গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
(গুরুতর অবসাদজনিত ব্যাধি থেকে পুনর্নির্দেশিত)
গুরুতর বিষাদ ব্যাধি
প্রতিশব্দনিদানিক বিষাদ, গুরুতর বিষাদ, একমেরু বিষাদ, একমেরু রোগ, পুনরাবৃত্ত বিষাদ
ভিনসেন্ট ভ্যান গগের অঙ্কিত ১৮৯০ সালের চিত্র
শোকাতুর বৃ‌দ্ধ (চিরকালের দোরগোড়ায়)
বিশেষত্বমনোরোগবিদ্যা, মনোবিজ্ঞান
লক্ষণমনমরা মেজাজ, মনমরা আত্মমর্যাদা, সাধারণভাবে উপভোগ্য কাজকর্মগুলিতে আগ্রহ হারানো, কম প্রাণশক্তি, কোনো স্পষ্ট কারণ ছাড়াই ব্যথা[১]
জটিলতাআত্মহত্যা[২]
রোগের সূত্রপাত২০-এর দশক থেকে ৩০-এর দশক[৩][৪]
স্থিতিকাল> ২ সপ্তাহ[১]
কারণবংশাণুগত, পরিবেশগত, ও মনোবৈজ্ঞানিক কারণ[১]
ঝুঁকির কারণপারিবারিক ইতিহাস, জীবনের গুরুতর পরিবর্তন, কিছু ঔষধ, স্বা‌স্থ্যের দী‌র্ঘকালীন সমস্যা, মাদক সেবন[১][৩]
পার্থক্যমূলক রোগনির্ণয়দুঃখ[৩]
চিকিৎসাপরামর্শদান, বিষণ্ণতা-নিরোধক ঔষধ, তড়িৎ-আক্ষেপক চিকিৎসা[১]
সংঘটনের হার২১ কোটি ৬০ লক্ষ (২০১৫)[৫]

গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি (MDD), যা শুধু বিষাদ বা বিষণ্ণতা নামেও পরিচিত, একটি মানসিক ব্যাধি যার বৈশিষ্ট্য হল কমপক্ষে দুই সপ্তাহের মনমরা মেজাজ যা বেশির ভাগ পরি‌স্থিতি জুড়ে বর্তমান থাকে।[১] প্রায়ই এর সঙ্গে উপ‌স্থিত থাকে কম আত্মমর্যাদা, সাধারণভাবে উপভোগ্য কাজকর্মগুলিতে আনন্দ উপভোগের অক্ষমতা, এবং কোনো স্পষ্ট কারণ ছাড়াই ব্যথা[১] মানুষের মাঝেমধ্যে মতিভ্রম বা দৃষ্টিভ্রম হতে পারে।[১] কিছু মানুষের ক্ষেত্রে, তারা কয়েক বছর সু‌স্থ থাকার পরে কিছু বছরের ব্যবধানে অবসাদের পর্ব হয়, অথচ অন্যদের ক্ষেত্রে প্রায় সবসময়ই লক্ষণগুলি থাকে।[৩] গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি একজন মানুষের ব্যক্তিগত জীবন, কর্মজীবন, বা শিক্ষাকে এবং ঘুমানো, খাদ্যাভ্যাস ও সাধারণ স্বা‌স্থ্যকেও নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।[১][৩] গুরুতর বিষাদে আক্রান্ত প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ২-৮% এর মাঝামাঝি আত্মহত্যার কারণে মারা যান,[২][৬] এবং আত্মহত্যার কারণে মারা যাওয়া প্রায় ৫০% মানুষের বিষাদ বা অন্য কোনো মেজাজ সংক্রান্ত ব্যাধি ছিল।[৭]

বিশ্বাস করা হয় যে এই ব্যাধিটির কারণটি হল বংশাণুগত, পরিবেশগত, ও মনোবৈজ্ঞানিক কারণগুলির একটি সংমিশ্রণ।[১] ঝুঁকিপূর্ব কারণগুলির অন্তর্ভুক্ত আছে রোগীর পারিবারিক ইতিহাস, তার জীবনের গুরুতর পরিবর্তন, নির্দিষ্ট কিছু ঔষধের ব্যবহার, স্বা‌স্থ্যের দী‌র্ঘমেয়াদী সমস্যাসমূহ, এবং মাদক সেবন[১][৩] ঝুঁকির প্রায় ৪০% বংশগতির সাথে সম্পর্কিত বলে মনে হয়।[৩] ব্যক্তিটির জানানো অভিজ্ঞতাগুলি এবং মানসিক ‌স্থিতির পরীক্ষার ভিত্তিতে গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধির রোগনির্ণয় করা হয়।[৮] গুরুতর বিষাদ কোনও পরীক্ষাগারে পরীক্ষা করার ব্যবস্থা নেই।[৩] তবে অনুরূপ লক্ষণগুলি ঘটাতে পারে এমন শারীরিক অব‌স্থাগুলির সম্ভাবনা বাতিল করার জন্য পরীক্ষা করা হতে পারে।[৮] দুঃখ জীবনের একটি স্বাভাবিক অঙ্গ হলেও তার চেয়ে গুরুতর বিষাদ আরও বেশি প্রবল এবং আরো বেশি দিন ‌স্থায়ী হয়।[৩] ইউনাইটেড স্টেটস প্রিভেন্টিভ সার্ভিসেস টাস্ক ফোর্স (USPSTF) ১২ বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে বিষাদের জন্য বাছাই পরীক্ষার পরামর্শ দেয়,[৯][১০] পূর্বের একটি ককরেন পর্যালোচনায় জানা গিয়েছিল যে শনাক্তকরণ বা চিকিৎসার ওপরে বাছাই পরীক্ষার প্রশ্নমালাগুলির নিয়মিত ব্যবহারের সামান্যই প্রভাব আছে।[১১]

সাধারণভাবে পরামর্শদানবিষণ্ণতা-নিরোধক ঔষধের সাহায্যে মানুষকে চিকিৎসা করা হয়।[১] ওষুধ কার্যকরী হয় বলে মনে হয়, কিন্তু শুধুমাত্র সবচেয়ে প্রবলভাবে বিষাদগ্রস্ত মানুষদের ক্ষেত্রেই প্রভাবটি গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।[১২][১৩] ওষুধগুলি আত্মহত্যার ঝুঁকিকে প্রভাবিত করে কিনা তা অস্পষ্ট।[১৪] ব্যবহৃত পরামর্শদানের প্রকারগুলিতে অন্তর্ভুক্ত হল কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপি (CBT) ও আন্তঃব্যক্তিগত থেরাপি[১][১৫] যদি অন্য প‌দ্ধতিগুলি কার্যকরী না হয়, তাহলে ইলেকট্রোকনভালসিভ থেরাপি (ECT) বিবেচনা করা হতে পারে।[১] নিজের ক্ষতি করার ঝুঁকি আছে এমন ক্ষেত্রে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হতে পারে এবং কখনও কখনও তা কোনো মানুষের ই‌চ্ছার বিরু‌দ্ধেও করা হতে পারে।[১৬]

গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি ২০১৫ সালে প্রায় ২১ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষকে (বিশ্বের জনসংখ্যার ৩%) প্রভাবিত করেছিল।[৫] জীবনের কোনো এক মুহূর্তে প্রভাবিত হওয়া মানুষদের শতকরা হার জাপানে ৭% থেকে ফ্রান্সে ২১% পর্যন্ত বিভিন্ন রকম হয়।[৪] উন্নত বিশ্বে আজীবন হার (১৫%) উন্নয়নশীল বিশ্বের (১১%) তুলনায় বেশি হয়।[৪] কোমরের নিচের ভাগে যন্ত্রণার পরে, মানুষ এটির কারণে দ্বিতীয় সর্বাধিক বছর অক্ষমতা নিয়ে বাঁচে[১৭] এর সূচনার সবচেয়ে সাধারণ সময় হল একজন মানুষের ২০ ও ৩০-এর দশকের কোঠায়।[৩][৪] নারীরা পুরুষদের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বেশি প্রভাবিত হন।[৩][৪] আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন ১৯৮০ সালে Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (DSM-III)-এ “গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি” যোগ করেছিল।[১৮] এটা DSM-II-এ পূর্ববর্তী বিষাদজনিত স্নায়ুবৈকল্য এর বিভাজনের ফলে হয়েছিল, যা এখন ডিসথাইমিয়াবিষাদগ্রস্ত মেজাজ সহ অ্যাডজাস্টমেন্ট ডিজঅর্ডার নামে পরিচিত অব‌স্থাগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করেছিল।[১৮] বর্তমানে অথবা পূর্বে প্রভাবিত হওয়া মানুষরা কলঙ্কের শিকার হতে পারেন।[১৯]

লক্ষণ ও উপসর্গ[সম্পাদনা]

১৮৯২[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] সালের একটি লিথোগ্রাফ যেখানে বিষণ্ণতা ধরা পড়া একজন নারীকে দেখানো হয়েছে

গুরুতর বিষাদজনিত ব্যাধি ব্যক্তির পারিবারিক ও ব্যক্তিগত সম্পর্ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও চাকরিতে, ঘুম ও খাদ্যের অভ্যাসে এবং সাধারণ স্বাস্থে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে।[২০] কাজ করার সক্ষমতা ও ভালো থাকার অবস্থার উপর প্রভাবের ক্ষেত্রে এই ব্যাধিকে অন্যান্য দীর্ঘকালস্থায়ী অসুখ যেমন বহুমূত্র রোগের সাথে তুলনা করা হয়।[২১]

গুরুতর বিষণ্ণতা কাল থাকা ব্যক্তির মধ্যে সাধারণত খুব নিম্ন মেজাজ দেখা যায়, যা তার জীবনের সব ক্ষেত্রেই দেখা যায়, এবং সেইসাথে তার মধ্যে যেকোন ক্ষেত্রেই সুখ বোধ করায় তার মধ্যে অক্ষমতা দেখা যায়, যেগুলো পূর্বে তিনি উপভোগ করতেন। বিষণ্ণ ব্যক্তি সবসময় তার মূল্যহীনতার চিন্তায়, ভুল পাপবোধ বা অনুতাপ, অসহায়তা, আশাহীনতা ও আত্ম-ঘৃণার চিন্তায় আবিষ্ট থাকতে পারেন বা সেসব বিষয় রোমন্থন করতে পারেন।[২২] বিভিন্ন ক্ষেত্রে, বিষণ্ণ ব্যক্তির মধ্যে মনোবৈকল্য এর লক্ষণ প্রকাশ পেতে পারে। এই লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভ্রম, ও অনেক সময় অমূলপ্রত্যক্ষ বা হ্যালুসিনেশন, যা সাধারণত অসন্তোষজনক হয়।[২৩] অন্যান্য লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে খারাপ মনোযোগ এবং স্মৃতি (বিশেষ করে যাদের মধ্যে বিষণ্ণ বা মনোবৈকল্যমূলক বৈশিষ্ট্য দেখা যায়),[২৪] সামাজিক পরিস্থিতি ও কর্মকাণ্ড থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়া, নিম্ন যৌন-তাড়না, বিরক্তি,[২৫] এবং মৃত্যু ও আত্মহত্যা নিয়ে চিন্তা। বিষণ্ণদের মধ্যে অনিদ্রা খুব সাধারণ। সাধারণত দেখা যায় তারা খুব ভোরে ওঠে এবং আর ঘুমাতে পারেন না।[২৬] এদের মধ্যে অতিনিদ্রাও দেখা যেতে পারে।[২৬] এদের ক্ষেত্রে বিষণ্ণতা-নিরোধক ঔষধ গ্রহণ করায় এগুলোর উদ্দীপনা প্রভাবের কারণেও অনিদ্রা দেখা যেতে পারে।[২৭]

একজন বিষণ্ণ ব্যক্তি ক্লান্তি, মাথাব্যাথা, হজমে সমস্যা এর মত একসাথে অনেকগুলো শারীরিক লক্ষণ সম্পর্কে অভিযোগ করতে পারেন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর বিষণ্ণতার মানদণ্ড অনুসারে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এরকম শারীরিক সমস্যাগুলো বেশি দেখা যায়।[২৮] এদের প্রায়ই ক্ষুধা কমে যায়, ওজন কমে, যদিও ক্ষুধা ও ওজন বৃদ্ধিও মাঝেমধ্যে দেখা যায়।[২২] পরিবার ও বন্ধুরা প্রায়ই রোগীকে অস্থির বা অলস আচরণ করতে দেখেন।[২৬] বিষণ্ণ বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সংজ্ঞানীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে, যেমন ভুলে যাওয়ার প্রবণতা,[২৪] আস্তে আস্তে নড়াচড়া করা।[২৯] বয়স্কদের ক্ষেত্রে বিষণ্ণতার সাথে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন সন্ন্যাসরোগ (স্ট্রোক), অন্যান্য হৃদরোগ, পারকিনসনের রোগ, এবং দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি[৩০]

বিষণ্ণ শিশুরা প্রায়ই বিষাদের বদলে বিরক্তির মেজাজ দেখাতে পারে,[২২] এবং তার বয়স ও পরিস্থিতি অনুসারে তার মধ্যে বিভিন্ন রকমের লক্ষণ দেখা যেতে পারে।[৩১] বেশিরভাগের মধ্যেই বিদ্যালয় এবং বিভিন্ন শিক্ষায়তনিক অনুষ্ঠানে আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে। তারা লেগে থাকা স্বভাব, বায়না করা স্বভাব, নির্ভরশীলতা বা অনিরাপত্তা দেখা যেতে পারে।[২৬] এই লক্ষণগুলোকে "স্বাভাবিক মেজাজ" হিসেবে ব্যাখ্যা করলে তার রোগনির্ণয় ও চিকিৎসা দেরি হতে পারে, বা নাও হতে পারে।[২২]

পরিভাষা[সম্পাদনা]

  • Cardiovascular disease - হৃদরোগ
  • Chronic - দীর্ঘমেয়াদী
  • Delusion - বিভ্রম
  • Depressed - বিষণ্ণ
  • Diabetes - বহুমুত্র রোগ
  • Fatigue - ক্লান্তি
  • Hallucination - অমূলপ্রত্যক্ষ
  • Hypersomnia - অতিনিদ্রা
  • Insomnia - অনিদ্রা
  • Libido/Sex drive - যৌন তাড়না
  • Major depressive episode - গুরুতর বিষাদজনিত কাল
  • Melancholy - বিষাদবায়ু
  • Psychomotor agitation - মনোসঞ্চালনগত অস্থিরতা
  • Psychomotor retardation - মনোসঞ্চালনগত আলস্য

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "Depression"NIMH। মে ২০১৬। ৫ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৬ 
  2. Richards CS, O'Hara MW (২০১৪)। The Oxford Handbook of Depression and Comorbidity (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 254। আইএসবিএন 9780199797042 
  3. American Psychiatric Association (২০১৩), Diagnostic and Statistical Manual of Mental Disorders (5th সংস্করণ), Arlington: American Psychiatric Publishing, পৃষ্ঠা 160–168, আইএসবিএন 978-0-89042-555-8, ৩১ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০১৬ 
  4. Kessler RC, Bromet EJ (২০১৩)। "The epidemiology of depression across cultures"Annual Review of Public Health34: 119–38। ডিওআই:10.1146/annurev-publhealth-031912-114409পিএমআইডি 23514317পিএমসি 4100461অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  5. GBD 2015 Disease and Injury Incidence and Prevalence Collaborators (অক্টোবর ২০১৬)। "Global, regional, and national incidence, prevalence, and years lived with disability for 310 diseases and injuries, 1990–2015: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2015"Lancet388 (10053): 1545–1602। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(16)31678-6পিএমআইডি 27733282পিএমসি 5055577অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  6. Strakowski, Stephen; Nelson, Erik (২০১৫)। Major Depressive Disorder (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা PT27। আইএসবিএন 9780190264321 
  7. Bachmann, S (৬ জুলাই ২০১৮)। "Epidemiology of Suicide and the Psychiatric Perspective"International Journal of Environmental Research and Public Health15 (7): 1425। ডিওআই:10.3390/ijerph15071425পিএমআইডি 29986446পিএমসি 6068947অবাধে প্রবেশযোগ্যHalf of all completed suicides are related to depressive and other mood disorders 
  8. Patton LL (২০১৫)। The ADA Practical Guide to Patients with Medical Conditions (ইংরেজি ভাষায়) (2 সংস্করণ)। John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 339। আইএসবিএন 9781118929285 
  9. Siu AL, Bibbins-Domingo K, Grossman DC, Baumann LC, Davidson KW, Ebell M, García FA, Gillman M, Herzstein J, Kemper AR, Krist AH, Kurth AE, Owens DK, Phillips WR, Phipps MG, Pignone MP (জানুয়ারি ২০১৬)। "Screening for Depression in Adults: US Preventive Services Task Force Recommendation Statement"। JAMA315 (4): 380–7। ডিওআই:10.1001/jama.2015.18392পিএমআইডি 26813211 
  10. Siu AL (মার্চ ২০১৬)। "Screening for Depression in Children and Adolescents: U.S. Preventive Services Task Force Recommendation Statement"। Annals of Internal Medicine164 (5): 360–6। ডিওআই:10.7326/M15-2957পিএমআইডি 26858097 
  11. Gilbody S, House AO, Sheldon TA (অক্টোবর ২০০৫)। "Screening and case finding instruments for depression"। The Cochrane Database of Systematic Reviews (4): CD002792। ডিওআই:10.1002/14651858.CD002792.pub2পিএমআইডি 16235301 
  12. Fournier JC, DeRubeis RJ, Hollon SD, Dimidjian S, Amsterdam JD, Shelton RC, Fawcett J (জানুয়ারি ২০১০)। "Antidepressant drug effects and depression severity: a patient-level meta-analysis"JAMA303 (1): 47–53। ডিওআই:10.1001/jama.2009.1943পিএমআইডি 20051569পিএমসি 3712503অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  13. Kirsch I, Deacon BJ, Huedo-Medina TB, Scoboria A, Moore TJ, Johnson BT (ফেব্রুয়ারি ২০০৮)। "Initial severity and antidepressant benefits: a meta-analysis of data submitted to the Food and Drug Administration"PLoS Medicine5 (2): e45। ডিওআই:10.1371/journal.pmed.0050045পিএমআইডি 18303940পিএমসি 2253608অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  14. Braun C, Bschor T, Franklin J, Baethge C (২০১৬)। "Suicides and Suicide Attempts during Long-Term Treatment with Antidepressants: A Meta-Analysis of 29 Placebo-Controlled Studies Including 6,934 Patients with Major Depressive Disorder"। Psychotherapy and Psychosomatics85 (3): 171–9। ডিওআই:10.1159/000442293পিএমআইডি 27043848 
  15. Driessen E, Hollon SD (সেপ্টেম্বর ২০১০)। "Cognitive behavioral therapy for mood disorders: efficacy, moderators and mediators"The Psychiatric Clinics of North America33 (3): 537–55। ডিওআই:10.1016/j.psc.2010.04.005পিএমআইডি 20599132পিএমসি 2933381অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  16. American Psychiatric Association (২০০৬)। American Psychiatric Association Practice Guidelines for the Treatment of Psychiatric Disorders: Compendium 2006 (ইংরেজি ভাষায়)। American Psychiatric Pub। পৃষ্ঠা 780। আইএসবিএন 9780890423851 
  17. Global Burden of Disease Study 2013 Collaborators (আগস্ট ২০১৫)। "Global, regional, and national incidence, prevalence, and years lived with disability for 301 acute and chronic diseases and injuries in 188 countries, 1990–2013: a systematic analysis for the Global Burden of Disease Study 2013"Lancet386 (9995): 743–800। ডিওআই:10.1016/S0140-6736(15)60692-4পিএমআইডি 26063472পিএমসি 4561509অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  18. Hersen M, Rosqvist J (২০০৮)। Handbook of Psychological Assessment, Case Conceptualization, and Treatment, Volume 1: Adults (ইংরেজি ভাষায়)। John Wiley & Sons। পৃষ্ঠা 32। আইএসবিএন 9780470173565 
  19. Strakowski SM, Nelson E (২০১৫)। "Introduction"। Major Depressive Disorder (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা Chapter 1। আইএসবিএন 9780190206185 
  20. Depression (পিডিএফ)National Institute of Mental Health (NIMH)। ২৭ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০০৮ 
  21. Hays RD, Wells KB, Sherbourne CD, Rogers W, Spritzer K (জানুয়ারি ১৯৯৫)। "Functioning and well-being outcomes of patients with depression compared with chronic general medical illnesses"। Archives of General Psychiatry52 (1): 11–19। ডিওআই:10.1001/archpsyc.1995.03950130011002পিএমআইডি 7811158 
  22. American Psychiatric Association 2000a, পৃ. 349
  23. American Psychiatric Association 2000a, পৃ. 412
  24. Delgado PL, Schillerstrom J (২০০৯)। "Cognitive Difficulties Associated With Depression: What Are the Implications for Treatment?"Psychiatric Times26 (3)। ২২ জুলাই ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  25. Judd LL, Schettler PJ, Coryell W, Akiskal HS, Fiedorowicz JG (নভেম্বর ২০১৩)। "Overt irritability/anger in unipolar major depressive episodes: past and current characteristics and implications for long-term course"JAMA Psychiatry70 (11): 1171–80। ডিওআই:10.1001/jamapsychiatry.2013.1957পিএমআইডি 24026579 
  26. American Psychiatric Association 2000a, পৃ. 350
  27. "Insomnia: Assessment and Management in Primary Care"American Family Physician59 (11): 3029–38। ১৯৯৯। ২৬ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ নভেম্বর ২০১৪ 
  28. Fisher JC, Powers WE, Tuerk DB, Edgerton MT (মার্চ ১৯৭৫)। "Development of a plastic surgical teaching service in a women's correctional institution"American Journal of Surgery129 (3): 269–72। ডিওআই:10.1136/bmj.322.7284.482পিএমআইডি 11222428পিএমসি 1119689অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  29. Faculty of Psychiatry of Old Age, NSW Branch, RANZCP, Kitching D, Raphael B (২০০১)। Consensus Guidelines for Assessment and Management of Depression in the Elderly (পিডিএফ)। North Sydney, New South Wales: NSW Health Department। পৃষ্ঠা 2। আইএসবিএন 978-0-7347-3341-2। ১ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। 
  30. Yohannes AM, Baldwin RC (২০০৮)। "Medical Comorbidities in Late-Life Depression"Psychiatric Times25 (14)। ১৪ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ মার্চ ২০১৯ 
  31. American Psychiatric Association 2000a, পৃ. 354

গ্রন্থপঞ্জি[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]

শ্রেণীবিন্যাস
বহিঃস্থ তথ্যসংস্থান