তুলসীদাস বলরাম

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
তুলসীদাস বলরাম
২০১১ খ্রিস্টাব্দে বলরামকে (বাঁদিকে) সম্বর্ধনা জানাচ্ছেন এম এস গিল ও অজয় মাকেন
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম (১৯৩৬-১০-০৪)৪ অক্টোবর ১৯৩৬[১]
জন্ম স্থান বলরামন, সেকেন্দ্রাবাদ, হায়দ্রাবাদ, ব্রিটিশ ভারত[২]
মৃত্যু ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩(2023-02-16) (বয়স ৮৬)
মৃত্যুর স্থান কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
মাঠে অবস্থান ফরওয়ার্ড
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
১৯৫৪ আর্মি কমব্যাট ফোর্স
১৯৫৫ রাইডার্স ক্লাব,হায়দ্রাবাদ
হায়দ্রাবাদ সিটি পুলিশ
ইস্টবেঙ্গল ক্লাব (১০৪)
বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে
জাতীয় দল
১৯৫৬–১৯৬২ ভারত ২৭[২] (১০[২])
অর্জন ও সম্মাননা
পুরুষদের ফুটবল
 ভারত-এর প্রতিনিধিত্বকারী
এশিয়ান গেমস
স্বর্ণ পদক - প্রথম স্থান ১৯৬২ জাকার্তা দল
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে

তুলসীদাস বলরাম (৩০ নভেম্বর ১৯৩৬ - ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩), (বা তুলসীদাস বলরামন) ছিলেন একজন কিংবদন্তি ভারতীয় ফুটবলার। ভারতীয় ফুটবলে চুনী গোস্বামীপি কে বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে ভালো ত্রয়ীর একজন ছিলেন তিনি। [৩]অলিম্পিক গেমস সহ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় [৪][৫] দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। [৬][৭] তিনি ভারতের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ফুটবল স্ট্রাইকারদের একজন হিসাবে বিবেচিত হন।

বলরাম কলকাতার ইস্টবেঙ্গলের হয়ে বহু ট্রফি লাভ করেন এবং ১৯৬১-৬২ খ্রিস্টাব্দে দলের অধিনায়কত্ব করেন। [৮][৯][১০] ১৯৫০ এবং ১৯৬০ দশকে ভারতীয় ফুটবলের স্বর্ণযুগের অন্যতম সেরা এই ফুটবলার সেন্টার ফরোয়ার্ডে বা লেফট উইঙ্গার হিসাবেও খেলতেন। [১১] ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তিনি ভারত সরকারের অর্জুন পুরস্কার লাভ করেন। [১২][১৩]

জন্ম ও প্রারম্ভিক জীবন[সম্পাদনা]

তুলসীদাস বলরাম ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের ৪ অক্টোবর ব্রিটিশ ভারতের অধুনা তেলঙ্গানার সেকেন্দ্রাবাদের আম্মাগুডা গ্রামের এক অত্যন্ত দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।  প্রতিপালিত হন মায়ের কাছে। তাদের দুবেলা দুমুঠো খাবার জুটত না। সেকারণে তার মা চাইতেন কিছু লেখাপড়া শিখে সরকারি করণিক হয়ে অন্তত অন্নের সংস্থান করতে পারবেন। কিন্ত কিশোর বলরামের প্রবল আগ্রহ ছিল ফুটবল খেলার প্রতি।

খেলোয়াড় জীবন[সম্পাদনা]

ক্লাব ফুটবলে-

বলরামের ফুটবল জীবনে প্রথম সুযোগ আসে ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে তার ১৯ বছর বয়সে। বলরাম আচমকাই তৎকালীন হায়দরাবাদ ফুটবল সংস্থার সভাপতি সৈয়দ আব্দুল রহিমের চোখে পড়ে যান। লোয়ার ডিভিশন লিগের রাইডার্স ক্লাবের হয়ে খেলতে সেকেন্দরাবাদ থেকে হায়দ্রাবাদে আসেন। তার বল নিয়ন্ত্রণের দক্ষতা তাকে মুগ্ধ করে। ১৯৫৬-৫৭ খ্রিস্টাব্দে সন্তোষ ট্রফিতে অসাধারণ ক্রীড়াদক্ষতা এবং ফাইনাল খেলায় বোম্বাই-কে ৪-১ গোলে পরাজিত করায় মেলবোর্ন অলিম্পিক্সে বলরাম ভারতীয় দলে স্থান পেয়ে যান।

আন্তর্জাতিক দলের বিপক্ষে তার ক্রীড়ানৈপুণ্য বজায় ছিল। ভারতে ফেরার পর তাকে কলকাতার ইস্টবেঙ্গল ক্লাব দলে নিতে চেয়েছিল। কিন্তু তিনি সম্মানজনক কাজ পাবার আশায় প্রথমে হায়দরাবাদ সিটি পুলিশের দলে যোগ দেন। কিন্তু সম্মানজনক কাজ না পাওয়ায় চলে আসেন কলকাতায় এবং ইস্টবেঙ্গল ক্লাবেই যোগ দেন। তার এই সিদ্ধান্তে ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ হতে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সময়টা কলকাতায়  অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। কলকাতার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে যোগ দেন এবং শেষে দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে, বলরামের কারণেই ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দে আইএফএ শিল্ড এবং ১৯৫৯, ১৯৬০ এবং ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে সন্তোষ ট্রফি সহ বেশ কয়েকটি শিরোপা অর্জন করেছিল। ইস্টবেঙ্গলে থাকাকালীন বলরাম কোচ সুশীল ভট্টাচার্যের অধীনে খেলেন। ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে সিএফএল মরসুমে তিনি ২৩ গোল করে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হন। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের হয়ে তিনি সাকুল্যে ১০৪ টি গোল সহ বহু ট্রফি লাভ করেন।

কিন্তু তিনি দলের কাছ থেকে প্রাপ্য সম্মান পান নি। এই সময়ে কেবল দেশে নয়, এশিয়ার মধ্যেও অন্যতম স্ট্রাইকার হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হন। চুনী গোস্বামী এবং পি. কে. বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধে তিনি ভারতীয় "ফুটবলের ত্রয়ী" গড়ে তুলেছিলেন।

আন্তর্জাতিক ক্রীড়াঙ্গণে-

বলরাম ভারতের হয়ে সর্বসাকুল্যে ছত্রিশটি ম্যাচ খেলেছেন এবং আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে দশটি গোল করেছেন।

অলিম্পিক গেমস-

১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে মেলবোর্ন অলিম্পিকে তিনি জাতীয় দলে যুক্ত হন এবং প্রথম খেলেন যুগোস্লাভিয়ার বিরুদ্ধে। এই অলিম্পিকে বলরাম এবং ভারতীয় দল অলিম্পিকে প্রথমবারের মত চতুর্থ স্থানে আসেন।

১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে রোমে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বলরামের জীবনের অন্যতম খেলা ছিল। গতি এবং বল নিয়ন্ত্রণে তিনি প্রথম হাঙ্গেরির বিরুদ্ধে দুর্দান্ত খেলেছেন। এই ম্যাচে বলরাম ৭৯ তম মিনিটে প্রথম গোল করেন।

সারা টুর্নামেন্টে ভারতীয় দলের তিনটি গোলের দুইটিই ছিল বলরামের। পেরুর বিরুদ্ধে টুর্নামেন্টের শেষ খেলায় বলরামই একমাত্র গোল করেন।

এশিয়ান গেমস-

১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দের টোকিওতে এশিয়ান গেমসের সময়, হংকংয়ের বিরুদ্ধে ২-২ গোলে অসমাপ্ত থাকলে, অতিরিক্ত সময়ে আঘাত সত্ত্বেও বলরাম দুটি গোল করে জাতীয় দলকে ৫-২ গোলের ব্যবধানে বিজয়ী করেন।

তবে বলরামের খেলোয়াড় জীবনে সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং গৌরবময় মুহূর্ত ছিল ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে জাকার্তায় এশিয়ান গেমসে। বলরাম প্রতিটি খেলায় অসামান্য খেলেন এবং দুটি গোল করেন, থাইল্যান্ড এবং জাপানের বিপক্ষে একটি করে। এশিয়ান গেমসে ভারত প্রথম সোনাজয়ীর  শিরোপা অর্জন করে।

১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে বলরাম স্বাস্থ্যের কারণে ক্রীড়াঙ্গণ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। পরের বছর ইসরায়েলে এএফসি এশিয়ান কাপে ভারতীয় দল তার অনুপস্থিতি প্রবলভাবে অনুভব করেছিল।

বলরামের ক্রীড়ানৈপুণ্য সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে তার প্রাক্তন সতীর্থ সুকুমার সমাজপতি বলেন-

পিকে-চুনী-বলরাম নিঃসন্দেহে ভারতীয় ফুটবলের ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর। তবে আমি একটা কথা আজ বলবই, বলরামের মতো এত বড় খেলোয়াড় ভারতীয় ফুটবলে কখনও আসেনি। ওর সমকক্ষ কোনও খেলোয়াড় ছিল না ভারতে। সাধারণত অন্য ফুটবলারদের দু'টো পা সমান চলে না, তবে বলরামের দু'টি পা সমান ছিল। যেমন ডজ, তেমন শট-ভলি। ডান পা, বাঁ-পা বলে আলাদা কোনও ব্যাপার ছিল না। খেলার মধ্যে প্রতিটি মুহূর্তে থাকত বুদ্ধির ছাপ। মাথা ঠান্ডা করে খেলত। কখনও মাথা গরম করেনি।’

[১৪]

কোচিং ক্যারিয়ার[সম্পাদনা]

কলকাতা মেয়রের একাদশের কোচ হিসেবে বলরাম বাসুদেব মণ্ডল এবং সংগ্রাম মুখার্জির মতো খেলোয়াড়দের গড়ে তোলার ক্ষেত্রে যথোপযুক্ত ভূমিকা পালন করেছিলেন। তবে প্রতি পদে পদে বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে তাকে। তার কোচিংয়ের অধীনে ভারতের যুব ফুটবল দল জার্মানিতে খেলার আমন্ত্রণ পায়, তখন ভারত সরকার তার ভিসা প্রত্যাখ্যান করে। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির অধীনে সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন সময়মতো তার ভিসা প্রদানে অস্বীকার করে। তার দল শেষ পর্যন্ত বার্লিনে অসাধারণ খেলে এবং চারটি ম্যাচে অপরাজিত থাকে।

বলরাম দমদম পৌরসভার 'কিংস্টন-নিখিল নন্দী ফুটবল একাডেমি'র উপদেষ্টা হিসাবেও কাজ করেছিলেন।

পরবর্তী জীবন ও মৃত্যু[সম্পাদনা]

শেষ জীবনে বলরাম হুগলির উত্তরপাড়ার একাকীই বসবাস করতেন। তিনি অকৃতদার ছিলেন। ২০২২ খ্রিস্টাব্দের ২৬ ডিসেম্বর পেটের ব্যথা এবং অন্যান্য বার্ধক্যজনিত সমস্যা নিয়ে কলকাতার একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন।। [১৫] [১৬]

দীর্ঘ অসুস্থতার পর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে ১৬ ফেব্রুয়ারি ৮৭ বৎসর বয়সে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে পরলোক গমন করেন।

আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান[সম্পাদনা]

নির্বাচিত আন্তর্জাতিক গোল[সম্পাদনা]

তারিখ ভেন্যু প্রতিপক্ষ ফলাফল প্রতিযোগিতা গোল
26 মে 1958 কোরাকুয়েন ভেলোড্রোম, টোকিও  বার্মা</img> বার্মা 3-2 1958 এশিয়ান গেমস 1 [১৭]
30 মে 1958 টোকিও ফুটবল স্টেডিয়াম, টোকিও  হংকং</img> হংকং 5-2 1958 এশিয়ান গেমস 1 [১৭]
1 জুন 1958 ন্যাশনাল স্টেডিয়াম, টোকিও  ইন্দোনেশিয়া</img> ইন্দোনেশিয়া 1-4 1958 এশিয়ান গেমস 1 [১৭]
31 আগস্ট 1959 কুয়ালালামপুর, মালায়া  সিঙ্গাপুর</img> সিঙ্গাপুর 2-0 1959 মেরডেকা টুর্নামেন্ট 1 [১৮]
21 আগস্ট 1960 রোম, ইতালি  তিউনিসিয়া</img> তিউনিসিয়া 2-2 আন্তর্জাতিক বন্ধুত্বপূর্ণ 2 [১৯]
26 আগস্ট 1960 ল'আকিলা, ইতালি  হাঙ্গেরি</img> হাঙ্গেরি 1-2 অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট রোম 1960 1 [২০]
1960 সালের 1 সেপ্টেম্বর পেসকারা, ইতালি  পেরু</img> পেরু 1-3 অলিম্পিক ফুটবল টুর্নামেন্ট রোম 1960 1 [২১]
28 আগস্ট 1962 সেনায়ান স্টেডিয়াম, জাকার্তা  থাইল্যান্ড</img> থাইল্যান্ড 4-1 1962 এশিয়ান গেমস 1 [২২]
29 আগস্ট 1962 সেনায়ান স্টেডিয়াম, জাকার্তা  জাপান</img> জাপান 2-0 1962 এশিয়ান গেমস 1 [২৩]

সম্মাননা[সম্পাদনা]

  • এশিয়ান গেমসের স্বর্ণপদক: ১৯৬২
  • মারডেকা টুর্নামেন্ট রানার আপ: ১৯৫৯ [২৪]

ইস্টবেঙ্গল ক্লাব[২৫]

হায়দ্রাবাদ

বেঙ্গল নাগপুর রেলওয়ে [২৮]

ব্যক্তিগত-

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

  • ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অধিনায়কদের তালিকা
  • ভারতের জাতীয় ফুটবল দলের ইতিহাস
  • অলিম্পিকে ভারতের জাতীয় ফুটবল দল

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Tulsidas BALAMARAN ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে. FIFA.com
  2. Kapadia, Novy। "Tulsidas Balaram – The tormented genius of Indian football"Sportskeeda.com। ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৬ 
  3. "মাত্র সাতাশে শেষ ফুটবলজীবন, পাননি পদ্ম সম্মান, নীরব অভিমান নিয়েই চলে গেলেন বলরাম"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-১৬ 
  4. Dey, Subrata। "India - Record International Players"RSSSF। ২১ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১ 
  5. "INDIAN FOOTBALL NEWS (APRIL 2021): Ahmed Hussein, former Olympian footballer passed away"www.kolkatafootball.com। Kolkata। ৮ মে ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০২১ 
  6. "Tulsidas Balaram"Olympedia। ১ ডিসেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০২১ 
  7. Nizamuddin, Mohammed (১৪ জুলাই ২০১৮)। "Old-timers recollect past glory of city football"Hyderabad, Telangana: The Hans India। ২২ অক্টোবর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ 
  8. "Kolkatafootball.com :East Bengal League History: Indian Football Capital's News"kolkatafootball.com। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১১ 
  9. "East Bengal FC » Historical squads"worldfootball.net। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১১ 
  10. "East Bengal Club - The Official Site of East Bengal Club"eastbengalclub.co.in। ৮ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০২-১১ 
  11. "Hall of fame"Kingfisher East Bengal Club। Kingfisher East Bengal Club। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ এপ্রিল ২০১৪ 
  12. "LIST OF ARJUNA AWARD WINNERS - Football | Ministry of Youth Affairs and Sports"yas.nic.in। Ministry of Youth Affairs and Sports। ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ডিসেম্বর ২০০৭ 
  13. "List of Arjuna Awardees (1961–2018)" (পিডিএফ)। Ministry of Youth Affairs and Sports (India)। ১৮ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০ 
  14. "বলরাম ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসে এক নম্বর ফুটবলার হয়েই থাকবেন"। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০২-১৮ 
  15. "Legendary Indian footballer Tulsidas Balaram hospitalized"indianexpress.comIndian Express। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ 
  16. "Legendary Indian footballer Tulsidas Balaram hospitalized"news18.com। CNN News18। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২। ২৯ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ 
  17. Ghoshal, Amoy। "Indian football team at the Asian Games: 1958 Tokyo"Sportskeeda.com। ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ জুন ২০১৬ 
  18. "Victory without glitter for India against lowly Singapore"The Straits Times। ১ সেপ্টেম্বর ১৯৫৯। ৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৮ 
  19. "India national football team 'A' international record: 1961"। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  20. "MATCH Report"FIFA.com। ৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৮ 
  21. "MATCH Report"FIFA.com। ৫ জুলাই ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৮ 
  22. Ghoshal, Amoy। "Indian football team at the Asian Games: 1962 Jakarta"Sportskeeda.com। ১৯ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৮ 
  23. "Soccer Team Poised For Semi-final: Japan Beaten 2-0"The Indian Express। ৩০ আগস্ট ১৯৬২। ১৪ জুলাই ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০১৮ 
  24. Chaudhuri, Arunava (১৯৯৯)। "The Indian Senior Team at the 1959 Merdeka Cup"www.indianfootball.de। IndianFootball। ৮ জুন ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  25. Das, G. C. (১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Indian Legendary Football Players Profile: TULSIDAS BALARAM"www.kolkatafootball.com। Kolkata Football। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১১ 
  26. Kapadia, Novy (২৭ মে ২০১২)। "Memorable moments in the Santosh Trophy"www.sportskeeda.comSportskeeda। ১২ এপ্রিল ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ মার্চ ২০২১ 
  27. Fujioka, Atsushi; Chaudhuri, Arunava (১৯৯৬)। "India – List of Santosh Trophy Finals: 1959 (second)"RSSSFRec.Sport.Soccer Statistics Foundation। ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০২২ 
  28. AIFF, Media Team (১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩)। "AIFF condoles the demise of Tulsidas Balaram"the-aiff.comAll India Football Federation। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ 
  29. Chaudhuri, Arunava (২০০০)। "National Award winning Footballers"indianfootball.de। IndianFootball। ১ অক্টোবর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ 
  30. Roy, Gautam; Ball, Swapan (২০০৭)। "East Bengal Football Club – Famous Players"www.eastbengalfootballclub.com। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  31. "Host of celebrities to be get Bengal government awards Monday"Business Standard India। ১৭ মে ২০১৩। ৯ অক্টোবর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩