দ্বিতীয় এলিজাবেথ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
স্বাক্ষর
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Imonreza (আলোচনা | অবদান)
২৭ নং লাইন: ২৭ নং লাইন:
}}
}}


'''এলিজাবেথ আলেকজান্দ্রা মেরি''' বা '''দ্বিতীয় এলিজাবেথ''' ({{lang-en|Elizabeth II}}, [[জন্ম]]: [[২১ এপ্রিল]], [[১৯২৬]]) হচ্ছেন বিশ্বের ১৬টি সার্বভৌম রাষ্ট্র, অর্থাৎ [[কমনওয়েলথ রাষ্ট্র|কমনওয়েলথ রাষ্ট্রসমূহের]] বর্তমান রাণী ও রাষ্ট্র প্রধান। কমনওয়েলথ রাষ্টসমূহ হচ্ছে: [[যুক্তরাজ্য]], [[কানাডা]], [[অস্ট্রেলিয়া]], [[পাপুয়া নিউগিনি]], [[নিউজিল্যান্ড]], [[জামাইকা]], [[বারবাডোস]], [[বাহামা দ্বীপপুঞ্জ|বাহামাস]], [[গ্রেনাডা]], [[সলোমন দ্বীপপুঞ্জ]], [[টুভালু]], [[সেন্ট লুসিয়া]], [[সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ|সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন]], [[বেলিজ]], [[অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা]] এবং [[সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস]]। [[কমনওয়েলথ প্রধান]] ছাড়াও তিনি ৫৪ সদস্যবিশিষ্ট [[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|কমনওয়েলথ অফ নেশনসেরও]] প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|কমনওয়েলথ অফ নেশনসের]] মধ্যে ভারত বর্ষের [[ভারত]]<br/>[[পাকিস্তান]]<br/>[[বাংলাদেশ]] সহ আরও ৫১টি দেশ এ সংস্থার অন্তর্ভূক্ত। মূলত [[ব্রিটিশ|ব্রিটিশরা]] পূর্বে যেসব দেশ শাসন করেছেন তারাই এই সংস্থার অন্তভূর্ক্ত। দ্বিতীয় এলিজাবেথ [[যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্র|যুক্তরাজ্যের শাসনকর্তা]] এবং [[চার্চ অফ ইংল্যান্ড|চার্চ অফ ইংল্যান্ডেরও]] প্রধান।
'''এলিজাবেথ আলেকজান্দ্রা মেরি''' বা '''দ্বিতীয় এলিজাবেথ''' ({{lang-en|Elizabeth II}}, [[জন্ম]]: [[২১ এপ্রিল]], [[১৯২৬]]) হচ্ছেন বিশ্বের ১৬টি সার্বভৌম রাষ্ট্র, অর্থাৎ [[কমনওয়েলথ রাষ্ট্র|কমনওয়েলথ রাষ্ট্রসমূহের]] বর্তমান রাণী ও রাষ্ট্র প্রধান। কমনওয়েলথ রাষ্টসমূহ হচ্ছে: [[যুক্তরাজ্য]], [[কানাডা]], [[অস্ট্রেলিয়া]], [[পাপুয়া নিউগিনি]], [[নিউজিল্যান্ড]], [[জামাইকা]], [[বারবাডোস]], [[বাহামা দ্বীপপুঞ্জ|বাহামাস]], [[গ্রেনাডা]], [[সলোমন দ্বীপপুঞ্জ]], [[টুভালু]], [[সেন্ট লুসিয়া]], [[সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন দ্বীপপুঞ্জ|সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন]], [[বেলিজ]], [[অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা]] এবং [[সেন্ট কিট্‌স ও নেভিস]]। [[কমনওয়েলথ প্রধান]] ছাড়াও তিনি ৫৪ সদস্যবিশিষ্ট [[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|কমনওয়েলথ অফ নেশনসেরও]] প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[[কমনওয়েলথ অফ নেশনস|কমনওয়েলথ অফ নেশনসের]] মধ্যে ভারত বর্ষের [[ভারত]], [[পাকিস্তান]], [[বাংলাদেশ]] সহ আরও ৫১টি দেশ এ সংস্থার অন্তর্ভূক্ত। মূলত [[ব্রিটিশ|ব্রিটিশরা]] পূর্বে যেসব দেশ শাসন করেছেন তারাই এই সংস্থার অন্তভূর্ক্ত। দ্বিতীয় এলিজাবেথ [[যুক্তরাজ্যের রাজতন্ত্র|যুক্তরাজ্যের শাসনকর্তা]] এবং [[চার্চ অফ ইংল্যান্ড|চার্চ অফ ইংল্যান্ডেরও]] প্রধান।


==জীবনী==
==জীবনী==

০১:১৫, ২৯ আগস্ট ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দ্বিতীয় এলিজাবেথ
Elderly queen with a smile
২০০৭ সালে দ্বিতীয় এলিজাবেথ
কমনওয়েলথ রাষ্ট্রসমূহের রাণী
রাজত্ব১৯৫২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে
রাজ্যাভিষেক২ জুন ১৯৫৩
পূর্বসূরিষষ্ঠ জর্জ
উত্তরসূরিচার্লস, প্রিন্স অব ওয়েলস
জন্ম (1926-04-21) ২১ এপ্রিল ১৯২৬ (বয়স ৯৮)
মেফেয়ার, লন্ডন,
যুক্তরাজ্য
দাম্পত্য সঙ্গীপ্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অফ এডিনবরা
বংশধরচার্লস, প্রিন্স অব ওয়েলস
অ্যানি, প্রিন্সেস রয়াল
প্রিন্স অ্যান্ড্রু, ডিউক অফ ইয়র্ক
প্রিন্স এডওয়ার্ড
পূর্ণ নাম
এলিজাবেথ আলেকজান্দ্রা মেরি
রাজবংশহাউস অফ উইন্ডসর
পিতাষষ্ঠ জর্জ
মাতাএলিজাবেথ বউয়েস লিয়ন
ধর্মচার্চ অফ ইংল্যান্ডচার্চ অফ স্কটল্যান্ড
স্বাক্ষরদ্বিতীয় এলিজাবেথ স্বাক্ষর

এলিজাবেথ আলেকজান্দ্রা মেরি বা দ্বিতীয় এলিজাবেথ (ইংরেজি: Elizabeth II, জন্ম: ২১ এপ্রিল, ১৯২৬) হচ্ছেন বিশ্বের ১৬টি সার্বভৌম রাষ্ট্র, অর্থাৎ কমনওয়েলথ রাষ্ট্রসমূহের বর্তমান রাণী ও রাষ্ট্র প্রধান। কমনওয়েলথ রাষ্টসমূহ হচ্ছে: যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, পাপুয়া নিউগিনি, নিউজিল্যান্ড, জামাইকা, বারবাডোস, বাহামাস, গ্রেনাডা, সলোমন দ্বীপপুঞ্জ, টুভালু, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন, বেলিজ, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা এবং সেন্ট কিট্‌স ও নেভিসকমনওয়েলথ প্রধান ছাড়াও তিনি ৫৪ সদস্যবিশিষ্ট কমনওয়েলথ অফ নেশনসেরও প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।কমনওয়েলথ অফ নেশনসের মধ্যে ভারত বর্ষের ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ সহ আরও ৫১টি দেশ এ সংস্থার অন্তর্ভূক্ত। মূলত ব্রিটিশরা পূর্বে যেসব দেশ শাসন করেছেন তারাই এই সংস্থার অন্তভূর্ক্ত। দ্বিতীয় এলিজাবেথ যুক্তরাজ্যের শাসনকর্তা এবং চার্চ অফ ইংল্যান্ডেরও প্রধান।

জীবনী

তাঁর পিতা ষষ্ঠ জর্জ ছিলেন ১৯৩৬ সালে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রধান। এলিজাবেথ ছিলেন রাজা জর্জের প্রথম সন্তান। ২১ এপ্রিল ১৯২৬ সালে এলিজাবেথ মেফেয়ারের লন্ডন হাউসে জন্মগ্রহণ করেন।[১] এলিজাবেথের বোন প্রিন্সেস মার্গারেট ১৯৩০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। মারিয়ন ক্রফোর্ডের তত্ত্বাবধানে এলিজাবেথের ঘরোয়া পরিবেশে শিশুশিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়।[২] এলিজাবেথ নিজ বাড়িতে শিক্ষাগ্রহণ করেছেন।

১৯৩৭ সালে এলিজাবেথের বাবা ৬ষ্ঠ জর্জ ব্রিটেনের রাজার আসনে বসেন। এলিজাবেথ ছিলেন তখন ব্রিটিশ সিংহাসনের একমাত্র উত্তরাধিকারী। ১৯৩৯ সালের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে এলিজাবেথ নরফকে অবস্থান করেন।[৩] ১৯৪০ সালের শুরুতে স্বল্প সময়ের জন্য উন্ডসরের অবস্থান করেন। ১৯৪০ সালের মে থেকে উইন্ডসরের ক্যাসেলে থাকা শুরু করেন এলিজাবেথ।[৪] ১৯৪০ সালে এলিজাবেথ প্রথম রেডিও বিবিসিতে শিশুদের উদ্দেশ্যে ভাষণ প্রদান করেন।[৫] ১৯৪৩ সালে ১৬ বছর বয়সে এলিজাবেথ প্রথম জনসম্মুখে আসেন।[৬] ১৯৪৫ সালে তিনি সামরিক বাহিনীতে প্রশিক্ষণের জন্য যোগদান করেন।

বিয়ে

১৯৪৭ সালে এলিজাবেথের দাম্পত্য সঙ্গী হলেন প্রিন্স ফিলিপ, ডিউক অফ এডিনবরা। প্রিন্স ফিলিপ গ্রীসডেনমার্কের রাজকীয় পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বিয়ের পূর্বমুহুর্তে প্রিন্স ফিলিপ যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন ও নাম পরিবর্তন করেন ফিলিপ মাউন্টব্যাটেন নামে। বিয়ের দিন তিনি ডিউক অব এডিনবরা পদবীধারী হন ও ১৯৫৭ সালে যুক্তরাজ্যের প্রিন্স হন। তাঁদের চার সন্তান রয়েছে: চার্লস, অ্যানি, অ্যান্ড্রু এবং এডওয়ার্ড

রাজত্ব

ঢাকা ভ্রমণ

ব্রিটেনের রাণী এলিজাবেথ দু'বার ঢাকায় এসেছেন। প্রথমবার এসেছিলেন পূর্ব পাকিস্তান আমলে। ১২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬১ সালে রাণীর রাজকীয় বিমান নেমেছিল পুরোনো বিমানবন্দরে। রমনা পার্কের সামনে একটি পুরোনো বাড়ি সাজানো হয়েছিল রাণীর জন্য। সেই বাড়িটি বর্তমানে বঙ্গভবন। ১৩ ফেব্রুয়ারি রাণী বের হয়েছিলেন স্টিমারে বুড়িগঙ্গা ভ্রমণে। ভ্রমণ শেষে রাণী যান আদমজী জুট মিলে[৭]

তথ্যসূত্র

  1. Brandreth, p. 103; Pimlott, pp. 2–3; Lacey, pp. 75–76; Roberts, p. 74
  2. Crawford, p. 26; Pimlott, p. 20; Shawcross, p. 21
  3. Crawford, pp. 104–114; Pimlott, pp. 56–57
  4. Crawford, pp. 114–119; Pimlott, p. 57
  5. "Children's Hour: Princess Elizabeth"। BBC। ১৩ অক্টোবর ১৯৪০। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০০৯ 
  6. "Early public life"। Royal Household। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১০ 
  7. দেশের প্রথম নারী আলোকচিত্রী: সাঈদা খানম, বেগম পত্রিকায় ফটোসাংবাদিক সাঈদা খানম রানির ছবি তোলার সুযোগ পেয়েছিলেন।

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ