হলদে ভাত

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
আঘনি ভেড়ার কাবাব আর হলুদ ভাত
লোমো সল্টাডো পেরুভিয়ান রন্ধনশৈলীতে আরোজ আমারিলো (হলদে ভাত) দিয়ে পরিবেশন করা হয়

হলদে ভাত হচ্ছে স্প্যানিশ, ইরানী, পশ্চিম এশিয়ান, মরোক্কান,[১] ইকুয়েডরীয়, পেরুভিয়ান,[২] ক্যারিবিয়ান, পর্তুগিজ, ফিলিপিনো, আফগান, ভারতীয়, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকান এবং ইন্দোনেশিয়ান রান্নার ঐতিহ্যবাহী হলুদ রঙের চাল থেকে প্রস্তুত খাবার। এটি সাদা চালের সাথে আনাত্তো, জাফরান[৩] বা হলুদ, যে উপাদানগুলো চালকে হলুদ রঙ দিতে ব্যবহৃত হয় তা দিয়ে তৈরি করা হয়।[৪]

কেপ মালয় রন্ধনপ্রণালীতে উৎপত্তি দক্ষিণ আফ্রিকার হলুদ ভাত, ঐতিহ্যগতভাবে কিশমিশ, চিনি এবং দারুচিনি দিয়ে তৈরি করা হয়, যেটি খুব মিষ্টি একটি ভাত-ঘরানার খাবার তৈরি করে যা সুস্বাদু এবং তরকারির অনুষঙ্গ হিসাবে পরিবেশন করা হয়।[৫][৬]

শ্রীলঙ্কায়, এটি কাহা বুথ নামে পরিচিত যা ইন্দোনেশিয়ান এবং শ্রীলঙ্কান উভয় প্রভাব থেকে এসেছে।[৭][৮]

ইন্দোনেশিয়ায় এটি নাসি কুনিং নামে পরিচিত।[৯] ফিলিপাইনে এটি কুনিং নামে পরিচিত।[১০][১১]

আরো দেখুন[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. Wood, Jane Marie (২০১০)। Cuban Foods - Retro -। পৃষ্ঠা 27। আইএসবিএন 9780557029389 
  2. "Peruvian Lime Yellow Rice Recipe"। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জানুয়ারি ২০১৯ 
  3. Arroz Amarillo con Achiote (Yellow Rice) ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ মার্চ ২০১৪ তারিখে by DK December 11, 2009 Chef in You
  4. "Yellow Rice"Bon Appétit (web page hosted on Epicurious)। সেপ্টেম্বর ২০০৫। ৮ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০১৪ 
  5. "Yellow Rice"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টে ২০১৭ 
  6. "South African Yellow Rice"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টে ২০১৭ 
  7. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ 
  8. Bullis, Douglas; Hutton, Wendy (এপ্রিল ২০০১)। Food of Sri Lankaআইএসবিএন 9781462907182 
  9. Holzen, Heinz Von (২০১৪-০৯-১৫)। A New Approach to Indonesian Cooking (ইংরেজি ভাষায়)। Marshall Cavendish International Asia Pte Ltd। পৃষ্ঠা 51। আইএসবিএন 9789814634953 
  10. Balistoy, Ruby Leonora R.। "Pagana Maranao—fostering culture of peace"Philippine Information Agency। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৯ 
  11. Abdulwahab, Nabeelah T.। "The Beauty, Warmth, and Hospitality of Pagana"Intangible Cultural Heritage Courier of Asia and the Pacific। International Information and Networking Centre for Intangible Cultural Heritage in the Asia-Pacific Region (ICHCAP)। ৬ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৯