ভদ্রাসন ইউনিয়ন

স্থানাঙ্ক: ২৩°১৯′১৭″ উত্তর ৯০°১৩′২৫″ পূর্ব / ২৩.৩২১৩৯° উত্তর ৯০.২২৩৬১° পূর্ব / 23.32139; 90.22361
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ভদ্রাসন
ইউনিয়ন
২১নং ভদ্রাসন ইউনিয়ন পরিষদ
ভদ্রাসন ঢাকা বিভাগ-এ অবস্থিত
ভদ্রাসন
ভদ্রাসন
ভদ্রাসন বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
ভদ্রাসন
ভদ্রাসন
বাংলাদেশে ভদ্রাসন ইউনিয়নের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°১৯′১৭″ উত্তর ৯০°১৩′২৫″ পূর্ব / ২৩.৩২১৩৯° উত্তর ৯০.২২৩৬১° পূর্ব / 23.32139; 90.22361 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
জেলামাদারীপুর জেলা
উপজেলাশিবচর উপজেলা উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
সরকার
 • চেয়ারম্যানআঃ রহিম বেপারী[১]
আয়তন
 • মোট৯.৫৪ বর্গকিমি (৩.৬৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা
 • মোট১০,৩৩৯
 • জনঘনত্ব১,১০০/বর্গকিমি (২,৮০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৪৪.৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
মানচিত্র
মানচিত্র

ভদ্রাসন ইউনিয়ন বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার একটি ইউনিয়ন যা ২২টি গ্রাম নিয়ে গঠিত।[১] ভদ্রাসন ইউনিয়নের উপর দিয়ে আড়িয়াল খাঁ নদী প্রবাহিত হয়েছে।

ভৌগোলিক উপাত্ত[সম্পাদনা]

ভদ্রাসন ইউনিয়নের মোট আয়তন ২,৩৭১ একর বা ৯.৫৮ বর্গ কিলোমিটার। গ্রামের সংখ্যা ২২টি। ঘরবাড়ির সংখ্যা ২,৪০৯টি।[২]

এ ইউনিয়নে হাট-বাজার রয়েছে ২টি। মসজিদের সংখ্যা ২৯টি এবং মন্দিরের সংখ্যা ১২টি।[১]

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ভদ্রাসন ইউনিয়নের ২,৪০৯টি পরিবারে মোট জনসংখ্যা ১০,৩৩৯ জন এবং প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১০৭৮ জন লোক বাস করে। এদের মধ্যে ৫,০২০ জন পুরুষ ও ৫,৩১৯ জন মহিলা এবং লিঙ্গ অনুপাত ৯৪। মুসলিম ধর্মালম্বী ৮,৯৩২ জন ও হিন্দু ধর্মালম্বী ১,৪০৭ জন। এছাড়াও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রয়েছে ৪টি পরিবারে ১৯জন।[২]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

২০১১ সালের হিসেব অনুযায়ী ভদ্রাসন ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৪৪.৫% (পুরুষ ৪৬.৪%, মহিলা ৪২.৭%)।[২] এ ইউনিয়নে ৩টি মাদ্রাসা, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[১]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "ভদ্রাসন ইউনিয়ন"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (ইংরেজি ভাষায়)। ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০২-০২ 
  2. COMMUNITY REPORT: MADARIPUR (পিডিএফ) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ফেব্রুয়ারি ২০১৫। আইএসবিএন 978-984-33-8597-0। ২৭ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০২০