মাকসুদুল আলম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎মৃত্যু: সম্প্রসারণ
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: সম্প্রসারণ
৫১ নং লাইন: ৫১ নং লাইন:
এ আবিষ্কারের সুবাদে মাকসুদের খ্যাতি ও দক্ষতা সবার নজরে আসে।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=}} ২০০১ সাল থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসাবে কাজ করে যান।
এ আবিষ্কারের সুবাদে মাকসুদের খ্যাতি ও দক্ষতা সবার নজরে আসে।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন|date=}} ২০০১ সাল থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসাবে কাজ করে যান।


২০০৩ সালে তিনি হাওয়াই বিশ্বদ্যিালয়ে [[বংশাণুসমগ্র বিজ্ঞান]], [[প্রোটিনসমগ্র বিজ্ঞান]] ও [[জৈব তথ্যবিজ্ঞান|জৈব তথ্যবিজ্ঞানে]] অগ্রসর গবেষণা কেন্দ্র (Advanced Studies in Genomics, Proteomics and Bioinformatics (ASGPB)) প্রতিষ্ঠা করেন। যার ফলশ্রতিতে হাওয়াইয়ান পেঁপের ‍জিনোম অনুক্রম বের করা হয়।<ref name=":1" /> এ কাজ সম্পন্ন করার পর বিজ্ঞান সাময়িকী [[নেচার|''নেচারের'']] প্রচ্ছদে স্থান পান তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/news-detail-33855|শিরোনাম=Nature makes cover story on Bangladesh scientist|তারিখ=2008-04-26|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-23}}</ref> [[বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত জীব|বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত]] এই পেঁপের জিন নকশা উন্মোচনের পর তিনি পাটের জিন নকশা উন্মোচনের কথা ভেবেছিলেন। সে সময় কয়েকবার [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশেও]] এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর ডাক পড়ে মালয়েশিয়ায় রাবারের জিন নকশা উন্মোচনের জন্য, ওই কাজেও তিনি সফল হন।
২০০৩ সালে তিনি হাওয়াই বিশ্বদ্যিালয়ে [[বংশাণুসমগ্র বিজ্ঞান]], [[প্রোটিনসমগ্র বিজ্ঞান]] ও [[জৈব তথ্যবিজ্ঞান|জৈব তথ্যবিজ্ঞানে]] অগ্রসর গবেষণা কেন্দ্র (Advanced Studies in Genomics, Proteomics and Bioinformatics (ASGPB)) প্রতিষ্ঠা করেন। যার ফলশ্রতিতে হাওয়াইয়ান পেঁপের ‍জিনোম অনুক্রম বের করা হয়।<ref name=":1" /> এ কাজ সম্পন্ন করার পর বিজ্ঞান সাময়িকী [[নেচার|''নেচারের'']] প্রচ্ছদে স্থান পান তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.thedailystar.net/news-detail-33855|শিরোনাম=Nature makes cover story on Bangladesh scientist|তারিখ=2008-04-26|ওয়েবসাইট=The Daily Star|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-23}}</ref> [[বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত জীব|বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত]] এই পেঁপের জিন নকশা উন্মোচনের পর তিনি পাটের জিন নকশা উন্মোচনের কথা ভেবেছিলেন। সে সময় কয়েকবার [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশেও]] এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর ডাক পড়ে মালয়েশিয়ায় রাবার গাছের জিন নকশা উন্মোচনের জন্য, ওই কাজেও তিনি সফল হন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1186/1471-2164-14-75|শিরোনাম=Draft genome sequence of the rubber tree Hevea brasiliensis|শেষাংশ=Rahman|প্রথমাংশ=Ahmad Yamin Abdul|শেষাংশ২=Usharraj|প্রথমাংশ২=Abhilash O.|শেষাংশ৩=Misra|প্রথমাংশ৩=Biswapriya B.|শেষাংশ৪=Thottathil|প্রথমাংশ৪=Gincy P.|শেষাংশ৫=Jayasekaran|প্রথমাংশ৫=Kandakumar|শেষাংশ৬=Feng|প্রথমাংশ৬=Yun|শেষাংশ৭=Hou|প্রথমাংশ৭=Shaobin|শেষাংশ৮=Ong|প্রথমাংশ৮=Su Yean|শেষাংশ৯=Ng|প্রথমাংশ৯=Fui Ling|তারিখ=2013-02-02|সাময়িকী=BMC Genomics|খণ্ড=14|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=75|doi=10.1186/1471-2164-14-75|issn=1471-2164|pmc=PMC3575267|pmid=23375136}}</ref>


পরে ২০০৯ সাল থেকে তিনি মনোনিবেশ করেন তোষা পাটের (''Corchorus olitorius)'' জিন নকশা উন্মোচনে নেতৃত্ব দানে। পাটের বেস-জোড়া ১২০ কোটি: এরা কোন অনুক্রমে আছে, তা এই আবিষ্কারের ফলে জানা গেছে। এর সুফল হিসাবে মিহি আঁশের পাট, শীতকালীন পাট, সহজ-পচনশীল পাট, পোকা-প্রতিরোধী পাট, ঔষধী পাট, তুলার মতন শক্ত আঁশের পাট প্রভৃতি উদ্ভাবন করা সহজ হবে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জীববিজ্ঞান প্রথম পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি|শেষাংশ=আবুল হাসান|প্রথমাংশ=মোহাম্মদ|বছর=২০১৯|প্রকাশক=হাসান বুক হাউস|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=৩৫৩}}</ref>
পরে ২০০৯ সাল থেকে তিনি মনোনিবেশ করেন তোষা পাটের (''Corchorus olitorius)'' জিন নকশা উন্মোচনে নেতৃত্ব দানে। পাটের বেস-জোড়া ১২০ কোটি: এরা কোন অনুক্রমে আছে, তা এই আবিষ্কারের ফলে জানা গেছে। এর সুফল হিসাবে মিহি আঁশের পাট, শীতকালীন পাট, সহজ-পচনশীল পাট, পোকা-প্রতিরোধী পাট, ঔষধী পাট, তুলার মতন শক্ত আঁশের পাট প্রভৃতি উদ্ভাবন করা সহজ হবে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=জীববিজ্ঞান প্রথম পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি|শেষাংশ=আবুল হাসান|প্রথমাংশ=মোহাম্মদ|বছর=২০১৯|প্রকাশক=হাসান বুক হাউস|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=৩৫৩}}</ref>


২০১২ সালে পাটের জন্য ক্ষতিকর [[ছত্রাক]]''ম্যাক্রোফোমিনা ফেজিওলিনা''র জিনোম অনুক্রম উদ্ঘাটনে বাংলাদেশের একটি গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন।<ref>{{cite journal|title=Tools to kill: Genome of one of the most destructive plant pathogenic fungi Macrophomina phaseolina|DOI=10.1186/1471-2164-13-493|publisher=বিএমসি জিনোমিকস|date= ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২|vauthors=মাকসুদুল আলম, মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ সামিউল হক ও অন্যান্য}}</ref>
২০১২ সালে পাটের জন্য ক্ষতিকর [[ছত্রাক]]''মাক্রোফোমিনা ফেইজেওলিনা''র জিনোম অনুক্রম উদ্ঘাটনে বাংলাদেশের একটি গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন।<ref name=":2">{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1186/1471-2164-13-493|শিরোনাম=Tools to kill: Genome of one of the most destructive plant pathogenic fungi Macrophomina phaseolina|শেষাংশ=Islam|প্রথমাংশ=Md Shahidul|শেষাংশ২=Haque|প্রথমাংশ২=Md Samiul|শেষাংশ৩=Islam|প্রথমাংশ৩=Mohammad Moinul|শেষাংশ৪=Emdad|প্রথমাংশ৪=Emdadul Mannan|শেষাংশ৫=Halim|প্রথমাংশ৫=Abdul|শেষাংশ৬=Hossen|প্রথমাংশ৬=Quazi Md Mosaddeque|শেষাংশ৭=Hossain|প্রথমাংশ৭=Md Zakir|শেষাংশ৮=Ahmed|প্রথমাংশ৮=Borhan|শেষাংশ৯=Rahim|প্রথমাংশ৯=Sifatur|তারিখ=2012-09-19|সাময়িকী=BMC Genomics|খণ্ড=13|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=493|ভাষা=en|doi=10.1186/1471-2164-13-493|issn=1471-2164|pmc=PMC3477038|pmid=22992219}}</ref>


== গবেষণারাজি ==
== গবেষণারাজি ==
৬২ নং লাইন: ৬২ নং লাইন:
# The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (''Carica papaya'' Linnaeus) (বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত''কারিকা পাপায়া'' লিনিয়াস বা পেঁপের খসড়া [[বংশাণুসমগ্র]])। নেচার, ২০০৮।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nature.com/articles/nature06856|শিরোনাম=The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (Carica papaya Linnaeus)|শেষাংশ=Ming|প্রথমাংশ=Ray|শেষাংশ২=Hou|প্রথমাংশ২=Shaobin|শেষাংশ৩=Feng|প্রথমাংশ৩=Yun|শেষাংশ৪=Yu|প্রথমাংশ৪=Qingyi|শেষাংশ৫=Dionne-Laporte|প্রথমাংশ৫=Alexandre|শেষাংশ৬=Saw|প্রথমাংশ৬=Jimmy H.|শেষাংশ৭=Senin|প্রথমাংশ৭=Pavel|শেষাংশ৮=Wang|প্রথমাংশ৮=Wei|শেষাংশ৯=Ly|প্রথমাংশ৯=Benjamin V.|তারিখ=2008-04|সাময়িকী=Nature|খণ্ড=452|সংখ্যা নং=7190|পাতাসমূহ=991–996|ভাষা=en|doi=10.1038/nature06856|issn=1476-4687}}</ref>
# The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (''Carica papaya'' Linnaeus) (বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত''কারিকা পাপায়া'' লিনিয়াস বা পেঁপের খসড়া [[বংশাণুসমগ্র]])। নেচার, ২০০৮।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.nature.com/articles/nature06856|শিরোনাম=The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (Carica papaya Linnaeus)|শেষাংশ=Ming|প্রথমাংশ=Ray|শেষাংশ২=Hou|প্রথমাংশ২=Shaobin|শেষাংশ৩=Feng|প্রথমাংশ৩=Yun|শেষাংশ৪=Yu|প্রথমাংশ৪=Qingyi|শেষাংশ৫=Dionne-Laporte|প্রথমাংশ৫=Alexandre|শেষাংশ৬=Saw|প্রথমাংশ৬=Jimmy H.|শেষাংশ৭=Senin|প্রথমাংশ৭=Pavel|শেষাংশ৮=Wang|প্রথমাংশ৮=Wei|শেষাংশ৯=Ly|প্রথমাংশ৯=Benjamin V.|তারিখ=2008-04|সাময়িকী=Nature|খণ্ড=452|সংখ্যা নং=7190|পাতাসমূহ=991–996|ভাষা=en|doi=10.1038/nature06856|issn=1476-4687}}</ref>
# Genome sequence of ''Halobacterium'' species NRC-1 (''আলোবাকতেরিয়ুম'' গণের (এনআরসি-১) বংশাণুসমগ্রের অনুক্রম বিশ্লেষণ)। প্রসিডিংস অফ দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস অফ দ্য য়ুনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা, ২০০০।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1101/gr.190201|শিরোনাম=Understanding the Adaptation of Halobacterium Species NRC-1 to Its Extreme Environment through Computational Analysis of Its Genome Sequence|শেষাংশ=Kennedy|প্রথমাংশ=S. P.|তারিখ=2001-10-01|সাময়িকী=Genome Research|খণ্ড=11|সংখ্যা নং=10|পাতাসমূহ=1641–1650|doi=10.1101/gr.190201|issn=1088-9051}}</ref>
# Genome sequence of ''Halobacterium'' species NRC-1 (''আলোবাকতেরিয়ুম'' গণের (এনআরসি-১) বংশাণুসমগ্রের অনুক্রম বিশ্লেষণ)। প্রসিডিংস অফ দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস অফ দ্য য়ুনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা, ২০০০।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://dx.doi.org/10.1101/gr.190201|শিরোনাম=Understanding the Adaptation of Halobacterium Species NRC-1 to Its Extreme Environment through Computational Analysis of Its Genome Sequence|শেষাংশ=Kennedy|প্রথমাংশ=S. P.|তারিখ=2001-10-01|সাময়িকী=Genome Research|খণ্ড=11|সংখ্যা নং=10|পাতাসমূহ=1641–1650|doi=10.1101/gr.190201|issn=1088-9051}}</ref>
#Draft genome sequence of the rubber tree ''Hevea brasiliensis'' (রাবার গাছ ''এভিয়া ব্রাজিলিয়েনসিস'' এর খসড়া [[সম্পূর্ণ বংশাণুসমগ্র অনুক্রম নির্ণয়]])। বিএমসি জেনোমিকস, ২০১৩।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://doi.org/10.1186/1471-2164-14-75|শিরোনাম=Draft genome sequence of the rubber tree Hevea brasiliensis|শেষাংশ=Rahman|প্রথমাংশ=Ahmad Yamin Abdul|শেষাংশ২=Usharraj|প্রথমাংশ২=Abhilash O.|শেষাংশ৩=Misra|প্রথমাংশ৩=Biswapriya B.|শেষাংশ৪=Thottathil|প্রথমাংশ৪=Gincy P.|শেষাংশ৫=Jayasekaran|প্রথমাংশ৫=Kandakumar|শেষাংশ৬=Feng|প্রথমাংশ৬=Yun|শেষাংশ৭=Hou|প্রথমাংশ৭=Shaobin|শেষাংশ৮=Ong|প্রথমাংশ৮=Su Yean|শেষাংশ৯=Ng|প্রথমাংশ৯=Fui Ling|তারিখ=2013-02-02|সাময়িকী=BMC Genomics|খণ্ড=14|সংখ্যা নং=1|পাতাসমূহ=75|doi=10.1186/1471-2164-14-75|issn=1471-2164|pmc=PMC3575267|pmid=23375136}}</ref>
#Isolation of novel bacteria, including a candidate division, from geothermal soils in New Zealand (নিউজিল্যান্ডের ভূতাপীয় মৃত্তিকা থেকে একটি প্রার্থী [[বিভাগ (জীববিজ্ঞান)|বিভাগ]] সহ নতুন [[ব্যাকটেরিয়া]] পৃথকীকরণ)। এনভায়রনমেন্টাল মাইক্রোবায়োলজি, ২০০৮।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://onlinelibrary.wiley.com/doi/abs/10.1111/j.1462-2920.2008.01621.x|শিরোনাম=Isolation of novel bacteria, including a candidate division, from geothermal soils in New Zealand|শেষাংশ=Stott|প্রথমাংশ=Matthew B.|শেষাংশ২=Crowe|প্রথমাংশ২=Michelle A.|শেষাংশ৩=Mountain|প্রথমাংশ৩=Bruce W.|শেষাংশ৪=Smirnova|প্রথমাংশ৪=Angela V.|শেষাংশ৫=Hou|প্রথমাংশ৫=Shaobin|শেষাংশ৬=Alam|প্রথমাংশ৬=Maqsudul|শেষাংশ৭=Dunfield|প্রথমাংশ৭=Peter F.|তারিখ=2008|সাময়িকী=Environmental Microbiology|খণ্ড=10|সংখ্যা নং=8|পাতাসমূহ=2030–2041|ভাষা=en|doi=10.1111/j.1462-2920.2008.01621.x|issn=1462-2920}}</ref>
#Tools to kill: Genome of one of the most destructive plant pathogenic fungi ''Macrophomina phaseolina'' (বধের হাতিয়ার:''মাক্রোফোমিনা ফেইজেওলিনা'' নামক অন্যতম ধ্বংসী উদ্ভিদ [[রোগ সংক্রামক জীবাণু|রোগ সংক্রামকের]] বংশাণুসমগ্র বিশ্লেষণ)। বিএমসি জেনোমিকস, ২০১২।<ref name=":2" />


==মৃত্যু==
==মৃত্যু==

১৪:৫০, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাকসুদুল আলম
চিত্র:Maqsudul.jpg
জন্ম(১৯৫৪-১২-১৪)১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৪
মৃত্যু২০ ডিসেম্বর ২০১৪(2014-12-20) (বয়স ৬০)
জাতীয়তাবাংলাদেশি, মার্কিন
মাতৃশিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, মস্কোফস্কি গোসুদারস্তেভনেই উনিভারসিতিয়েৎ ইমিন্যে (মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়), মাক্স প্লাংক ইনস্টিট্যুট
পরিচিতির কারণপেঁপে, রাবার, পাট এবং ছত্রাক এর জিননকশার আবিষ্কারক
দাম্পত্য সঙ্গীরাফিয়া হাসান[১]
পুরস্কারস্বাধীনতা পুরস্কার
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রজিনতত্ত্ব
প্রতিষ্ঠানসমূহমাক্স-প্লাংক ইনস্টিটুট ফুর বিয়োখেমি (মাক্স প্লাংক জৈবরসায়ন ইনস্টিটিউট, জার্মানি), হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয় (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), উনিভার্সিতি সাইন্স মালায়াসিয়া (মালয়েশিয়া)
পৃষ্ঠপোষককৃষি মন্ত্রণালয় (বাংলাদেশ)
ডক্টরেট শিক্ষার্থীজেনিফার সাইতো[২]
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেনভ্লাদিমির পেত্রোভিচ মুলাচেভ

মাকসুদুল আলম (১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৪ - ২০ ডিসেম্বর ২০১৪) ছিলেন একজন বাংলাদেশি জিনতত্ত্ববিদ। তাঁর নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল গবেষকের যৌথ প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের মাঝামাঝি সময়ে সফলভাবে উন্মোচিত হয় পাটের জিন নকশা । ২০১০ সালের ১৬ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে পাটের জিনোম অনুক্রম আবিষ্কারের ঘোষণা দেন।[৩]

শৈশব

মাকসুদুল আলম ফরিদপুরে ১৯৫৪ সালের ১৪ ডিসেম্বর জন্ম গ্রহণ করেন। তাঁর পিতা দলিলউদ্দিন আহমেদ ছিলেন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলসের (ইপিআর) একজন কর্মকর্তা এবং তাঁর মা লিরিয়ান আহমেদ একজন সমাজকর্মী ও শিক্ষিকা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে পিতা শহিদ হলে পরিবারের দায়িত্ব এসে পড়ে মা লিরিয়ান আহমেদের উপর। শিক্ষকতা করে তিনি তাঁর চার ছেলে ও চার মেয়েকে গড়ে তোলেন।[৩]

মাকসুদুল আলম তাঁর কনিষ্ঠ ভ্রাতা মাহবুবুল আলম ও বন্ধু জোনায়েদ শফিককে নিয়ে গড়ে তোলেন ‘অনুসন্ধানী বিজ্ঞান ক্লাব’। ক্লাবের কাজ ছিল মূলত গাছ পর্যবেক্ষণ, গাছের চারা লাগানো এবং পাতা সংগ্রহ। গাছের পাতা। অ্যালবামে সাজিয়ে বই দেখে দেখে বের করতেন গাছগুলোর বৈজ্ঞানিক নাম[৩]

শিক্ষাজীবন

গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল থেকে মাধ্যমিক এবং ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করে স্বাধীনতার পর মাকসুদুল আলম চলে যান রাশিয়ায়। সেখানে মস্কোফস্কি গোসুদারস্তেভনেই উনিভারসিতিয়েৎ ইমিন্যে (মস্কো রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে অণুপ্রাণবিজ্ঞানে স্নাতক, স্নাতকোত্তর (১৯৭৯) ও পিএইচডি (১৯৮২) সম্পন্ন করেন[৪]। পরে জার্মানিতে বিখ্যাত মাক্স-প্লাংক ইনস্টিটুট ফুর বিয়োখেমি (মাক্স প্লাংক জৈবরসায়ন ইনস্টিটিউট) থেকে ১৯৮৭ সালে প্রাণরসায়নে আরেকটি পিএইচডি উপাধি অর্জন করেন। মস্কোতে মাকসুদ ভ্লাদিমির পেত্রোভিচ মুলাচেভের সংস্পর্শে আসেন। পেত্রোভিচের প্রাণরসায়নের নানা শাখায় অবদান রয়েছে।[৩]

কর্মজীবন

জার্মানিতে তিনি কাজ করার সুযোগ পান প্রাণরসায়নের ডিটার উস্টাহেল্ট (Dieter Oesterhelt) ও গেরাল্ড হেইজেলবাওয়াদের (Gerald Hazelbauer) সঙ্গে।[৫] জার্মানির পর তিনি যুক্তরাষ্ট্র হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ে সামুদ্রিক জীবপণ্য প্রকৌশল কেন্দ্রে (Marine Bioproduct Engineering Center) সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগ দেন। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠান গবেষণার জন্য মাকসুদ ও তাঁর সহকর্মীদের ১০ লাখ ডলার অনুদান দেয়।

১৯৯২ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে যোগ দেন। ওই কেন্দ্রে কাজ করার সময় লবণ-আকর্ষী আর্কিয়ার ভৌত-তড়িৎ রূপান্তর (transduction) সংকেতকে বিশ্লেষণ করেন। ২০০০ সালে তিনি ও তাঁর সহকর্মী র‌্যান্ডি লারসেন সহ আটজন বিজ্ঞানী আর্কিয়াতে মায়োগ্লোবিনের মতো এক নতুন ধরনের আমিষ আবিষ্কার করেন। এ দুটিকে নাম দেন গ্লোবিন-যুগল সংবেদক (globin-coupled sensors) এবং প্রোটোগ্লোবিন (protoglobins)। এই প্রাচীন আমিষগুলো থেকে প্রাণের উদ্ভবকালে অক্সিজেন কেমন করে ব্যবহৃত হতো তার হদিশ পাওয়া যায়।[৬][৭]

ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশন ও হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামুদ্রিক জীবপণ্য প্রকৌশল কেন্দ্রের উদ্যোগে পরিচালিত অণুজীব বৈচিত্র‌্য অনুসন্ধান পর্বে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ, লোঈহি (Lō‘ihi) নামক সমুদ্রগর্ভ আগ্নেয়গিরি এবং নিউজিল্যান্ডের জলতাপীয় এলাকা পরিবীক্ষণ করে বেশ কিছু প্রজাতির অণুজীব আবিষ্কার করেন যা ছিল তদপরিপার্শ্বিক জনবসতির বসবাসের কায়দা সম্পর্কে জানতে সহায়ক।[৭]

এ আবিষ্কারের সুবাদে মাকসুদের খ্যাতি ও দক্ষতা সবার নজরে আসে।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ২০০১ সাল থেকে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত হাওয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসাবে কাজ করে যান।

২০০৩ সালে তিনি হাওয়াই বিশ্বদ্যিালয়ে বংশাণুসমগ্র বিজ্ঞান, প্রোটিনসমগ্র বিজ্ঞানজৈব তথ্যবিজ্ঞানে অগ্রসর গবেষণা কেন্দ্র (Advanced Studies in Genomics, Proteomics and Bioinformatics (ASGPB)) প্রতিষ্ঠা করেন। যার ফলশ্রতিতে হাওয়াইয়ান পেঁপের ‍জিনোম অনুক্রম বের করা হয়।[৭] এ কাজ সম্পন্ন করার পর বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের প্রচ্ছদে স্থান পান তিনি।[৮] বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিত এই পেঁপের জিন নকশা উন্মোচনের পর তিনি পাটের জিন নকশা উন্মোচনের কথা ভেবেছিলেন। সে সময় কয়েকবার বাংলাদেশেও এসেছিলেন তিনি। কিন্তু তাঁর ডাক পড়ে মালয়েশিয়ায় রাবার গাছের জিন নকশা উন্মোচনের জন্য, ওই কাজেও তিনি সফল হন।[৯]

পরে ২০০৯ সাল থেকে তিনি মনোনিবেশ করেন তোষা পাটের (Corchorus olitorius) জিন নকশা উন্মোচনে নেতৃত্ব দানে। পাটের বেস-জোড়া ১২০ কোটি: এরা কোন অনুক্রমে আছে, তা এই আবিষ্কারের ফলে জানা গেছে। এর সুফল হিসাবে মিহি আঁশের পাট, শীতকালীন পাট, সহজ-পচনশীল পাট, পোকা-প্রতিরোধী পাট, ঔষধী পাট, তুলার মতন শক্ত আঁশের পাট প্রভৃতি উদ্ভাবন করা সহজ হবে।[১০]

২০১২ সালে পাটের জন্য ক্ষতিকর ছত্রাকমাক্রোফোমিনা ফেইজেওলিনার জিনোম অনুক্রম উদ্ঘাটনে বাংলাদেশের একটি গবেষণা দলের নেতৃত্ব দেন।[১১]

গবেষণারাজি

একক বা যৌথভাবে

  1. The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (Carica papaya Linnaeus) (বংশাণুগতভাবে পরিবর্তিতকারিকা পাপায়া লিনিয়াস বা পেঁপের খসড়া বংশাণুসমগ্র)। নেচার, ২০০৮।[১২]
  2. Genome sequence of Halobacterium species NRC-1 (আলোবাকতেরিয়ুম গণের (এনআরসি-১) বংশাণুসমগ্রের অনুক্রম বিশ্লেষণ)। প্রসিডিংস অফ দ্য ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস অফ দ্য য়ুনাইটেড স্টেটস অফ আমেরিকা, ২০০০।[১৩]
  3. Draft genome sequence of the rubber tree Hevea brasiliensis (রাবার গাছ এভিয়া ব্রাজিলিয়েনসিস এর খসড়া সম্পূর্ণ বংশাণুসমগ্র অনুক্রম নির্ণয়)। বিএমসি জেনোমিকস, ২০১৩।[১৪]
  4. Isolation of novel bacteria, including a candidate division, from geothermal soils in New Zealand (নিউজিল্যান্ডের ভূতাপীয় মৃত্তিকা থেকে একটি প্রার্থী বিভাগ সহ নতুন ব্যাকটেরিয়া পৃথকীকরণ)। এনভায়রনমেন্টাল মাইক্রোবায়োলজি, ২০০৮।[১৫]
  5. Tools to kill: Genome of one of the most destructive plant pathogenic fungi Macrophomina phaseolina (বধের হাতিয়ার:মাক্রোফোমিনা ফেইজেওলিনা নামক অন্যতম ধ্বংসী উদ্ভিদ রোগ সংক্রামকের বংশাণুসমগ্র বিশ্লেষণ)। বিএমসি জেনোমিকস, ২০১২।[১১]

মৃত্যু

মাকসুদুল আলম ২০১৪ সালের ২০ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াইয়ের কুইনস মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তিনি যকৃতের সিরোসিসে ভুগছিলেন।[১৬]

স্বীকৃতি

বাংলাদেশ সরকার তাঁর অবদানের জন্য ২০১৬ সালে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক প্রদান করে।[১৭]

তথ্যসূত্র

  1. https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AE-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%87  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  2. "Support Graduate Research In Microbiology"। University of Hawai'i Foundation। 
  3. "মাকসুদুল আলম সম্পর্কে – MASLab" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৯ 
  4. ""মাকসুদুল আলম প্রোফাইল""। ১ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১০ 
  5. "Publications"www.biochem.mpg.de (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৯ 
  6. Hou, Shaobin; Larsen, Randy W.; Boudko, Dmitri; Riley, Charles W.; Karatan, Ece; Zimmer, Mike; Ordal, George W.; Alam, Maqsudul (2000-02)। "Myoglobin-like aerotaxis transducers in Archaea and Bacteria"Nature403 (6769): 540–544। আইএসএসএন 0028-0836ডিওআই:10.1038/35000570  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  7. "Support Graduate Research in Microbiology"University of Hawai‘i Foundation (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৯ 
  8. "Nature makes cover story on Bangladesh scientist"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-০৪-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-২৩ 
  9. Rahman, Ahmad Yamin Abdul; Usharraj, Abhilash O.; Misra, Biswapriya B.; Thottathil, Gincy P.; Jayasekaran, Kandakumar; Feng, Yun; Hou, Shaobin; Ong, Su Yean; Ng, Fui Ling (২০১৩-০২-০২)। "Draft genome sequence of the rubber tree Hevea brasiliensis"BMC Genomics14 (1): 75। আইএসএসএন 1471-2164ডিওআই:10.1186/1471-2164-14-75পিএমআইডি 23375136পিএমসি 3575267অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  10. আবুল হাসান, মোহাম্মদ (২০১৯)। জীববিজ্ঞান প্রথম পত্র: একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি। ঢাকা: হাসান বুক হাউস। পৃষ্ঠা ৩৫৩। 
  11. Islam, Md Shahidul; Haque, Md Samiul; Islam, Mohammad Moinul; Emdad, Emdadul Mannan; Halim, Abdul; Hossen, Quazi Md Mosaddeque; Hossain, Md Zakir; Ahmed, Borhan; Rahim, Sifatur (২০১২-০৯-১৯)। "Tools to kill: Genome of one of the most destructive plant pathogenic fungi Macrophomina phaseolina"BMC Genomics (ইংরেজি ভাষায়)। 13 (1): 493। আইএসএসএন 1471-2164ডিওআই:10.1186/1471-2164-13-493পিএমআইডি 22992219পিএমসি 3477038অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  12. Ming, Ray; Hou, Shaobin; Feng, Yun; Yu, Qingyi; Dionne-Laporte, Alexandre; Saw, Jimmy H.; Senin, Pavel; Wang, Wei; Ly, Benjamin V. (2008-04)। "The draft genome of the transgenic tropical fruit tree papaya (Carica papaya Linnaeus)"Nature (ইংরেজি ভাষায়)। 452 (7190): 991–996। আইএসএসএন 1476-4687ডিওআই:10.1038/nature06856  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  13. Kennedy, S. P. (২০০১-১০-০১)। "Understanding the Adaptation of Halobacterium Species NRC-1 to Its Extreme Environment through Computational Analysis of Its Genome Sequence"Genome Research11 (10): 1641–1650। আইএসএসএন 1088-9051ডিওআই:10.1101/gr.190201 
  14. Rahman, Ahmad Yamin Abdul; Usharraj, Abhilash O.; Misra, Biswapriya B.; Thottathil, Gincy P.; Jayasekaran, Kandakumar; Feng, Yun; Hou, Shaobin; Ong, Su Yean; Ng, Fui Ling (২০১৩-০২-০২)। "Draft genome sequence of the rubber tree Hevea brasiliensis"BMC Genomics14 (1): 75। আইএসএসএন 1471-2164ডিওআই:10.1186/1471-2164-14-75পিএমআইডি 23375136পিএমসি 3575267অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  15. Stott, Matthew B.; Crowe, Michelle A.; Mountain, Bruce W.; Smirnova, Angela V.; Hou, Shaobin; Alam, Maqsudul; Dunfield, Peter F. (২০০৮)। "Isolation of novel bacteria, including a candidate division, from geothermal soils in New Zealand"Environmental Microbiology (ইংরেজি ভাষায়)। 10 (8): 2030–2041। আইএসএসএন 1462-2920ডিওআই:10.1111/j.1462-2920.2008.01621.x 
  16. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "বিজ্ঞানী মাকসুদুল আলম আর নেই"Prothomalo। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৯ 
  17. ডটকম, নিজস্ব প্রতিবেদক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর। "স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন মুহিত, মাকসুদুল, বন্যাসহ ১৪ জন"bangla.bdnews24.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-০৯ 

বহিঃসংযোগ