স্তন্যপায়ী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Maisha soha (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Nokib Sarkar (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
২৬ নং লাইন: | ২৬ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''স্তন্যপায়ী প্রাণী''' ({{lang-en|Mammal}}) বলতে সাধারণত মাতৃপ্রাণীর [[দুধ|স্তন্যদুগ্ধ]] পান করে জীবনধারণকারী প্রাণীসমূহকে বোঝানো হয়। এরা [[কর্ডাটা]] পর্বের অন্তর্গত ম্যামালিয়া শ্রেণীর অধীনে উন্নত গঠনের মেরুদণ্ডী প্রাণী। ১৭৫৮ সালে [[ক্যারোলাস লিনিয়াস]] স্তন্যপায়ী বলতে ''ম্যামাল'' শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। শব্দটি [[গ্রিক]] শব্দ ''ম্যামি'' থেকে উদ্ভূত যার অর্থ ''স্তনগ্রন্থি''। সকল স্ত্রী স্তন্যপায়ীর স্তনগ্রন্থি থাকে এবং এরা এর মাধ্যমে সন্তানদের দুধ সরবরাহ করে। এদের দেহ কমবেশি লোম বা চুলে আবৃত থাকে। মেরুদণ্ডী ও উষ্ণরক্তের প্রাণীদের মধ্যে স্তন্যপায়ীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। কয়েকটি স্তন্যপায়ী |
'''স্তন্যপায়ী প্রাণী''' ({{lang-en|Mammal}}) বলতে সাধারণত মাতৃপ্রাণীর [[দুধ|স্তন্যদুগ্ধ]] পান করে জীবনধারণকারী প্রাণীসমূহকে বোঝানো হয়। এরা [[কর্ডাটা]] পর্বের অন্তর্গত ম্যামালিয়া শ্রেণীর অধীনে উন্নত গঠনের মেরুদণ্ডী প্রাণী। ১৭৫৮ সালে [[ক্যারোলাস লিনিয়াস]] স্তন্যপায়ী বলতে ''ম্যামাল'' শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। |
||
==বৈশিষ্ট্য== |
|||
শব্দটি [[গ্রিক]] শব্দ ''ম্যামি'' থেকে উদ্ভূত যার অর্থ ''স্তনগ্রন্থি''। সকল স্ত্রী স্তন্যপায়ীর [[স্তনগ্রন্থি]] থাকে এবং এরা এর মাধ্যমে সন্তানদের [[দুধ]] সরবরাহ করে। এদের দেহ কমবেশি [[লোম]] বা চুলে আবৃত থাকে। [[মেরুদণ্ডী]] ও উষ্ণরক্তের প্রাণীদের মধ্যে স্তন্যপায়ীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। কয়েকটি স্তন্যপায়ী প্রানী হল [[হাতি]], [[নীল তিমি]], [[বানর]] প্রভৃতি। [[বাদুড়]] একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রানী যাদের পাখা আছে এবং এরা উড়তে সক্ষম। এরা [[নিশাচর]] প্রানী এবং অন্ধকারে [[প্রতিধ্বনি]] ব্যবহার করে পথ চলতে পারে। স্তন্য পায়ি প্রানিদের মধ্যে সবচাইতে বড় নীল তিমি। |
|||
প্রানী হল হাতি, নীল, তিমি, বাদুড় প্রভৃতি। বাদুড় একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রানী যাদের পাখা অাছে এবং এরা উড়তে সক্ষম। এরা নিশাচর প্রানী এবং অন্ধকারে প্রতিধ্বনি ব্যবহার করে পথ চলতে পারে। স্তন্য পায়ি প্রানিদের মধ্যে সবচাইতে বড় নীল তিমি। |
|||
আর এরা ২০০ বছর পর্যন্ত বাচতে পারে। |
আর এরা ২০০ বছর পর্যন্ত বাচতে পারে। |
||
এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলোঃ |
এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলোঃ |
||
# দেহ লোমে আবৃত। |
|||
# স্তন্যপায়ী প্রাণিরা সন্তান প্রসব করে, তবে এর ব্যতিক্রম আছে। যেমন: [[প্লাটিপাস]] |
|||
# উষ্ণ রক্তের প্রাণি। |
|||
# [[চোয়াল|চোয়ালে]] বিভিন্ন ধরনের দাঁত থাকে। |
|||
# শিশুরা মাতৃদুগ্ধ পান করে। |
|||
# [[হৃদপিন্ড]] চার প্রকোষ্ট বিশিষ্ট। |
|||
==তথ্যসূত্র== |
|||
{{সূত্র তালিকা}} |
|||
{{অসম্পূর্ণ}} |
{{অসম্পূর্ণ}} |
||
[[বিষয়শ্রেণী:মেরুদণ্ডী প্রাণী]] |
[[বিষয়শ্রেণী:মেরুদণ্ডী প্রাণী]] |
১৭:৫৫, ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
স্তন্যপায়ী সময়গত পরিসীমা: Late Triassic – Recent, ২২.০–০কোটি | |
---|---|
বিভিন্ন প্রজাতির স্তন্যপায়ী | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | প্রাণী জগৎ |
পর্ব: | কর্ডাটা |
উপপর্ব: | Vertebrata |
শ্রেণী: | স্তন্যপায়ী লিনীয়াস, ১৭৫৮ |
|
স্তন্যপায়ী প্রাণী (ইংরেজি: Mammal) বলতে সাধারণত মাতৃপ্রাণীর স্তন্যদুগ্ধ পান করে জীবনধারণকারী প্রাণীসমূহকে বোঝানো হয়। এরা কর্ডাটা পর্বের অন্তর্গত ম্যামালিয়া শ্রেণীর অধীনে উন্নত গঠনের মেরুদণ্ডী প্রাণী। ১৭৫৮ সালে ক্যারোলাস লিনিয়াস স্তন্যপায়ী বলতে ম্যামাল শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন।
বৈশিষ্ট্য
শব্দটি গ্রিক শব্দ ম্যামি থেকে উদ্ভূত যার অর্থ স্তনগ্রন্থি। সকল স্ত্রী স্তন্যপায়ীর স্তনগ্রন্থি থাকে এবং এরা এর মাধ্যমে সন্তানদের দুধ সরবরাহ করে। এদের দেহ কমবেশি লোম বা চুলে আবৃত থাকে। মেরুদণ্ডী ও উষ্ণরক্তের প্রাণীদের মধ্যে স্তন্যপায়ীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী। কয়েকটি স্তন্যপায়ী প্রানী হল হাতি, নীল তিমি, বানর প্রভৃতি। বাদুড় একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রানী যাদের পাখা আছে এবং এরা উড়তে সক্ষম। এরা নিশাচর প্রানী এবং অন্ধকারে প্রতিধ্বনি ব্যবহার করে পথ চলতে পারে। স্তন্য পায়ি প্রানিদের মধ্যে সবচাইতে বড় নীল তিমি। আর এরা ২০০ বছর পর্যন্ত বাচতে পারে। এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলোঃ
- দেহ লোমে আবৃত।
- স্তন্যপায়ী প্রাণিরা সন্তান প্রসব করে, তবে এর ব্যতিক্রম আছে। যেমন: প্লাটিপাস
- উষ্ণ রক্তের প্রাণি।
- চোয়ালে বিভিন্ন ধরনের দাঁত থাকে।
- শিশুরা মাতৃদুগ্ধ পান করে।
- হৃদপিন্ড চার প্রকোষ্ট বিশিষ্ট।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |