দ্বিতীয় ইবরাহিম খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
AstroWizard (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
AstroWizard (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
'''ইবরাহিম খান''' (''সময়কাল:'' ১৬৮৯-১৬৯৭) (মৃত্যু-১৭০১) হলেন [[আওরঙ্গজেব]] এর রাজত্বে বাংলার শেষ সুবেদার। |
|||
তার একমাত্র পুত্রের নাম ওয়াজির ইব্রাহিম খান(১৬৫৪-১৭১৩) [[জাহানদার শাহ]] এর সম্রাজ্যে দিওয়ান ছিলেন। [[ফররুখসিয়ার]] এর আদেশে তাকে হত্যা করা হয়। |
|||
{{Infobox royalty |
{{Infobox royalty |
||
|name =ইবরাহিম খান |
|name =ইবরাহিম খান |
||
২২ নং লাইন: | ২০ নং লাইন: | ||
| place of burial = |
| place of burial = |
||
| religion = [[ইসলাম]] |
| religion = [[ইসলাম]] |
||
}} |
|||
⚫ | '''ইবরাহিম খান''' (''সময়কাল:'' ১৬৮৯–১৬৯৭) (মৃত্যু-১৭০১) হলেন [[আওরঙ্গজেব]] এর রাজত্বে বাংলার শেষ সুবেদার। তার একমাত্র পুত্রের নাম ওয়াজির ইব্রাহিম খান(১৬৫৪-১৭১৩) [[জাহানদার শাহ]] এর সম্রাজ্যে দিওয়ান ছিলেন। [[ফররুখসিয়ার]] এর আদেশে তাকে হত্যা করা হয়। তিনি ছিলেন সম্রাট শাহজাহান এর দরবারের পারস্য দেশিয় বিখ্যাত আমীর আলী মর্দান খান জিগের জ্যেষ্ঠ পুত্র। পিতার মৃত্যুর ইবরাহিম খানকে চার হাজারি মনসেব প্রধান করা হয়। |
||
⚫ | |||
⚫ | |||
⚫ | |||
তিনি আলি মার্দান খান এর বড় ছেলে। আলি মর্দান খান অভিজাত পার্সিয়ান বংশের সন্তান ছিলেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি|নিবন্ধ=ইবরাহিম খান|লেখক=অঞ্জলি চট্টোপাধ্যায়}}</ref> পূর্বে তিনি [[বাংলা]]র গভর্নর এর আদেশে [[কাশ্মীর]], [[লাহোর]] এবং [[বিহার|বিহারে]] সুবেদার এর দায়িত্ব পালন করেছেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> যবরদস্ত খান নামে তার একটি পুত্র ছিলো।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
তিনি আলি মার্দান খান এর বড় ছেলে। আলি মর্দান খান অভিজাত পার্সিয়ান বংশের সন্তান ছিলেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি|নিবন্ধ=ইবরাহিম খান|লেখক=অঞ্জলি চট্টোপাধ্যায়}}</ref> পূর্বে তিনি [[বাংলা]]র গভর্নর এর আদেশে [[কাশ্মীর]], [[লাহোর]] এবং [[বিহার|বিহারে]] সুবেদার এর দায়িত্ব পালন করেছেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> যবরদস্ত খান নামে তার একটি পুত্র ছিলো।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
||
==সময়কাল== |
== সময়কাল == |
||
তার সময়ে বেশকিছু ইংরেজ এবং ফ্রান্স ব্যবসায়ীদের [[বাংলা]]য় ব্যবসায়ীক লেনদেন করার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৬৯৫-১৬৯৬ সালের দিকে তিনি চন্দ্রকোনা জমিদারের বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হন। এরপর ১৬৯৭ সালে [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] নিজের নাতি [[আজিম-উস-শান]]কে তার স্থলাভিষিক্ত করেন। |
তার সময়ে বেশকিছু ইংরেজ এবং ফ্রান্স ব্যবসায়ীদের [[বাংলা]]য় ব্যবসায়ীক লেনদেন করার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৬৯৫-১৬৯৬ সালের দিকে তিনি চন্দ্রকোনা জমিদারের বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হন। এরপর ১৬৯৭ সালে [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] নিজের নাতি [[আজিম-উস-শান]]কে তার স্থলাভিষিক্ত করেন। |
||
==ঐতিহাসিক সাক্ষী== |
== ঐতিহাসিক সাক্ষী == |
||
সম্রাট শাহজাহানের শেষ বয়সে, যখন তার উত্তরাধিকার নিয়ে পুত্রদের মধ্যে বিদ্রোহ বেধে যায় তখন তিনি যুদ্ধের সময় দারার পক্ষ নিয়েছিলেন। দারার পতন ঘটলে তিনি মুরাদের অধীনে চাকরি নেন এবং এরপর তিনি [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] সভায় চাকরিতে যোগ দেন। তিনি এরপর গভর্নরের আদেশে কাশ্মীর, লাহোর ও বিহারের সুবাহদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তাঁর পদমর্যাদা বৃদ্ধি পেয়ে পাঁচ হাজারি মনসবে উন্নীত হয়। ১৬৭৬ সালে তিনি তার পদ পাঁচ হাজারি মনসব থেকে পদত্যাগ করেন এবং তা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ১৬৭৯ সালে তিনি পুনরায় কাশ্মীরের সুবাহদার হিসেবে যোগ দেন। ১৬৮৩ সালে তার পুত্র ফিদাই খানের সাহায্যে তিনি তিব্বত যুদ্ধে জয়লাভ করেন। সম্রাট তার এই কাজে খুশি হয়ে তার জন্য প্রশংসাসংবলিত চিঠি পাঠান এবং তার সাথে উপহারস্বরুপ বিশেষ পদমর্যাদাসূচক এক প্রস্থ পোশাক, সাত হাজার টাকা মূল্যের ইলাকা মুক্তাসহ রত্নখচিত একটি ফুলকাটারা তরবারি, দুই শত মোহর মূল্যের একটি স্বর্ণসজ্জিত আরবীয় [[ঘোড়া]] এবং সম্রাটের নিজের হাতিশালা থেকে পনেরো হাজার টাকা মূল্যের একটি [[হাতি]] উপহার দেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
সম্রাট শাহজাহানের শেষ বয়সে, যখন তার উত্তরাধিকার নিয়ে পুত্রদের মধ্যে বিদ্রোহ বেধে যায় তখন তিনি যুদ্ধের সময় দারার পক্ষ নিয়েছিলেন। দারার পতন ঘটলে তিনি মুরাদের অধীনে চাকরি নেন এবং এরপর তিনি [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] সভায় চাকরিতে যোগ দেন। তিনি এরপর গভর্নরের আদেশে কাশ্মীর, লাহোর ও বিহারের সুবাহদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তাঁর পদমর্যাদা বৃদ্ধি পেয়ে পাঁচ হাজারি মনসবে উন্নীত হয়। ১৬৭৬ সালে তিনি তার পদ পাঁচ হাজারি মনসব থেকে পদত্যাগ করেন এবং তা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ১৬৭৯ সালে তিনি পুনরায় কাশ্মীরের সুবাহদার হিসেবে যোগ দেন। ১৬৮৩ সালে তার পুত্র ফিদাই খানের সাহায্যে তিনি তিব্বত যুদ্ধে জয়লাভ করেন। সম্রাট তার এই কাজে খুশি হয়ে তার জন্য প্রশংসাসংবলিত চিঠি পাঠান এবং তার সাথে উপহারস্বরুপ বিশেষ পদমর্যাদাসূচক এক প্রস্থ পোশাক, সাত হাজার টাকা মূল্যের ইলাকা মুক্তাসহ রত্নখচিত একটি ফুলকাটারা তরবারি, দুই শত মোহর মূল্যের একটি স্বর্ণসজ্জিত আরবীয় [[ঘোড়া]] এবং সম্রাটের নিজের হাতিশালা থেকে পনেরো হাজার টাকা মূল্যের একটি [[হাতি]] উপহার দেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
||
==বাংলার সুবাহদার হিসেবে== |
== বাংলার সুবাহদার হিসেবে == |
||
শেষ বয়সে তাকে বাংলার সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তখন তার শখ ছিলো বিভিন্ন ফার্সি বই পড়া। কিন্তু তিনি এর পাশাপাশি কৃষি ও বাণিজ্যে উন্নতি করেছিলো, এর পাশাপাশি তিনি সবসময় ন্যায়বিচার করতো যার কারণে ইংরেজ বণিকরা তাকে খুব পছন্দ করতো। |
শেষ বয়সে তাকে বাংলার সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তখন তার শখ ছিলো বিভিন্ন ফার্সি বই পড়া। কিন্তু তিনি এর পাশাপাশি কৃষি ও বাণিজ্যে উন্নতি করেছিলো, এর পাশাপাশি তিনি সবসময় ন্যায়বিচার করতো যার কারণে ইংরেজ বণিকরা তাকে খুব পছন্দ করতো। |
||
৪২ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
১৬৯৫ থেকে ১৬৯৬ সালে [[মেদিনীপুর]] জেলার চন্দ্রকোণার জমিদার শোভা সিংহ বিদ্রোহ করে বসে, কিন্তু ইব্রাহিম খান বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হলে সম্রাট আওরঙ্গজেব তার নাতি [[আজিম-উস-শান]]কে [[বাংলা]], [[উড়িষ্যা]] এবং [[বিহার|বিহারের]] সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
১৬৯৫ থেকে ১৬৯৬ সালে [[মেদিনীপুর]] জেলার চন্দ্রকোণার জমিদার শোভা সিংহ বিদ্রোহ করে বসে, কিন্তু ইব্রাহিম খান বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হলে সম্রাট আওরঙ্গজেব তার নাতি [[আজিম-উস-শান]]কে [[বাংলা]], [[উড়িষ্যা]] এবং [[বিহার|বিহারের]] সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেন।<ref name="বাংলাপিডিয়া" /> |
||
==আরও দেখুন== |
== আরও দেখুন == |
||
*[[বাংলার শাসকগণ]] |
*[[বাংলার শাসকগণ]] |
||
*[[বাংলার ইতিহাস]] |
*[[বাংলার ইতিহাস]] |
||
*[[বাংলাদেশের ইতিহাস]] |
*[[বাংলাদেশের ইতিহাস]] |
||
*[[ভারতের ইতিহাস]] |
*[[ভারতের ইতিহাস]] |
||
==তথ্যসূত্র== |
== তথ্যসূত্র == |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
||
১০:১৫, ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ইবরাহিম খান | |
---|---|
আজিম-উস-শান | |
রাজত্ব | ১৬৮৯ - ১৬৯৭ |
পূর্বসূরি | খান জাহান বাহাদুর |
উত্তরসূরি | আজিম-উস-শান |
মৃত্যু | ১৭০১ |
পিতা | আমীর আলি মর্দান খান জিগ |
ধর্ম | ইসলাম |
ইবরাহিম খান (সময়কাল: ১৬৮৯–১৬৯৭) (মৃত্যু-১৭০১) হলেন আওরঙ্গজেব এর রাজত্বে বাংলার শেষ সুবেদার। তার একমাত্র পুত্রের নাম ওয়াজির ইব্রাহিম খান(১৬৫৪-১৭১৩) জাহানদার শাহ এর সম্রাজ্যে দিওয়ান ছিলেন। ফররুখসিয়ার এর আদেশে তাকে হত্যা করা হয়। তিনি ছিলেন সম্রাট শাহজাহান এর দরবারের পারস্য দেশিয় বিখ্যাত আমীর আলী মর্দান খান জিগের জ্যেষ্ঠ পুত্র। পিতার মৃত্যুর ইবরাহিম খানকে চার হাজারি মনসেব প্রধান করা হয়।
প্রাথমিক জীবন
তিনি আলি মার্দান খান এর বড় ছেলে। আলি মর্দান খান অভিজাত পার্সিয়ান বংশের সন্তান ছিলেন।[১] পূর্বে তিনি বাংলার গভর্নর এর আদেশে কাশ্মীর, লাহোর এবং বিহারে সুবেদার এর দায়িত্ব পালন করেছেন।[১] যবরদস্ত খান নামে তার একটি পুত্র ছিলো।[১]
সময়কাল
তার সময়ে বেশকিছু ইংরেজ এবং ফ্রান্স ব্যবসায়ীদের বাংলায় ব্যবসায়ীক লেনদেন করার অনুমতি দেওয়া হয়। ১৬৯৫-১৬৯৬ সালের দিকে তিনি চন্দ্রকোনা জমিদারের বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হন। এরপর ১৬৯৭ সালে আওরঙ্গজেবের নিজের নাতি আজিম-উস-শানকে তার স্থলাভিষিক্ত করেন।
ঐতিহাসিক সাক্ষী
সম্রাট শাহজাহানের শেষ বয়সে, যখন তার উত্তরাধিকার নিয়ে পুত্রদের মধ্যে বিদ্রোহ বেধে যায় তখন তিনি যুদ্ধের সময় দারার পক্ষ নিয়েছিলেন। দারার পতন ঘটলে তিনি মুরাদের অধীনে চাকরি নেন এবং এরপর তিনি আওরঙ্গজেবের সভায় চাকরিতে যোগ দেন। তিনি এরপর গভর্নরের আদেশে কাশ্মীর, লাহোর ও বিহারের সুবাহদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তাঁর পদমর্যাদা বৃদ্ধি পেয়ে পাঁচ হাজারি মনসবে উন্নীত হয়। ১৬৭৬ সালে তিনি তার পদ পাঁচ হাজারি মনসব থেকে পদত্যাগ করেন এবং তা গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ১৬৭৯ সালে তিনি পুনরায় কাশ্মীরের সুবাহদার হিসেবে যোগ দেন। ১৬৮৩ সালে তার পুত্র ফিদাই খানের সাহায্যে তিনি তিব্বত যুদ্ধে জয়লাভ করেন। সম্রাট তার এই কাজে খুশি হয়ে তার জন্য প্রশংসাসংবলিত চিঠি পাঠান এবং তার সাথে উপহারস্বরুপ বিশেষ পদমর্যাদাসূচক এক প্রস্থ পোশাক, সাত হাজার টাকা মূল্যের ইলাকা মুক্তাসহ রত্নখচিত একটি ফুলকাটারা তরবারি, দুই শত মোহর মূল্যের একটি স্বর্ণসজ্জিত আরবীয় ঘোড়া এবং সম্রাটের নিজের হাতিশালা থেকে পনেরো হাজার টাকা মূল্যের একটি হাতি উপহার দেন।[১]
বাংলার সুবাহদার হিসেবে
শেষ বয়সে তাকে বাংলার সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। তখন তার শখ ছিলো বিভিন্ন ফার্সি বই পড়া। কিন্তু তিনি এর পাশাপাশি কৃষি ও বাণিজ্যে উন্নতি করেছিলো, এর পাশাপাশি তিনি সবসময় ন্যায়বিচার করতো যার কারণে ইংরেজ বণিকরা তাকে খুব পছন্দ করতো।
বাংলার সুবাহদার হিসেবে তার প্রথম কাজ ছিলো সম্রাটের আদেশে ঢাকায় আটককৃত ইংরেজ বণিকদের মুক্ত করা। এ সম্পর্কে ইতিহাসবিদ চার্লস স্টুয়ার্ট মনে করেন যে "সম্রাট নিশ্চই ইংরেজ বাণিজ্য থেকে আসা রাজস্ব আয় হারাতে চাননি, তাদের এ করের বার্ষিক পরিমাণ ছিলো ৮৭ হাজার পাউন্ড। তাছাড়া সমুদ্রপথে ইংরেজরা অনেক শক্তিশালী ছিলো, তারা ইচ্ছে করলে মক্কায় হজ যাত্রায় বাধা দিতে পারতো।"[১]
২ জুলাই ১৬৮৯ সালে ইংরেজদের বাংলায় পুনরায় ব্যবসা শুরু করার জন্য ইব্রাহিম খান কুঠির কর্মকর্তাদের একটি পত্র পাঠান। যার ফলে ১৬৯০ ইংরেজ এবং মুঘলদের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক শান্তি চুক্তি হয়। এর ফলস্বরুপ সম্রাট সম্রাজ্যের ক্ষতিপূরণবাবদ একটি নতুন আইন জারি করেন। আইন জারি করার পর ব্যবসায়ী জব চার্নক তার কর্মকর্তাদের নিয়ে ব্যবসা করার জন্য ফিরে আসেন।
১৬৯৫ থেকে ১৬৯৬ সালে মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোণার জমিদার শোভা সিংহ বিদ্রোহ করে বসে, কিন্তু ইব্রাহিম খান বিদ্রোহ ঠেকাতে ব্যার্থ হলে সম্রাট আওরঙ্গজেব তার নাতি আজিম-উস-শানকে বাংলা, উড়িষ্যা এবং বিহারের সুবাহদার হিসেবে নিয়োগ দেন।[১]
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ অঞ্জলি চট্টোপাধ্যায় (২০১২)। "ইবরাহিম খান"। ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি। আইএসবিএন 9843205901। ওএল 30677644M। ওসিএলসি 883871743।
পূর্বসূরী খান জাহান বাহাদুর |
বাংলার সুবেদার ১৬৮৯-১৬৯৭ |
উত্তরসূরী আজিম-উস-শান |