প্রাণ রায়

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রাণ রায়
জন্ম
বাগেরহাট, বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
শিক্ষাচারুকলা
মাতৃশিক্ষায়তনঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন২০০৫–বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
ঘেটুপুত্র কমলা
দাম্পত্য সঙ্গীশাহনেওয়াজ কাকলী
পুরস্কারমেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার

প্রাণ রায় একজন বাংলাদেশী অভিনয়শিল্পী।[১] তিনি সাধারণত মঞ্চ এবং টেলিভিশনে বেশি অভিনয় করেন। ২০০৫ সালে লাল সবুজমোল্লা বাড়ীর বউ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।[২][৩] তার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে শিমুল সরকারে চোরকাব্য, সৈয়দ আওলাদের সাত সওদাগর, বদরুল আনাম সৌদের কোমল বিবির অতিথিশালা, মঈনুল হাসান খোকনের প্রতিশোধ, হাসান জাহাঙ্গীরের রঙ্গের দুনিয়া, নোঙ্গরখানা, ইলেকশনের রঙ্গ, ঝুলন্ত বাবুরা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

ব্যক্তি ও শিক্ষা জীবন[সম্পাদনা]

প্রাণ রায় বাংলাদেশের বাগেরহাটে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা যোগেশ চন্দ্র রায়।[৪]

তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটের ছাত্র ছিলেন।[১] তিনি তার সহপাঠী, নাট্যকার এবং পরিচালক শাহনেওয়াজ কাকলী কে বিয়ে করেছেন।

অভিনীত কর্ম[সম্পাদনা]

চলচ্চিত্র[সম্পাদনা]

বছর শিরোনাম চরিত্র পরিচালক টীকা
আসন্ন অনাবৃত সাইফুল ইসলাম মান্নু
২০২৩ প্রিয়তমা মাস্টার হিমেল আশরাফ
আদম আবু তাওহীদ হিরণ
একটি না-বলা গল্প পঙ্কজ পালিত
রেডিও অনন্য মামুন
২০২২ পায়ের ছাপ সাইফুল ইসলাম মান্নু [৫]
মেঘ রোদ্দুর খেলা আওয়াল রেজা
ভাঙন মির্জা সাখাওয়াত হোসেন [৬]
মুখোশ ইফতেখার শুভ [৭]
২০১৯ মায়া - দ্য লস্ট মাদার মাসুদ পথিক
২০১৫ এইতো প্রেম সোহেল আরমান
নদীজন শাহনেওয়াজ কাকলী
নয় ছয় রাফায়েল আহসান
২০১৪ জীবনঢুলী তানভীর মোকাম্মেল
২০১২ হঠাৎ সেদিন বাসু চ্যাটার্জী
ঘেটুপুত্র কমলা ঘেটুদলের নৃত্য প্রশিক্ষক হুমায়ূন আহমেদ
২০০৯ জলরং শাহনেওয়াজ কাকলী অপ্রকাশিক
২০০৭ ডাক্তার বাড়ী আজিজুর রহমান
২০০৬ ওরে সাম্পানওয়ালা মাসুম বাবুল
২০০৫ মোল্লা বাড়ীর বউ মাস্টার সালাহউদ্দিন লাভলু
লাল সবুজ কিসমত শহীদুল ইসলাম খোকন [৮]

নাটক[সম্পাদনা]

বছর শিরোনাম চরিত্র পরিচালক টীকা
২০২৩ চিরকুমারী সংঘ সৈয়দ রেফাত সিদ্দিক একুশে টিভি[৯]
পিতা বনাম পুত্র গং সকাল আহমেদ[১০] মাছরাঙা টেলিভিশনের ধারাবাহিক[১১]
২০২১ ডিগ্রিধারী চান্দু মামা চান্দু মামা ইরানী বিশ্বাস চ্যানেল আই - এর টেলিফিল্ম[১২]
২০০৭ রমিজের আয়না শিহাব শাহীন [১৩]

পুরস্কার ও মনোনয়ন[সম্পাদনা]

আরটিভি স্টার অ্যাওয়ার্ড
বছর মনোনীত কর্ম বিভাগ ফলাফল সূত্র
২০১৯ ধারাবাহিক নাটকে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা - পার্শ্ব চরিত্র ডি-২০ মনোনীত [১৪]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "এক যুগ পর প্রাণ রায়"Risingbd.com। ২০১৭-১১-১৭। ২০২০-০৬-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৯ 
  2. Dhakatimes24.com। "ছবি নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রাণ রায়"Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  3. "প্রাণ রায়"বাংলা মুভি ডেটাবেজ। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  4. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০১৫-০১-০৫)। "বাবা হারালেন অভিনয়শিল্পী প্রাণ রায়"Prothomalo। ২০২৩-১১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  5. "ভিউয়ের জন্য নিজেকেতো বিসর্জন দিতে পারবো না: প্রাণ"চ্যানেল আই অনলাইন (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৬-২২। ২০২২-১২-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  6. "আবারো সরকারি অনুদানের ছবিতে প্রাণ রায়"Jugantor (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  7. "তাদের রুচিবোধের অভাব রয়েছে -প্রাণ রায়"মানবজমিন। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  8. Dhakatimes24.com। "ছবি নির্মাণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন প্রাণ রায়"Dhakatimes News। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  9. জনকণ্ঠ, দৈনিক। "জমজমাট 'চিরকুমারী সংঘ'"দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  10. "মাছরাঙা টিভিতে আজ রয়েছে ধারাবাহিক নাটক 'পিতা বনাম পুত্র গং'"www.kalerkantho.com। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  11. রিপোর্ট, স্টার অনলাইন (২০২৩-০৮-১৩)। "২৫০ পর্বে পিতা বনাম পুত্র গং"The Daily Star Bangla (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  12. "'ডিগ্রিধারী চান্দু মামা' প্রাণ রায়"Barta24 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৯-১৮। ২০২৩-১১-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০১ 
  13. "১৪ বছর পর আবারও একসঙ্গে অপূর্ব-প্রাণ রায়"দেশ রূপান্তর। ২৯ অক্টোবর ২০২১। ১ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০২৩ 
  14. "৯ম আরটিভি স্টার এ্যাওয়ার্ড ২০১৯"আরটিভি অনলাইন। ৮ মার্চ ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]