বিষয়বস্তুতে চলুন

রেখা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এ গ্রাফের লাল এবং নীল রেখার ঢাল একই; লাল এবং সবুজ রেখার y অক্ষাংশ সমান। (y-অক্ষকে একই বিন্দুতে ছেদ করে।)
একটি রেখাংশ দেখানো হয়েছে

রেখা (ইংরেজি: Line) হলো একাধিক বিন্দুর পারস্পরিক সংযোগের ফলে সৃষ্ট পথবিশেষ। অন্যভাবে বললে একটি বিন্দুর চলার পথকে রেখা বলা হয়। এই চলার পথটি যখন সোজা বা সরল হয়, তখন তাকে সরলরেখা বলা হয় আর যখন পথটা বাঁকা হয়, তখন যে পথটি সৃষ্টি হয় তাকে বলা হয় বক্ররেখা

রেখার সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের জ্যামিতিক আকার তৈরি করা যায়। যেমন: সরলরেখার সাহায্যে ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, আয়তক্ষেত্র, রম্বস, সামান্তরিক, পঞ্চভুজ, ষড়ভুজ ইত্যাদি তৈরি করা যায়। আবার, বক্ররেখার সাহায্যে তৈরি করা যায় বৃত্ত, উপবৃত্ত, অধিবৃত্ত, ইত্যাদি।

চিত্রকলাতেও রেখার ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। বিভিন্ন ধরনের রেখার ব্যবহারে শিল্পীরা তৈরি করেন তাদের নিজস্ব রেখাচিত্র।


রেখার প্রকারভেদ

[সম্পাদনা]

রেখা প্রধানত দুই প্রকার হয়ে থাকে। যথা –

  • সরলরেখা ও
  • বক্ররেখা


১। সরলরেখা

[সম্পাদনা]

কোন একটি বিন্দু থেকে অন্য একটি বিন্দুতে পৌঁছাতে রেখাটি যদি কোন প্রকার দিকের পরিবর্তন না করে, তবে তাকে সরলরেখা বলা হয়।

২। বক্ররেখা

[সম্পাদনা]

রেখাটি একটি বিন্দু থেকে অন্য কোন বিন্দুতে পৌঁছাতে যদি দিক পরিবর্তন হয়, তখন তাকে বক্ররেখা বলে।


রেখা ও রেখাংশের মধ্যে পার্থক্য

[সম্পাদনা]

রেখা ও রেখাংশের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য বিদ্যমান আছে, যা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

ক্রমিক রেখা রেখাংশ
1 রেখার কোন নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য নেই। রেখাংশের নির্দিষ্ট দৈর্ঘ্য থাকে।
2 রেখার প্রান্তবিন্দু থাকে না। রেখাতে দুইটি প্রান্তবিন্দু আছে।
3 যেকোনো সমতলে রেখা দুইদিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত। কোনো সমতলে রেখাংশ অসসীম পর্যন্ত বিস্তৃত নয়।

রেখা নাম এর বাংলা অর্থ

[সম্পাদনা]

সৌন্দর্য

শিল্পকর্ম

সীমাবদ্ধতা

রেখা নামে বিখ্যাত ব্যাক্তি বর্গ

রেখা ভারদ্বাজ

রেখা (অভিনেত্রী)

সূত্রাবলী

[সম্পাদনা]

নতি-ছেদিতাংশ রূপ (Slope-intercept form)

[সম্পাদনা]
    • সরলরেখার নতি
    • ছেদিতাংশ

ছেদিতাংশ রূপ (Intercept form)

[সম্পাদনা]
    • সরলরেখা যে বিন্দুতে -অক্ষকে ছেদ করে, তার ভুজ
    • সরলরেখা যে বিন্দুতে -অক্ষকে ছেদ করে, তার কোটি

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]