বিষয়বস্তুতে চলুন

ফ্রান্স–ভারতের সম্পর্ক

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ফ্রান্স–ভারত সম্পর্ক
মানচিত্র France এবং India অবস্থান নির্দেশ করছে

ফ্রান্স

ভারত
কূটনৈতিক মিশন
ফ্রান্সের দূতাবাস, নতুন দিল্লিভারতের দূতাবাস, প্যারিস
দূত
ভারতে ফরাসী রাষ্ট্রদূত এমানুয়েল লেনেনফ্রান্সে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত জাভেদ আশরাফ
প্যারিসে ভারতের দূতাবাস

ফ্রান্স–ভারত সম্পর্ক হল ফ্রান্সভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক, দুটি দেশ ঐতিহ্যগতভাবে ঘনিষ্ঠ ও বন্ধুভাবাপন্ন। উভয় দেশের একে অপরের সাথে 'বিশেষ সম্পর্ক' রয়েছে,[] হডসন ইনস্টিটিউটের একজন গবেষক ২০১৯ সালের আগস্ট মাসে ফ্রান্সকে "ভারতের নতুন সেরা বন্ধু" হিসাবে অভিহিত করেন।[] উভয় রাষ্ট্রের বাণিজ্য সম্পর্কের এক শতাব্দী প্রাচীন ইতিহাস রয়েছে। সপ্তদশ শতাব্দী থেকে ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত ফ্রান্স ভারতীয় উপমহাদেশে পনিবেশিক উপস্থিতি বজায় রেখেছিল; পুদুচেরি, এর প্রাক্তন ভারতীয় অঞ্চলগুলির মধ্যে অন্যতম এবং ফরাসি ভ্রমণকারীদের ভারতে জনপ্রিয় একটি পর্যটন কেন্দ্র।

১৯৯৯ সালে কৌশলগত অংশীদারত্ব প্রতিষ্ঠার সাথে সাথে, প্রতিরক্ষা, পারমাণবিকের শক্তি ও মহাকাশের মতো কৌশলগত ক্ষেত্রগুলিতে রাষ্ট্রীয় প্রধান/সরকার প্রধান স্তরে নিয়মিত উচ্চ-স্তরের বিনিময় ও ক্রমবর্ধমান বাণিজ্যিক বিনিময়ের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার সকল ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়। ফ্রান্সই প্রথম দেশ, যেটি পারমাণবিক জ্বালানি সংস্থা ও নিউক্লিয়ার সাপ্লায়ার্স গ্রুপের দেওয়া মওকুফের পর ভারতের সাথে পরমাণু শক্তি নিয়ে একটি চুক্তি করে, ভারতকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে পূর্ণ বেসামরিক পারমাণবিক সহযোগিতা পুনরায় চালু করতে সক্ষম করে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং শিক্ষার মতো ক্ষেত্রেও ক্রমবর্ধমান ও বিস্তৃত সহযোগিতা রয়েছে। আঞ্চলিক গণতন্ত্র দ্বারা নেতৃত্বাধীন ফ্রান্স বহুবিধ বিশ্বে ভারতের লক্ষ্যকে নিয়মিত সমর্থন করেছে।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Exploring the India-France 'special relationship'" 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; best"friends" নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]