বিষয়বস্তুতে চলুন

সীমান্ত ইউনিয়ন

স্থানাঙ্ক: ২৩°২৪′৩৭.৮″ উত্তর ৮৮°৪৭′১০.৭″ পূর্ব / ২৩.৪১০৫০০° উত্তর ৮৮.৭৮৬৩০৬° পূর্ব / 23.410500; 88.786306
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সীমান্ত
ইউনিয়ন
৪নং সীমান্ত ইউনিয়ন পরিষদ
সীমান্ত খুলনা বিভাগ-এ অবস্থিত
সীমান্ত
সীমান্ত বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
সীমান্ত
বাংলাদেশে সীমান্ত ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°২৪′৩৭.৮″ উত্তর ৮৮°৪৭′১০.৭″ পূর্ব / ২৩.৪১০৫০০° উত্তর ৮৮.৭৮৬৩০৬° পূর্ব / 23.410500; 88.786306 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাচুয়াডাঙ্গা জেলা
উপজেলাজীবননগর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

সীমান্ত ইউনিয়ন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার অন্তর্গত একটি ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নটি ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একটি ইউনিয়ন।[১]

আয়তন

[সম্পাদনা]

সীমান্ত ইউনিয়নের আয়তন ৪৪.৪৬ বর্গ কিলোমিটার।[২]

জনসংখ্যা উপাত্ত

[সম্পাদনা]

সীমান্ত ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ৩৩,০৫২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৯,৮৯২ জন এবং মহিলা ৯,৭৯৪ জন। মোট পরিবার ৬,২০০টি।[২]

প্রশাসনিক এলাকা

[সম্পাদনা]

সীমান্ত ইউনিয়ন জীবননগর উপজেলার আওতাধীন ৯নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম উপজেলার জীবননগর থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ৮০নং নির্বাচনী এলাকা চুয়াডাঙ্গা-২ এর অংশ। এটি ৪১টি বা ৪৪টি মৌজায় বিভক্ত।[২]

ওয়ার্ডভিত্তিক এ ইউনিয়নের গ্রামগুলো হলো[৩]
ওয়ার্ড নং গ্রামের নাম
১নং ওয়ার্ড গয়েশপুর
২নং ওয়ার্ড গোয়ালপাড়া
৩নং ওয়ার্ড নতুনপাড়া, সদরপাড়া
৪নং ওয়ার্ড মেদিনীপুর
৫নং ওয়ার্ড হরিহরনগর, নবদূগাপুর
৬নং ওয়ার্ড বেনীপুর, ধান্যখোলা
৭নং ওয়ার্ড হরিপুর, হাবিবপুর, শাখারীয়া
৮নং ওয়ার্ড কয়া
৯নং ওয়ার্ড যাদবপুর, গঙ্গাদাসপুর

অবস্থান ও সীমানা

[সম্পাদনা]

সীমান্ত ইউনিয়নের বর্তমান কার্যালয়টি হরিপুরগ্রামের পাশে অবস্থিত। এ ইউনিয়ন পরিষদের পশ্চিমে ভারত, পূর্বে জীবননগর পৌরসভা, উত্তরে উথলী ইউনিয়ন এবং দক্ষিণে মহেশপুর উপজেলার স্বরুপপুর ইউনিয়ন পরিষদজীবননগর উপজেলা থেকে এ ইউনিয়নের দূরুত্ব ৫ কিলোমিটার এবং চুয়াডাঙ্গা জেলা থেকে এ ইউনিয়নের দূরুত্ব ৩৭ কিলোমিটার।[৪]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

১৯৯৭ সালে এই ইউনয়ন পরিষদটি স্থাপিত হয়। জীবননগর ইউনিয়ন জীবননগর পৌরসভায় উন্নীত হওয়ায় অবশিষ্ট গ্রামগুলি নিয়ে সীমান্ত ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। এ ইউনিয়নের গ্রামেগুলো সব সীমান্তবর্তী হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদের নামকরণ করা হয় সীমান্ত ইউনিয়ন পরিষদ।[৪]

শিক্ষা ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

এ ইউনিয়নে ৫টি মাদ্রাসা, ১৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[২]

যোগাযোগ ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

জীবননগর উপজেলা থেকে ৫ কিলোমিটার দূরে সীমান্ত ইউনিয়নের চ্যাংখালী রাস্তা হয়ে শাখারিয়ার উপর দিয়ে সীমান্ত ইউনিয়নে যেতে হয়। সব ধরনের যানবাহনে এ ইউনিয়নে যোগাযোগ করা যায়।[৫]

খাল ও নদী

[সম্পাদনা]

সীমাস্ত ইউনিয়নের উপর দিয়ে প্রবাহিত খাল ও নদী গুলো হচ্ছে:[৬]

অর্থনীতি

[সম্পাদনা]

এ ইউনিয়নের অর্থনীতি মূলত কৃষি নির্ভর। এখানে ধান, পাট সহ বিভিন্ন ফসল উৎপাদিত হয়।

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "ইউনিয়ন সমূহ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "এক নজরে সীমান্ত ইউনিয়ন"shimanto.chuadanga.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪ 
  3. "গ্রাম ভিত্তিক লোকসংখ্যা"shimanto.chuadanga.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪ 
  4. "সীমান্ত ইউনিয়নের ইতিহাস"shimanto.chuadanga.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪ 
  5. "যোগাযোগ ব্যবস্থা"shimanto.chuadanga.gov.bd। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪ 
  6. "খাল ও নদী"shimanto.chuadanga.gov.bd। ১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জুলাই ২০২৪