বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

স্থানাঙ্ক: ৩২°৩১′১৮″ উত্তর ৫২°৩২′০১″ পূর্ব / ৩২.৫২১৭৩৩° উত্তর ৫২.৫৩৩৫৮৩° পূর্ব / 32.521733; 52.533583
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১২ নং লাইন: ১২ নং লাইন:
| region =
| region =
| state =
| state =
| province = [[এসফাহান]]
| province = [[এসফাহন]]
| territory =
| territory =
| prefecture =
| prefecture =
৫৬ নং লাইন: ৫৬ নং লাইন:
}}
}}


'''বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার''' [[এসফাহান]] প্রদেশের ঐতিহাসিক কাঠামো। বার্সিয়ান, যা অতীতে মূলত পার্সিয়ান ছিল, এসফাহানের ৪২ কিমি পূর্বে অবস্থিত একটি গ্রামে। শিলালিপি অনুসারে মসজিদটি ১১০৫ সালে এবং মিনারটি সেলকিউ রাজা বারকিয়ারুকের যুগে ১০৯৮ সালে নির্মিত হয়েছিল। মিনারটি ইরানের চতুর্থ পুরনো মিনার, যার শিলালিপি রয়েছে। এটি ৩৪ মিটার উঁচু। এর নীচের অংশে সরল ইট রয়েছে। উপরের অংশগুলিকে আলংকারিক ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।<ref name="Rāhnamā 2004, p. 147">'{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Rāhnamā ye Safar be Ostān e Esfāhān(Travel Guide for the Province Isfahan)|প্রকাশক=Rouzane|আইএসবিএন=964-334-218-2|লেখক=Hosseyn Yaghoubi|সম্পাদক=Arash Beheshti|পাতা=147|ভাষা=Persian|বছর=2004}}</ref>
'''বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার''' [[এসফাহান]] প্রদেশের ঐতিহাসিক কাঠামো। বার্সিয়ান, যা অতীতে মূলত পার্সিয়ন নামে পরিচিত ছিল, এসফাহানের ৪২ কিমি পূর্বে অবস্থিত একটি গ্রামে। শিলালিপি অনুসারে মসজিদটি ১১০৫ সালে এবং মিনারটি সেলকিউ রাজা বারকিয়ারুকের যুগে ১০৯৮ সালে নির্মিত হয়েছিল। মিনারটি ইরানের চতুর্থ পুরনো মিনার, যার শিলালিপি রয়েছে। এটি ৩৪ মিটার উঁচু। এর নীচের অংশে সরল ইট রয়েছে। উপরের অংশগুলিকে আলংকারিক ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।<ref name="Rāhnamā 2004, p. 147">'{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Rāhnamā ye Safar be Ostān e Esfāhān(Travel Guide for the Province Isfahan)|প্রকাশক=Rouzane|আইএসবিএন=964-334-218-2|লেখক=Hosseyn Yaghoubi|সম্পাদক=Arash Beheshti|পাতা=147|ভাষা=Persian|বছর=2004}}</ref>


বার্সিয়ান মসজিদে ইটের কারুকার্য অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। এতে উল্লেখযোগ্যভাবে নজরকাড়া মিহরাব এবং সুন্দর স্টুকো রয়েছে। মসজিদের ইটের সাজসজ্জা এবং এর গম্বুজটির প্রচ্ছদের ইসফাহানের জামেহ মসজিদের তাজ ওল-মোলক গম্বুজের সাথে অনেক মিল থাকায় অনেকেই মনে করেন যে, বার্সিয়ান মসজিদ ও ইসফাহানের জামে মসজিদের স্থপতি একজনই ছিল। প্রথম তাহমাস্পের যুগে মসজিদের উত্তর পাশে একটি মাঠ এবং একটি ইভান যুক্ত করা হয়েছে।<ref name="Rāhnamā 2004, p. 147"/>
বার্সিয়ান মসজিদে ইটের কারুকার্য অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। এতে উল্লেখযোগ্যভাবে নজরকাড়া মিহরাব এবং সুন্দর স্টুকো রয়েছে। মসজিদের ইটের সাজসজ্জা এবং এর গম্বুজটির প্রচ্ছদের ইসফাহানের জামেহ মসজিদের তাজ ওল-মোলক গম্বুজের সাথে অনেক মিল থাকায় অনেকেই মনে করেন যে, বার্সিয়ান মসজিদ ও ইসফাহানের জামে মসজিদের স্থপতি একজনই ছিল। প্রথম তাহমাস্পের যুগে মসজিদের উত্তর পাশে একটি মাঠ এবং একটি ইভান যুক্ত করা হয়েছে।<ref name="Rāhnamā 2004, p. 147"/>

০৭:০২, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
প্রদেশএসফাহন
অবস্থান
অবস্থানবার্সিয়ান গ্রাম, এসফাহান, ইরান
বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার ইরান-এ অবস্থিত
বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার
ইরানে অবস্থান
স্থানাঙ্ক৩২°৩১′১৮″ উত্তর ৫২°৩২′০১″ পূর্ব / ৩২.৫২১৭৩৩° উত্তর ৫২.৫৩৩৫৮৩° পূর্ব / 32.521733; 52.533583
স্থাপত্য
ধরনমসজিদ
স্থাপত্য শৈলীরাজী
সম্পূর্ণ হয়মিনার: ১০৯৮
মসজিদ: ১১০৫
বিনির্দেশ
গম্বুজসমূহ
গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে)২৪ মিটার
গম্বুজের ব্যাস (বাহিরে)১১ মিটার
মিনার
মিনারের উচ্চতা৩৪ মিটার

বার্সিয়ান মসজিদ এবং মিনার এসফাহান প্রদেশের ঐতিহাসিক কাঠামো। বার্সিয়ান, যা অতীতে মূলত পার্সিয়ন নামে পরিচিত ছিল, এসফাহানের ৪২ কিমি পূর্বে অবস্থিত একটি গ্রামে। শিলালিপি অনুসারে মসজিদটি ১১০৫ সালে এবং মিনারটি সেলকিউ রাজা বারকিয়ারুকের যুগে ১০৯৮ সালে নির্মিত হয়েছিল। মিনারটি ইরানের চতুর্থ পুরনো মিনার, যার শিলালিপি রয়েছে। এটি ৩৪ মিটার উঁচু। এর নীচের অংশে সরল ইট রয়েছে। উপরের অংশগুলিকে আলংকারিক ইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে।[১]

বার্সিয়ান মসজিদে ইটের কারুকার্য অত্যন্ত দৃষ্টিনন্দন। এতে উল্লেখযোগ্যভাবে নজরকাড়া মিহরাব এবং সুন্দর স্টুকো রয়েছে। মসজিদের ইটের সাজসজ্জা এবং এর গম্বুজটির প্রচ্ছদের ইসফাহানের জামেহ মসজিদের তাজ ওল-মোলক গম্বুজের সাথে অনেক মিল থাকায় অনেকেই মনে করেন যে, বার্সিয়ান মসজিদ ও ইসফাহানের জামে মসজিদের স্থপতি একজনই ছিল। প্রথম তাহমাস্পের যুগে মসজিদের উত্তর পাশে একটি মাঠ এবং একটি ইভান যুক্ত করা হয়েছে।[১]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. 'Hosseyn Yaghoubi (২০০৪)। Arash Beheshti, সম্পাদক। Rāhnamā ye Safar be Ostān e Esfāhān(Travel Guide for the Province Isfahan) (Persian ভাষায়)। Rouzane। পৃষ্ঠা 147। আইএসবিএন 964-334-218-2