কুমিল্লার রসমালাই
কুমিল্লার রসমালাই বাংলাদেশের বিখ্যাত রসমালাই। ২০২৪ সালে কুমিল্লার রসমালাই ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে।[১] কুমিল্লা জেলা শহরের নামে এই রসমালাই পরিচিতি লাভ করেছে। এর মধ্যে মাতৃ ভান্ডারের রসমালাই জনপ্রিয়। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ভিনদেশি ও দেশি আমন্ত্রিত অতিথিদের আপ্যায়ন করা হয় নগরের মনোহরপুর এলাকার মাতৃভান্ডারের রসমালাই দিয়ে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]আনুমানিক ১৯০০ সালের দিকে কুমিল্লা অঞ্চলে রসমালাই তৈরি শুরু হয়। ১৯৩০ সালে কুমিল্লার মাতৃ ভাণ্ডার রসমালাই বানিয়ে নাম করে। শংকর সেনগুপ্তের হাতে এটি বিকশিত হয়।[২]
পদ্ধতি
[সম্পাদনা]বিভিন্ন গোয়ালার কাছ থেকে সংগৃহীত দুধ চুলায় নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় জ্বাল দেওয়া হয়। কমপক্ষে দুই ঘণ্টা জ্বাল দেওয়ার পর দুধ ঘন হয় ও ছানায় রূপ নেয়। এরপর ছানা কেটে ছোট ছোট দানাদার মিষ্টির মতো বানানো হয়। পরে রসের মধ্যে দিয়ে তা রসমালাইতে পরিণত করা হয়।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "জিবে জল আনা মিষ্টিসহ চার পণ্যের জিআই স্বীকৃতি"। প্রথম আলো। ১ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪।
- ↑ "কুমিল্লার রসমালাই"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ১০ জানুয়ারি ২০২১।