শম্ভুগঞ্জ
অবয়ব
শম্ভুগঞ্জ | |
---|---|
শহরাঞ্চল | |
উপর থেকে ঘড়ির কাঁটার দিক অনুসারে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ, শম্ভুগঞ্জ সড়ক সেতুর দৃশ্য এবং সেতুর উদ্বোধনী ফলক | |
বাংলাদেশের মানচিত্রে অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৪৫′৪৫″ উত্তর ৯০°২৭′০৩″ পূর্ব / ২৪.৭৬২৬৩৬° উত্তর ৯০.৪৫০৮৭১° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | ময়মনসিংহ |
জেলা | ময়মনসিংহ |
সিটি কর্পোরেশন | ময়মনসিংহ |
ওয়ার্ড | ৩৩ নং ওয়ার্ড[১] |
শম্ভুগঞ্জ রেলওয়ে সেতু উদ্বোধন | ১৯১৫ |
সময় অঞ্চল | বাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+০৬:০০) |
পোস্ট কোড | ২২০৩ |
শম্ভুগঞ্জ বাংলাদেশের উত্তর-মধ্যাঞ্চলের ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের অন্তর্ভুক্ত একটি শহরাঞ্চল। এটি ব্রহ্মপুত্র নদের অপর পাড়ে অবস্থিত। শম্ভুগঞ্জ সেতুর মাধ্যমে এটি ময়মনসিংহ শহরের বাকি অংশের সাথে যুক্ত। শম্ভুগঞ্জ ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোণা যাতায়াতের প্রধান সড়কের সংযোগস্থলে অবস্থিত।
ইতিহাস
১৯১৫ সালে শম্ভুগঞ্জ এলাকায় ব্রহ্মপুত্র নদের ওপর রেলওয়ে সেতু নির্মিত হয়, যা ময়মনসিংহকে ভৈরবের সাথে যুক্ত করে।[২] ১৯৩৩ সালে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন শম্ভুগঞ্জ সেতুকে কেন্দ্র করে “শম্ভুগঞ্জ ব্রিজ” শিরোনামে দুইটি চিত্র আঁকেন, যা জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত আছে।[৩] ১৯৯২ সালের ১ জানুয়ারি শম্ভুগঞ্জ এলাকায় সড়ক সেতু চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।[৪]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ "ময়মনসিংহ সিটির ২০ নং ওর্য়াড শম্ভূগঞ্জ"। ভিওয়াইম্যাপস। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ "শতবর্ষী রেলসেতুটি ঝুঁকিপূর্ণ"। প্রথম আলো। ২২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।
- ↑ আল মামুন খান, এম.আব্দুল্লাহ আল (২৮ মে ২০১৩)। "বেহাল দশায় জয়নুল সংগ্রহশালা: হদিস নেই ৭ চিত্রকর্মের"। বাংলানিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "২৭ বছরেও বন্ধ হয়নি শম্ভুগঞ্জ সেতুর টোল আদায়"। বৈশাখী অনলাইন। ৩১ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ আগস্ট ২০২০।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |