রেশম চাষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
Azmi sultana (আলোচনা | অবদান) |
||
১৭ নং লাইন: | ১৭ নং লাইন: | ||
===রেশম পোকার জাত=== |
===রেশম পোকার জাত=== |
||
===পলু পোষা=== |
===পলু পোষা=== |
||
==রেশম পোকার রোগ, পেষ্ট ও নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা== |
|||
প্রধানত রেশম পোকার তিন ধরনের রোগ লক্ষ করা যায়।যথা: |
|||
১.অনুজীব ঘটিত রোগ |
|||
২.বিপাক ক্রিয়ায় বিঘ্ন জনিত রোগ |
|||
৩.পতঙ্গ শ্রেনী দ্বারা আক্রান্ত হওয়া জনিত রোগ |
|||
==রিলিং : সুতা আহরণ== |
==রিলিং : সুতা আহরণ== |
০৫:৫৩, ২৩ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
রেশম সুতা উৎপাদনের লক্ষ্যে রেশমপোকা প্রতিপালনকে রেশম চাষ বলে। এটি ফলিত প্রাণিবিজ্ঞান এর অন্যতম একটি শাখা। রেশম চাষের ইংরেজি শব্দ Sericulture - এর আভিধানিক অর্থ Culture of Sericine বা সেরিসিন নামক এক ধরনের প্রোটিন এর লালন।[১] এই সেরিসিন হলো রেশমের মূল গাঠনিক পদার্থ। অর্থাত যে জীব সেরিসিন নামক প্রোটিন বস্তু প্রস্তুত করে তার লালন-পালন ই হচ্ছে সেরিকালচার বা রেশম চাষ।
ইতিহাস
খ্রিষ্ট জন্মের প্রায় ২০০০ বছর আগে চীন দেশে সর্বপ্রথম রেশম সুতা আবিস্কৃত হয়। এরপর প্রায় দুই থেকে আড়াই হাজার বছর পর্যন্ত চীনারা একচেটিয়াভাবে অত্যন্ত গোপনীয়নতার সাথে রেশমী সুতা ও রেশমী কাপড় তৈরি করত। খ্রিষ্টের জন্মের প্রায় সাড়ে পাঁচশত বছর পর দুজন ইউরোপীয় পাদ্রী চুরি করে রেশম উৎপাদনের কৌশল শিখে নেন। এবং ইউরোপে কিছু রেশম পোকার ডিম ও তুঁত গাছের বীজ নিয়ে এসে রেশম চাষ শুরু করেন।[২] বর্তমানে বিশ্বের অনেক দেশ উন্নতমানের রেশম সুতা ও রেশম পোকার চাষ করে।
কার্যক্রম
রেশম চাষের মূল কার্যক্রম তিনটি-
তুঁতপাতা উৎপাদন : রেশম কীটের খাদ্য
তুঁত গাছের বংশবৃদ্ধি
তুঁত চাষ পদ্ধতি
তুঁত চাষের যত্ন
তুঁত গাছের ক্ষতিকর কীটপতঙ্গ
রেশম পোকা (পলু) পালন : রেশম গুটি তৈরিকারক
রেশম পোকার জাত
পলু পোষা
রেশম পোকার রোগ, পেষ্ট ও নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা
প্রধানত রেশম পোকার তিন ধরনের রোগ লক্ষ করা যায়।যথা:
১.অনুজীব ঘটিত রোগ
২.বিপাক ক্রিয়ায় বিঘ্ন জনিত রোগ
৩.পতঙ্গ শ্রেনী দ্বারা আক্রান্ত হওয়া জনিত রোগ
রিলিং : সুতা আহরণ
সুতা আহরন পদ্ধতি সমূহ
বাজার জাতকরণ
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ Vainker, Shelagh (২০০৪)। Chinese Silk: A Cultural History। Rutgers University Press। পৃষ্ঠা 20। আইএসবিএন 0813534461।
- ↑ Barber, E. J. W. (১৯৯২)। Prehistoric textiles: the development of cloth in the Neolithic and Bronze Ages with special reference to the Aegean (reprint, illustrated সংস্করণ)। Princeton University Press। পৃষ্ঠা 31। আইএসবিএন 978-0-691-00224-8। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১০।