হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী সূর্যপুরী আমগাছ
এই নিবন্ধটির একটা বড়সড় অংশ কিংবা সম্পূর্ণ অংশই একটিমাত্র সূত্রের উপর নির্ভরশীল। (আগস্ট ২০২০) |
হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী সূর্যপুরী আমগাছ | |
---|---|
অবস্থান | |
অবস্থান | বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা, ঠাকুরগাঁও জেলা, রংপুর |
দেশ | বাংলাদেশ |
অভ্যন্তরীণ | ২ বিঘা |
হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী সূর্যপুরী আমগাছটি ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার হরিণমারী সীমান্তে মন্ডুমালা গ্রামে অবস্থিত। রংপুর বিভাগের অন্তর্গত ঠাকুরগাঁও জেলার উপজেলা বালিয়াডাঙ্গীর উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ও আটোয়ারী উপজেলা, দক্ষিণে রানীশংকাইল উপজেলা, পূর্বে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। এই উপজেলা ২৫°৫৯' উত্তর অক্ষাংশ হতে ২৬°১২' উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°১০' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৮৮°২২' পূর্ব দ্রাঘিমাংশ পর্যন্ত বিস্তৃত। প্রায় ২০০ বছরের ঐতিহ্য নিয়ে সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে এই আমগাছটি, যা দক্ষিণ এশিয়ার মাঝে সর্বোবৃহৎ।[১]
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় চারটি নদী রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে নাগর নদী, কুলিক নদী, নোনা নদী, তীরনই নদী ও আমনদামন নদী।[২][৩] এই নদীবিধৌত উপজেলার পাশেই আমগাছটির অবস্থান। তবে আমগাছটির সঠিক ইতিহাস পাওয়া যায় না। তবে আনুমানিক স্থানীয়দের মতে ১৫০ বছর থেকে ২০০ বছর হবে এর বয়স।
যাবার উপায়[সম্পাদনা]
সরাসরি ঢাকা থেকে এর দূরত্ব ৪৫০ কিলোমিটার। বাস, প্লেনযোগে ভ্রমণ করে ঠাকুরগাঁও সদরে এসে ৪০ মিনিটের পথ অতিক্রম করে ঘুরে আসা যায় আমগাছটি থেকে।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা"। baliadangi.thakurgaon.gov.bd। ২০২০-০২-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-১৬।
- ↑ ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৪০৫, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- ↑ মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি, কথাপ্রকাশ, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, পৃষ্ঠা ১৩১, ৬১৭, ISBN 984-70120-0436-4.