্বাগতিকদেরকে ৫-১ ব্যবধানে পরাভূত করেছিল। ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া - উভয় দলই ধারাবাহিকভাবে আটবার সিরিজ জয় করে। ইংল্যান্ড দল ১৮৮২-৮৩ মৌসুম থেকে ১৮৯০ এবং অস্ট্রেলিয়া দল ১৯৮৯ থেকে ২০০২-০৩ মৌসুম পর্যন্ত একাধারে সিরিজ জয় করেছিল।[৬] ১৮৮২ সাল থেকে স্বল্পসংখ্যায় টেস্ট সিরিজ আয়োজন করা হয় যা অ্যাশেজ সিরিজের অন্তর্ভুক্ত নয়। সেগুলো হচ্ছে ১৯৭৬-৭৭, ১৯৭৯-৮০, ১৯৮০ ও ১৯৮৭-৮৮।[৬] ঐ সিরিজগুলো এ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

নির্দেশিকা[সম্পাদনা]

  • সাল বলতে ক্রিকেট মৌসুমে সিরিজ আয়োজন করাকে বোঝানো হয়েছে।
  • স্বাগতিক বলতে যে দেশে সিরিজ আয়োজন করা হয়েছে।
  • প্রথম খেলা বলতে সিরিজের প্রথম খেলার তারিখকে বোঝানো হয়েছে।
  • টেস্ট বলতে সিরিজে কতটি টেস্ট খেলা হয়েছে। যদি ভিন্ন হয় তাহলে বন্ধনীতে নির্ধারিত টেস্ট সংখ্যা উল্লেখ করা হয়েছে।
  • অস্ট্রেলিয়া বলতে সিরিজের কতটি টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দল জয়ী হয়েছে।
  • ইংল্যান্ড বলতে সিরিজের কতটি টেস্টে ইংল্যান্ড দল জয়ী হয়েছে।
  • ড্র বলতে সিরিজের কতটি খেলা ড্রয়ে পরিণত হয়েছে।
  • ফলাফল বলতে সামগ্রিকভাবে সিরিজে কোন দয় জয়ী হয়েছে অথবা, ড্র হয়েছে।
  • ধারক বলতে সিরিজ শেষে কোন দল পুরস্কৃত হয়েছে বা নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছে।

অ্যাশেজ সিরিজ[সম্পাদনা]

সম্মানীয় ইভো ব্লাই তাদের প্রথম অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের অধিনায়কত্ব করেন।[১]
অ্যাশেজ সিরিজে জ্যাক হবস (বামে) ও হার্বার্ট সাটক্লিফ ইংল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা দুই সফল ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন।[১৩]
ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান (বামে) অ্যাশেজ সিরিজে অন্য যে-কোন খেলোয়াড়ের তুলনায় অধিকসংখ্যক রান সংগ্রহ করেছেন। ১৯৩৬-৩৭ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে গাবি অ্যালেনের সাথে প্রথম টেস্টে টস করছেন।[১৪]
অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে শেন ওয়ার্ন দীর্ঘ ১৪ বছর অ্যাশেজ টেস্টে অংশ নিয়েছেন। এ সময়ে রেকর্ডসংখ্যক ১৯৫ উইকেট দখল করেছেন তিনি।[১৫]
সিরিজ সাল স্বাগতিক দল প্রথম খেলা টেস্ট  অস্ট্রেলিয়া  ইংল্যান্ড ড্র ফলাফল ধারক সূত্র
১৮৮২-৮৩ অস্ট্রেলিয়া ৩০ ডিসেম্বর ১৮৮২ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [১৬]
১৮৮৪ ইংল্যান্ড ১১ জুলাই ১৮৮৪ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [১৭]
১৮৮৪-৮৫ অস্ট্রেলিয়া ১২ ডিসেম্বর ১৮৮৪ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [১৮]
১৮৮৬ ইংল্যান্ড ৫ জুলাই ১৮৮৬ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [১৯]
১৮৮৬-৮৭ অস্ট্রেলিয়া ২৮ জানুয়ারি ১৮৮৭ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২০]
১৮৮৭-৮৮ অস্ট্রেলিয়া ১০ ফেব্রুয়ারি ১৮৮৮ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২১]
১৮৮৮ ইংল্যান্ড ১৬ জুলাই ১৮৮৮ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২২]
১৮৯০ ইংল্যান্ড ২১ জুলাই ১৮৯০ ২ (৩) ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২৩]
১৮৯১-৯২ অস্ট্রেলিয়া ১ জানুয়ারি ১৮৯২ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [২৪]
১০ ১৮৯৩ ইংল্যান্ড ১৭ জুলাই ১৮৯৩ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২৫]
১১ ১৮৯৪-৯৫ অস্ট্রেলিয়া ১৪ ডিসেম্বর ১৮৯৪ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২৬]
১২ ১৮৯৬ ইংল্যান্ড ২২ জুন ১৮৯৬ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [২৭]
১৩ ১৮৯৭-৯৮ অস্ট্রেলিয়া ১৩ ডিসেম্বর ১৮৯৭ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [২৮]
১৪ ১৮৯৯ ইংল্যান্ড ১ জুন ১৮৯৯ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [২৯]
১৫ ১৯০১-০২ অস্ট্রেলিয়া ১৩ ডিসেম্বর ১৯০১ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩০]
১৬ ১৯০২ ইংল্যান্ড ২৯ মে ১৯০২ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩১]
১৭ ১৯০৩–০৪ অস্ট্রেলিয়া ১১ ডিসেম্বর ১৯০৩ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৩২]
১৮ ১৯০৫ ইংল্যান্ড ২৯ মে ১৯০৫ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৩৩]
১৯ ১৯০৭-০৮ অস্ট্রেলিয়া ১৩ ডিসেম্বর ১৯০৭ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩৪]
২০ ১৯০৯ ইংল্যান্ড ২৭ মে ১৯০৯ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩৫]
২১ ১৯১১-১২ অস্ট্রেলিয়া ১৫ ডিসেম্বর ১৯১১ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৩৬]
২২ ১৯১২ ইংল্যান্ড ২৭ মে ১৯১২ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৩৭]
২৩ ১৯২০-২১ অস্ট্রেলিয়া ১৭ ডিসেম্বর ১৯২০ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩৮]
২৪ ১৯২১ ইংল্যান্ড ২৮ মে ১৯২১ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৩৯]
২৫ ১৯২৪-২৫ অস্ট্রেলিয়া ১৯ ডিসেম্বর ১৯২৪ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪০]
২৬ ১৯২৬ ইংল্যান্ড ১২ জুন ১৯২৬ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৪১]
২৭ ১৯২৮-২৯ অস্ট্রেলিয়া ৩০ নভেম্বর ১৯২৮ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৪২]
২৮ ১৯৩০ ইংল্যান্ড ১৩ জুন ১৯৩০ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪৩]
২৯ ১৯৩২-৩৩ অস্ট্রেলিয়া ২ ডিসেম্বর ১৯৩২ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৪৪]
৩০ ১৯৩৪ ইংল্যান্ড ৮ জুন ১৯৩৪ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪৫]
৩১ ১৯৩৬-৩৭ অস্ট্রেলিয়া ৪ ডিসেম্বর ১৯৩৬ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪৬]
৩২ ১৯৩৮ ইংল্যান্ড ১০ জুন ১৯৩৮ ৪ (৫) ড্র অস্ট্রেলিয়া [৪৭]
৩৩ ১৯৪৬-৪৭ অস্ট্রেলিয়া ২৯ নভেম্বর ১৯৪৬ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪৮]
৩৪ ১৯৪৮ ইংল্যান্ড ১০ জুন ১৯৪৮ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৪৯]
৩৫ ১৯৫০-৫১ অস্ট্রেলিয়া ১ ডিসেম্বর ১৯৫০ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৫০]
৩৬ ১৯৫৩ ইংল্যান্ড ১১ জুন ১৯৫৩ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৫১]
৩৭ ১৯৫৪-৫৫ অস্ট্রেলিয়া ২৬ নভেম্বর ১৯৫৪ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৫২]
৩৮ ১৯৫৬ ইংল্যান্ড ৭ জুন ১৯৫৬ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৫৩]
৩৯ ১৯৫৮-৫৯ অস্ট্রেলিয়া ৫ ডিসেম্বর ১৯৫৮ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৫৪]
৪০ ১৯৬১ ইংল্যান্ড ৮ জুন ১৯৬১ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৫৫]
৪১ ১৯৬২-৬৩ অস্ট্রেলিয়া ৩০ নভেম্বর ১৯৬২ ড্র অস্ট্রেলিয়া [৫৬]
৪২ ১৯৬৪ ইংল্যান্ড ৪ এপ্রিল ১৯৬৪ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৫৭]
৪৩ ১৯৬৫-৬৬ অস্ট্রেলিয়া ১০ ডিসেম্বর ১৯৬৫ ড্র অস্ট্রেলিয়া [৫৮]
৪৪ ১৯৬৮ ইংল্যান্ড ৬ জুন ১৯৬৮ ড্র অস্ট্রেলিয়া [৫৯]
৪৫ ১৯৭০-৭১ অস্ট্রেলিয়া ২৭ নভেম্বর ১৯৭০ ৬ (৭) ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬০]
৪৬ ১৯৭২ ইংল্যান্ড ৮ জুন ১৯৭২ ড্র ইংল্যান্ড [৬১]
৪৭ ১৯৭৪-৭৫ অস্ট্রেলিয়া ২৯ নভেম্বর ১৯৭৪ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৬২]
৪৮ ১৯৭৫ ইংল্যান্ড ১০ জুলাই ১৯৭৫ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৬৩]
৪৯ ১৯৭৭ ইংল্যান্ড ১৬ জুন ১৯৭৭ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬৪]
৫০ ১৯৭৮-৭৯ অস্ট্রেলিয়া ১ ডিসেম্বর ১৯৭৮ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬৫]
৫১ ১৯৮১ ইংল্যান্ড ১৮ জুন ১৯৮১ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬৬]
৫২ ১৯৮২-৮৩ অস্ট্রেলিয়া ১২ নভেম্বর ১৯৮২ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৬৭]
৫৩ ১৯৮৫ ইংল্যান্ড ১৩ জুন ১৯৮৫ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬৮]
৫৪ ১৯৮৬-৮৭ অস্ট্রেলিয়া ১৪ নভেম্বর ১৯৮৬ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৬৯]
৫৫ ১৯৮৯ ইংল্যান্ড ৮ জুন ১৯৮৯ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭০]
৫৬ ১৯৯০-৯১ অস্ট্রেলিয়া ২৩ নভেম্বর ১৯৯০ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭১]
৫৭ ১৯৯৩ ইংল্যান্ড ৩ জুন ১৯৯৩ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭২]
৫৮ ১৯৯৪-৯৫ অস্ট্রেলিয়া ২৫ নভেম্বর ১৯৯৪ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৩]
৫৯ ১৯৯৭ ইংল্যান্ড ৫ জুন ১৯৯৭ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৪]
৬০ ১৯৯৮-৯৯ অস্ট্রেলিয়া ২০ নভেম্বর ১৯৯৮ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৫]
৬১ ২০০১ ইংল্যান্ড ৫ জুলাই ২০০১ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৬]
৬২ ২০০২-০৩ অস্ট্রেলিয়া ৭ নভেম্বর ২০০২ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৭]
৬৩ ২০০৫ ইংল্যান্ড ২১ জুলাই ২০০৫ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৭৮]
৬৪ ২০০৬-০৭ অস্ট্রেলিয়া ২৩ নভেম্বর ২০০৬ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৭৯]
৬৫ ২০০৯ ইংল্যান্ড ৮ জুলাই ২০০৯ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৮০]
৬৬ ২০১০-১১ অস্ট্রেলিয়া ২৫ নভেম্বর ২০১০ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৮১]
৬৭ ২০১৩ ইংল্যান্ড ১০ জুলাই ২০১৩ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৮২]
৬৮ ২০১৩-১৪ অস্ট্রেলিয়া ২১ নভেম্বর ২০১৩ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৮৩]
৬৯ ২০১৫ ইংল্যান্ড ৮ জুলাই ২০১৫ ইংল্যান্ড ইংল্যান্ড [৮৪]
৭০ ২০১৭-১৮ অস্ট্রেলিয়া ২৩ নভেম্বর ২০১৭ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৮৫]
৭১ ২০১৯ ইংল্যান্ড ১ আগস্ট ২০১৯ ড্র অস্ট্রেলিয়া [৮৬]
৭২ ২০২১-২২ অস্ট্রেলিয়া ৮ ডিসেম্বর ২০২১ অস্ট্রেলিয়া অস্ট্রেলিয়া [৮৭]

সংক্ষিপ্ত ফলাফল[সম্পাদনা]

খেলা অস্ট্রেলিয়ার
জয়
ইংল্যান্ডের
জয়
ড্র
সর্বমোট টেস্ট ৩৪০ ১৪০ (৪১.২‏%) ১০৮ (৩১.৮‏%) ৯২ (২৭.১‏%)
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টেস্ট ১৭২ ৯০ (৫২.৩‏%) ৫৬ (৩২.৬‏%) ২৬ (১৫.১‏%)
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত টেস্ট ১৬৮ ৫০ (২৯.৮‏%) ৫২ (৩১‏%) ৬৬ (৩৯.৩‏%)
সর্বমোট সিরিজ ৭২ ৩৪ (৪৭.২‏%) ৩২ (৪৪.৪‏%) (৮.৩‏%)
অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত সিরিজ ৩৬ ২০ (৫৫.৬‏%) ১৪ (৩৮.৯‏%) (৫.৬‏%)
ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত সিরিজ ৩৬ ১৪ (৩৮.৯‏%) ১৮ (৫০‏%) (১১.১‏%)
১৬ জানুয়ারি, ২০২২ তারিখ পর্যন্ত

পাদটীকা[সম্পাদনা]

  1. Cricket is generally played during the summer months of the host country: therefore in England it is typically played between May and September, while in Australia it typically takes place between October and April. To reflect this, cricket seasons are listed as YYYY in England, and YYYY–YY in Australia.[৫]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "The Ashes – History"Marylebone Cricket Club। ২০১৩-০৩-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  2. Martin, Jack (২০১০-১১-১৫)। "Ashes series set to reignite old rivalry"CNN TravellerCNN। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২৭ 
  3. Marks, Vic (২০১০-০৯-২৬)। "Return of Ashes spirit can lift England out of post-Pakistan mire"The Observer। London: Guardian Media Group। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২৭ 
  4. "Top 10 Rivalries"Sky Sports। ২০১০-১০-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-২৭ 
  5. "Match/series archive"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-০৩ 
  6. "Records / England / Test matches / Series results"ESPNcricinfo। ২০১২-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  7. Williamson, Martin। "A short history of the Ashes"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  8. Altham, H.S.; Swanton, E.W. (১৯৩৮) [1926]। "England v Australia: 1882–1890"। A History of Cricket (Second সংস্করণ)। London: George Allen & Unwin Ltd.। পৃষ্ঠা 170। 
  9. ESPNcricinfo staff। "A dummy's guide to Bodyline"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  10. "Ashes to Ashes: The Bradman years"। Cricket365.com। ২০১০-১১-২০। ২০১১-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৪-১১ 
  11. "Sporting greats – Australia reveres and treasures its sporting heroes."Department of the Environment, Water, Heritage and the Arts। ২০১১-০৪-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯The 1948 Australian cricket team captained by Don Bradman, for example, became known as 'The Invincibles' for their unbeaten eight-month tour of England. This team is one of Australia's most cherished sporting legends. 
  12. "Australians in England, 1948"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯  Originally published in: Preston, Hubert, সম্পাদক (১৯৪৯)। Wisden Cricketer's Almanack 1949 (86 সংস্করণ)। London: Sporting Handbooks Ltd.। 
  13. "Six great Ashes batsmen"England and Wales Cricket Board। ২০১২-১০-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-২৬ 
  14. "Ashes Legends XI: Sir Donald Bradman (1908–2001)"। BBC Sport। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৩-২৬ 
  15. "Shane Warne – Five unforgettable Ashes balls that rocked England down the years"Daily Mail। London। ২০১০-১২-০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৬-১৯ 
  16. "The Ashes 1882/83 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  17. "The Ashes 1884 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  18. "The Ashes 1884/85 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  19. "The Ashes 1886 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  20. "The Ashes 1886/87 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  21. "The Ashes 1887/88 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  22. "The Ashes 1888 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  23. "The Ashes 1890 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  24. "The Ashes 1891/92 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  25. "The Ashes 1893 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  26. "The Ashes 1894/95 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  27. "The Ashes 1896 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  28. "The Ashes 1897/98 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  29. "The Ashes 1899 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  30. "The Ashes 1901/02 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  31. "The Ashes 1902 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  32. "The Ashes 1903/04 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  33. "The Ashes 1905 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  34. "The Ashes 1907/08 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  35. "The Ashes 1909 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  36. "The Ashes 1911/12 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  37. "The Ashes 1912 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  38. "The Ashes 1920/21 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  39. "The Ashes 1921 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  40. "The Ashes 1924/25 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  41. "The Ashes 1926 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  42. "The Ashes 1928/29 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  43. "The Ashes 1930 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  44. "The Ashes 1932/33 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  45. "The Ashes 1934 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  46. "The Ashes 1936/37 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  47. "The Ashes 1938 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  48. "The Ashes 1946/47 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  49. "The Ashes 1948 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  50. "The Ashes 1950/51 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  51. "The Ashes 1953 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  52. "The Ashes 1954/55 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  53. "The Ashes 1956 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  54. "The Ashes 1958/59 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  55. "The Ashes 1961 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  56. "The Ashes 1962/63 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  57. "The Ashes 1964 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  58. "The Ashes 1965/66 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  59. "The Ashes 1968 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  60. "The Ashes 1970/71 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  61. "The Ashes 1972 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  62. "The Ashes 1974/75 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  63. "The Ashes 1975 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  64. "The Ashes 1977 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  65. "The Ashes 1978/79 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  66. "The Ashes 1981 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  67. "The Ashes 1982/83 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  68. "The Ashes 1985 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  69. "The Ashes 1986/87 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  70. "The Ashes 1989 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  71. "The Ashes 1990/91 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  72. "The Ashes 1993 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  73. "The Ashes 1994/95 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  74. "The Ashes 1997 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  75. "The Ashes 1998/99 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  76. "The Ashes 2001 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  77. "The Ashes 2002/03 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  78. "The Ashes 2005 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  79. "The Ashes 2006/07 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  80. "The Ashes 2009 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  81. "The Ashes 2010/11 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০২-১৯ 
  82. Brettig, Daniel (২০১৩-০৮-০৫)। "England retain Ashes on rainy day"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৮-০৫ 
  83. "The Ashes 2013/14 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০১-০৫ 
  84. "The Ashes 2015 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৮-২৩ 
  85. "The Ashes 2017 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১২-০৬ 
  86. "The Ashes 2019 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৬ 
  87. "The Ashes 2021-22 / Results"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১২-২৫ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]