নাজিরপুর উপজেলা

স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৫৮′৪৮.০০০″ পূর্ব / ২২.৭৭০০০০০০° উত্তর ৮৯.৯৮০০০০০০° পূর্ব / 22.77000000; 89.98000000
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নাজিরপুর
উপজেলা
মানচিত্রে নাজিরপুর উপজেলা
মানচিত্রে নাজিরপুর উপজেলা
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′১২.০০০″ উত্তর ৮৯°৫৮′৪৮.০০০″ পূর্ব / ২২.৭৭০০০০০০° উত্তর ৮৯.৯৮০০০০০০° পূর্ব / 22.77000000; 89.98000000 উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
দেশবাংলাদেশ
বিভাগবরিশাল বিভাগ
জেলাপিরোজপুর জেলা
আয়তন
 • মোট২২৮.৬৯ বর্গকিমি (৮৮.৩০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা [১]
 • মোট১,৮০,৪০৮
 • জনঘনত্ব৭৯০/বর্গকিমি (২,০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
 • মোট৯২%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
১০ ৭৯ ৭৬
ওয়েবসাইটদাপ্তরিক ওয়েবসাইট উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন

নাজিরপুর উপজেলা বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলার অন্তর্গত একটি প্রশাসনিক এলাকা।

অবস্থান[সম্পাদনা]

উত্তরে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর সদর উপজেলাবাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলা, পূর্বে নেছারাবাদ উপজেলাবরিশাল জেলার বানারীপাড়া উপজেলা, পশ্চিমে বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলাচিতলমারী উপজেলা

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ[সম্পাদনা]

নাজিরপুর উপজেলায় বর্তমানে ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম নাজিরপুর থানার আওতাধীন।

ইউনিয়নসমূহ:

বিবিধ[সম্পাদনা]

  • মসজিদ: ৩৬৫ টি
  • মন্দির: ২০২ টি
  • নদ-নদী : ৫ টি
  • হাট-বাজার: ৩২ টি
  • ব্যাংকশাখা: ৬ টি
  • পোষ্ট অফিস/সাব পোষ্ট অফিস: ২১ টি
  • টেলিফোন এক্সচেঞ্জ: ০১ টি
  • কমিউনিট ক্লিনিকঃ ৩৫ টি

ইতিহাস[সম্পাদনা]

জনসংখ্যার উপাত্ত[সম্পাদনা]

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী নাজিরপুর উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,৮০,৪০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৯,৭১১ জন এবং মহিলা ৯০,৬৯৭ জন। মোট পরিবার ৪০,৫৬১টি।[২]

শিক্ষা[সম্পাদনা]

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী নাজিরপুর উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৯.৩%।[২]

প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৭৩ টি, নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১০, টি, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৪৩ টি, মাদ্রাসা ১২ টি, কলেজ ০৯ টি, কারিগরি কলেজ ০১ টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে;

  • দীঘিরজান মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
  • সিরাজুল হক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।
  • শ্রীরামকাঠি ইউ. জে. কে. মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
  • নাজিরপুর কলেজ
  • গাওখালী স্কুল এন্ড কলেজ
  • মাটিভাঙ্গা ডিগ্রি কলেজ।
  • বঙ্গমাতা কলেজ ।
  • ইউনিয়ন একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়।

অর্থনীতি[সম্পাদনা]

তরমুজ[সম্পাদনা]

নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজার সংলগ্ন বেলুয়া নদীতে সপ্তাহের শনিবার ও মঙ্গলবার বসে ভাসমান হাট। এখানে প্রায় ৬৬ বছর ধরে ভাসমান তরমুজের হাট বসে। মার্চ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত প্রতি হাটে দেড় কোটি টাকার বেশী তরমুজ বিক্রি হয়।[৩]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি[সম্পাদনা]

  • রেজা ঘটক, কথাসাহিত্যিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা
  • মোস্তফা জামাল হায়দার, সাবেক মন্ত্রী;
  • ডাক্তার ক্ষিতীশ চন্দ্র মন্ডল, ত্রাণ ও পূনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী;
  • নীরোদ বিহরী নাগ, ১৯৬৪ সনে তৎকালীন প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য;
  • দিলিপ কুমার বিশ্বাস, চলচ্চিত্র পরিচালক;
  • ফজলে রাব্বী, জাতীয় দলের ক্রিকেটার;
  • অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম, মাননীয় মন্ত্রী,গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়;
  • মোঃ ফরিদী হাসান, পরিচালক, বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন।

আরও দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নাজিরপুর"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২১ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৫ 
  2. "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৯ 
  3. ভাসমান বাজারের প্রতি হাটে দেড় কোটি টাকার তরমুজ বিক্রি, কালের কণ্ঠ, ৭ এপ্রিল ২০২৪

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]