বিষয়বস্তুতে চলুন

মঙ্গল শোভাযাত্রা

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৪′০০″ উত্তর ৯০°২৩′২৭″ পূর্ব / ২৩.৭৩৩২৪২° উত্তর ৯০.৩৯০৯২১৮° পূর্ব / 23.733242; 90.3909218
পরীক্ষিত
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মঙ্গল শোভাযাত্রা
আনন্দ শোভাযাত্রা
একবিংশ শতাব্দীর মঙ্গল শোভাযাত্রায় ব্যবহৃত প্রতিকৃতি
অবস্থাসক্রিয়
ধরনশোভাযাত্রা
তারিখ (সমূহ)১৪ এপ্রিল (বাংলা পঞ্জিকার ১ম দিন)
পুনরাবৃত্তিবার্ষিক
অবস্থান (সমূহ)ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস
স্থানাঙ্ক২৩°৪৪′০০″ উত্তর ৯০°২৩′২৭″ পূর্ব / ২৩.৭৩৩২৪২° উত্তর ৯০.৩৯০৯২১৮° পূর্ব / 23.733242; 90.3909218
দেশবাংলাদেশ
কার্যকাল১৯৮৯- বর্তমান
আয়োজকঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ
পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা
দেশবাংলাদেশ
ধরনসামাজিক চর্চা, অনুষ্ঠান এবং উৎসব ঘটনা
মানদণ্ড???
সূত্র01091
ইউনেস্কো অঞ্চলAP
অন্তর্ভূক্তির ইতিহাস
অন্তর্ভূক্তি২০১৬ (১১তম অধিবেশন)
তালিকাপ্রতিনিধিত্বমূলক

মঙ্গল শোভাযাত্রা (সরকারি নাম বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা)[] হচ্ছে প্রতি বছর বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় আয়োজিত একটি নতুন বর্ষবরণ উৎসব। বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে এটি প্রবর্তিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশকে একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব হিসাবে সারাদেশে এটি ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে।[]

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থীদের আয়োজনে প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সহোযোগিতায় প্রতিবছর পহেলা বৈশাখে ঢাকার শাহবাগ-রমনা এলাকায় এই শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।[] শোভাযাত্রায় চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থী ছাড়াও বিভিন্ন স্তরের ও বিভিন্ন বয়সের মানুষ অংশগ্রহণ করে। শোভাযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের প্রতীকী শিল্পকর্ম বহন করা হয়। এছাড়াও বাংলা সংস্কৃতির পরিচয়বাহী নানা প্রতীকী উপকরণ, বিভিন্ন রঙ-এর মুখোশ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি নিয়ে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হয়। তবে একবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে প্রায় প্রতি জেলাসদরে এবং বেশ কিছু উপজেলা সদরে পহেলা বৈশাখে শোভাযাত্রাটি আয়োজিত হওয়ায় এটি বাংলাদেশের নবতর সর্বজনীন সংস্কৃতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর বাংলাদেশের “মঙ্গল শোভাযাত্রা” ইউনেস্কোর মানবতার অধরা বা অস্পর্শনীয় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান লাভ করে।[][]

ইতিহাস

প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রা, ১৯৮৯

১৯৬০-এর দশক থেকে প্রতি বছর বাংলা নববর্ষকে বরণ করে নিতে ঢাকার রমনা পার্কে ছায়ানট আয়োজিত প্রাত্যোষিক সঙ্গীতানুষ্ঠান এবং একে ঘিরে আয়োজিত অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও মেলা সাধারণ মানুষকে নিবিড়ভাবে আকৃষ্ট করতে থাকে এবং নাগরিক আবহে সার্বজনীন পহেলা বৈশাখ উদ্‌যাপনে নতুন মাত্রা যোগ হয়। ১৯৮০-র দশকে স্বৈরাচারী শাসনের বিরূদ্ধে সাধারণ মানুষের ঐক্য এবং একইসঙ্গে শান্তির বিজয় ও অপশক্তির অবসান কামনায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের উদ্যোগে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে সর্বপ্রথম "আনন্দ শোভাযাত্রা" প্রবর্তিত হয়।[] পরের বছরও চারুকলার সামনে থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা বের হয়। তবে সংবাদপত্রের খবর অনুযায়ী জানা যায়, ঐ বছর চারুশিল্পী সংসদ নববর্ষের সকালে চারুকলা ইন্সটিটিউট থেকে বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল বের করে।[]

ইতোপূর্বে ১৯৮৬ খ্রিষ্টাব্দে চারুপীঠ নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান যশোরে প্রথমবারের মতো নববর্ষ উপলক্ষে আনন্দ শোভাযাত্রার আয়োজন করে। যশোরের সেই শোভাযাত্রায় ছিল - পাপেট, বাঘের প্রতিকৃতি, পুরানো বাদ্যযন্ত্রসহ আরো অনেক শিল্পকর্ম। শুরুর বছরেই যশোরে শোভাযাত্রা আলোড়ন তৈরি করে। পরবর্তীতে যশোরের সেই শোভাযাত্রার আদলেই ঢাকার চারুকলা থেকে শুরু হয় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা।[]

শুরু থেকেই চারুকলার শোভাযাত্রাটির নাম মঙ্গল শোভাযাত্রা ছিল না। মাহবুব জামাল শামীম নামক শুরুরদিকের একজন অংশগ্রহণকারীর কাছ থেকে জানা যায়, পূর্বে এর নাম ছিল "বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা"। ১৯৯৬ সাল আনন্দ শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন করে "মঙ্গল শোভাযাত্রা" নামকরণ করা হয়।[]

১৯৮৯ সালে প্রথম আনন্দ শোভাযাত্রায় ছিল বিশালকায় চারুকর্ম পুতুল, হাতি, কুমির, লক্ষ্মীপেঁচা, ঘোড়াসহ বিচিত্র মুখোশ এবং সাজসজ্জা, বাদ্যযন্ত্র ও নৃত্য।[১০] ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দের আনন্দ শোভাযাত্রায়ও নানা ধরনের শিল্পকর্মের প্রতিকৃতি স্থান পায়। ১৯৯১ সালে চারুকলা ইন্সটিটিউটের শিক্ষার্থী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিল্পীদের উদ্যোগে হওয়া সেই শোভাযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ভাইস চ্যান্সেলর, বিশিষ্ট লেখক, শিল্পীগণ-সহ সাধারণ নাগরিকরা অংশ নেয়। শোভাযাত্রায় স্থান পায় বিশালকায় হাতি, বাঘের প্রতিকৃতির কারুকর্ম। কৃত্রিম ঢাক আর অসংখ্য মুখোশখচিত প্ল্যাকার্ড। মিছিলটি নাচে গানে উৎফুল্ল পরিবেশ সৃষ্টি করে। ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দে আনন্দ শোভাযাত্রার সম্মুখে রং বেরংয়ের পোশাক পরিহিত ছাত্রছাত্রীদের কাঁধে ছিল বিরাট আকারের কুমির। বাঁশ এবং বহু বর্ণের কাপড় দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল কুমিরটি। ১৯৯৩ খ্রিষ্টাব্দে "১৪০০ সাল উদ্‌যাপন কমিটি" ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরর চারুকলা ইন্সটিটিউটের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে। শোভাযাত্রার আকর্ষণ ছিল বাঘ, হাতি, ময়ূর, ঘোড়া, বিভিন্ন ধরনের মুখোশ। চারুকলার সামনে থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়ে শাহবাগ মোড় দিয়ে শিশু একাডেমি হয়ে পুনরায় চারুকলায় এসে শেষ হয়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় ২০১৪ সালে।[১১]

২০২৫ সালের ১১ এপ্রিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূর্বের নাম বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রায় ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।[] বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন এটিকে "ফ্যাসিস্ট সাম্প্রদায়িক মবের" প্রতি আত্মসমর্পণ আখ্যা দিয়ে সিদ্ধান্তটির তীব্র নিন্দা জানায়।[১২]

২০২৫-এর আনন্দ শোভাযাত্রায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাক্ষুসে প্রতিকৃতি "ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি" এবং অন্যান্য প্রতিকৃতিসমূহ

২০২৫-এর আনন্দ শোভাযাত্রায় ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থান সম্পৃক্ত বেশ কিছু প্রতিকৃতি সংযোজন করা হয়, তন্মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল পতিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাক্ষুসে প্রতিকৃতি "ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি"।[১৩] এছাড়াও ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতির প্রতীক হিসেবে তরমুজের ফালির একটি প্রতিকৃতি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।[১৪] শোভাযাত্রাটির নেতৃত্ব দেয় ১৮ টি সুসজ্জিত ঘোড়া যা সুলতানিমুঘল আমলের ঐতিহ্যকে প্রতিফলিত করে। এছাড়াও ২০২৫-এর আনন্দ শোভাযাত্রায় প্রথমবারের মতো বাঙালি ছাড়াও ২৮ টি জাতিগোষ্ঠী অংশ নেয়।[১৫]

ইউনেস্কোর অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তি

জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কো বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আবেদনক্রমে ২০১৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩০শে নভেম্বর বাংলাদেশের ‘‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’’কে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। ইথিওপিয়ার রাজধানী শহর আদ্দিস আবাবা’য় ২৮ নভেম্বর থেকে ২ ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর সংশিষ্ট আন্তজাতিক পর্ষদ (অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষার জন্য আন্তঃসরকার কমিটি) বাংলাদেশ সরকারের প্রস্তাবটি অনুমোদন করে। বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুমোদনক্রমে ইউনেস্কো লিখে: "মঙ্গল শোভাযাত্রা হল জনসাধারণের একটি উৎসব যা ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখে (নববর্ষের দিনে) উদযাপন করা হয়, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দ্বারা আয়োজন করা হয়। ঐতিহ্যটি ১৯৮৯ সালে শুরু হয়, যখন সামরিক শাসনের অধীনে বসবাসরত হতাশ শিক্ষার্থীরা সম্প্রদায়কে একটি উন্নত ভবিষ্যতের আশা দিতে চেয়েছিল। এটির বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে মুখোশ ও ভাসমান প্রতিকৃতি যা শক্তি, শান্তি এবং অগ্রগতির জন্য অশুভকে দূরে সরানোর প্রতীক। বিদ্যালয়ের দ্বারা ভাগভাগি করা জ্ঞানের উপাদানসহ, এটি জনসংহতি এবং গণতন্ত্রকে প্রচার করে।"[][][১৬]

২০০৫-০৬ অর্থবৎসরে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি তালিকা প্রণয়নের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় এবং এশিয়াটিক সোসাইটিকে এই দায়িত্ব দেয়া হয়। ১২ খণ্ডে প্রকাশিত এই তালিকা তথা সমীক্ষা প্রতিবেদনের ১১শ খণ্ডে পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রাকে জাতীয় সংস্কৃতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে বাংলা একাডেমী ২০১৪ সালে এ প্রস্তাবনাটি সর্বপ্রথম প্রণয়ন করেছিল। কিন্ত তা গ্রহণযোগ্য হয় নি। পরবর্তীকালে ইউনেস্কোর চাহিদা অনুযায়ী এই প্রস্তাবনাকে গ্রহণযোগ্যরূপে পুনঃপ্রণয়ন করা হয়। ২০১৫ এর ১লা জুন প্যারিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম. শহিদুল ইসলাম এই পুনঃপ্রণীত প্রস্তাবনাটি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে পুনরায় ইউনেস্কোর নিকট দাখিল করেন। এ বিষয়ে বাংলাদেশের প্রস্তাবটি Nomination File No. 01091 (মনোনয়ন ফাইল নং ০১০৯১) হিসেবে চিহ্নিত ছিল। অতঃপর, ইউনেস্কো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

বাংলাদেশের বাইরে

ভারতে

২০১৭ সাল থেকে বাংলা নববর্ষ উদ্‌যাপন পরিষদের উদ্যোগে কলকাতায় মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়।[১৭] এর ধারাবাহিকতায় ২০১৮, ২০১৯ ও ২০২১ সালেও আয়োজন করা হয়। কলকাতার গাঙ্গুলিবাগান থেকে শুরু হয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যাপীঠ ময়দানে যেয়ে শেষ হয় এই মঙ্গল শোভাযাত্রা। এছাড়াও বেশ কয়েকটি মঙ্গল শোভাযাত্রা বের হয়। দুই বাংলার শিল্পীদের আঁকা নানান জিনিস থাকে সেই শোভাযাত্রায়।[১৮][১৯]

বিতর্ক

২০২৩ সালে ৯ এপ্রিল একজন বাংলাদেশী আইনজীবী মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধে আইনি নোটিশ দেন। তিনি মঙ্গল শব্দটি একটি ধর্মীয় সংশ্লিষ্ট শব্দ এবং বৃহত আকৃতির পাখি, মাছ ও বিভিন্ন প্রাণীর প্রতিকৃতি প্রদর্শনের মাধ্যমে মুসলিম জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার দাবি করেন।[২০]

চিত্রশালা

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "বদলে গেল পহেলা বৈশাখের 'মঙ্গল শোভাযাত্রা'র নাম"বিবিসি বাংলা। ১১ এপ্রিল ২০২৫। 
  2. Habib, Haroon। "Dramatic dawn"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-৩০ 
  3. "মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৩ এপ্রিল ২০১৮ 
  4. হোসেন, মোছাব্বের (১৪ এপ্রিল ২০১৭)। "মঙ্গল শোভাযাত্রার বিশ্ব স্বীকৃতি এল যেভাবে"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৮ 
  5. "২০১৬ খ্রিস্টাব্দের ৩০ নভেম্বর ইউনেসকো মঙ্গল শোভাযাত্রাকে সাংস্কৃতিক হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে"unesco.org। ২০১৬-১১-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১১-৩০ 
  6. রমনার বটমূলে জাতীয় উৎসবে, নওয়াজেশ আহমদ, দৈনিক প্রথম আলো, ১৪ এপ্রিল ২০০৮
  7. পহেলা বৈশাখ উদযাপিত, দৈনিক ইত্তেফাক, ১৭ এপ্রিল ১৯৯০। পৃ ২
  8. মাহবুব জামাল শামীম, একান্ত সাক্ষাৎকার, ৩১ মার্চ ২০০৯।
  9. বাঙালির বর্ষবরণ মিলন মেলায়, দৈনিক আজকের কাগজ, ১৬ এপ্রিল ১৯৯৬। পৃ ২
  10. পহেলা বৈশাখ উদযাপিত, দৈনিক ইত্তেফাক, ১৬ এপ্রিল ১৯৮৯। পৃ ৭
  11. মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরুর ইতিহাস, আমাদের সময়, ১৩ এপ্রিল ২০২২
  12. "'মঙ্গল শোভাযাত্রা' নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান ছাত্র ইউনিয়নের"দৈনিক ক্যাম্পাস। ১১ এপ্রিল ২০২৫। 
  13. "আনন্দ শোভাযাত্রার প্রধান আকর্ষণ 'ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি' (ভিডিও)"আমাদের সময়। ১৪ এপ্রিল ২০২৫। 
  14. "তরমুজ যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল"যুগান্তর। ১৪ এপ্রিল ২০২৫। 
  15. "Colour, culture, unity mark the Ananda Shobhajatra"ঢাকা ট্রিবিউন। ১৪ এপ্রিল ২০২৫। 
  16. বাংলাদেশের মনোনয়নের ফাইল নং 01091
  17. "নববর্ষে কলকাতায় প্রথম মঙ্গল শোভাযাত্রা"দৈনিক প্রথম আলো। ১৫ এপ্রিল ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০২১ 
  18. "কলকাতায় সম্প্রীতির সুরে বেঁধে পথে পথে মঙ্গল শোভাযাত্রায় বর্ষবরণ"দৈনিক প্রথম আলো। ১৫ এপ্রিল ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০২১ 
  19. "বাংলা নববর্ষ উদ্‌যাপনে কলকাতায় মঙ্গল শোভাযাত্রা"দৈনিক প্রথম আলো। ১৫ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০২১ 
  20. "মঙ্গল শোভাযাত্রা বন্ধে আইনি নোটিশ"বাংলা ট্রিবিউন। ৯ এপ্রিল ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০২৩