মহেঞ্জোদাড়ো
موهن جو دڙو (সিন্ধি) موئن جو دڑو (উর্দু) | |
অবস্থান | সিন্ধু প্রদেশ, পাকিস্তান |
---|---|
ধরন | নগর-বসতি |
ইতিহাস | |
প্রতিষ্ঠিত | খ্রিষ্টপূর্ব ২৬ শতক |
পরিত্যক্ত | খ্রিষ্টপূর্ব ১৯ শতক |
সংস্কৃতি | সিন্ধু সভ্যতা |
প্রাতিষ্ঠানিক নাম | মহেঞ্জোদাড়োর পুরাতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ |
মানদণ্ড | ii, iii |
মনোনীত | ১৯৮০ (4th session) |
সূত্র নং | ১৩৮ |
ধরন | সাংস্কৃতিক |
রাষ্ট্রীয় পার্টি | পাকিস্তান |
এলাকা | এশিয়া-প্যাসিফিক |
মহেঞ্জোদাড়ো (সিন্ধি: मोहन जोदड़ो موئن جو دڙو আ-ধ্ব-ব: [muˑənⁱ ʥoˑ d̪əɽoˑ]) ছিল প্রাচীন ভারতের সিন্ধু সভ্যতার বৃহত্তম নগর-বসতিগুলির মধ্যে অন্যতম। এটি অধুনা পাকিস্তান রাষ্ট্রের সিন্ধু প্রদেশের লারকানা জেলায় অবস্থিত। ২৬০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ নির্মিত এই শহরটি ছিল বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলির অন্যতম এবং প্রাচীন মিশর, মেসোপটেমিয়া ও ক্রিটের সভ্যতার সমসাময়িক। এই শহরের পুরাতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ বর্তমানে একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটিকে "একটি প্রাচীন সিন্ধু মহানগর" নামেও অভিহিত করা হয়।[১]
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
[সম্পাদনা]মহেঞ্জোদারো খ্রিস্টপূর্ব ২৬ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল।[২] এটা প্রাচীন সিন্ধু সভ্যতার বৃহত্তম শহরগুলোর একটি, যেখানে আরেকটি প্রাগৈতিহাসিক শহর হরপ্পা[৩] গড়ে ওঠেছিল। সিন্ধু সভ্যতা বর্তমান পাকিস্তান ও উত্তর ভারতে ছিল, যার বিস্তৃতি ছিল ইরান সীমান্ত, দক্ষিণে ভারতের গুজরাত, উত্তরে বাক্ট্রিয়া পর্যন্ত, যার প্রধান প্রধান শহর ছিল হরপ্পা, মহেঞ্জোদারো, লোথাল, কালিবাঙ্গান, ধলাবিরা এবং রাখিগাড়ি। এদের মধ্যে মহেঞ্জোদারো ঐ সময়ে পুরকৌশল ও নগর পরিকল্পনায় শ্রেষ্ঠ ছিল।[৪] খ্রিস্টপূর্ব ১৯ শতাব্দীতে সিন্ধু সভ্যতার প্রায় আকস্মিক পতন ঘটে এবং মহেঞ্জোদাড়ো পরিত্যক্ত হয়।[২][৫]
সম্ভবত মহেঞ্জোদারো ছিল সিন্ধু সভ্যতার একটি প্রশাসনিক কেন্দ্র।[৬] উন্নতির মধ্যগগনে মহেঞ্জোদারো ছিল দক্ষিণ এশিয়ার উন্নততম নগরী। এই শহরের নগর পরিকল্পনা ও উন্নত প্রকৌশল ব্যবস্থাই প্রমাণ করে যে সিন্ধু সভ্যতার অধিবাসীদের নিকট এই শহর ছিল অতি গুরুত্বপূর্ণ।[৭] এই শহরের গণভবনগুলি উচ্চমানের সামাজিক সংগঠনের পরিচায়ক। স্যার মর্টিমার হুইলারের মতে, মহেঞ্জোদারোর তথাকথিত মহাশস্যাগারটিতে গ্রামাঞ্চল থেকে গরুর গাড়িতে আনীত শস্য জমা রাখা হত। শস্য শুকিয়ে রাখারও ব্যবস্থা ছিল এখানে। যদিও জোনাথান মার্ক কেনোয়ার এটিকে শস্যাগার বলতে রাজি হননি। তার মতে এখানে শস্য জমা রাখার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তিনি এটিকে "মহাকক্ষ" বা "গ্রেট হল" নামে অভিহিত করেন।[৮] সেখানকার মানুষ ফ্ল্যাশযুক্ত টয়লেট ব্যবহার করত। আর তাদের পানি সরবরাহ ও আবর্জনা নিষ্কাশনের এমন চমৎকার ব্যবস্থা ছিল, যা আধুনিক পাকিস্তানের অনেক শহরকেও টেক্কা দিতে পারে।[১]
পাকিস্তানের সর্বোচ্চতম তাপমাত্রা ৫৩.৫° সেন্টিগ্রেড (১২৮.৩° ফারেনহাইট) ২০১০ সালের ২৬ মে তারিখে এখানেই নথিভুক্ত হয়।[৯] এই তাপমাত্রা শুধু পাকিস্তানেরই নয় সমগ্র এশিয়া মহাদেশের নির্ভরযোগ্যভাবে পরিমাপকৃত সর্বোচ্চতম তাপমাত্রা এবং বিশ্বের চতুর্থ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।[১০]
পুনরুদ্ধার এবং খনন
[সম্পাদনা]১৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ নাগাদ এই শহর পরিত্যক্ত হয়। ১৯২২ সালে ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণের আধিকারিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহেঞ্জোদারো পুনরাবিষ্কার করেন।[১১] ১৯৩০-এর দশকে স্যার জন মার্শাল, কে. এন. দীক্ষিত, আর্নেস্ট ম্যাককি ও অন্যান্যদের অধীনে এখানে ব্যাপক খননকার্য চালানো হয়।[১২] ১৯৪৫ সালে আহমদ হাসান দানি ও মর্টিমার হুইলারও এখানে খননকার্য চালান। মহেঞ্জোদাড়োয় শেষ বড়ো খননকার্য চলে ১৯৬৪-৬৫ সালে ড. জি. এফ. ডেলসের অধীনে। এরপর উন্মুক্ত স্থাপনাগুলি আবহাওয়াজনিত ক্ষয়ের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেখে এখানে খননকার্য নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। এরপর থেকে এখানে কেবলমাত্র রক্ষণমূলক খননকার্য, উপরিতল সমীক্ষণ ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পেরই অনুমোদন দেওয়া হত। ১৯৮০-এর দশকে ড. মাইকেল জ্যানসেন ও ড. মরিজিও তোসির নেতৃত্বে একট যৌথ জার্মান-ইতালীয় সমীক্ষা দল আর্কিটেকচারাল ডকুমেন্টেশন, উপরিতল সমীক্ষা, সারফেস স্ক্র্যাপিং ও প্রোবিং-এর উন্নত প্রযুক্তির সাহায্যে প্রাচীন সভ্যতার বেশ কিছু সূত্র আবিষ্কার করেন।[১২]
উল্লেখযোগ্য শিল্পকর্ম
[সম্পাদনা]খননে অনেক বস্তু, যেমন বসা ও দাঁড়ানো মূর্তি, তামা ও পাথর সরঞ্জাম, উত্কীর্ণ করুক, দাঁড়িপাল্লা এবং ওজন, স্বর্ণ ও জ্যাসপার গয়না, এবং শিশুদের খেলনা।[১৩] এখানে প্রাপ্ত অনেক প্রত্নতত্ত্ব ভারত ও পাকিস্তানের জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষণ করা আছে। ১৯৩৯ সালে, খননে প্রাপ্ত শিল্পকর্ম-এর নমুনা সংগ্রহ করে ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপ মহাপরিচালক ব্রিটিশ মিউজিয়ামে স্থানান্তর করে।[১৪]
নৃত্যরত মেয়ে
[সম্পাদনা]"নৃত্য মেয়ে" ডাব একটি ব্রোঞ্জ মূর্তির উচ্চতা ১০.৫ সেন্টিমিটার (৪.১ ইঞ্চি)[১৫] এবং কিছু ৪,৫০০ বছর বয়সী মূর্তি, ১৯২৬ সালে মহেঞ্জোদারোর "এইচআর অঞ্চলে" পাওয়া যায়।[১৫] ১৯৭৩ সালে, ব্রিটিশ প্রত্নতত্ত্ববিদ মট্রিমার হুইলার এটিকে তার প্রিয় শিলারুপ হিসাবে বর্ণনা করেন:
মেয়েটি পনের বছর বয়সী বলে আমার মনে হয়। কিন্তু সে সেখানে তার হাত উপর করে যেভাবে দাঁড়িয়েছে, পরিপূর্ণ মেয়ের ভঙ্গি, সময়ের জন্য, পুরোপুরি আত্মবিশ্বাসী নিজের এবং বিশ্বের জন্য। আমি মনে করি, বিশ্বে তার মত কিছুই নেই।
জন মার্শাল নামে আর একজন মহেঞ্জোদারোর প্রত্নতত্ত্ববিৎ মূর্তিটি সম্পর্কে মন্তব্য করেন "একটি অল্প বয়স্ক মেয়ে, একটি অর্ধ-বেহায়া ভঙ্গি করে, তার নিতম্বের উপর হাত রেখে, সামান্য এগিয়ে সে তার পা ও পায়ের সঙ্গে সঙ্গীতের তালে তাল মিলিয়ে দাড়িয়ে রয়েছে।"[১৬]
যাজক রাজা
[সম্পাদনা]১৯২৭ সালে, চিত্র অসাধারণভাবে অলঙ্কারসমৃদ্ধ ইঁট এবং একটি প্রাচীর-কুলুঙ্গির উপবিষ্ট পুরুষ মূর্তি পাওয়া যায়। যদিও রাজা বা রানী শাসিত মহেঞ্জোদাড়ো বলে কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তথাপি প্রত্নতাত্ত্বিকরা একটি মহৎ চিত্রকে "যাজক-রাজা" বলে ধারণা করেন। ভাস্কর্যটি ১৭.৫ সেন্টিমিটার (৬.৯ ইঞ্চি) লম্বা এবং তার মাথা, একটি বাহুবন্ধনি, এবং মূলত লাল রঙ্গক ভরা ত্রিপত্র নকশার সঙ্গে সজ্জিত একজন শ্মশ্রুধারী মানুষ। গোফ কামানো ছোট দাঁড়িওয়ালা মুখ।[১৭]
মহাস্নানাগার
[সম্পাদনা]মহেঞ্জোদারোয় আবিষ্কৃত সর্বাপেক্ষা প্রসিদ্ধ স্থাপনা হল মহাস্নানাগার। [১৮][১৯] মহেঞ্জোদারোর সুরক্ষিত উত্তরাংশের পশ্চিমভাগের স্তুপের মধ্যে এটি পাওয়া গিয়েছে। উল্লেখ্য, এই স্তুপটি "মৃতের স্তুপ" বা "দুর্গ" নামেও পরিচিত।[২০] পুরাতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায়, স্তুপটি নির্মাণের অব্যবহিত পরেই এই স্নানাগারটি। সভ্যতার শেষ ভাগের শেষ পর্বে এই স্নানাগারটি ব্যবহারোনুপযোগী হয়ে পড়েছিল।[২১] ১৯২৫-২৬ সালে এই স্নানাগারটি আবিষ্কৃত হয়।[১৮] মহাস্নানাগারের দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ১১.৮৮ মিটার ও ৭.০১ মিটার। এর সর্বোচ্চ গভীরতা ২.৪৩ মিটার। উত্তরে ও দক্ষিণে দুটি চওড়া সিঁড়ির মাধ্যমে স্নানাগারে প্রবেশ করা যেত।[২২] মহাস্নানাগার নির্মিত হয়েছিল উন্নতমানের পোড়া ইঁট দিয়ে। বিটুমেনের সারি (যা সম্ভবত জল বেরিয়ে যাওয়া রোধ করত) থেকে অনুমিত হয় এটি জল ধরে রাখার জন্য ব্যবহৃত হত। কোনো কোনো গবেষক এই স্নানাগারকে প্রথাগত স্নান বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানস্থল বলেছেন। তবে এই স্নানাগার নির্মাণের প্রকৃত উদ্দেশ্য আজও অজ্ঞাত।[১৮]
সংরক্ষণ এবং বর্তমান অবস্থা
[সম্পাদনা]১৯৯৬ সালে যখন পাকিস্তান সরকার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা সাহায্য বন্ধ করে দেয়, তখন মহেঞ্জোদারোর সংরক্ষণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। তহবিলের ব্যবস্থা করে ইউনেস্কো ১৯৯৭ সালে এপ্রিলে পুনরায় সংরক্ষণের কাজ শুরু করে। বন্যা তহবিল থেকে অর্থের সংস্থান করে ২০ বছর মেয়াদে $১০ মিলিয়ন দেওয়া হয় অঞ্চল এবং স্থায়ী কাঠামো রক্ষার জন্য। ২০১১ সালে, সাইটের সংরক্ষণের দায়িত্ব সিন্ধু সরকারকে দেয়া হয়।[২৩]
বর্তমানে, ভূগর্ভস্থ লবণাক্ততা এবং ভ্রান্ত পুনর্নির্মাণ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেক দেয়াল ইতোমধ্যে ভেঙ্গে গেছে এবং অন্যান্য দেয়াল ক্ষয়ে গেছে। ২০১২ সালে পাকিস্তানের প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই বলে সতর্ক করেন যে, উন্নত সংরক্ষণ ব্যবস্থা ছাড়া এলাকাটি ২০৩০ সালের মধ্যে হারিয়ে যেতে পারে।[২৪][২৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Mohenjo-daro An Ancient Indus Valley Metropolis
- ↑ ক খ Ancientindia.co.uk. Retrieved 2012-05-02.
- ↑ Beck, Roger B.; Linda Black; Larry S. Krieger; Phillip C. Naylor; Dahia Ibo Shabaka (১৯৯৯)। World History: Patterns of Interaction। Evanston, IL: McDougal Littell। আইএসবিএন 0-395-87274-X।
- ↑ A H Dani (1992). "Critical Assessment of Recent Evidence on Mohenjo-daro". Second International Symposium on Mohenjo-daro, 24–27 February 1992.
- ↑ Kenoyer, Jonathan Mark (1998). “Indus Cities, Towns and Villages”, Ancient Cities of the Indus Valley Civilization. Islamabad: American Institute of Pakistan Studies. p. 65.
- ↑ Beck, Roger B.; Linda Black, Larry S. Krieger, Phillip C. Naylor, Dahia Ibo Shabaka, (১৯৯৯)। World History: Patterns of Interaction। Evanston, IL: McDougal Littell। আইএসবিএন 0-395-87274-X।
- ↑ A H Dani (1992), Critical Assessment of Recent Evidence on Mohenjodaro, Second International Symposium on Mohenjodaro, 24–27 February.
- ↑ Kenoyer, Jonathan Mark. “Indus Cities, Towns and Villages.” Ancient Cities of the Indus Valley Civilization. Islamabad: American Institute of Pakistan Studies, 1998. 65.
- ↑ Guardian.co.uk
- ↑ http://www.wunderground.com/blog/JeffMasters/comment.html?entrynum=1559&tstamp=
- ↑ Ancientindia.co.uk
- ↑ ক খ "Mohenjo-Daro: An Ancient Indus Valley Metropolis"। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৫-১৯।
- ↑ Mohenjo-daro Tools and Artifacts Photo Gallery ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ মে ২০১৭ তারিখে. Archaeology Online; retrieved 8 April 2012.
- ↑ British Museum Collection
- ↑ ক খ "Collections:Pre-History & Archaeology"। National Museum, New Delhi। ৬ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪।
- ↑ Possehl, Gregory (২০০২)। The Indus Civilization: A Contemporary Perspective। AltaMira Press। পৃষ্ঠা 113। আইএসবিএন 978-0-7591-0172-2।
- ↑ "Priest King, Mohenjo-daro"। Glimpses of South Asia before 1947। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ক খ গ SD Area. Ancient Museum. British India.
- ↑ "Great Bath." Encyclopædia Britannica. 2010. Encyclopædia Britannica Online. 09 Jun. 2010.
- ↑ Upinder Singh (২০০৯)। A History of Ancient and Early Medieval India: From the Stone Age to the 12th Century। Pearson Education India। পৃষ্ঠা 149-50। আইএসবিএন 9788131711200।
- ↑ Gregory L. Possehl (২০০২)। The Indus civilization: a contemporary perspective। Rowman Altamira। পৃষ্ঠা 191। আইএসবিএন 9780759101722।
- ↑ Great Bath, SD Area, looking north.
- ↑ "Responsibility to preserve Mohenjodaro transferred to Sindh" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ জুলাই ২০১৫ তারিখে, TheNews.com.pk, 10 February 2011; retrieved 14 May 2012.
- ↑ "Mohenjo Daro: Could this ancient city be lost forever?". BBC. 27 June 2012. Retrieved 27 October 2012.
- ↑ "Moenjodaro in Danger of Disappearing, Says Pakistani Archaeologist" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ জুলাই ২০১২ তারিখে. Global Heritage Fund blog article; accessed 8 February 2014.
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- উর্দু ভাষার বহিঃসংযোগ থাকা নিবন্ধ
- উর্দু ভাষার বহিঃসংযোগ সহ নিবন্ধ
- খ্রিষ্টপূর্ব ষড়বিংশ শতাব্দীর স্থাপত্য
- সিন্ধু সভ্যতার প্রধান স্থানগুলি
- পাকিস্তানের ইতিহাস
- পাকিস্তানের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান
- পাকিস্তানের প্রত্নস্থল
- ব্রোঞ্জ যুগ
- পাকিস্তানের প্রাচীন ইতিহাস
- প্রাচীন ভারত
- প্রাচীন ভারতীয় শহর
- লারকানা জেলা
- হারানো শহর ও নগর
- সিন্ধুর ইতিহাস
- সিন্ধু সভ্যতার স্থানগুলি
- পাকিস্তানের প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান
- ব্রোঞ্জ যুগে এশিয়া
- সিন্ধুর দর্শনীয় স্থান
- খ্রিস্টপূর্ব ৩য় সহস্রাব্দে প্রতিষ্ঠিত জনবহুল স্থান