বিষয়বস্তুতে চলুন

সুদ নিষিদ্ধ: পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুদ নিষিদ্ধ : পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়
বাংলা অনুবাদের প্রচ্ছদ
লেখকমুহাম্মদ তাকি উসমানি
মূল শিরোনামইংরেজি: The historic judgment on interest delivered in the Supreme Court of Pakistan, প্রতিবর্ণীকৃত: দ্য হিস্টোরিক জাজমেন্ট অন ইন্টারেস্ট ডেলিভারড ইন দ্য সুপ্রিম কোর্ট অফ পাকিস্তান
অনুবাদকমুহাম্মদ শরীফ হুসাইন
প্রচ্ছদ শিল্পীফরিদী নুমান
দেশপাকিস্তান
ভাষাইংরেজি (মূল)
মুক্তির সংখ্যা
১ খণ্ড
বিষয়ইসলামি অর্থনীতি, ইসলামি আইন
প্রকাশিত
  • ২০০০ (ইংরেজি)
  • ২০০৭ (বাংলা)
প্রকাশকইদারাতুল মাআরিফ (ইংরেজি), নতুন সফর প্রকাশনী (বাংলা)
মিডিয়া ধরন
পৃষ্ঠাসংখ্যা
  • ১৩৩ (ইংরেজি)
  • ১৩৭ (বাংলা)
আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৩৯৫৪১১৭৫
ওসিএলসি৫২৮৩১২৫০
৩৩২/.০৯১৭/৬৭১
এলসি শ্রেণীকেপিএল ৯০৩.৫ ইউ৮৩ ২০০০
ওয়েবসাইটপাঠাগার.কম

সুদ নিষিদ্ধ : পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের ঐতিহাসিক রায় (ইংরেজি: The historic judgment on interest delivered in the Supreme Court of Pakistan) দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত ও পাকিস্তানি বিচারক মুহাম্মদ তাকি উসমানির ইংরেজি ভাষায় রচিত একটি ইসলামি বই। এটি মূলত ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট প্রদত্ত একটি ঐতিহাসিক রায়, যার লেখক তাকি উসমানি।[] ২০০০ সালে এটি বই হিসেবে প্রকাশিত হয়। এই রায়ে প্রমাণ করা হয়েছে ইসলাম ধর্মে ‘সুদ’ সুনিশ্চিতভাবে নিষিদ্ধ। সুদের অপকারিতা ও সুদের পক্ষে যুক্তিসমূহ অসার প্রমাণ করে এই রায়ে সুদবিহীন অর্থনীতির রূপরেখাও তুলে ধরা হয়েছে। ইসলামি পণ্ডিত ও অর্থনীতিবিদ কর্তৃক বইটি পর্যালোচিত হয়েছে এবং অনেক ভাষায় এর অনুবাদ সম্পন্ন হয়েছে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৯৯১ সালের সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানের ফেডারেল শরিয়া কোর্ট দেশে প্রচলিত বেশ কয়েকটি আইনকে ইসলামের বিধিবিধান ও নীতিমালার পরিপন্থী ঘােষণা করে এক রায় প্রদান করে। কারণ সংশ্লিষ্ট আইনসমূহে সুদ লেনদেনের ব্যবস্থা সংযােজিত আছে। কোর্টের নিকট প্রতীয়মান হয় যে, এসব আইনে বর্ণিত সুদ ‘রিবা’র সংজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত আর আল-কুরআন ‘রিবা’কে নিষিদ্ধ করেছে। ফেডারেল শরীয়াহ কোর্টের উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে কয়েকটি আপিল দায়ের করা হয়। অধিকাংশ আপিলকারী ও জুরিস-কনসাল্ট এই মর্মে যুক্তি প্রদর্শন করেন যে, সুদ ভিত্তিক বাণিজ্যিক লেনদেন আধুনিক কারবারের উদ্ভাবন। এ সব লেনদেনের ইতিহাস ৪০০ শত বছরের বেশি নয়। সুতরাং এসব লেনদেন আল-কুরআনে বর্ণিত ‘রিবা’র আওতায় পড়ে না। তার ওপর আল-কুরআনে আরােপিত রিবার নিষেধাজ্ঞা আধুনিক কালের ইন্টারেস্ট ভিত্তিক লেনদেনের ওপর প্রযােজ্য নয়। এই মতের সমর্থনে ইন্টারেস্ট নিষিদ্ধ হওয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্নমুখী পাঁচ ধরনের যুক্তি উপস্থাপন করা হয়।

এসব বিষয় সমাধান করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকজন শরীয়াহ বিশেষজ্ঞ, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, প্রখ্যাত ব্যাংকার, হিসাব বিজ্ঞান বিশারদ এবং আধুনিক কারবার প্রতিনিধিকে জুরিস কনসাল্ট হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল আদালত। তারা নিজ নিজ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে আদালতকে সহযাগিতা করেছেন। আপিলগুলাের মৌলিক বিষয় একই ধরনের হওয়ায় সবক’টি আপিলের শুনানি এক সাথে করা হয়েছে এবং ১৯৯৯ সালে একটি রায়ের মাধ্যমে সবগুলাে আপিলের নিষ্পত্তি করা হয়।[][][][]

বিষয়বস্তু

[সম্পাদনা]

এই গ্রন্থ বা রায়ে ২৫১টি ধারার উল্লেখ আছে। সর্বশেষে আদালতের একটি আদেশ সংযুক্ত করা হয়েছে। এতে আপিলকারীদের প্রধান ৫টি যুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে যুক্তিগুলো অসার প্রমাণ করা হয়েছে। গ্রন্থের প্রধান আলোচ্য বিষয়সমূহ হল:[][]

  1. আধুনিক আর্থিক ব্যবস্থায় প্রচলিত বাণিজ্যিক সুদ আল-কুরআনে নিষিদ্ধ রিবার সংজ্ঞার মধ্যে পড়ে কি না?
  2. যদি তা পড়ে তাহলে প্রয়ােজনের তাকিদে সে সুদের অনুমােদন দেয়া যায় কি না?
  3. আধুনিক আর্থিক ব্যবস্থা থেকে সুদ উচ্ছেদ করে একে সুদ মুক্ত করে গড়ে তােলা সম্ভব কি না?
  4. আধুনিক ব্যবসা-বাণিজ্য ও আর্থিক কাঠামাের মধ্যে সুদমুক্ত বিকল্প পদ্ধতিসমূহের সংযােজন ও বাস্তবায়ন সম্ভব কি না?

আদালতের আদেশ

[সম্পাদনা]

এই গ্রন্থ বা রায়ে বিস্তারিতভাবে লিপিবদ্ধ কারণসমূহের প্রেক্ষিতে আদালত এ মর্মে ঘোষণা দেয় যে,[]

ভােগ বা উৎপাদন যে উদ্দেশ্যেই হােক, নির্বিশেষে সকল ঋণ বা দেনার চুক্তিতে আসলের ওপর ধার্যকৃত, কম হােক বেশি হােক, যে কোন অতিরিক্তই হচ্ছে আল-কুরআনে হারাম ঘােষিত ‘রিবা’। এছাড়া নবি করিম (সা.) আরও কতিপয় লেনদেনকে রিবা আখ্যায়িত করেছেন যা নিম্নে উল্লেখ করা হলাে:
  1. অর্থের বিনিময়ে অর্থ লেনদেনে উভয় পক্ষের অর্থ যদি একই জাত ও শ্রেণীভুক্ত হয় এবং উভয় পক্ষ যদি সমান সমান পরিমাণের অর্থ লেনদেন না করে, তাহলে বিনিময় তাৎক্ষণিক হাতে হাতে নগদে হােক অথবা বাকির ভিত্তিতে হােক, সে লেনদেন হবে ‘রিবা’।
  2. বার্টার বা পণ্যের সাথে পণ্য বিনিময় সংশ্লিষ্ট পণ্যগুলাে যদি ওজন বা পরিমাপ যােগ্য হয় এবং একই জাত ও শ্রেণীভুক্ত হয় এবং যদি উভয় পক্ষের পণ্যের পরিমাণ অসমান হয় অথবা কোন এক পক্ষ যদি তার পণ্য প্রদান ভবিষ্যতের জন্য স্থগিত বা বাকি রাখে তাহলে এরূপ লেনদেন ‘রিবা’ লেনদেনে পর্যবসিত হবে।
  3. বার্টার বা পণ্যের সাথে পণ্য বিনিময়ে পণ্য যদি ভিন্ন ভিন্ন জাত ও শ্রেণীভুক্ত হয় এবং সেগুলাে যদি ওজন বা পরিমাপযােগ্য হয় আর কোন এক পক্ষ যদি তার পণ্য প্রদান স্থগিত বা বাকী রাখে তাহলে তা ‘রিবা’ লেনদেনের অন্তর্ভুক্ত হবে।

ইসলামি আইন শাস্ত্রে উল্লেখিত এই তিন ধরনের লেনদেনকে বলা হয়েছে ‘রিবা আল সুন্নাহ’; কারণ এরূপ লেনদেন নিষিদ্ধ হওয়ার বিষয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নবীর (সা.) হাদিস বা সুন্নাহর দ্বারা। ‘রিবা আল-কুরআন’ সহ রিবা লেনদেনের ধরন দাঁড়াল চার রকম। আল কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে গড়ে ওঠা ইসলামি ফিকাহ সাহিত্যে এই চার ধরনের লেনদেনকে ‘রিবা’ বলা হয়েছে। উল্লিখিত চার ধরনের লেনদেনের মধ্যে শেষের দুটি অর্থাৎ খ. ও গ. নম্বরে উল্লিখিত লেনদেনগুলাে আধুনিক ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে প্রাসঙ্গিক নয়; কারণ আধুনিক ব্যবসা বাণিজ্যে বার্টার লেনদেন নেই বললেই চলে। তবে আধুনিক কালের কারবার ও ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে রিবা আল-কুরআন ও উপরের ক. নম্বরে উল্লেখিত, অর্থের সাথে অর্থ বিনিময়ের যথেষ্ট সামঞ্জস্য ও প্রাসঙ্গিকতা রয়েছে। তাছাড়া ঋণ বা দেনার ওপর ধার্যকৃত অতিরিক্ত, কম হােক বা বেশি হােক, কোন অবস্থায়ই রিবার নিষেধাজ্ঞায় কোন ব্যতিক্রম করা হয়নি। সুতরাং এই মর্মে রায় দেয়া যাচ্ছে যে, প্রচলিত সকল প্রকার সুদই, তা ব্যাংকিং লেনদেনে হােক অথবা ব্যক্তি পর্যায়ের লেনদেন হােক, হচ্ছে ‘রিবা’র সংজ্ঞার আওতাভুক্ত। তেমনি সরকারি ঋণ, অভ্যন্তরীণ বা বহির্বিশ্ব যে কোন উৎস থেকেই নেয়া হােক না কেন, এ ঋণের ওপর ধার্যকৃত সুদও হচ্ছে রিবা যা আল-কুরআনে সুস্পষ্টভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। বর্তমানে প্রচলিত সুদভিত্তিক আর্থিক ব্যবস্থা আল-কুরআন ও সুন্নাহ বিঘোষিত ইসলামি নীতিমালা ও বিধি-বিধানের পরিপন্থি। এই ব্যবস্থাকে ইসলামি শরিয়তের সাথে সামঞ্জস্যশীল ও সংগতিপূর্ণ করে রূপায়ণ করতে হলে একে আমূল পরিবর্তন ও সংশােধন করতে হবে। ইসলামি পণ্ডিত, অর্থনীতিবিদ ও ব্যাংকারগণ ইতিমধ্যে বিভিন্ন ধরনের ইসলামি অর্থায়ন ও বিনিয়ােগ পদ্ধতি উদ্ভাবন ও উন্নয়ন করেছেন। এসব পদ্ধতি সুদের উত্তম বিকল্প হিসেবে কাজ করতে সক্ষম। বিশ্বের বিভিন্ন অংশে প্রায় দুইশত আর্থিক প্রতিষ্ঠানে এসব ইসলামি পদ্ধতি অনুশীলন করা হচ্ছে। এসব সুদমুক্ত ইসলামি বিকল্প পদ্ধতি বর্তমান থাকা অবস্থায় অপরিহার্য আবশ্যকতার ভিত্তিতে সুদী লেনদেন চিরকাল অব্যাহত রাখার অনুমতি দেওয়ার কোন অবকাশ নেই।

দি কাউন্সিল অব ইসলামিক ইডিওলােজি কর্তৃক ১৯৮০ সালে সরকারের নিকট দাখিলকৃত রিপাের্ট, ১৯৯১ সালে গঠিত দি কমিশন ফর ইসলামাইজেশন অব ইকোনমি কর্তৃক সরকারের কাছে পেশকৃত রিপাের্ট এবং ১৯৯৭ সালে পুনর্গঠন করার পর একই কমিশন কর্তৃক ১৯৯৭ সালের আগস্ট মাসে সরকার সমীপে উপস্থাপিত রিপাের্ট-এ সব কয়টি রিপাের্ট আমরা আদ্যোপান্ত অধ্যয়ন করেছি। এছাড়া প্রাইম মিনিস্টারস কমিটি অন সেলফ রিলায়েন্স কর্তৃক ১৯৯১ সালের এপ্রিলে সরকারের নিকট দাখিলকৃত রিপাের্টটিও আমরা পাঠ করেছি। সুতরাং প্রচলিত সুদি আর্থিক ব্যবস্থাকে সুদমুক্ত ইসলামি আর্থিক ব্যবস্থায় রূপান্তরের উপযােগী কৌশল নির্ধারণের লক্ষ্যে প্রচুর গ্রাউন্ড ওয়ার্ক করা হয়েছে বলে প্রমাণ করার মত যথেষ্ট মাল-মশলা ও তথ্য-প্রমাণ বিদ্যমান আছে। আর অপরিহার্য আবশ্যকতার যুক্তিতে প্রচলিত সুদভিত্তিক পদ্ধতিকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহাল রাখা যায় না। তবে এই ব্যবস্থাকে ইসলামি ব্যবস্থায় রূপান্তরে অবশ্যই কিছু সময় লাগবে। অপরিহার্য আবশ্যকতার যুক্তিতে এই প্রয়ােজনীয় সময় অনুমােদন করা যেতে পারে।

— আদালতের আদেশ,সুদ নিষিদ্ধ : পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়

পর্যবেক্ষক

[সম্পাদনা]

যেসব ইসলামি পণ্ডিত ও অর্থনীতিবিদ উক্ত গ্রন্থ বা রায়ে একমত হয়েছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন:[]

গ্রন্থটি রচনায় লেখক ইসলামি সূত্রের পাশাপাশি প্রচুর গবেষণা পত্র, সাময়িকী, অভিসন্দর্ভ, বিশ্বকোষ, ধর্মতাত্ত্বিক, ইতিহাস ও প্রামাণ্যগ্রন্থের উদ্বৃতি দিয়েছেন। তার মধ্যে রয়েছে:[]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

উদ্ধৃতি

[সম্পাদনা]
  1. "Book Review: The Text of the Historic Judgment on Interest Given by the Supreme Court of Pakistan written by Justice Muhammad Taqi Usmani" (পিডিএফ)মালয়ান ব্যাংকিং বেরহাদ, মালয়েশিয়া। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০২১ 
  2. জিল হুমা (জানুয়ারি–জুন ২০১৯)। "মুফতি মুহাম্মদ তাকি উসমানি কি মারুফ তাসনিফাত ও তালুফাত কা তারুফি জায়েজাহ" [মুফতি মুহাম্মদ তাকী উসমানীর শীর্ষস্থানীয় বই ও রচনাবলীর ব্যাখ্যা]। (১): ২১২। ২৮ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২১ 
  3. হাসান, মেহবুবুল (২০০৭)। "দ্য ইসলামাইজেশন অফ দ্য ইকোনমি এন্ড দ্য ডেভলপমেন্ট অফ ইসলামিক ব্যাংকিং ইন পাকিস্তান" (পিডিএফ)イスラーム世界研究 (ইসলামী বিশ্ব গবেষণা)। জাপান: কিয়োটা বিশ্ববিদ্যালয়। (২): ৯২—১০৯। 
  4. "রিভিউ জাজমেন্ট অন রিবা: দ্য সুপ্রিম কোর্ট অফ পাকিস্তান"ইসলামিক স্টাডিজ৪১ (৪): ৭০৫–৭২৪। ২০০২। আইএসএসএন 0578-8072 
  5. জহারুদ্দিন নাভি; জুনায়েদ মুহাম্মদ মারজুকি (২০১৭)। "মুফতি মুহাম্মদ তাকী উসমানী এবং কুরআন গবেষণায় তার পাণ্ডিত্যপূর্ণ অবদান" (১)। সেলাঙ্গর আন্তর্জাতিক ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ: ইসলামি সভ্যতা স্টাডিজ অনুষদ: ৫। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জানুয়ারি ২০২১ 
  6. তাকি উসমানি, মুহাম্মদ (২০০১)। দ্য টেক্সট অফ দ্য হিস্টোরিক জাজমেন্ট অন ইন্টারেস্ট [সুদ নিষিদ্ধ : পাকিস্তান সুপ্রীম কোর্টের ঐতিহাসিক রায়]। শরীফ হুসাইন, মুহাম্মদ কর্তৃক অনূদিত। মালয়েশিয়া: দ্য আদার প্রেস। আইএসবিএন 983-9541-17-Xএএসআইএন B005RT3196ওসিএলসি 48907234 
  7. "বই রিভিউ: দ্য হিস্টোরিক জাজমেন্ট অন ইন্টারেস্ট ডেলিভারড ইন দ্য সুপ্রিম কোর্ট অফ পাকিস্তান"মে ব্যাংক, মালয়েশিয়া 

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]