মেহরাব হোসেন (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৮৭)

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মেহরাব হোসেন
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামমেহরাব হোসেন
জন্ম (1987-07-08) ৮ জুলাই ১৯৮৭ (বয়স ৩৬)
ঢাকা, বাংলাদেশ
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরনস্লো লেফট আর্ম অর্থোডক্স
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪৭)
৩ জুলাই ২০০৭ বনাম শ্রীলঙ্কা
শেষ টেস্ট৩ জানুয়ারি ২০০৯ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৮২)
১৩ অক্টোবর ২০০৬ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই১৮ আগস্ট ২০০৯ বনাম জিম্বাবুয়ে
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৪-২০১১ঢাকা বিভাগ
২০১১-বর্তমানঢাকা মেট্রোপলিস
২০১১ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরস
২০১২চিটাগং কিংস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ১৮ ১০৬
রানের সংখ্যা ২৪৩ ২৭৬ ১৬ ৫৯১৪
ব্যাটিং গড় ২০.২৫ ১৭.২৫ ১৬.০০ ৩৫.৬২
১০০/৫০ ০/১ ০/১ -/- ১৬/২৫
সর্বোচ্চ রান ৮৩ ৫৪ ১০ ২১৮
বল করেছে ৪০৭ ২৫৩ ১৭ ৪২৩৯
উইকেট - ৫২
বোলিং গড় ৭০.২৫ ৫৩.৫০ - ৫১.৬৭
ইনিংসে ৫ উইকেট -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ২/২৯ ২/৩০ -/- ৬/৮০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২/– ৭/– -/– ৫০/–
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১৫ জানুয়ারি ২০১৭

মেহরাব হোসেন (জন্ম: ৮ জুলাই, ১৯৮৭) ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। এছাড়াও, বাংলাদেশ এ, অনূর্ধ্ব-১৯ দল, মধ্যাঞ্চল, চিটাগং কিংস, ঢাকা বিভাগ, ঢাকা মেট্রোপলিশে খেলেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ব্যাট হাতে মাঠে নামতেন। বামহাতি মাঝারি সারির ব্যাটসম্যান তিনি ও স্লো লেফট আর্ম বোলিং করে থাকেন যা তাকে প্রকৃত অল-রাউন্ডার হতে গড়ে তুলতে প্রভূতঃ সহায়তা করেছে।

প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করেন তিনি। বয়সভিত্তিক খেলায় প্রভূতঃ সফলতা লাভের প্রেক্ষিতে জাতীয় দলের পক্ষে খেলার সুযোগ পান। ২০০৬ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্যরূপে ১২টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়ে ২১৩ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ১৬ উইকেট দখল করেছেন। বাংলাদেশ একাডেমি দলের অধিনায়করূপে পাকিস্তান সফরে যান।

খেলোয়াড়ী জীবন[সম্পাদনা]

ভারতে অনুষ্ঠিত ২০০৬ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য জাতীয় দলের সদস্য হন।[১] ১৩ অক্টোবর, ২০০৬ তারিখে জয়পুরে আইসিসিচ্যাম্পিয়ন্সট্রফি প্রতিযোগিতার বাছাইপর্বের খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক ঘটে। সয়াই মানসিং স্টেডিয়ামের অনুষ্ঠিত দিবা-রাত্রির ঐ খেলায় বাংলাদেশ ১০১ রানের বিশাল ব্যবধানে জয় পায় মূলতঃ শাহরিয়ার নাফিসের অপরাজিত ১২৩ রানের সুবাদে। তবে খেলায় মেহরাব ব্যাট হাতে খেলার সুযোগ পাননি। বল হাতে ৩ ওভারে ০/১২ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[২] একদিনের আন্তর্জাতিকে নিচের সারি থেকে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতে নামেন।

মে, ২০০৭ সালে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে টেস্টে অংশগ্রহণের জন্য তাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। ২০০৬-০৭ মৌসুমে চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত নিজস্ব দ্বিতীয় টেস্টেই সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দায়িত্বশীল ৮৩ রান তুলেন।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Hossain for Bangladesh one-dayers, from Gulf Daily News. Retrieved 10 September 2006"। ২৮ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৭ 
  2. ICC Champions Trophy, 5th Qualifying Match: Bangladesh v Zimbabwe at Jaipur, Oct 13, 2006

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]