হাফিজুর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আরও দেখুন - অনুচ্ছেদ
Suvray (আলোচনা | অবদান)
প্রারম্ভিক জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{Other people|হাসান হাফিজুর রহমান}}
{{Infobox cricketer
{{Infobox cricketer
| name = হাফিজুর রহমান
| name = হাফিজুর রহমান
৮ নং লাইন: ৭ নং লাইন:
| deliveries = balls
| deliveries = balls
| columns = 2
| columns = 2
| column1 = [[Test cricket|টেস্ট]]
| column1 = [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = -
| matches1 = -
| runs1 = -
| runs1 = -
২১ নং লাইন: ২০ নং লাইন:
| best bowling1 = -
| best bowling1 = -
| catches/stumpings1 = -/-
| catches/stumpings1 = -/-
| column2 = [[One Day International|ওডিআই]]
| column2 = [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]]
| matches2 = 2
| matches2 = 2
| runs2 = 8
| runs2 = 8
৪০ নং লাইন: ৩৯ নং লাইন:
'''হাফিজুর রহমান''' ([[জন্ম]]: [[২১ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫৯]]) সাবেক প্রথিতযশা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষণের]] দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ২টি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন।
'''হাফিজুর রহমান''' ([[জন্ম]]: [[২১ সেপ্টেম্বর]], [[১৯৫৯]]) সাবেক প্রথিতযশা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষণের]] দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ২টি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন।


== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৯৮৪ সালে বাংলাদেশ টাইগার্সের সদস্যরূপে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ান ক্রিকেট কাপে খেলেন। [[Singaporean cricket team|সিঙ্গাপুরের]] বিপক্ষে ৭৫ রান তুলেছিলেন। ১২৯ রান করা [[Rafiqul Alam (cricketer)|রফিকুল আলমের]] সাথে জুটি গড়ে ২০৮ রান তুলেন তিনি। পরবর্তী দুই বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেন। ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা ও ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের ওমর কুরেশি একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি। সীমিত ওভারের খেলায় লাহোর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে ৬ ক্যাচ নেন। তাস্বত্ত্বেও ১৯৮৬ সালে [[Nasir Ahmed (cricketer, born 1964)|নাসির আহমেদ]] তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। ফলশ্রুতিতে [[ক্রিকেট]] থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন।
১৯৮৪ সালের অনানুষ্ঠানিক যুবদল ‘বাংলাদেশ টাইগার্সের’ সদস্যরূপে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ান ক্রিকেট কাপে খেলেন। [[সিঙ্গাপুর জাতীয় ক্রিকেট দল|সিঙ্গাপুরের]] বিপক্ষে ৭৫ রান তুলেছিলেন। ১২৯ রান করা [[Rafiqul Alam (cricketer)|রফিকুল আলমের]] সাথে জুটি গড়ে ২০৮ রান তুলেন তিনি। পরবর্তী দুই বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেন। ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা ও ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের ওমর কুরেশি একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি। সীমিত ওভারের খেলায় লাহোর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে ৬ ক্যাচ নেন।


[[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেয়ার পর [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] অভিবাসিত হন।
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপের]] দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় [[গাজী আশরাফ]], [[গোলাম নওশের]], [[গোলাম ফারুক]], হাফিজুর রহমান, [[জাহাঙ্গীর শাহ]], [[মিনহাজুল আবেদিন]], [[নুরুল আবেদিন]], [[রফিকুল আলম]], [[রকিবুল হাসান (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৫৩)|রাকিবুল হাসান]], [[সামিউর রহমান]] ও [[শহীদুর রহমান|শহীদুর রহমানের]] ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।<ref>[http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65672.html John Player Gold Leaf Trophy (Asia Cup), 2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986]</ref> এ খেলাটিই যে-কোন আইসিসি পূর্ণাঙ্গ সদস্যের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ওডিআই খেলা। খেলায় তিনি ২৪ বল মোকাবেলা করে ৮ রান তুলে ইমরানের খানের বলে বোল্ড হন। উইকেটের পিছনে অবস্থান করে গাজী আশরাফের বলে জাভেদ মিয়াঁদাদের ক্যাচ নেন। তবে তাঁর অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়।
এরপর ২ এপ্রিল স্বাগতিক [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে ক্যান্ডিতে অনুষ্ঠিত পরবর্তী ও নিজস্ব শেষ খেলায় অংশ নেন।

১৯৮৬ সালে [[Nasir Ahmed (cricketer, born 1964)|নাসির আহমেদ]] তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। ফলশ্রুতিতে [[ক্রিকেট]] থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন। [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট]] থেকে অবসর নেয়ার পর [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] অভিবাসিত হন।


== তথ্যসূত্র ==
== তথ্যসূত্র ==

১৬:২৯, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

হাফিজুর রহমান
ক্রিকেট তথ্য
ব্যাটিংয়ের ধরন-
বোলিংয়ের ধরন-
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা -
রানের সংখ্যা -
ব্যাটিং গড় - ৮.০০
১০০/৫০ - -/-
সর্বোচ্চ রান -
বল করেছে - -
উইকেট - -
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং -/- ২/-
উৎস: ক্রিকইনফো, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৬

হাফিজুর রহমান (জন্ম: ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯) সাবেক প্রথিতযশা বাংলাদেশী আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষণের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ২টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন।

প্রারম্ভিক জীবন

১৯৮৪ সালের অনানুষ্ঠানিক যুবদল ‘বাংলাদেশ টাইগার্সের’ সদস্যরূপে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ান ক্রিকেট কাপে খেলেন। সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ৭৫ রান তুলেছিলেন। ১২৯ রান করা রফিকুল আলমের সাথে জুটি গড়ে ২০৮ রান তুলেন তিনি। পরবর্তী দুই বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেন। ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা ও ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের ওমর কুরেশি একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি। সীমিত ওভারের খেলায় লাহোর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে ৬ ক্যাচ নেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে পাকিস্তানের বিপক্ষে তাঁর ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত এশিয়া কাপের দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় গাজী আশরাফ, গোলাম নওশের, গোলাম ফারুক, হাফিজুর রহমান, জাহাঙ্গীর শাহ, মিনহাজুল আবেদিন, নুরুল আবেদিন, রফিকুল আলম, রাকিবুল হাসান, সামিউর রহমানশহীদুর রহমানের ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।[১] এ খেলাটিই যে-কোন আইসিসি পূর্ণাঙ্গ সদস্যের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ওডিআই খেলা। খেলায় তিনি ২৪ বল মোকাবেলা করে ৮ রান তুলে ইমরানের খানের বলে বোল্ড হন। উইকেটের পিছনে অবস্থান করে গাজী আশরাফের বলে জাভেদ মিয়াঁদাদের ক্যাচ নেন। তবে তাঁর অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়। এরপর ২ এপ্রিল স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ক্যান্ডিতে অনুষ্ঠিত পরবর্তী ও নিজস্ব শেষ খেলায় অংশ নেন।

১৯৮৬ সালে নাসির আহমেদ তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। ফলশ্রুতিতে ক্রিকেট থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হন।

তথ্যসূত্র

আরও দেখুন