গামলা ব্যাঙ্খুসেট
গামলা ব্যাঙ্খুসেট | |
---|---|
বিকল্প নাম | স্মোরাস্কেন |
সাধারণ তথ্য | |
অবস্থা | সুইডেনের চিহ্নিত ভবন |
ধরন | ব্যাংক ভবন |
স্থাপত্য রীতি | নব্য রেনেসাঁ ধাঁচ |
ঠিকানা | ৩৪ স্টোরগাটান, উমিয়া |
শহর | উমিয়া |
দেশ | সুইডেন |
স্থানাঙ্ক | ৬৩°৪৯′৩৪.০″ উত্তর ২০°১৫′১৭.৪″ পূর্ব / ৬৩.৮২৬১১১° উত্তর ২০.২৫৪৮৩৩° পূর্ব |
নির্মাণকাজের সমাপ্তি | ১৮৭৭ |
পুনঃসংস্কার | ১৯৯২ |
স্বত্বাধিকারী | উমিয়া এনার্জি |
নকশা এবং নির্মাণ | |
স্থপতি | অ্যাক্সেল সিডেরবার্গ |
গামলা ব্যাঙ্খুসেট সুইডেনের উমিয়ায় অবস্থিত একটি হলুদ রঙবিশিষ্ট দ্বিতল পাথরের ভবন। ১৮৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত নব্য রেনেসাঁ ধাঁচে ভবনটি নির্মিত হয়। এটি তেগসব্রোন সেতুর পাশে ৩৪ স্টোরগাটানে অবস্থিত।[১] ভবনের চতুর্ধার গোলাকার হওয়ায় একে স্মোরাস্কেন ("মাখনের থালা") বলা হয়ে থাকে।
ভবন
[সম্পাদনা]১৮৭৭ সাল থেকে অ্যাক্সেল সিডেরবার্গ-এর প্রকল্পানুযায়ী পাথর দিয়ে টিপিক্যাল রেনেসাঁ শৈলীতে ভবনের মেঝের নকশা করা হয়। সিডেরবার্গ এই সময় শহরের প্রযুক্তিগত উপদেষ্টা ছিলেন। ভবনে দুটি মেঝে আছে এবং সেগুলো হলুদ রঙ দ্বারা অঙ্কিত হয়েছে।[১] মূলত ব্যাংক হল ও অফিসগুলোই নিচের তলায় ছিল এবং ওপরের তলাগুলো ব্যাংক ম্যানেজারের জন্য ছিল। উপরের তলার একটি বড় অ্যাপার্টমেন্ট ছিল এবং সেই সাথে আরো ছিল একটি ব্যাচেলর কক্ষ।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]এই ভবনটি ছিল ওয়েস্টারবটেনস এনস্কিল্ডা ব্যাংকস বা ব্যাংকের প্রথম ভবন। ১৮৮৮ সালে উমিয়ার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর নতুন একটি ব্যাংক ভবন তৈরির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ভবনটি আরো অধিক সুবিধাজনক স্থানে হওয়াটাই বাঞ্ছনীয় ছিল। ১৮৯৪ সালে ব্যাংক নতুন ভবনে তার যাত্রা শুরু করে, যা বর্তমানে রাধুস্পার্কেনের পূর্বপাশের হ্যান্ডেলসব্যাঙ্কেনে অবস্থিত। পুরাতন ব্যাংক ভবনটি একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন হিসেবে কাজ শুরু করে। ভবনটি এরপরে নানা ব্যবসার প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে, এর মধ্যে ভ্যাস্টারবটেন জাদুঘরের সংগ্রহস্থল হিসেবে একটি অস্থায়ী ভাণ্ডার (১৯৩৬-১৯৪৬), উমিয়া শহর গ্রন্থাগার (১৯৩৫-১৯৫৪) উল্লেখযোগ্য।[৩] ১৮৯০ সাল থেকে ভবনটি চিহ্নিত ভবন হিসেবে স্বীকৃতি পায়,[৪] এবং উমিয়া এনার্জির অধিভুক্ত হয় যা ১৯৯২ সালে এর উল্লেখযোগ্য সংস্কার করেছিল।[৫]
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Smörasken"। Västerbottens museum। ২১ আগস্ট ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Dahlberg, Jannike। "Smörasken - inte bara till smörgåsen"। ৩ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৩।
- ↑ Eriksson, Karin (১৯৭৪)। "Hus med historia i Umeå"। Västerbotten (Umeå. 1920)। 1974:4: 229। আইএসএসএন 0346-4938।
- ↑ "GAMLA BANKHUSET, "SMÖRASKEN""। Kringla। Riksantikvarieämbetet। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "Kulturbyggnader"। Umeå Energi। ২৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ এপ্রিল ২০১৪।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- Olofsson, Sven Ingemar; Eriksson Karin (১৯৭২)। Umeå stads historia 1888-1972। Umeå: Umeå kommunfullmäktige। পৃষ্ঠা 21।