জিম ডি কার্সি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
জিম ডি কার্সি
১৯৫৩ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে জিম ডি কার্সি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামজেমস হ্যারি ডি কার্সি
জন্ম১৮ এপ্রিল, ১৯২৭
নিউক্যাসল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু২০ জুন, ২০০০
বিউমন্ট, নিউক্যাসল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামঅক্সফোর্ড জিম, ওয়ার্ডস
উচ্চতা৫ ফুট ৭ ইঞ্চি (১.৭০ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনলেগ ব্রেক
ভূমিকাব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৯৭)
৯ জুলাই ১৯৫৩ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট১৫ আগস্ট ১৯৫৩ বনাম ইংল্যান্ড
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৭৯
রানের সংখ্যা ৮১ ৩৭৭৮
ব্যাটিং গড় ১৬.১৯ ৩৭.০৩
১০০/৫০ ০/০ ৬/২৩
সর্বোচ্চ রান ৪১ ২০৪
বল করেছে
উইকেট
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩/০ ৫১/০
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৬ মে ২০২০

জেমস হ্যারি ডি কার্সি (ইংরেজি: Jim de Courcy; জন্ম: ১৮ এপ্রিল, ১৯২৭ - মৃত্যু: ২০ জুন, ২০০০) নিউ সাউথ ওয়েলসের নিউক্যাসল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৫০-এর দশকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘অক্সফোর্ড জিম’ বা ‘ওয়ার্ডস’ ডাকনামে পরিচিত জিম ডি কার্সি

স্তরভিত্তিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৪৭-৪৮ মৌসুমে ২০ বছর বয়সী জিম ডি কার্সি হান্টার ভ্যালির ক্লাব ল্যাম্বটন-নিউ ল্যাম্বটন থেকে আসেন। দর্শক ও দল নির্বাচকমণ্ডলী উভয়ের কাছেই তিনি মনঃক্ষুণ্ন হৃদয়ের অধিকারী ছিলেন।

নিউক্যাসলের ক্লাব পর্যায়ে ল্যাম্বটনের পক্ষে দূর্দান্ত খেলেন। ২৩ সেঞ্চুরি সহযোগে সাড়ে সাত হাজারের অধিক রান তুলেন। ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে ৮৫.৫৭ গড়ে ১,০২৮ রান তুলেন। অদ্যাবধি এটি প্রতিযোগিতার রেকর্ড হিসেবে টিকে রয়েছে। এছাড়াও, সিডনি গ্রেড র‍্যাঙ্কে ওয়েস্টার্ন সাবার্বসের পক্ষে চার মৌসুম খেলেছেন।

একবার তিনি ১০০ কিলোমিটার গাড়ীতে চড়ে কফস হার্বার থেকে গ্রাফটনে সতীর্থ রে ফ্লকটনের সাথে কোন কথা না বলেই একত্রে আসেন। কিথ মিলারের মতে, ইংরেজ ক্রিকেটার সিরিল ওয়াশব্রুকের চেয়েও তিনি নীরব থাকতে ভালবাসতেন। কেবলমাত্র একটি ক্রিকেট ব্যাটের মাঝেই তার অনুভূতি ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশ পেতো।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট[সম্পাদনা]

১৯৪৭-৪৮ মৌসুম থেকে ১৯৫৭-৫৮ মৌসুম পর্যন্ত জিম ডি কার্সি’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। প্রথম নভোকাস্ট্রীয় হিসেবে নিউক্যাসল ক্লাব ক্রিকেট থেকে সরাসরি অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্য হবার সম্মাননা লাভ করেন। ১০ বছরে প্রায় ৪০ গড়ে রান তুলেন। ৪৫বার শেফিল্ড শিল্ডের খেলায় অংশ নিয়ে আটবার শিরোপাজয়ী নিউ সাউথ দলের সদস্য ছিলেন। দর্শনীয় ভঙ্গীমায় ডানহাতে মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে জিম ডি কার্সি খেলতেন। ১৯৪৭-৪৮ মৌসুম থেকে পরবর্তী দশ বছর নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে খেলেছেন। তন্মধ্যে, ১৯৪৯-৫০ মৌসুম থেকে রাজ্য দলের পক্ষে শুধুমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে নিয়মিতভাবে খেলতেন।

এছাড়াও, ১৯৫১-৫২ মৌসুমের শেষদিকে প্রথমবারের মতো প্রথম-শ্রেণীর সেঞ্চুরির সন্ধান পান। সিডনিতে সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিজস্ব ২৯তম খেলায় সাড়ে তিন ঘণ্টায় ১১৪ রান তুলেন।[১] এটিই শেফিল্ড শিল্ডে তার সর্বোচ্চ সংগ্রহ ছিল। ভবিষ্যতের অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক ১৬ বছর বয়সী অভিষেক ঘটা ইয়ান ক্রেগের সাথে শতরানের জুটি গড়েন। এ সংগ্রহটিই পরবর্তীকালে অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে তার সর্বোচ্চ হিসেবে রয়ে যায়। তবে, পরবর্তী ১৯৫২-৫৩ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজস্ব দ্বিতীয় সেঞ্চুরি পান। মেলবোর্নে ভিক্টোরিয়ার বিপক্ষে এ সংগ্রহটি গড়েন।[২] এ মৌসুমেই ডি কার্সি তার নিজস্ব স্বর্ণালী সময় অতিবাহিত করেন। ৪১.৯১ গড়ে ৫০৩ রান তুলেন।[৩]

১৯৫৩-৫৪ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে চমৎকার মৌসুম খেলেন। ব্যাটিং গড়ের উত্তরণ ঘটান। তবে, ৪৯.০০ গড়ে রান পেলেও কোন ইনিংসকেই তিন অঙ্কের কোটায় নিয়ে যেতে পারেননি।[৩]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন জিম ডি কার্সি। সবগুলো টেস্টই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ৯ জুলাই, ১৯৫৩ তারিখে ম্যানচেস্টারে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৫ আগস্ট, ১৯৫৩ তারিখে ওভালে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।

১৯৫৩ সালে লিন্ডসে হ্যাসেটের নেতৃত্বাধীন অ্যাশেজ সিরিজ অংশ নেয়ার উদ্দেশ্যে ইংল্যান্ড গমনার্থে তাকে অতিরিক্ত ব্যাটসম্যান হিসেবে অস্ট্রেলিয়া দলে রাখা হয়। ১৯৫৩ সালে সিংহাসনে আরোহণের বর্ষে অস্ট্রেলিয়া দলের সদস্যরূপে ইংল্যান্ড গমন করেছিলেন। মৌসুমের মাঝামাঝি সময়ে তার খেলার মানের উত্তরণ ঘটায় ওল্ড ট্রাফোর্ডে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তাকে দলে রাখা হয়। ওল্ড ট্রাফোর্ডে বৃষ্টিবিঘ্নিত খেলায় অভিষেক ঘটে তার। উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাকে তার ব্যাটিং সম্পর্কে মন্তব্য করা হয় যে, পূর্ণ আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যাটসম্যানদের অনুপযোগী পিচে দ্রুত ৪১ রান তুলেন। কিছু স্ট্রোক ফিল্ডারদের মাথার উপর দিয়ে বিপজ্জ্বনক অবস্থায় চলে যায়।[৪]

ব্যাটিংয়ে নামাকালীন জনি ওয়ারডলজিম লেকারের বোলিংয়ের তোপে তার দল এক পর্যায়ে ৩৫/৮ সংগ্রহ করেছিল। জ্যাক ফিঙ্গলটনের চোখে এ ইনিংসটি অন্যতম সেরা ইনিংস ছিল। অ্যাশেজ সিরিজের বাদ-বাকী দুই টেস্টেও তাকে রাখা হয়। কিন্তু, পাঁচ ইনিংসে মাত্র ৪০ রান যুক্ত করতে পেরেছে। তন্মধ্যে, একটিতে অপরাজিত অবস্থায় ছিলেন। হেডিংলি টেস্টে বিল এডরিচের বলে প্রচণ্ডভাবে আঘাত করা বলটি গালি অঞ্চলে কয়েক গজ দূরত্বের অবিশ্বাস্য ক্যাচ নেয়ার বিষয়টি জন আরলটের বেশ মনে ধরেছিল। এ সফরে সহস্রাধিক রান সংগ্রহের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন।

মূল্যায়ন[সম্পাদনা]

বেপরোয়া ভঙ্গীমায় কিংস্টনে তরুণ ফ্রেড ট্রুম্যান সমৃদ্ধ কম্বাইন্ড সার্ভিসেস একাদশের বিপক্ষে খেলেন। নীল হার্ভে ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার অধিকারী জিম ডি কার্সি সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করে উল্লেখ করেন যে, ‘তিনি বলকে আঘাত করতে পছন্দ করতেন। আত্মরক্ষার্থের বিষয়ে তেমন ধার-ধারতেন না। ১৯৫৩ সালে দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন ও সকলের সাথে মিশতেন। নর্দাম্পটনে আমরা প্রথমবারের মতো ফ্রাঙ্ক টাইসনের মুখোমুখি হই। আর্থার মরিস তখন অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন। আমরা ব্যাটসম্যানদের পাঠাই ও উদ্বোধনী ওভার পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু, দ্বিতীয় বলেই ফ্রাঙ্ক টাইসন কলিন ম্যাকডোনাল্ডকে এলবিডব্লিউতে বিদেয় করেন। তিন নম্বরে গ্রেইম হোলকে প্রেরণ করা হলে দুই বল পরেই তিনি আউট হন ও আমি প্রস্তুত ছিলাম না। জিমি তার পরিবর্তে যান। তিনি ঐ ওভার টিকেছিলেন ও অপর প্রান্তের বিদেয় দেখছিলেন। যখন আমি বিদেয় নেই তখন দলের সংগ্রহ ছিল ১০/৩। তখন আর্টি আমায় বললো, এ তুমি কি করলে?’

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপক্ষে নিজস্ব পঞ্চম ইনিংসে ২২৫ মিনিটে ১৪২ রান তুলেন। এ ইনিংসেই তিনি ‘অক্সফোর্ড জিম’ ডাকনামে আখ্যায়িত হয়েছিলেন। নিজের সেরা দিনগুলোয় তার বয়সী যে-কোন সমস্তরের খেলোয়াড়ের তুলনায় দ্রুতলয়ে রান তুলতে সক্ষমতা দেখিয়েছেন। এসেক্সের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় বিল গ্রীনস্মিথের লেগ ব্রেক বোলিং থেকে এক ওভারে ২৮ রান তুলেন। এ পর্যায়ে মিনিটেরও কম সময় নিয়ে ১৬৪ রান তুলেন।

ঐ সফরে টেস্ট সিরিজের বাইরে অন্যতম সফলতম ব্যাটসম্যান ছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলাগুলোয় ৪১.৮৬ গড়ে ১২১৪ রান তুলেন।[৩] ঐ সফরে সংগৃহীত চারটি সেঞ্চুরিই তার খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বোচ্চ চারটি সংগ্রহ ছিল। মৌসুমের শেষদিকে কিংস্টন-আপোন-টেমসে কম্বাইন্ড সার্ভিসেসের বিপক্ষে ২০৪ রান করেন। ২৭টি চার ও পাঁচটি ছক্কা হাঁকান। তন্মধ্যে, ফ্রেড ট্রুম্যানের বল থেকে তিনটি ছক্কা পান। কিথ মিলারের সাথে চতুর্থ উইকেটে ২০৫ মিনিটে ৩৭৭ রান করেন। কিথ মিলার করেন অপরাজিত ২৬২ রান।[৫] তার সফরের বিষয়ে টেস্ট ম্যাচ ডাইরীতে আরলট মন্তব্য করেছেন যে, ‘কিছুটা দেরীতে টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন তিনি। তিনি আগ্রাসী ব্যাটসম্যান। চমৎকারভাবে পায়ের কারুকাজ ও সঠিক, সহজাত পন্থায় সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে অগ্রসর হন।’

অবসর[সম্পাদনা]

১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে এমসিসি দল অ্যাশেজ সিরিজ খেলতে অস্ট্রেলিয়া গমনে আসে। তবে, অস্ট্রেলিয়া একাদশ কিংবা নিউ সাউথ ওয়েলসের সদস্যরূপে সফররত দলের বিপক্ষে তেমন ভালো খেলেননি। এ মৌসুমের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে দূর্বল মৌসুম অতিবাহিত করেন। টেস্ট কিংবা রাজ্য দল থেকে বাদ পড়েন। পরবর্তী তিনি মৌসুমে একবার করে অংশগ্রহণ করেন। এরপর, অবসর গ্রহণের পূর্বে নিউক্যাসল এলাকায় গ্রেড ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন।

পর্দার অন্তরালে চলে যাবার পূর্বে চার বছরের অধিক সময়ে মাত্র ষোলটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। তবে, ৮৫ গড়ে ১০২৮ রান তুলেন। অক্টোবর, ১৯৫৭ সালে রাজ্য দলের পক্ষে সর্বশেষ অংশ নেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ছয় সেঞ্চুরি সহযোগে ৩৭ গড়ে ৩৭৭৮ রান সংগ্রহ করেছেন।

দেহাবসান[সম্পাদনা]

পুরনো ধাঁচের নৃত্য উপভোগ করতেন এবং সিডনি ও নিউক্যাসলে অনুষ্ঠিত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় উপস্থিত থাকতেন। সিগারেট ধরা অবস্থায় মাটিতে পড়ে যান। দীর্ঘদিনের ফুসফুসের সংক্রমণের কারণে চারদিন পরই তাকে হাসপাতাল থেকে অবমুক্ত করা হয়। কিছুকাল তিনি গুরুতর অসুস্থ ছিলেন।

অতঃপর, ২০ জুন, ২০০০ তারিখে ৭৩ বছর বয়সে নিউ সাউথ ওয়েলসের বেলমন্ট এলাকায় জিম ডি কার্সি’র দেহাবসান ঘটে। উইজেডেনে জিম ডি কার্সি’র শোকসংবাদে উল্লেখ করে যে, ‘তিনি মিতভাষী ছিলেন; ফলশ্রুতিতে ‘ওয়ার্ডস’ ডাকনামে ভূষিত হয়েছেন। ব্যবসায়িক জগতে তিনি বয়লারপাত্র নির্মাতা ছিলেন।’[৬]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "New South Wales v South Australia"। www.cricketarchive.com। ১৯৫২-০২-১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২৪ 
  2. "Victoria v New South Wales"। www.cricketarchive.com। ১৯৫২-১১-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২৪ 
  3. "First-class Batting and Fielding in Each Season by Jim de Courcy"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২৪ 
  4. "Australians in England, 1953"। Wisden Cricketers' Almanack (1954 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 246 
  5. "Combined Services v Australians"। www.cricketarchive.com। ১৯৫৩-০৯-০৫। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০২-২৪ 
  6. "Obituary"। Wisden Cricketers' Almanack (2001 সংস্করণ)। Wisden। পৃষ্ঠা 1584 

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]