দৈনিক কালের কণ্ঠ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নিহার (আলোচনা | অবদান)
কালের কন্ঠে প্রকাশিত ভুল সংবাদের তালিকা সংযুক্ত করা হলো।, বিষয়বস্তু যোগ
৩০ নং লাইন: ৩০ নং লাইন:
* [http://www.kalerkantho.com/index.php দৈনিক কালের কন্ঠের ওয়েবসাইট]
* [http://www.kalerkantho.com/index.php দৈনিক কালের কন্ঠের ওয়েবসাইট]
* [http://www.ekalerkantho.com/ দৈনিক কালের কন্ঠের মুদ্রণ সংস্করণ]
* [http://www.ekalerkantho.com/ দৈনিক কালের কন্ঠের মুদ্রণ সংস্করণ]
* [https://www.jaachai.com/media/kaler-kantho কালের কন্ঠে প্রকাশিত ভুল সংবাদ্গুলো]


{{বাংলাদেশের সংবাদপত্র}}
{{বাংলাদেশের সংবাদপত্র}}

১৯:৪২, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

দৈনিক কালের কণ্ঠ
চিত্র:কালের কন্ঠের লোগো.svg
দৈনিক কালের কণ্ঠ
ধরনদৈনিক সংবাদপত্র
ফরম্যাটব্রডশিট
মালিকইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেড
প্রকাশকময়নাল হোসেন চৌধুরী
সম্পাদকইমদাদুল হক মিলন
প্রতিষ্ঠাকাল১০ জানুয়ারি, ২০১০
ভাষাবাংলা
সদর দপ্তরপ্লট-৩৭১/এ, ব্লক-ডি, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, বারিধারা,
ঢাকা,বাংলাদেশ
ওয়েবসাইটদৈনিক কালের কন্ঠ

দৈনিক কালের কণ্ঠ বাংলাদেশের একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা। এটি ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পক্ষে ২০১০ সালের ১০ জানুয়ারি আবেদ খান-এর সম্পাদনায় প্রথম প্রকাশিত হয়। পত্রিকাটি প্রিন্ট সংস্করণ আড়াই লাখের কোটা পার করেছে বলে দাবি ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের। তবে সেটা ছিল প্রকাশনার প্রথম এক বছর[১]। বর্তমানে এর প্রচারসংখ্যা আড়াই লাখের বেশি।[২]

নিয়মিত আয়োজন

দৈনিক কালের কন্ঠের নিয়মিত আয়োজনে রয়েছে- খবর, শিল্প বাণিজ্য, খেলা, পড়ালেখা, সম্পাদকীয়, মুক্তধারা, দেশে দেশে, প্রিয় দেশ। ফিচারপাতা হিসেবে আছে- শনিবারে অবসরে , রবিবারে মগজ ধোলাই+, সোমবারে এ টু জেড, মঙ্গলবারে ঘোড়ার ডিম, বুধবারে ঢাকা ৩৬০ ডিগ্রি, বৃহস্পতিবার রঙের মেলা, শুক্রবারে দশদিক।

সমালোচনা

তুরস্ককে সমর্থনে লিখা

তুরস্কের ধর্মীয় কট্টরপন্থী নেতা ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট এরদোয়ানকে নিয়ে একপেশে ও সমর্থন করে লেখা ছাপা হয়।[৩] যদিও তুরস্ক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার কট্টর বিরাধী হিসেবে পরিচিত। [৪][৫][৬][৭][৮]

বাংলা ভাষা ও বানান বিতর্ক

২০১৭ সালের ৩০ জুন কালের কণ্ঠে প্রকাশিত মাদ্রাসা শিক্ষক কর্তৃক এক লেখায় বাংলা ভাষার বির্তকিত ও সন্দিহানপূর্ণ উৎপত্তিগত ইতিহাস তুলে ধরা হয়। একই সাথে বাংলা ভাষাকে একটি মুসলমানি,আরবি-ফারসি ও উর্দু শব্দের মিশ্রণ হিসেবে চিত্রায়িত করার চেষ্টা করা হয়। বাংলা ভাষা থেকে বিভিন্ন ভাষার শব্দ বাদ দিয়ে সংকুচিত করার জন্য হিন্দু এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়কে দোষী এবং বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হয় এই লেখার মাধ্যমে।[৯]

তথ্যসূত্র

বহিঃসংযোগ