গোলাম আরিফ টিপু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
৩৭ নং লাইন: ৩৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ব্যক্তি]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজ্ঞ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী আইনজীবী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী]]

০৯:২৩, ৩ মার্চ ২০২০ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

গোলাম আরিফ টিপু
প্রধান কৌঁসুলী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
২৫ মার্চ ২০১০
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম (1931-08-28) ২৮ আগস্ট ১৯৩১ (বয়স ৯২)
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত
(বর্তমান বাংলাদেশ)
নাগরিকত্বব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত)
পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে)
বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশি
প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাজশাহী কলেজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইনজীবী
পুরস্কারএকুশে পদক (২০১৯)

গোলাম আরিফ টিপু (জন্ম ২৮ আগস্ট ১৯৩১) একজন বাংলাদেশি আইনজীবী, মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা আন্দোলন কর্মী। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের উদ্দেশ্যে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান কৌঁসুলী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।[১][২][৩]

১৯৫২ সালে রাজশাহীতে বাংলা ভাষা আন্দোলন মূলত তার নেতৃত্বে সংগঠিত হয়।[৪] তিনি রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের রাজশাহী অঞ্চলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৪] ভাষা আন্দোলনে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০১৯ সালে একুশে পদক প্রদান করে।[৫]

প্রারম্ভিক জীবন

টিপু ১৯৩১ সালের ২৮ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জের (তৎকালীন মালদহ জেলা, ব্রিটিশ ভারত) শিবগঞ্জ উপজেলার কমলাকান্তপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।[৬] তার পিতা আফতাব উদ্দিন আহমদ ছিলেন জেলা রেজিস্ট্রার। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে টিপু দ্বিতীয়।[৭] তিনি কালিয়াচর বিদ্যালয় থেকে ১৯৪৮ সালে মাধ্যমিক ও রাজশাহী কলেজ থেকে ১৯৫০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন।[৮] একই কলেজ থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক সম্পন্নের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫৪ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।[৬][৯]

কর্মজীবন

টিপু ১৯৫৮ সালে একজন আইনজীবী হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি একাধিকবার রাজশাহী আইনজীবী সমিতির সভাপতি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য এবং বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য নির্বাচিত হন।[১০] বাংলাদেশের অন্যতম আলোচিত নীহারবানু হত্যা মামলায় তিনি বিবাদী পক্ষের আইনজীবী হিসেবে সারাদেশে পরিচিতি লাভ করেন।[১০]

১৯৫২ সালে রাজশাহী কলেজে বাংলাদেশের প্রথম শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মানে তিনি নেতৃত্বস্থানীয় ভূমিকা পালন করেন।[১০] ১৯৯০-এর দশকের পূর্বে কিছুকাল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির সাথে রাজনীতিতেও যুক্ত ছিলেন।[১০]

ব্যক্তিগত জীবন

টিপু ব্যক্তিগত জীবনে জাহান আরা চৌধুরীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পতির তিন কন্যা ও এক ছেলে রয়েছে।[১০]

তথ্যসূত্র

  1. "International Crimes Tribunal-1, Bangladesh"www.ict-bd.org। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  2. "Justice done: Chief prosecutor"The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  3. "অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু একাধারে বিজ্ঞ আইনজীবী, ভাষাসৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক"Maasranga TV। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  4. "'ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক রক্তের ঋণ'"Eisamay। ২ মার্চ ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  5. "২১ গুণীজনকে প্রধানমন্ত্রীর একুশে পদক প্রদান"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০ এপ্রিল ২০১৯ 
  6. "ভাষা সংগ্রামের অজানা অধ্যায়"Jugantor। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  7. "স্মৃতির ক্যাম্পাসে একুশে পদকে ভূষিত ভাষা সৈনিক টিপু"Bangladesh Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  8. "ভাষাসৈনিক গোলাম আরিফ টিপু পেলেন একুশে পদক"dailysonardesh.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  9. "ভাষাসৈনিক গোলাম আরিফ টিপু : আপাদমস্তক সংগ্রামী"RTV Online (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯ 
  10. "একুশে পদক পাওয়ার কথা ছিল আরও আগে : গোলাম আরিফ টিপু"jagonews24.com। সংগ্রহের তারিখ ১৮ এপ্রিল ২০১৯