বিম্সটেক
(অন্যান্য ভাষায়)
বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিকাল অ্যান্ড ইকনমিক কোঅপারেশন | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() মানচিত্রে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় বিমসটেকের সদস্যদেশগুলি | |||||||||||||||||
সচিবালয় | ঢাকা, বাংলাদেশ | ||||||||||||||||
সরকারি ভাষা | ইংরেজি | ||||||||||||||||
সদস্যপদ | |||||||||||||||||
নেতৃবৃন্দ | |||||||||||||||||
• সভাপতি | ![]() (২০২৫ সাল থেকে) | ||||||||||||||||
• মহাসচিব | ![]() (২০২৩ সাল থেকে) | ||||||||||||||||
প্রতিষ্ঠা | ৬ জুন ১৯৯৭ | ||||||||||||||||
আয়তন | |||||||||||||||||
• মোট | ৪৮,৭৬,৯৪১ কিমি২ (১৮,৮২,৯৯৭ মা২) (৭ম) | ||||||||||||||||
জনসংখ্যা | |||||||||||||||||
• ২০২০ আনুমানিক | ১,৭২৩,৩৮৮,৬৪৮ | ||||||||||||||||
• ঘনত্ব | ৩৫৩.৩৭/কিমি২ (৯১৫.২/বর্গমাইল) | ||||||||||||||||
জিডিপি (পিপিপি) | ২০২৩ আনুমানিক | ||||||||||||||||
• মোট | ![]() | ||||||||||||||||
জিডিপি (মনোনীত) | ২০২৩ আনুমানিক | ||||||||||||||||
• মোট | ![]() | ||||||||||||||||
ওয়েবসাইট bimstec |
বে অফ বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিকাল এন্ড ইকোনমিক কোঅপারেশন (অর্থাৎ 'বঙ্গোপসাগরীয় বহুখাতীয় কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা উদ্যোগ'), বা সংক্ষেপে বিম্সটেক, হলো বঙ্গোপসাগরের উপর নির্ভরশীল দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশকে নিয়ে গঠিত একটি আঞ্চলিক জোট। ১৯৯৭ সালে সংগঠনটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর সদরদপ্তর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত।

পটভূমি
[সম্পাদনা]১৯৯৭ সালের ৬ জুন, ব্যাংককে - বাংলাদেশ, ভারত, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠকে একটি নতুন আন্তঃআঞ্চলিক জোট সৃষ্টি করা হয় এবং সভায় অংশগ্রহণকারী মূল আলোচকদের দেশের নামের অদ্যাক্ষর অনুযায়ী এই জোটের নাম দেয়া হয় - BIST-EC (Bangladesh, India, Sri Lanka & Thailand Economic Cooperation)[১][২][৩]
প্রসঙ্গত, মিয়ানমার এই প্রারম্ভিক সভায় পর্যবেক্ষক হিসেবে অংশ নেয়। পরবর্তীতে, ২২ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালের প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে মিয়ানমারকে পূর্ণ সদস্য হিসেব গ্রহণ করা হয়। মিয়ানমারের সদস্য হিসেবে যোগদানের পর সংগঠনের নামটি কিছুটা পরিবর্তন করে BIMST-EC করা হয়। ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বরে ঢাকায় অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের ২য় বৈঠকে নেপালকে পর্যবেক্ষকের মর্যাদা দেয়া হয়। পরবর্তীতে, ২০০৩ সালে নেপাল ও ভুটান কে সংগঠনটির পূর্ণ সদস্যের পদ প্রদান করা হয়।
২০০৪ সালের ৩১ জুলাই, সংগঠনের প্রথম আনুষ্ঠানিক শীর্ষ সম্মেলনে, নেতৃবৃন্দ সংগঠনটির নাম পরিবর্তনের পক্ষে মত দেন এবং সংগঠনটির পরিবর্তিত নামটি দাঁড়ায় - BIMSTEC বা Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical & Economic Cooperation.[৪][৫]
বিমসটেকের অগ্রাধিকারভুক্ত ক্ষেত্র
[সম্পাদনা]বিমসটেক আঞ্চলিক সহযোগীতার জন্য ১৪ টি ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করেছে। এর মধ্যে ৬টি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ১৯৯৮ সালের ১৯ নভেম্বরের ২য় মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে নির্ধারন করা হয়। বিমসটেকের অগ্রাধিকারভুক্ত ক্ষেত্রগুলি নিম্নরূপ :
- বাণিজ্য ও বিনিয়োগ
- পরিবহন ও যোগাযোগ
- জ্বালানি শক্তি
- পর্যটন
- প্রযুক্তি
- মৎস্য
- কৃষি
- জনস্বাস্থ্য
- দারিদ্র্য বিমোচন
- সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা ও আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ দমন
- পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
- জনগণের মধ্যে যোগাযোগ
- সাংস্কৃতিক সহযোগিতা
- জলবায়ু পরিবর্তন
২০০৫ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ৮ম মন্ত্রী পর্যায়ের সভায় ৭ম থেকে ১৩তম খাত যুক্ত করা হয়, এবং ২০০৮ সালে নয়াদিল্লিতে ১১তম মন্ত্রী সভায় ১৪তম খাত (জলবায়ু পরিবর্তন) সংযোজিত হয়।
সদস্য দেশগুলিকে প্রতিটি খাতের জন্য "লিড দেশ" হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে। বিমসটেক-এর উদ্দেশ্যগুলির মধ্যে রয়েছে:
- শিক্ষা, বৃত্তিমূলক ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সুবিধা প্রদানে পারস্পরিক সহযোগিতা।
- অর্থনৈতিক, সামাজিক, প্রযুক্তিগত ও বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে সম্মিলিত স্বার্থে সক্রিয় সহযোগিতা ও পারস্পরিক সাহায্য প্রচার।
- সদস্য দেশগুলির সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে সহায়তা প্রদান।
সভাপতিত্ব
[সম্পাদনা]বিমসটেক সভাপতি নির্ধারণের ক্ষেত্রে সদস্য দেশগুলির নামের অদ্যাক্ষরের অগ্রক্রম নীতি অনুসরণ করে। তাই বিমসটেকের সভাপতিত্ব পর্যায়ক্রমিকভাবে আরম্ভ হয় বাংলাদেশকে দিয়ে (১৯৯৭–১৯৯৯, ২০০৫–২০০৬, ২০২৫–বর্তমান), তারপর যথাক্রমে ভারত (২০০০, ২০০৬–২০০৮), মিয়ানমার (২০০১–২০০২, ২০০৯–২০১৪), শ্রীলঙ্কা (২০০২–২০০৩, ২০১৮–২০২২), থাইল্যান্ড (২০০৪–২০০৫, ২০২২–২০২৪), এবং নেপাল (২০১৫–২০১৮)। ২০২৫ সাল থেকে সংগঠনটির বর্তমান সভাপতি বাংলাদেশ।[৬]
সদস্য রাষ্ট্রসমূহ
[সম্পাদনা]
দেশ | রাষ্ট্রপ্রধান | সরকারপ্রধান | জনসংখ্যা | জিডিপি / মার্কিন$বিলিয়ন[৭] |
---|---|---|---|---|
![]() |
মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | মুহাম্মদ ইউনুস, বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা | ১৬১,৩৭৬,৭০৮ | ৪১৯.২৩৭ |
![]() |
জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক, ভুটানের রাজা | শেরিং তোবগে, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী | ৭৫৪,৩৮৮ | ২.৬৫৩ |
![]() |
দ্রৌপদী মুর্মু, ভারতের রাষ্ট্রপতি | নরেন্দ্র মোদী, ভারতের প্রধানমন্ত্রী | ১,৩৫২,৬৪২,২৮০ | ৩,৯৩৭.৭৪৩ |
![]() |
মিন্ট সুই, মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি | মিন অং হ্লাইং, মিয়ানমারের প্রধানমন্ত্রী [ক] | ৫৩,৭০৮,৩২০ | ৬৯.২৬২ |
![]() |
রামচন্দ্র পৌডেল, নেপালের রাষ্ট্রপতি | কে. পি. শর্মা ওলি, নেপালের প্রধানমন্ত্রী | ৩১,১২২,৩৭৮ | ৪১.৩৯৩ |
![]() |
অনুর কুমার দিশানায়কে, শ্রীলঙ্কার রাষ্ট্রপতি | হরিণী অমরসূর্য, শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী | ২১,২২৮,৭৬৩ | ৮১.৯৩৪ |
![]() |
মহা ভজিরালঙ্কম (রামা X), থাইল্যান্ডের রাজা | পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী | ৬৯,৪২৮,৪৫৩ | ৫২২.০১২ |
সদস্য রাষ্ট্রসমূহের প্রধানগণ
[সম্পাদনা]নেতাদেরকে রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান হিসেবে দেখা যেতে পারে, এটি নির্ভর করে সেই ব্যক্তির উপর যিনি সাংবিধানিকভাবে দেশের সরকারের প্রধান নির্বাহী হিসেবে নির্ধারিত।
এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সাথে সম্পর্ক
[সম্পাদনা]২০০৫ সাল থেকেই এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বিমসটেকের উন্নয়ন সহযোগীর ভূমিকা পালন করে আসছে। এই সম্পর্কের সূত্রপাত হয়, এডিবি কর্তৃক, বিমসটেক সদস্য দেশগুলির মধ্যেকার পরিবহন ও যোগাযোগ খাতের অবকাঠামোগত উন্নয়ন বিষয়ক একটি গবেষণাপত্র তৈরির প্রেক্ষিতে। এডিবির এই গবেষণাপত্রের শিরোনাম ছিল বিমসটেক ট্রান্সপোর্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার অ্যান্ড লজিস্টিক স্টাডি (BIMSTEC Transport Infrastructure & Logistic Study, BTILS) অর্থাৎ "বিমস্টেক পরিবহন অবকাঠামো ও পণ্যস্থানান্তর গবেষণা")। গবেষণা প্রতিবেদনটিকে আরও বিশদ মন্তব্য প্রদানের জন্য সদস্যদেশগুলিকে প্রদান করা হয়। এই প্রতিবেদনের ভিত্তিতেই বিমসটেকের পরবর্তী সহযোগিতার খাতসমূহ নির্ধারণ করা হয়।
বিমসটেক সেন্টার
[সম্পাদনা]থাইল্যান্ডের ফুকেত শহরে ২০০৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি বিমসটেকের ৬ষ্ঠ মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে সদস্য রাষ্ট্রগুলি কারিগরি সহায়তা সুব্যবস্থা (Technical Support Facility বা TSF) স্থাপনের ব্যপারে একমত হন। মন্ত্রীদের সম্মিলিত ঘোষণায় বলা হয়, এই কারিগরি সহায়তা সুব্যবস্থা বিমসটেকের বিভিন্ন অংশের কার্যাবলীর সমন্বয় সাধনে বিমসটেক বিশেষজ্ঞ দল (BIMSTEC Working Group বা BWG) হিসেবে কাজ করবে। একই সাথে পরীক্ষামূলকভাবে দুই বছরের জন্য বিমসটেক চেম্বার অফ কমার্সের কার্যাবলীর সমন্বয় সাধনের দায়িত্বও দেয়া হয় এই বিশেষজ্ঞ দলের উপর। মন্ত্রীদের এই সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেন বিমসটেকের একদল জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা, যারা ২০০৩ সালে একটি বৈঠকে মিলিত হয়ে সমন্বয় পদ্ধতির উপর আলোচনা করে। একই বিষয়ে মন্ত্রীদের হাতে ছিল, ESCAPE এর পরামর্শক ডেভিড ওল্ডফিল্ডের তৈরি একটি খসড়া প্রতিবেদন যার শিরোনাম ছিল - "Toward Setting Up a BIMSTEC Technical Support Facility & Permanent Secretariat : Considerations & Options"। এই খসড়াতে, ব্যাংককেই বিমসটেকের TSF টি স্থাপন করার সুপারিশ করা হয়।
২০০৮ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত বিমসটেকের ২য় শীর্ষ সম্মেলনে একটি স্থায়ী সচিবালয় গঠনের উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। এরই মাঝে থাইল্যান্ড, বিমসটেক কেন্দ্রের জন্য এক বছর মেয়াদী চুক্তির সময়কাল বাড়িয়ে নেয় (জুন ২০০৭ - মে ২০০৮)। পরবর্তীতে, থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পুনরায় এই সময়সীমা আরো এক বছরের জন্য (১লা জুন ২০০৮ থেকে ৩১শে মে ২০০৯ পর্যন্ত) বাড়িয়ে নেয়।
বিমসটেক সম্মেলনসমূহ
[সম্পাদনা]তারিখ | আয়োজক দেশ | আয়োজক শহর | |
---|---|---|---|
১ম | ৩১ জুলাই ২০০৪ | ![]() |
ব্যাংকক |
২য় | ১৩ নভেম্বর ২০০৮ | ![]() |
নয়াদিল্লী |
৩য় | ৪ মার্চ ২০১৪ | ![]() |
নেপিডো |
৪র্থ | ৩০–৩১ আগস্ট ২০১৮ | ![]() |
কাঠমুন্ডু[৮] |
৫ম | ৩০ মার্চ ২০২২ | ![]() |
কলম্বো (ভার্চুয়াল মিটিং) |
৬ষ্ঠ | ৩–৪ এপ্রিল ২০২৫ | ![]() |
ব্যাংকক |
বিমসটেক+আসিয়ান সামিট
[সম্পাদনা]দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সংগঠন সম্প্রতি "বিমসটেক ও আসিয়ান সামিট" আয়োজনের পরিকল্পনা করে,যদিও এটি এখনো বেশ আলোচিত নয়।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন সাংবিধানিক প্রধান নির্বাহী, তবে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি মিন্ট সুই জরুরি অবস্থা চলাকালে তার নির্বাহী ক্ষমতা সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং-এর কাছে হস্তান্তর করেছেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Haidar, Suhasini (১৫ অক্টোবর ২০১৬)। "BIMSTEC a sunny prospect in BRICS summit at Goa"। The Hindu (ইংরেজি ভাষায়)। ১৭ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "BRICS Summit 2016: BIMSTEC members have economic opportunities to share, said Narendra Modi - The Economic Times"। The Economic Times। ৮ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "History - Home-The Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic"। bimstec.org। ২০২৪-০৮-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৩।
- ↑ "Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation"। Intellectual Network for the South। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ See for a detailed historical account of the founding and evolution of BIST-EC and BIMST-EC e.g. Michael, Arndt (2013). India's Foreign Policy and Regional Multilateralism (Palgrave Macmillan), pp. 145-163.
- ↑ "বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান ড. ইউনূস"। যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ২০২৫-০৪-০২।
- ↑ "বিশ্ব অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ডেটাবেস, অক্টোবর ২০১৯"। IMF.org। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। ১৫ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "BIMSTEC Summit"। Bay of Bengal Initiative for Multi-Sectoral Technical and Economic Cooperation। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৬।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- আঞ্চলিক রাষ্ট্রসংঘ
- এশিয়ার আন্তর্জাতিক সংস্থা
- বাংলাদেশের বৈদেশিক সম্পর্ক
- ভুটানের বৈদেশিক সম্পর্ক
- নেপালের বৈদেশিক সম্পর্ক
- শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক সম্পর্ক
- ১৯৯৭-এ এশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত
- আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংস্থা
- ১৯৯৭-এ প্রতিষ্ঠিত সংগঠন
- ভারতের বৈদেশিক সম্পর্ক
- মিয়ানমারের বৈদেশিক সম্পর্ক
- থাইল্যান্ডের বৈদেশিক সম্পর্ক
- বঙ্গোপসাগর