আলাপ:শেখ মুজিবুর রহমান/সংগ্রহশালা ২
এটি পূর্ববর্তী আলোচনার একটি সংগ্রহশালা। এই পাতার বিষয়বস্তু সম্পাদনা করবেন না। আপনি নতুন একটি আলোচনা শুরু করতে চাইলে বর্তমান আলাপ পাতায় শুরু করুন। |
সংগ্রহশালা ১ | সংগ্রহশালা ২ |
গুপ্তহত্যা বনাম হত্যাকাণ্ড
@Meghmollar2017: সুপ্রিয় আদিব ভাই, কিছুদিন আগে আমি এই নিবন্ধের তথ্যছকে "মৃত্যুর কারণ"-এ গুপ্তহত্যার বদলে হত্যাকাণ্ড লিখেছিলাম। কিন্তু আপনি তা পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে নিয়েছেন। (নবাব সাহেবের বক্তব্য দেখে ইতিহাস ঘেঁটে জানতে পারলাম) হত্যাকাণ্ড আর আর গুপ্তহত্যার মধ্যে একটা পার্থক্য রয়েছে। আব্রাহাম লিঙ্কন, ইন্দিরা গান্ধী, মহাত্মা গান্ধীর মৃত্যু হয়েছে গুপ্ত হত্যায়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু সেভাবে নয়। সঙ্গবদ্ধ ভাবে একদল মানুষ বাড়িতে হামলা করে হত্যা করেছে এবং তা প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে। তাই আমার মনে হয় এখানে "হত্যাকাণ্ড"ই যথাযথ। ধন্যবাদ।≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:৩৩, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এমনকি সংশ্লিষ্ট নিবন্ধের নামও হত্যাকাণ্ড। তাই আমি আবার হত্যাকাণ্ড লিখেছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৬:৪৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib এবং নবাব: অভিযোগ ভালো, কিন্তু আক্রমণ নয়। ছাকিব তোমার আর নবাব ভাইয়ের সম্পাদনার ধরন ভিন্ন। প্রত্যাখ্যানের সময় সারাংশে আমি তার ব্যাখ্যা দিয়েছি এবং এর কারণ আলাপ পাতায় বলেছি। নবাব ভাই কোনো কারণ ছাড়াই তথ্যছক থেকে শেখ হাসিনা বাদে সবার নাম মুছে দিয়েছেন, এবং মূল্যায়নকে "সম্মাননা" করে দিয়েছেন। উনাকে বার্তা দেওয়ার পরেও উনি শান্তিপূর্ণ আলোচনায় না এসে পালটা আক্রমণাত্মক ভঙ্গি দেখিয়েছেন। এই ধরনের হঠকারী সিদ্ধান্তে আমি গঠনমূলক কিছু দেখি না। এর সাথে তোমার সম্পাদনার কোনো তুলনা চলে না। গুপ্তহত্যা আর হত্যাকাণ্ডের মধ্যে পার্থক্য আছে। শেখ মুজিবুর রহমান (ইংরেজি) ও ইন্দিরা গান্ধী (ইংরেজি) উভয়কেই হত্যা করা হয়েছিল, যাকে বলে Assassination (সাধারণ পরিভাষা "গুপ্তহত্যা"[১][২])। অন্যদিকে বাংলা উইকিপিডিয়ায় সকলক্ষেত্রে "হত্যাকাণ্ড" (Massacre[১][২]) ব্যবহার করা হয়েছে। দুইটি টার্মের পার্থক্যে বলা যায়, A massacre is a killing, typically of multiple victims, considered morally unacceptable, especially when perpetrated by a group of political actors against defenseless victims. এবং Assassination is the act of deliberately killing a prominent person. নিবন্ধের শিরোনামে কোনো কারণে "হত্যাকাণ্ড" থাকলেও মূল নিবন্ধে বিষয়বস্তুর আলোচনায় ব্যাখ্যামূলক সংজ্ঞার্থ থাকা বাঞ্ছনীয়। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৬:৫৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ আলোচনা চলাকালীন কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে সম্পৃক্ত ব্যক্তি হিসেবে কোনো আলোচ্য পরিবর্তন নীতিমালার লঙ্ঘন। তোমার সম্পাদনা আমি অপসারণ করবো না, তাতে নির্বাচিত নিবন্ধ করার প্রক্রিয়া আটকে যাবে। আশা করি, সেটা নিজেই করবে। আলোচনা শেষ হোক। ঐকমত্যের সিদ্ধান্ত আমি মেনে নেবো, হঠকারিতা না। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৬:৫৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: নীতিমালা লঙ্ঘিত হওয়ায় দুঃখিত এবং ক্ষমাপ্রার্থী। ইংরেজিতে একই নাম ব্যবহৃত হলেও লক্ষ্য করলে দেখবেন দুজনের হত্যাপ্রক্রিয়া এক নয়। হত্যাকাণ্ডের সংজ্ঞায় থাকা multiple victims বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে খাটে, কিন্তু ইন্দিরা গান্ধীর ক্ষেত্রে খাটেনা। তাই ওটা গুপ্তহত্যা হলেও বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে গুপ্তহত্যা নাকি হত্যাকাণ্ড তা নিয়ে আলোচনার অবকাশ আছে। বঙ্গবন্ধুর হত্যার ক্ষেত্রে ২-১ জন সম্পৃক্ত ছিলনা। এর একটা সেনা group সহ political actors-ও ছিল। তাই আপনার প্রদত্ত সংজ্ঞা থেকে এটাকে হত্যাকাণ্ড-ই মনে হচ্ছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৭:১৭, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- পুনশ্চঃ আলোচনা চলাকালীন কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে সম্পৃক্ত ব্যক্তি হিসেবে কোনো আলোচ্য পরিবর্তন নীতিমালার লঙ্ঘন। তোমার সম্পাদনা আমি অপসারণ করবো না, তাতে নির্বাচিত নিবন্ধ করার প্রক্রিয়া আটকে যাবে। আশা করি, সেটা নিজেই করবে। আলোচনা শেষ হোক। ঐকমত্যের সিদ্ধান্ত আমি মেনে নেবো, হঠকারিতা না। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৬:৫৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: সাধারণ সংজ্ঞার্থে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (এক্ষেত্রে রাষ্ট্রনেতা) হত্যাকে অ্যাসাসিনেশন (গুপ্তহত্যা) বলে। সপরিবারের রাষ্ট্রনেতার হত্যাকাণ্ডের আরেকটি উদাহরণ দেওয়া যায় প্রতিবেশী নেপালে রাজা বীরেন্দ্র'র হত্যাকাণ্ড। দুইটির মধ্যে পার্থক্য হলো একটি সংঘবদ্ধ পূর্বপরিকল্পিত হত্যা, কিন্তু অন্যটি নয়। দুইটিতে গুলিয়ে ফেললে তো চলে না। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:২৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: সাধারণত গুপ্ত হত্যা বলতে কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে (মূল উদ্দেশ্য তাকেই হত্যা করা) আচমকা হত্যাকরাকে বুঝায়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ক্ষেত্রে দেখবেন, এখানে উদ্দেশ্য শুধু তাকেই হত্যা করা নয়। তাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছে। এখানে কেউ কেউ বলতে পারে, একই বাড়িতে থাকায় হত্যার পথ মসৃণ করতে অন্যদের হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু একই সাথে আরও দুই বাড়িতে (ফজলুল হক মণি এবং আবদুর রব সেরনিয়াবাতের বাড়িতে) হামলা করে একাধিক মানুষকে হত্যা করা হয়। অর্থাৎ, লক্ষ্য শুধু বঙ্গবন্ধুই ছিলেন না বরং তার নিজ পরিবার এবং প্রভাবশালী নিকটাত্মীয়। এখানে পূর্বপরিকল্পিতভাবে শুধু কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি নয় বরং গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির পাশাপাশি multiple victims ছিল।গুপ্তহত্যা সাধারণ একজন ভিক্টিম থাকে (ব্যতিক্রম থাকতে পারে)। আর massacre এর মূল "থিম"ই হচ্ছে multiple victims। এক্ষেত্রে মিল পাওয়া যায় রাজা বীরেন্দ্র'র হত্যাকাণ্ডের সাথে। ইংরেজিতে এক্ষেত্রে massacre ব্যবহৃত হয়েছে। আপনি দুইটির মধ্যে পার্থক্য হিসেবে পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকে নিয়ে এসেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা যে পূর্বপরিকল্পিত তাতে কারও কোন সন্দেহ নেই। আবার রাজার আয়োজিত "পার্টি"তে রাজা সহ রাজপরিবারের অনেকজনকে হত্যা করা পূর্বপরিকল্পনা ছাড়া কোনভাবেই সম্ভবনা। তাই দুটোর মধ্য পার্থক্য খুব বেশি নেই। তাই উভয় ক্ষেত্রেই হত্যাকাণ্ড ব্যবহার করাটাই আমার কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১১:০৪, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: সাধারণ সংজ্ঞার্থে পূর্বপরিকল্পিতভাবে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (এক্ষেত্রে রাষ্ট্রনেতা) হত্যাকে অ্যাসাসিনেশন (গুপ্তহত্যা) বলে। সপরিবারের রাষ্ট্রনেতার হত্যাকাণ্ডের আরেকটি উদাহরণ দেওয়া যায় প্রতিবেশী নেপালে রাজা বীরেন্দ্র'র হত্যাকাণ্ড। দুইটির মধ্যে পার্থক্য হলো একটি সংঘবদ্ধ পূর্বপরিকল্পিত হত্যা, কিন্তু অন্যটি নয়। দুইটিতে গুলিয়ে ফেললে তো চলে না। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:২৯, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: গুপ্ত হত্যা বলতে কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে (মূল উদ্দেশ্য তাকেই হত্যা করা) "আচমকা হত্যা করা"কে বুঝায় না। গুপ্তহত্যায় পূর্বপরিকল্পনা থাকে; ক্ষমতার দ্বন্দ্ব থেকে কখনো কখনো লোক ভাড়া করে গুপ্তহত্যা করা হতো, এখনও হয়৷ এটি "গোপনে" হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। (আমার ধারণা হয় "গুপ্ত" শব্দের কারণেই তোমার আপত্তি। সময়ের সাথে শব্দের অর্থ পালটে যায়।) [আমার জানা মতে,] নেপালের যুবরাজের হত্যা করার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। এতে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ছিল না, কারণ যুবরাজ নিজেই নিজের গুলিতে মারা গেছিলেন। তোমার মূল পয়েন্ট হলো Multiple victims হলে অ্যাসাসিনেশন হবে কিনা, সেটা বিচার করলে মূল বিষয় থেকে সরে আসা হয়। কয়েকটি অভিধানের সংজ্ঞার্থ দেখা যাক।
- assassination (গুপ্তহত্যা)
- the murder of an important or famous person, especially for political reasons.ক্যামব্রিজ অভিধান, অক্সফোর্ড অভিধান।
- massacre (হত্যাকাণ্ড)
- massacre somebody to kill a large number of people, especially in a cruel way. অক্সফোর্ড
- তাছাড়া এখানে দুই শব্দের মধ্যে কিছু পার্থক্য দেওয়া আছে, যেখান থেকে স্পষ্ট "শুধুমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি"কে রাজনৈতিক কিংবা আদর্শবাদের কারণে হত্যা করা মানেই অ্যাসাসিনেশন (গুপ্তহত্যা; এক্ষেত্রে পারিভাষিক অর্থ একই)। বাংলা নিবন্ধের শিরোনাম "হত্যাকাণ্ড" [হয়তো শুনতে ভালো লাগে, তাই] রাখা হলেও নিবন্ধে মূল বিষয়ের বিস্তারিত বিষয়ের ব্যাখ্যা রাখাটাই ভালো হবে। তাছাড়া নিবন্ধটি শুধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিষয়ে। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৩:২৫, ২০ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Meghmollar2017: আপনার উপরের বক্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে "গুপ্তহত্যা" শব্দের আভিধানিক অর্থ বিবেচনা করলে এক্ষেত্রে "গুপ্তহত্যা" শব্দটি ব্যবহারের পক্ষে বেশ ভালো যুক্তি রয়েছে। হত্যার উদ্দেশ্য গুপ্তহত্যার সাথে মিললেও, হত্যাপ্রক্রিয়া কতটা গুপ্তহত্যার সাথে সামর্থক সেটা নিয়ে আরও আলোচনার অবকাশ আছে।
তবে প্রায়োগিক দিক চিন্তা করলে এক্ষেত্রে গুপ্তহত্যা শব্দটি "কেমন যেন লাগে"। প্রথমত, এই ঘটনাটি অন্যান্য গুপ্তহত্যার (যেমন, মহাত্মা গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী, লিয়াকত আলী খান, আব্রাহাম লিংকন, কেনেডি) মতো নয়। একাধিক সেনা ইউনিট মিলে রাষ্ট্রপতি এবং তার একাধিক নিকটাত্মীয়ের বাড়তে আক্রমণ করে রাষ্ট্রপতি সহ তার পরিবারের সদস্যদের হত্যা করাকে গুপ্তহত্যা বলাটা প্রায়োগিক দিক থেকে আমার কাছে যথাযথ মনে হচ্ছে না।
শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড নিবন্ধ অনুযায়ী, "মুজিবের বাসভবনের রক্ষায় নিয়োজিত আর্মি প্লাটুন প্রতিরোধের কোনো চেষ্টা করে নি।", "মুজিবকে পদত্যাগ করা ও তাকে এ বিষয়ে বিবেচনা করার জন্য বলা হয়।" আবার বঙ্গবন্ধু পরিস্থিতি প্রতিকূলে থাকায় সাহায্যের জন্য কর্নেল জামিলকে ফোন করেন। এমনকি বঙ্গবন্ধু সেনাপ্রধান শফিউল্লাহকেও ঘটনা জানান। (সূত্র: তিনটি সেনা অভ্যুত্থান ও কিছু না বলা কথা) বাড়িতে হামলার আধা ঘণ্টারও বেশি সময় (সঠিক সময় মনে নেই) পর তাকে হত্যা করা হয়।
বাড়ি আক্রমণের পর বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগেই আশেপাশের বাড়ির মানুষজন ঘটনা জানতে পারে। আবার হত্যার পর, ঘাতকদল রেডিওতে তা প্রচার করেছে।
ফলে ঘটনাটা আর কতটা "গুপ্ত" সেটাও বিবেচনার বিষয়। সবশেষে হত্যা প্রক্রিয়ার কারণে আমি এক্ষেত্রে "হত্যাকাণ্ড" কিংবা শুধু "হত্যা" ব্যবহারের পক্ষে মত দিচ্ছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১১:১৯, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: গুপ্তহত্যা এখন আর গুপ্ত হয় না, ঠিক সেরকমভাবেই, যেভাবে assassinরা এখন আর [তাদের নাম সার্থক করতে] খুন করতে যাওয়ার আগে Hassiss (হাশিশ) খায় না! :) তবে হত্যাকাণ্ড ও গুপ্তহত্যার মধ্যকার মূল পার্থক্যটাই হলো যে, গুপ্তহত্যায় রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে মারা হবে। এছাড়া আর-আর পার্থক্যগুলো নিয়ে মতভেদ রয়েছে এবং সবগুলো অভিধানে সেগুলোকে পাওয়া যায় না। কাজেই বিবেচনায় আনতে গেলে এটিই সবচেয়ে বড় পয়েন্ট। — Meghmollar2017 • আলাপ • ১১:২৫, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আভিধানিক ব্যাখ্যায় যদিও গুপ্তহত্যায় রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকে মারার কথা আছে, তবুও অন্যান্য ক্ষেত্রে এটা শতভাগ যথাযথ হলেও এখানে তেমনটা না। হত্যাকাণ্ডের প্রায় সব শর্ত পূরণ করলেও শুধু এই কারণে এটাকে গুপ্তহত্যা বলা হচ্ছে। কিন্তু গুপ্তহত্যা্র বেশিরভাগ প্রচলিত শর্তই মানছেনা। তাই আমার মতামত হত্যাকাণ্ডের পক্ষেই। তাছাড়া এটা যেহেতু নিবন্ধের নামের মতো খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছুনা, শুধু তথ্যছকের "মৃত্যুর কারণ"-এর মতো ছোট একটি বিষয়, তাই "গুপ্তহত্যা" এবং "হত্যাকাণ্ড" দুটোকেই সমর্থন করে এমন শব্দ হত্যা ব্যবহার করা যেতে পারে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৩:০৮, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- আমার মতে এটি গুপ্তহত্যা। কেননা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রকাশ্যে হত্যা করা হয়নি। খুনীরা পরবর্তীতে এই হত্যার দায় প্রকাশ্যে স্বীকার/প্রচার করেছিল কিনা, তা আপাতত বলতে পারছিনা। কিন্তু হত্যাটি হয়েছিল কিন্তু লোকচক্ষুর অন্তরালেই, গোপন একটি ব্লু-প্রিন্টের মাধ্যমে; অর্থাৎ, যারা এই হত্যাটি করবে 'তারা' ও যারা তাদের সাথে সামিল ছিল, 'তার'-ই শুধু জানতো যে ঘটনাটি ঘটবে। এছাড়া অন্য কেও জানতোনা কি হতে চলেছে, জানলে হয়তো ঘটনাটিই ঘটতো না। তাই স্পষ্টতই বলা যায় হত্যাটি ছিল আসলে গুপ্তহত্যা। আরেকটি কথা হলো, হত্যা গোপনে করা হোক বা প্রকাশ্যে, সেটিকে হত্যাকাণ্ডই বলা হবে। তবুও, ঘটনাটির সুস্পষ্ট ব্যাখ্যার জন্য গুপ্তহত্যা-ই উত্তম। ~ নাহিয়ান আলাপ ১৩:২৬, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: এমনিতে গুপ্তহত্যা হোক কিংবা হত্যাকাণ্ড, এমন কিছুই যায় আসে না। হত্যাটি গুপ্তহত্যা ছিল, আবার গুপ্তহত্যা মানেই হত্যাকাণ্ড; তাই না? নিবন্ধের শিরোনাম, মিডিয়া কাভারেজ সব কিছুতে মুজিব হত্যাকাণ্ড ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু বিশ্বকোষীয় নিবন্ধের অভ্যন্তরভাগে অবশ্যই সংজ্ঞামূলক ব্যাখ্যা থাকা উচিত। হত্যা (killing কিংবা murder) ব্যবহার করলে সেটি হয় না। উপরন্তু হত্যাকাণ্ড ও গুপ্তহত্যার মধ্যে যে একমাত্র (কিংবা মূল) পার্থক্য, তাতে এটি গুপ্তহত্যাই তো মনে হচ্ছে। ঘুরেফিরে একই বিষয় আসছে। তাই আমার পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আর কথা বাড়াব না, নয়তো আবার সেই অহেতুক কুতর্ক হবে। নাহিয়ান যেরকম বললো, সেরকম করে হত্যাকাণ্ডের পক্ষেও আরো ভালো জনমত গঠন হওয়া দরকার। নয়তো পরিবর্তনের পক্ষপাতী নই। আপাতত নিয়মানুসারে, এক সপ্তাহ নাগাদ অপেক্ষা করে দেখা যাক, নতুন কেউ কোনো মন্তব্য কিংবা যুক্তি উপস্থাপন করে কিনা। সেটাই মনে হয় ভালো হবে। @Nahian:, এ বিষয়ে তোমার কোনো মন্তব্য? — Meghmollar2017 • আলাপ • ১৩:৪৩, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
@Meghmollar2017: হত্যাকাণ্ড কোন শ্রেণি হলে, গুপ্তহত্যা হবে তার উপশ্রেণি। আর এই নিবন্ধে উপযুক্ত হবে গুপ্তহত্যা; কেন হবে তার ব্যাখা উপরে বলেছি। কিন্তু তবুও, তোমাতে-আমাতে মিলেই আমরা কোন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত উপনীত হতে পারিনা। সাকিব আমাদের থেকে আরো ছোট। অভিজ্ঞতার স্বল্পতার কারণে হলেও আমাদের তিনজনের সিদ্ধান্তেই কোন ভুল হলেও হতে পারে। তাই অভিজ্ঞ কারও মতামত নিয়ে তারপরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যেতে হবে। তবে আমার সমর্থন গুপ্তহত্যা 'র পক্ষে। ~ নাহিয়ান আলাপ ১৩:৫৩, ২২ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- এটি আমার কাছে অবোধগম্য কেন সব ক্ষেত্রে আমাদের ইংরেজি দেখতে হবে। ইংরেজিতে কি আছে তা আমাদের এই ক্ষেত্রে দেখার দরকার নেই বলে মনে করি। হত্যাকাণ্ড শব্দকে বিশ্লেষণ করলে আমি যে অর্থ বুঝি তা হল হত্যাকাণ্ড = হত্যা করার একটি ঘটনা। এছাড়া এই পর্যন্ত আমি এই হত্যা নিয়ে যত লেখা পড়েছি সব জায়গা হত্যা, হত্যাকাণ্ড লিখতে দেখেছি। এখন যদি একে উইকিতে গুপ্তহত্যা লেখা হয় তবে এই ক্ষেত্রে এটি প্রচলিত শব্দ, মতের বাইরে গিয়ে উইকিপিডিয়ানদের গবেষণার মত হয়ে যায়। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ০৪:৪৬, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান: ভাইয়া, দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলা একাডেমির আধুনিক বাংলা অভিধান, ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, সংক্ষিপ্ত বাংলা অভিধান কোনোটিতেই "গুপ্তহত্যা" বলে কোনো ভুক্তিই নেই। তাহলে কী এই নামে কোনো শব্দ নেই? আবার দেখুন পরিভাষাকোষ ও ইংরেজি-বাংলা অভিধানে Assassination এর বাংলা অর্থ দেখিয়েছে "গুপ্তহত্যা"। আবার বাংলা-ইংরেজি অভিধানে "গুপ্ত" শব্দের উপভুক্তি হিসেবে "গুপ্তহত্যা" এসেছে৷ যার সমার্থক ইংরেজি শব্দ হিসেবে দিয়েছে murder, assassination। দ্বিতীয়ত, বাংলায় কোনো বিখ্যাত লেখক বা সংগঠন কর্তৃক গুপ্তহত্যা কিংবা হত্যাকাণ্ডের পার্থক্যজ্ঞাপক গবেষণাধর্মী কোনো লেখা কিংবা রচনা খুঁজে পাই নি। তাই ইংরেজিতে ভুক্তিগুলোর পার্থক্য খোঁজা। আমার কাছে গুপ্তহত্যা, হত্যাকাণ্ড - যাই রাখা হোক একই বিষয়ই হবে। তবে আলোচনায় উভয় পক্ষের যুক্তি এবং মতপার্থক্য খুঁটিয়ে না দেখে মন্তব্যও তো করতে পারতাম না। আরেকটি বিষয় লক্ষণীয় যে, আধুনিক বাংলা অভিধানে "গুপ্তঘাতক" শব্দের অর্থ দেওয়া আছে- যে গোপনে হত্যা করে। আবার বাংলা-ইংরেজি অভিধানে গুপ্তঘাতকের সংজ্ঞা এসেছে, person who commits a secret murder, one who murders a person for political reasons or reward, assassin। ইংরেজি উইকিতে যে নামটি ব্যবহার করা হয়েছে, পরিভাষাকোষ অনুযায়ী সেটি "গুপ্তহত্যা"। ইংরেজি উইকিকে একপাশে সরিয়ে রাখা গেলেও বাংলা একাডেমির প্রকাশনাকে সরিয়ে রাখা যাবে না। এখানে আমাদের ব্যক্তিগত গবেষণার সুযোগ নেই। আমি আমার সামনে যে নথিগুলো এসেছে সেগুলো উপস্থাপন করেছি মাত্র। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৫:০৯, ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান এবং MS Sakib: এক মাস পরেও এখানে নতুন কোনো মন্তব্য আসে নি। আমার মনে হয়, "গুপ্তহত্যা"কে "হত্যাকাণ্ড" হিসেবে পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। আমি নিবন্ধে "গুপ্তহত্যা" পুনরায় স্থাপন করছি। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৮:০৫, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
তথ্য যুক্তকরণ
@Meghmollar2017:, চলচ্চিত্র অনুচ্ছেদে টুঙ্গিপাড়ার মিয়া ভাই ও ৫৭০ চলচ্চিত্র-এর কথা যুক্ত করে দিতে পারেন। ~ ফায়সাল বিন দারুল (২০২০) ১৭:০৪, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @FaysaLBinDaruL: করা যায়। তবে কিনা শেখ মুজিবকে নিয়ে অনেক চলচ্চিত্র আছে, সবগুলোকে একটি নিবন্ধেই রাখা যায় না। তবে আপনার দেওয়া নিবন্ধগুলো কনটেক্সট অনুসারে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো রাখা যাবে। তবে মুক্তি পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা দরকার। সুব্রতদা এমনিতেই এক দফা পরিষ্করণ ট্যাগ লাগিয়ে দিয়েছিলেন, কারণ নিবন্ধের "অধিকাংশগুলো"ই এখনও মুক্তি পায় নি। তাই আপনি আপাতত জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে শেখ মুজিবুর রহমান নিবন্ধে যোগ করে দিন। চলচ্চিত্রগুলো মুক্তি পাওয়া সাপেক্ষে এই দুইটি নিবন্ধে যোগ করে দেবেন। (আপনিই করে দেবেন, আমাকে বলতে হবে না।) :) — Meghmollar2017 • আলাপ • ১৭:১৭, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017 আমিও ছবি মুক্তির পর যোগ করার পক্ষে, নিশ্চিত না হয়ে যোগ করতে চাচ্ছিলাম না। আপনার সাথে একমত। ধন্যবাদ। ~ ফায়সাল বিন দারুল (২০২০) ১৯:২৩, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
৫৭০ সাবান দিয়ে গোসল
শেখ মুজিবুর রহমানের মরদেহকে ৫৭০ সাবান দিয়ে গোসল দেওয়া হয়েছিল, তথ্যটি কি নিবন্ধে স্থান পাওয়ার যোগ্য? 43.245.122.130 (আলাপ) ১৯:১৫, ২১ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
তথ্যছক প্রসঙ্গে
@Wiki Ruhan, Meghmollar2017, এবং Abtahi Lama: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুক্তফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রী, ৫৬ সালের প্রাদেশিক সরকারের মন্ত্রী এবং পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় আইনসভার সদস্য ছিলেন। এগুলো কি তথ্যছকে যোগ করা হবে না? ≈ MS Sakib «আলাপ» ০৫:১৬, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @MS Sakib: বিষয়টি আলোচনাসাপেক্ষ। তথ্যছকটি এমনিই অনেক বড় হয়ে গেছে। তাছাড়া এইসকল পদে শেখ মুজিবের পর কে ছিলেন, পূর্বে কে ছিলেন, সেসব তথ্য পাওয়া যায় না। @আফতাবুজ্জামান: ভাইয়ের মন্তব্যও কামনা করছি। রুহান, আবতাহীকে তো পিং করা হলোই। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৫:২০, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ইচ্ছা। দিলেও চলে, না দিলেও চলবে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৫৩, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- বর্তমানে তথ্যছক সংক্ষিপ্ত করার জন্য দেওয়া হয়নি। সাকিব চাইলে তুমি দিয়ে দাও (যুক্তফ্রন্ট আর ৫৬ সালেরটা শুধু)। শুভকামনা।—Wiki RuHan [ Talk ] ১৩:৪৬, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- @Ruhan, আফতাবুজ্জামান, Meghmollar2017: তথ্যছক অনেক বড়ো হয়ে গেলে কীভাবে ছোটো করতে হয়, তা en:Arthur Balfour থেকে সহজেই বুঝা যাচ্ছে। প্রাদেশিক সরকারের মন্ত্রিত্ব কোনও ছোটোখাটো পদ নয় যে সেগুলো বাদ দেওয়ার মতো। বিশেষকরে নির্বাচিত নিবন্ধে এসব তথ্যের ঘাটতি বেশ দৃষ্টিকটু। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই আশাকরি যুক্তফ্রন্ট সরকার ও ৫৬ সালের প্রাদেশিক সরকারের মন্ত্রিত্বের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া, পূর্ববঙ্গ আইনসভা ও পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্যের পদের পূর্বসূরী ও উত্তরসূরী পাওয়া কঠিন হলেও অন্তত কতসাল থেকে কতসাল পর্যন্ত কোন আসনের সদস্য ছিলেন, সেটা আশাকরি পাওয়া যাবে। তাই, নির্বাচিত নিবন্ধ বানানোর কাজে অংশগ্রহণ করা সদস্যদের এই বিষয়টা নিয়ে কাজ করার অনুরোধ করছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৭:৩৩, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে আমি এই বিষয়গুলো যুক্ত করেছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তার আগে ও পরে পূর্ববঙ্গে ও পূর্ব পাকিস্তানের কৃষি ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে কারা ছিলেন তাদের নাম পাওয়া যাচ্ছেনা। মেহেদী আবেদীন ১৮:১৩, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- আগের পরের ব্যক্তি পাওয়া না গেলেও অন্তত তিনি যে ছিলেন, সেটা যুক্ত করা জরুরি। তথ্যছক বেশি বড় হলে, পাকিস্তান আমলের পদগুলোকে ভাজ করে দেওয়া যেতে পারে। এটা লেখতে গিয়ে মনে পড়ল, ৫০-এর দশকে বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যানও ছিলেন। এটাও যুক্ত করা যেতে পারে। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৮:৫৭, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @Mehediabedin পাকিস্তান সরকারের ওয়েবসাইটের এই তালিকা অনুসারে মনে হচ্ছে শেখ মুজিবুর রহমান "ফরিদপুর-৩" আসন থেকে জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন এবং তার উত্তরসূরী ছিলেন ফায়েকুজ্জামান।
যদিও এটা কোনও প্রত্যক্ষ সূত্র নয়, তবে এটা পূর্ণাঙ্গ তথ্য খুঁজে পেতে সাহায্য করবে।. ওয়াহিদুজ্জামান ওরফে ঠান্ডা মিয়ার নিবন্ধ থেকে নিশ্চিত হয়েছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৯:২১, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)- @MS Sakib ঢাকা গ্যাজেটের ১৯৭০ সালের ঘোষণা অনুযায়ী আসনগুলো নতুন করে সাজানো হয়েছিল। NE-111 আসন থেকে বঙ্গবন্ধু ১৯৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন যা ঢাকা জেলার দক্ষিণাঞ্চলের একটি আসন। দ্বিতীয় জাতীয় পরিষদের তালিকায় তার নাম থাকলেও আসনের নাম উল্লেখ নেই। মেহেদী আবেদীন ১৯:২৯, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @Mehediabedin আমি ২য় পরিষদের কথা বলছি। এর মেয়াদ ছিল ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৮ পর্যন্ত। ২য় পরিষদের তালিকায় আসনের উল্লেখ না থাকলেও, তৃতীয় পরিষদের তালিকা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের ফায়েকুজ্জামান ফরিদপুর-৩ আসনএ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২য় পরিষদ গঠিত হয়েছিল প্রদেশিক পরিষদের নির্বাচনের ভিত্তিতে। শেখ মুজিবুর রহমান যেহেতু ৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে গোপালগঞ্জ থেকে ওয়াহিদুজ্জামান ওরফে ঠান্ডা মিয়াকে হারিয়ে নির্বাচিত হন, এবং ঠান্ডা মিয়াও যেহেতু পরবর্তীতে ফরিদপুর-৩ আসন থেকেই নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাই নিশ্চিতভাবে বলা যায়, শেখ মুজিবুর রহমানও ফরিদপুর-৩ আসন থেকেই ১৯৫৫–১৯৫৮ মেয়াদে পাকিস্তানের ২য় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৯:৩৯, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib কিন্তু প্রাদেশিক আসন ও জাতীয় আসন কি এক? দুটো কি ভিন্ন নামে পরিচিত হওয়ার কথা নয়? মেহেদী আবেদীন ১৯:৪৭, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- প্রাদেশিক ও জাতীয় আসন এক নয় অবশ্যই। আমিও এক বলছি না। আমার দেওয়া সূত্রদুটি ভালোভাবে দেখুন, তাহলেই আমি কী বলেছি, তা পরিষ্কার হতে পারবেন।
- প্রথমত, "তৃতীয় পরিষদের তালিকা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের ফায়েকুজ্জামান ফরিদপুর-৩ (NE-35) আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন।"। এই ফরিদপুর-৩ হচ্ছে জাতীয় পরিষদের আসন। এই তথ্য থেকে বুঝা যাচ্ছে, গোপালগঞ্জ ফরিদপুর-৩ আসনের অন্তর্ভুক্ত থাকার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ।
- দ্বিতীয়ত, জাতীয় পরিষদের সদস্যদেরকে প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত সদস্যদের মধ্য থেকে পরোক্ষভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছিল। সুতরাং, শেখ মুজিবুর রহমান যেই এলাকা থেকে প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হয়েছিলেন, সেই এলাকা ও আশপাশের কয়েকটি এলাকা (যেহেতু জাতীয় পরিষদের আসনের এলাকা বড়ো) জুড়ে বিস্তৃত জাতীয় পরিষদের আসনেরই সদস্য হয়েছিলেন।
- অসমাপ্ত আত্মজীবনী অনুসারে তিনি ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে গোপালগঞ্জের ওয়াহিদুজ্জামান ওরফে ঠান্ডা মিয়াকে পরাজিত করে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য (এবং পরে জাতীয় পরিষদের সদস্য) হয়েছিলেন। ওয়াহিদুজ্জামান পরবর্তীতে জাতীয় পরিষদের ফরিদপুর-৩ আসনের সদস্য হয়েছিলেন।
- দুইটি বিষয়কে এক করলে নিশ্চিত হওয়া যায়, গোপালগঞ্জ সেসময় ফরিদপুর-৩ আসনের অন্তর্ভুক্ত ছিল, শেখ মুজিবুর রহমান ফরিদপুর-৩ (NE-35) আসন থেকে জাতীয় পরিষদের সদস্য হয়েছিলেন এবং তার উত্তরসূরী ছিলেন ফায়েকুজ্জামান। ≈ MS Sakib «আলাপ» ২০:০০, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib কিন্তু প্রাদেশিক আসন ও জাতীয় আসন কি এক? দুটো কি ভিন্ন নামে পরিচিত হওয়ার কথা নয়? মেহেদী আবেদীন ১৯:৪৭, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @Mehediabedin আমি ২য় পরিষদের কথা বলছি। এর মেয়াদ ছিল ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৮ পর্যন্ত। ২য় পরিষদের তালিকায় আসনের উল্লেখ না থাকলেও, তৃতীয় পরিষদের তালিকা অনুযায়ী গোপালগঞ্জের ফায়েকুজ্জামান ফরিদপুর-৩ আসনএ থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ২য় পরিষদ গঠিত হয়েছিল প্রদেশিক পরিষদের নির্বাচনের ভিত্তিতে। শেখ মুজিবুর রহমান যেহেতু ৫৪ সালের যুক্তফ্রন্টের নির্বাচনে গোপালগঞ্জ থেকে ওয়াহিদুজ্জামান ওরফে ঠান্ডা মিয়াকে হারিয়ে নির্বাচিত হন, এবং ঠান্ডা মিয়াও যেহেতু পরবর্তীতে ফরিদপুর-৩ আসন থেকেই নির্বাচিত হয়েছিলেন, তাই নিশ্চিতভাবে বলা যায়, শেখ মুজিবুর রহমানও ফরিদপুর-৩ আসন থেকেই ১৯৫৫–১৯৫৮ মেয়াদে পাকিস্তানের ২য় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৯:৩৯, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib ঢাকা গ্যাজেটের ১৯৭০ সালের ঘোষণা অনুযায়ী আসনগুলো নতুন করে সাজানো হয়েছিল। NE-111 আসন থেকে বঙ্গবন্ধু ১৯৭০-এর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন যা ঢাকা জেলার দক্ষিণাঞ্চলের একটি আসন। দ্বিতীয় জাতীয় পরিষদের তালিকায় তার নাম থাকলেও আসনের নাম উল্লেখ নেই। মেহেদী আবেদীন ১৯:২৯, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib, নির্বাচিত নিবন্ধ তৈরিতে আমরা কাজ করেছি বলেই যে পরবর্তী হালনাগাদের কাজও আমাদেরকে করতে হবে, সেটার যৌক্তিকতা দেখি না। আপনি এবং মেহেদী ভাই যেহেতু এই নিয়ে বিস্তর ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন, তাই আপনারা এই হালনাগাদের কাজে অগ্রসর হতে পারেন। আপনাদের অবদানকে আমি সাদর সম্ভাষণ জানাই। — আদিভাই • আলাপ • ১৯:৪৭, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @MS Sakib ইংরেজি উইকিপিডিয়াতে আমি এই বিষয়গুলো যুক্ত করেছি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তার আগে ও পরে পূর্ববঙ্গে ও পূর্ব পাকিস্তানের কৃষি ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে কারা ছিলেন তাদের নাম পাওয়া যাচ্ছেনা। মেহেদী আবেদীন ১৮:১৩, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- @Ruhan, আফতাবুজ্জামান, Meghmollar2017: তথ্যছক অনেক বড়ো হয়ে গেলে কীভাবে ছোটো করতে হয়, তা en:Arthur Balfour থেকে সহজেই বুঝা যাচ্ছে। প্রাদেশিক সরকারের মন্ত্রিত্ব কোনও ছোটোখাটো পদ নয় যে সেগুলো বাদ দেওয়ার মতো। বিশেষকরে নির্বাচিত নিবন্ধে এসব তথ্যের ঘাটতি বেশ দৃষ্টিকটু। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই আশাকরি যুক্তফ্রন্ট সরকার ও ৫৬ সালের প্রাদেশিক সরকারের মন্ত্রিত্বের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া সম্ভব। তাছাড়া, পূর্ববঙ্গ আইনসভা ও পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্যের পদের পূর্বসূরী ও উত্তরসূরী পাওয়া কঠিন হলেও অন্তত কতসাল থেকে কতসাল পর্যন্ত কোন আসনের সদস্য ছিলেন, সেটা আশাকরি পাওয়া যাবে। তাই, নির্বাচিত নিবন্ধ বানানোর কাজে অংশগ্রহণ করা সদস্যদের এই বিষয়টা নিয়ে কাজ করার অনুরোধ করছি। ≈ MS Sakib «আলাপ» ১৭:৩৩, ২০ অক্টোবর ২০২২ (ইউটিসি)
- বর্তমানে তথ্যছক সংক্ষিপ্ত করার জন্য দেওয়া হয়নি। সাকিব চাইলে তুমি দিয়ে দাও (যুক্তফ্রন্ট আর ৫৬ সালেরটা শুধু)। শুভকামনা।—Wiki RuHan [ Talk ] ১৩:৪৬, ২৯ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
- ইচ্ছা। দিলেও চলে, না দিলেও চলবে। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:৫৩, ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ (ইউটিসি)
বেলুচিস্তানের কসাই টিক্কা খান
আচ্ছা, ইংরেজি উইকিপিডিয়ায় en:1970s operation in Balochistan এখানে দেখলাম, বেলুচিস্তানের অপারেশন সঙ্ঘটিত হয় ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৮ পর্যন্ত, তাহলে বেলুচিস্তানের কসাই নামটিও টিক্কা খানের অন্তত ১৯৭৩ সালে পাওয়ার কথা, তাহলে এই নিবন্ধের ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের প্রেক্ষাপটে টিক্কা খানের আগে "বেলুচিস্তানের কসাই নামে খ্যাত" কথাটি কি প্রাসঙ্গিক হবে? এখানে যেভাবে ব্যবহার করা হয়েছে সেটি তো ঘটনা ঘটার আগেই ভবিষ্যতের রটনা করা হয়ে গেলো, আর টিক্কা খান বাংলার কসাই নাম পেয়েছিলেন, সেটিও অপারশন সার্চলাইটে তার নেতৃত্বের কারণে মানে অপারেশন সার্চলাইটের পরে, তাই এখানেও তো ঘটনা ঘটার আগে বাংলার কসাই নামটিও যদি ব্যবহার করা হয় সেটিও কি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যায় না? 103.67.157.140 (আলাপ) ১৭:০৭, ৮ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- পাশাপাশি নবরাষ্ট্র পুনর্গঠন অনুচ্ছেদে "১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাস ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশ মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়।" এখানে উইকির নিজস্ব পরিভাষায় মৃত্যুপুরী কথাটা একেবারেই গ্রহণযোগ্য না, এর পরিবর্তে ""১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী পরিচালিত নয় মাস ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের পর সমগ্র বাংলাদেশের অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয় ছিল।" এভাবে দেওয়া উচিৎ বলে মনে করি। এছাড়া নিবন্ধে আরও অনেক আবেগীয় ও অনিরপেক্ষ শব্দ ও দৃষ্টিকোণ ব্যবহার করা হয়েছে, যা উইকিপিডিয়ায় অনুমোদিত নয়। 43.245.121.14 (আলাপ) ০৬:৫০, ১৫ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: উপরে দেখো। 103.134.25.90 (আলাপ) ০৭:৫১, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- করা হয়েছে — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:৫৯, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আরেকটু কাজ আছে, সূচনা অনুচ্ছেদে "এর সাত মাস পরে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট একদল বিপথগামী সামরিক কর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন।" এখানে বিপদগামী শব্দটাও উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুযায়ী একপাক্ষিকভাবে আরোপিত ও নিরপেক্ষ নয়, এটাও অপসারণযোগ্য, এর বদলে চাইলে বিক্ষুব্ধ দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া আরও সমস্যা যদি আমি দেখি তাহলে তোমাকে এখানে জানাবো। আমার মনে হয় যেহেতু তুমি নিবন্ধটায় মনোযোগ দিচ্ছ, তোমার নিজের এরকম আরোপিত দৃষ্টিভঙ্গিগুলো খুঁজে বের করে নিরপেক্ষকরণ করা উচিৎ। মাথায় রেখো, পূর্ণ নিরপেক্ষতা সকল যুগে সকল কালেই গ্রহণযোগ্য, আর নিরপেক্ষতা মানে কাওকে ছোট করা বা বড় করা নয়, বরং তার বিশুদ্ধ ও শতভাগ ভারসাম্যপূর্ণ "অমূল্যায়িত" মূল্যায়ন। নিরপেক্ষতাকে সকল যুগেই আপাতদৃষ্টিতে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়, কিন্তু বাস্তবতা হল চূড়ান্ত নিরপেক্ষতাই পৃথিবীর সর্বোচ্চ ঝুঁকিহীন বিষয়, কারণ এখানে কোন পক্ষকেই "বিশেষ সুবিধা" দেওয়া হয় না, এটা সারাজীবন ধরে শেখার বিষয়, আমি নিজেও প্রতি মুহূর্তে শিখছি। 103.134.25.90 (আলাপ) ২১:০৭, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- এছাড়াও প্রতিক্রিয়া ও বিচার অনুচ্ছেদে "সেনা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন বিক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের সদস্য এবং সামরিক কর্মকর্তারা।" লাইনটি "বিক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের সদস্য এবং সামরিক কর্মকর্তারা সেনা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন।" এভাবে লেখা উচিৎ। 103.134.25.90 (আলাপ) ২১:৪২, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আবারও দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 103.134.25.90 (আলাপ) ০৫:৪৯, ২৫ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান:, উপরের অনুরোধটি দেখুন। 103.67.156.23 (আলাপ) ০২:২৮, ২৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- ভুমিকাংশে "ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দমনের লক্ষ্যে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি একদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হন।" এখানে বাধ্য হন কথাটিও আরোপিত। তার পরিবর্তে করেন লেখা উচিৎ। 103.134.25.90 (আলাপ) ১৭:৩৯, ২৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান:, উপরের অমীমাংসিত অনুরোধগুলো দেখুন। 103.134.25.90 (আলাপ) ১৭:৪৩, ২৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- ভুমিকাংশে "ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অস্থিরতা দমনের লক্ষ্যে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি একদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে বাধ্য হন।" এখানে বাধ্য হন কথাটিও আরোপিত। তার পরিবর্তে করেন লেখা উচিৎ। 103.134.25.90 (আলাপ) ১৭:৩৯, ২৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @আফতাবুজ্জামান:, উপরের অনুরোধটি দেখুন। 103.67.156.23 (আলাপ) ০২:২৮, ২৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আবারও দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 103.134.25.90 (আলাপ) ০৫:৪৯, ২৫ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- এছাড়াও প্রতিক্রিয়া ও বিচার অনুচ্ছেদে "সেনা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন বিক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের সদস্য এবং সামরিক কর্মকর্তারা।" লাইনটি "বিক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের সদস্য এবং সামরিক কর্মকর্তারা সেনা অভ্যুত্থানের পরিকল্পনা করেন।" এভাবে লেখা উচিৎ। 103.134.25.90 (আলাপ) ২১:৪২, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017: আরেকটু কাজ আছে, সূচনা অনুচ্ছেদে "এর সাত মাস পরে ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই আগস্ট একদল বিপথগামী সামরিক কর্মকর্তার হাতে তিনি সপরিবারে নিহত হন।" এখানে বিপদগামী শব্দটাও উইকিপিডিয়ার নীতিমালা অনুযায়ী একপাক্ষিকভাবে আরোপিত ও নিরপেক্ষ নয়, এটাও অপসারণযোগ্য, এর বদলে চাইলে বিক্ষুব্ধ দেওয়া যেতে পারে। এছাড়া আরও সমস্যা যদি আমি দেখি তাহলে তোমাকে এখানে জানাবো। আমার মনে হয় যেহেতু তুমি নিবন্ধটায় মনোযোগ দিচ্ছ, তোমার নিজের এরকম আরোপিত দৃষ্টিভঙ্গিগুলো খুঁজে বের করে নিরপেক্ষকরণ করা উচিৎ। মাথায় রেখো, পূর্ণ নিরপেক্ষতা সকল যুগে সকল কালেই গ্রহণযোগ্য, আর নিরপেক্ষতা মানে কাওকে ছোট করা বা বড় করা নয়, বরং তার বিশুদ্ধ ও শতভাগ ভারসাম্যপূর্ণ "অমূল্যায়িত" মূল্যায়ন। নিরপেক্ষতাকে সকল যুগেই আপাতদৃষ্টিতে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়, কিন্তু বাস্তবতা হল চূড়ান্ত নিরপেক্ষতাই পৃথিবীর সর্বোচ্চ ঝুঁকিহীন বিষয়, কারণ এখানে কোন পক্ষকেই "বিশেষ সুবিধা" দেওয়া হয় না, এটা সারাজীবন ধরে শেখার বিষয়, আমি নিজেও প্রতি মুহূর্তে শিখছি। 103.134.25.90 (আলাপ) ২১:০৭, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- করা হয়েছে — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৭:৫৯, ২৪ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
২২ ডিসেম্বর ১৯৭১-এর একটি তথ্যসূত্র
আমি গুগল নিউজে ইংরেজি পত্রিকাগুলোর আর্কাইভ থেকে সংবাদ অনুসন্ধানের পদ্ধতি খুঁজে পেলাম। গুগল নিউজে অনুসন্ধান বাক্সে অনুসন্ধানের শব্দের সঙ্গে site:news.google.com/newspapers যোগ করলেই এমন ফলাফল পাওয়া যাবে। মুজিব লিখে অনুসন্ধান করে ২২ ডিসেম্বর ১৯৭১-এর এই লেখাটি পেলাম। বাংলা পত্রিকাগুলোর এমন আর্কাইভ থাকলেও ভালো হত। আমরা নতুন প্রজন্ম আরও একটু নির্ভরযোগ্যতার আস্থা পেতাম, উইকিপিডিয়ার জন্যও সুবিধা হত। 116.58.202.214 (আলাপ) ০৯:১৯, ১৬ জানুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
মুজিব সেনা (অপসারিত বাক্য সংরক্ষণ)
শেখ মুজিবুরের আদর্শে অনুপ্রাণিত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীবৃন্দ নিজেদের মুজিব সেনা বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করে।{{cn}} — Meghmollar2017 • আলাপ • ১১:৩৫, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- মোটামুটি পর্যালোচনা শেষ করেছি। তবে, [স্বাধীনতার ঘোষণা] উপ-অনুচ্ছেদের [... করাচি বিমানবন্দরে পেছনে দাঁড়ানো দুই পুলিশ কর্মকর্তার সামনের আসনে বসা অবস্থায় শেখ মুজিবের ছবি পরদিন প্রায় সব দৈনিক পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপা হয়। ...] চিত্র যোগ করা যেতে পারে! সকলকে ধন্যবাদ - Suvray (আলাপ) ১৪:২২, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
- @Suvray:, মুক্ত-নয় ঐতিহাসিক চিত্র লাইসেন্সে আপলোডকৃত এই চিত্রটি যুক্ত করা হয়েছে। — Meghmollar2017 • আলাপ • ১৫:৫৮, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২১ (ইউটিসি)
প্রসঙ্গ: “বাঙালির অধিকার রক্ষা
নিবন্ধটির দ্বিতীয় বাক্যে লেখা হয়েছে -তিনি বাঙালির অধিকার রক্ষায় ব্রিটিশ ভারত থেকে শুরু করে ভারত বিভাজন আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং পরবর্তীকালে পূর্ব পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে কেন্দ্রীয়ভাবে নেতৃত্ব প্রদান করেছেন। উক্ত বাক্য থেকে প্রশ্ন:
- ভারত বিভাজন আন্দোলনে (এখানে ১৯৪৭ সালের বাংলা বিভাজন) সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে কি ভাবে বাঙালির অধিকার রক্ষা হয়? ... যেখানে ধর্মীয় কারণে বাংলা বিভাজনের ফলে বাংলার দুই প্রধান বাঙালি ধর্মীয় সম্প্রদায় পরস্পর থেকে পৃথক হয়ে যায়। আর বিভাজনের মূল ভিত্তি ছিল ধর্ম, জাতি স্বত্বা নয়।
- বাক্যে ব্রিটিশ ভারত-এ বাঙালির অধিকার রক্ষায় অংশগ্রহণের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু নিবন্ধের (নির্বাচিত নিবন্ধ) ব্রিটিশ ভারতে রাজনৈতিক সক্রিয়তা অনুচ্ছেদে কোথায়ও বাংলা ভাষা নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের কোন প্রকার আন্দোলনে অংশগ্রহণের উল্লেখ নেই। এর কারণ কি? ... নাকি ব্রিটিশ ভারতে বাঙালির অধিকার রক্ষার আন্দোলন উল্লেখযোগ্য বিষয় নয়?
বিষয়টি নিয়ে অভিজ্ঞ উইকিপিডিয়ানগণের মতামত আশা করছি। -- খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ০৯:৫৭, ১৪ মে ২০২১ (ইউটিসি)
@আফতাবুজ্জামান:, @Wiki Ruhan:, @Meghmollar2017:। --খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ০৪:১১, ১৫ মে ২০২১ (ইউটিসি)
- @খাঁ শুভেন্দু: দাদা, আপনাকে ধন্যবাদ দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য। বাংলাভাগের সময় ধর্মের ভিত্তিতে ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পাশাপাশি বাঙালি জাতীয়তাবাদকেন্দ্রিক আরেকটি বিকল্প ধারা ছিল যুক্তবঙ্গ আন্দোলন। শেখ মুজিবের সেই আন্দোলনে অংশগ্রহণের বিষয়ে নিবন্ধের মূল অংশে উল্লেখ আছে, ... ভারত ও পাকিস্তান কর্তৃত্বের বাইরে অবিভক্ত স্বাধীন বাংলা গঠনের যে “যুক্তবঙ্গ আন্দোলন” সংগঠিত হয়, শেখ মুজিব তাতেও যুক্ত হন।[২৯]
- ব্রিটিশ ভারতে ভাষা আন্দোলনের বিষয়টি এখানে কেন এসেছে, তা আমার বোধগম্য হলো না। শেখ মুজিব হলওয়েল মনুমেন্ট আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন, পাকিস্তান আন্দোলনে অংশ নিয়েছেন, এ বিষয়গুলো নিবন্ধে উল্লেখ আছে। তৎকালীন করিমগঞ্জ, কাছাড় এমনকি কলকাতাও পাকিস্তানে না আসা পাকিস্তানবিরোধী বাঙালি জাতীয়তাবাদের অংশ হিসেবে দেখা হতো। এ বিষয়ের ইঙ্গিত নিবন্ধে টীকা আকারে দেওয়া আছে। — Meghmollar2017 • আলাপ • ০৪:৩৮, ১৫ মে ২০২১ (ইউটিসি)
- @Meghmollar2017:, ভারত বিভাজন মোটা দাগে 'ব্রিটিশ ভারতকে ধর্মের ভিত্তিতে বিভক্ত করে ভারত ও পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের ঘটনাকে উল্লেখ করে। এখানে বাঙালি অধিকারের কোন বিষয় নেই। আর তা ছাড়া, ভারত বিভাজনের কথা উল্লেখ করা হলে - কেউ যুক্তবঙ্গ গঠনের আন্দোলনের কথা ভেবে না। ফলে আমার মনে হয় বাক্যটিতে ভারত বিভাজন কথার পরিবর্তে যুক্তবঙ্গ গঠন কথাটি ব্যবহার করা উচিত এবং এর ফলে বাক্যের নির্দিষ্ট অর্থ প্রকাশ পাবে।
- তৎকালীন করিমগঞ্জ, কাছাড় এমনকি কলকাতাও পাকিস্তানে না আসা পাকিস্তানবিরোধী বাঙালি জাতীয়তাবাদের অংশ হিসেবে দেখা হতো। - এই বাক্যের সঠিক অর্থ বুঝে উঠতে পারিনি। ... বাংলার একটা অংশ পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হওয়া বা না হওয়ার সাথে বাঙালি জাতীয়তাবাদের সম্পর্কটা কি? ... বরং বিষয়টি কি ধর্মীয় ছিল না?
- ব্রিটিশ ভারতে ভাষা আন্দোলন কথাটির মধ্য দিয়ে আমি বাঙালি অধিকারের বিষয়টি বোঝাতে চেয়েছিলাম। --খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ১০:৪১, ১৫ মে ২০২১ (ইউটিসি)
- শুভেন্দু দার সাথে আমি একমত। ভারত বিভাজন আন্দোলনে (এখানে ১৯৪৭ সালের বাংলা বিভাজন) সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে কি ভাবে বাঙালির অধিকার রক্ষা হয় না। (সংশোধিত) দ্বিতীয়ত দাদা বলেছেন- বাক্যে ব্রিটিশ ভারত-এ বাঙালির অধিকার রক্ষায় অংশগ্রহণের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু নিবন্ধের (নির্বাচিত নিবন্ধ) ব্রিটিশ ভারতে রাজনৈতিক সক্রিয়তা অনুচ্ছেদে কোথায়ও বাংলা ভাষা নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমানের কোন প্রকার আন্দোলনে অংশগ্রহণের উল্লেখ নেই। এর কারণ কি? ... নাকি ব্রিটিশ ভারতে বাঙালির অধিকার রক্ষার আন্দোলন উল্লেখযোগ্য বিষয় নয়?
ব্রিটিশ ভারতে বাঙালির অধিকার রক্ষার আন্দোলন অবশ্যই উল্লেখযোগ্য বিষয়। বাংলা ভাগ ও তার ফলে যাতে মুসলিম বাঙালিরা ক্ষতিগ্রস্ত না হয় তা নিয়ে শেখ মুজিবুর রহমান যথেষ্ট সক্রিয় ছিলেন। আর কেন বাংলা ভাষা আন্দোলন ব্যাপারটি নেই ব্রিটিশ ভারতের অংশে। কারণ ভাষা নিয়ে আন্দোলন ১৯৪৭-৪৮ এ শুরু হলেও ৫২ তে চরমরূপ পায়। যা পাকিস্তান আমল ছিল। (তাই দ্বিতীয় প্রশ্নটিও মীমাংসিত) ধন্যবান্তে- —Wiki RuHan [ Talk ] ২৩:৩০, ১৫ মে ২০২১ (ইউটিসি)
- @Wiki Ruhan:, আপনাকে বাক্যটি সংশোধনের জন্য ধন্যবাদ। -- খাঁ শুভেন্দু (আলাপ) ০৯:৩৫, ১৬ মে ২০২১ (ইউটিসি)
সম্পাদনার অনুরোধ, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১
এই অনুরোধটির উত্তর দেওয়া হয়েছে। |
আরও দেখুন অনুচ্ছেদে ব্যক্তিত্বের অর্চনা সংযোগটি যোগ করার অনুরোধ যানাচ্ছি। 103.230.107.47 (আলাপ) ০৮:২৮, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১ (ইউটিসি)
- করা হয়নি। --আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ২০:৪৫, ১৩ জানুয়ারি ২০২২ (ইউটিসি)
সম্পাদনার অনুরোধ, ১৮ মার্চ ২০২৩
এই অনুরোধটির উত্তর দেওয়া হয়েছে। |
103.135.255.122 (আলাপ) ০৬:৫৫, ১৮ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি)
- করা হয়নি নিবন্ধের বর্তমান ছবির তুলনায় এটার রেজ্যুলেশন ভালো নয়। —শাকিল (আলাপ · অবদান) ১১:০৮, ১৮ মার্চ ২০২৩ (ইউটিসি)
সম্পাদনার অনুরোধ, ১৫ অক্টোবর ২০২৩
এই অনুরোধটির উত্তর দেওয়া হয়েছে। |
need to edit this page and relevant pages. this is Urgent. 27.147.202.191 (আলাপ) ০৫:৩৯, ১৫ অক্টোবর ২০২৩ (ইউটিসি)
- করা হয়নি বঙ্গবন্ধু পাতায় আপনার সম্পাদনার ধরন দেখে এই ব্যাপারে স্পষ্ট হওয়া গেছে যে আপনাকে নিবন্ধটি সম্পাদনার সুযোগ দিয়ে ভালো কিছু পাওয়া যাবেনা। মেহেদী আবেদীন ০৫:৫৫, ১৫ অক্টোবর ২০২৩ (ইউটিসি)
সংশোধন
বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম যুগ্ম সচিব হিসেবে যোগদান করেন এবং মাওলানা ভাসানী সভাপতিত্বে আওয়ামীলীগ গঠন করা হয়। ManikDas1122 (আলাপ) ২২:৫৭, ১৭ মার্চ ২০২৪ (ইউটিসি)
সম্পাদনার অনুরোধ, ৩ এপ্রিল ২০২৪
এই অনুরোধটির উত্তর দেওয়া হয়েছে। |
আমি এই পাতাটি নতুন করে সম্পাদনা করতে যাচ্ছি 103.137.163.131 (আলাপ) ১৬:৩১, ৩ এপ্রিল ২০২৪ (ইউটিসি)
- অনুগ্রহ করে কী সংশোধন/সংযোজন করতে চান তা এখানে বলুন। আফতাবুজ্জামান (আলাপ) ১৯:১৫, ৩ এপ্রিল ২০২৪ (ইউটিসি)
একটি পাতার সুরক্ষা নিশ্চিতের জন অনুরোধ, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
এই অনুরোধটির উত্তর দেওয়া হয়েছে। |
বিনীত নিবেদন এই যে,আমি একজন উইকিপিডিয়ার লেখক।আমার নিজের তৈরি সম্পাদনা আওকরা মসজিদ অনেকে পরিবর্তন করছে যা ভুল তথ্য দিচ্ছে। অতএব,বিনীত প্রার্থনা,এই পাতাটির সুরক্ষা দিয়ে বাধিত করবেন। 37.111.248.110 (আলাপ) ০৮:৫৬, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
- কোন ভুল তথ্য দেখতে পেলাম না। সব ঠিক আছে। ভুল থাকলে তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। মেহেদী আবেদীন ০৯:০৪, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ (ইউটিসি)
সম্পাদনার অনুরোধ, ২৫ অক্টোবর ২০২৪
শেখ মুজিবর রহমান বাংলাদেশের জাতির জনক, তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে অগ্রনী ভূমিকা রেখেছিলেন। IamNoorMohammad (আলাপ) ১১:২১, ২৫ অক্টোবর ২০২৪ (ইউটিসি)