বগুড়া জিলা স্কুল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
টেমপ্লেট যোগ + |
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান) অ বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন |
||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
|caption3 = বগুড়া জিলা স্কুলের একাডেমিক ভবন |
|caption3 = বগুড়া জিলা স্কুলের একাডেমিক ভবন |
||
}} |
}} |
||
'''বগুড়া জিলা স্কুল''' বৃটিশ শাসনাধীন তদানিন্তন [[বগুড়া জেলা|বগুড়া জেলায়]] [[১৮৫৩]]<ref>A statistical account of Bengal: Jalpaiguri By William Wilson Hunter, ১৮৭৬, পৃষ্ঠা, ১৮১</ref> সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি বগুড়া জেলার সবচেয়ে পুরাতন বিদ্যাপীঠ এবং দেশের মধ্যে একটি |
'''বগুড়া জিলা স্কুল''' বৃটিশ শাসনাধীন তদানিন্তন [[বগুড়া জেলা|বগুড়া জেলায়]] [[১৮৫৩]]<ref>A statistical account of Bengal: Jalpaiguri By William Wilson Hunter, ১৮৭৬, পৃষ্ঠা, ১৮১</ref> সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি বগুড়া জেলার সবচেয়ে পুরাতন বিদ্যাপীঠ এবং দেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এখানে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার ব্যাবস্থা রয়েছে । স্কুলটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠার ১৫০ বছর উদযাপন করে । [[File:বগুড়া জিলা স্কুল.jpg|thumb|বগুড়া জিলা স্কুল]] |
||
== ইতিহাস == |
== ইতিহাস == |
||
বগুড়া জিলা স্কুল ১৮৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাবু ভাগাবতি চরন ঘোষ ছিলেন স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক । প্রতিষ্ঠার পর প্রথমে ইংরেজি মাধ্যমে ব্যক্তিমালিকানাধিন ভাবে শিক্ষাদান শুরু হলেও অল্পসময়ের ব্যাবধানে তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর জনাব রাসেল এবং সহকারী কালেক্টর বাবু এস, মুখার্জির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্কুলটি সরকারি ব্যাবস্থাপনাধীন হয় । বাবু ভাগাবতি চরনের সময়কালে স্কুলে মাত্র চার জন শিক্ষক ছিলেন । বাবু ভাগাবতির পড়ে এ,সি মুখার্জি ১৮৫৯ সালে প্রধান শিক্ষক হন । তার সময়কালে দুই জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ এবং ১৮৬২ সালে একজন শিক্ষার্থী বৃত্তি সহ প্রথম বিভাগে পাশ করেন । ১৮৭৩ সালে স্কুলটিতে ছয় জন শিক্ষক, একজন পণ্ডিত এবং একজন মৌলোভী ছিলেন । ১৮৬১ সালে স্কুলে সর্বমোট ৮৫ জন শিক্ষার্থী ছিল এর পর ১৯০৮ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬৩ জনে যার মধ্যে ২১৮ জন হিন্দু এবং ১৪৫ জন মুসলিম । স্কুলটিতে বর্তমানে ৫৫ জন শিক্ষক এবং প্রায় ২০০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে । বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে বিজ্ঞান ক্লাবসহ সুবিশাল পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানাগার. |
বগুড়া জিলা স্কুল ১৮৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাবু ভাগাবতি চরন ঘোষ ছিলেন স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক । প্রতিষ্ঠার পর প্রথমে ইংরেজি মাধ্যমে ব্যক্তিমালিকানাধিন ভাবে শিক্ষাদান শুরু হলেও অল্পসময়ের ব্যাবধানে তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর জনাব রাসেল এবং সহকারী কালেক্টর বাবু এস, মুখার্জির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্কুলটি সরকারি ব্যাবস্থাপনাধীন হয় । বাবু ভাগাবতি চরনের সময়কালে স্কুলে মাত্র চার জন শিক্ষক ছিলেন । বাবু ভাগাবতির পড়ে এ,সি মুখার্জি ১৮৫৯ সালে প্রধান শিক্ষক হন । তার সময়কালে দুই জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ এবং ১৮৬২ সালে একজন শিক্ষার্থী বৃত্তি সহ প্রথম বিভাগে পাশ করেন । ১৮৭৩ সালে স্কুলটিতে ছয় জন শিক্ষক, একজন পণ্ডিত এবং একজন মৌলোভী ছিলেন । ১৮৬১ সালে স্কুলে সর্বমোট ৮৫ জন শিক্ষার্থী ছিল এর পর ১৯০৮ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬৩ জনে যার মধ্যে ২১৮ জন হিন্দু এবং ১৪৫ জন মুসলিম । স্কুলটিতে বর্তমানে ৫৫ জন শিক্ষক এবং প্রায় ২০০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে । বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে বিজ্ঞান ক্লাবসহ সুবিশাল পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানাগার. |
০৪:৩৬, ২ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
বগুড়া জিলা স্কুল | |
---|---|
চিত্র:Logo BZS1.JPG | |
অবস্থান | |
তথ্য | |
ধরন | সরকারী |
নীতিবাক্য | শিক্ষার উদ্দেশ্য মনুষ্যত্ব অর্জন |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৮৫৩ |
ইআইআইএন | ১১৯১৭৬ |
শ্রেণী | ৩-১০ |
শিক্ষার্থী সংখ্যা | ২০০০ |
বগুড়া জিলা স্কুল বৃটিশ শাসনাধীন তদানিন্তন বগুড়া জেলায় ১৮৫৩[১] সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি বগুড়া জেলার সবচেয়ে পুরাতন বিদ্যাপীঠ এবং দেশের মধ্যে একটি অত্যন্ত সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এখানে তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার ব্যাবস্থা রয়েছে । স্কুলটি ২০০৫ সালে প্রতিষ্ঠার ১৫০ বছর উদযাপন করে ।
ইতিহাস
বগুড়া জিলা স্কুল ১৮৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। বাবু ভাগাবতি চরন ঘোষ ছিলেন স্কুলের প্রথম প্রধান শিক্ষক । প্রতিষ্ঠার পর প্রথমে ইংরেজি মাধ্যমে ব্যক্তিমালিকানাধিন ভাবে শিক্ষাদান শুরু হলেও অল্পসময়ের ব্যাবধানে তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট ও কালেক্টর জনাব রাসেল এবং সহকারী কালেক্টর বাবু এস, মুখার্জির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় স্কুলটি সরকারি ব্যাবস্থাপনাধীন হয় । বাবু ভাগাবতি চরনের সময়কালে স্কুলে মাত্র চার জন শিক্ষক ছিলেন । বাবু ভাগাবতির পড়ে এ,সি মুখার্জি ১৮৫৯ সালে প্রধান শিক্ষক হন । তার সময়কালে দুই জন শিক্ষার্থী দ্বিতীয় বিভাগ এবং ১৮৬২ সালে একজন শিক্ষার্থী বৃত্তি সহ প্রথম বিভাগে পাশ করেন । ১৮৭৩ সালে স্কুলটিতে ছয় জন শিক্ষক, একজন পণ্ডিত এবং একজন মৌলোভী ছিলেন । ১৮৬১ সালে স্কুলে সর্বমোট ৮৫ জন শিক্ষার্থী ছিল এর পর ১৯০৮ সালে শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৬৩ জনে যার মধ্যে ২১৮ জন হিন্দু এবং ১৪৫ জন মুসলিম । স্কুলটিতে বর্তমানে ৫৫ জন শিক্ষক এবং প্রায় ২০০০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে । বিজ্ঞান চর্চার জন্য রয়েছে বিজ্ঞান ক্লাবসহ সুবিশাল পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানাগার.
অবস্থান
বগুড়া জিলা স্কুল বগুড়া শহরের প্রাণকেন্দ্র সাতমাথায় অবস্থিত । স্কুলের পূর্ব পাশে সার্কিট হাউস এবং দক্ষিণ পাশে আলতাফুন্নেসা খেলার মাঠ অবস্থিত ।
কৃতী শিক্ষার্থী
বগুড়া জিলা স্কুলে বাংলাদেশের অনেক কৃতী ব্যক্তি পড়াশোনা করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন:
- হুমায়ূন আহমেদ, জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক।
- মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, জনপ্রিয় বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীকার ও শিক্ষাবিদ।
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, খ্যাতিমান বাংলা ঔপন্যাসিক ও সাহিত্যিক।
- জিয়াউর রহমান,[২] বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি
- মুশফিকুর রহিম, জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় ।
তথ্যসূত্র
- ↑ A statistical account of Bengal: Jalpaiguri By William Wilson Hunter, ১৮৭৬, পৃষ্ঠা, ১৮১
- ↑ www.thedailystar.net
বহিঃসংযোগ
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |