রাজকীয় ভুটান সেনাবাহিনী

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
রাজকীয় ভুটান সেনাবাহিনী
བསྟན་སྲུང་དམག་སྡེ་
Flag of the Royal Bhutan Army.svg|border
রাজকীয় ভুটানি সেনাবাহিনীর পতাকা
প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৫৮; ৬৬ বছর আগে (1958)
সার্ভিস শাখা Royal Bodyguard of Bhutan
প্রধান কার্যালয় লুংটেনফু, থিম্ফু ভুটান
নেতৃত্ব
দ্রুক গিয়ালপো জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক
প্রধান কার্যনির্বাহী অফিসার বাতু শেরিং
লোকবল
সেনাবাহিনীর বয়স ১৮
বাধ্যতামূলকভাবে সৈন্যদলে নিয়োগ ঐচ্ছিক
সক্রিয় কর্মিবৃন্দ ৮,০০০ (আনুমানিক)
সম্পর্কিত নিবন্ধ
ইতিহাস ভুটানের সামরিক ইতিহাস
মর্যাদাক্রম ভুটানের সামরিক পদমর্যাদা

রাজকীয় ভুটান সেনাবাহিনী (জংখা: བསྟན་སྲུང་དམག་སྡེ་)[১] হল ভুটানের রাজার সামরিক বাহিনীর এক শাখা,[২] যেটি দেশের আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নিয়োজিত। দ্রুক গিয়ালপো বা ভুটানের রাজা হলেন রয়্যাল ভুটান সেনাবাহিনীর সর্বাধিনায়ক[৩] প্রধান কার্যনির্বাহী অফিসার হলেন 'গুঙ্গলন গংমা' (লেফট্যানেন্ট জেনারেল) বাতু শেরিং ।[৪][৫]

রয়্যাল ভুটান সেনাবাহিনীর (আরবিএ) অভিজাত শাখা রাজকীয় দেহরক্ষী বাহিনীর (আরবিজি) উপর রাজা, রাজপরিবার এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার ভার ন্যস্ত আছে।[৬] একসময় প্রতিটি ভুটানি পরিবারের একজনের সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া প্রথা ছিল, তবে  বাধ্যতামূলক ছিল না এছাড়াও, জরুরী পরিস্থিতিতে মিলিশিয়া নিয়োগ করা হতে পারে। প্রয়োজনে সময়ে সময়ে, রাজকীয় ভুটানি পুলিশকে (আরবিপি) আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করার জন্য তলব করা হতে পারে।[৭]

ইতিহাস[সম্পাদনা]

আরবিএ গঠনের আগে ১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে ভুটানের প্রথম রাজা গংসার উগেন ওয়াংচুক তার দেহরক্ষীদের সাথে

১৯৫০-এর দশকে তিব্বতে চীনা সংযুক্তিকরণ এবং পরবর্তীতে পিপলস লিবারেশন আর্মির পদক্ষেপের প্রতিক্রিয়ায় ভারতের প্রগাঢ় সমর্থনে রাজকীয় ভুটানি (আরবিএ) সেনাবাহিনী গঠিত হয়েছিল। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে ভুটানের রাজকীয় সরকার নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করে এবং ২,৫০০ সৈন্যের স্থায়ী সেনাবাহিনী তৈরির পরিকল্পনা করে। ভারত সরকার ভুটানকে তার নিরপেক্ষতা বা বিচ্ছিন্নতাবাদী নীতির অবসান এবং ভারতীয় অর্থনৈতিক ও সামরিক সহায়তা গ্রহণ করার জন্য বারবার তাগিদ ও চাপ দিচ্ছিল। এর কারণ, চীনের ক্ষেত্রে ভারত কৌশলগত অবস্থানে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ভুটানের খাতগুলির অবস্থানকে সবচেয়ে আশঙ্কাজনক মনে করে।[৮] ভুটান শেষে ভারতের প্রস্তাব গ্রহণ করলে, ভারতীয় সেনাবাহিনী আরবিএ-এর প্রশিক্ষণ ও সজ্জিতকরণের দায়িত্ব গ্রহণ করে। ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে আরবিএ-এর সৈন্য সংখ্যা ৪,৮৫০ জন এবং ১৯৯০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে ৬,০০০-এ  বৃদ্ধি হয়। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে জঙ্গি বিরোধী অভিযানের সময় আরবিএ-এর সৈন্য সংখ্যা ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে ৯,০০০-এ পৌঁছেছিল। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে অবশ্য  ৮,০০০-এ নামিয়ে আনা হয়।[৯]

২০১৫ খ্রিস্টাব্দে ভুটানের সামরিক অফিসারদের UNDOF- এ জাতিসংঘ বিচ্ছিন্ন পর্যবেক্ষক বাহিনী অফিসার হিসাবে মোতায়েন করা হয়েছিল।[১০][১১]

২০২১ খ্রিস্টাব্দে, ভুটানে প্রথম মহিলাদের সেনাবাহিনীতে নিয়োগ করা হয়।[১২]

ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সাথে সম্পর্ক[সম্পাদনা]

ভারতীয় সেনাবাহিনী বন্ধুত্বপূর্ণ অবস্থানে বিশেষভাবে গঠিত ভারতীয় সামরিক প্রশিক্ষণ দল ভুটানে রাজকীয় ভুটানি সেনাবাহিনীর এবং রাজকীয় দেহরক্ষীবাহিনীর সদস্যদের প্রশিক্ষণ মিশন পরিচালনা করে।[১৩] সমস্ত আরবিএ এবং আরবিজি অফিসারদের ভারতের পুণেতে অবস্থিত 'ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমি' (এনডিএ) এবং দেরাদুনে অবস্থিত 'ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমি' (IMA)-র ভারতীয় সেনাবাহিনীর অফিসার ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় [১৪] ভারতীয় সেনাবাহিনীর 'কর্পস অফ ইঞ্জিনিয়ার্স'-এর বিভাগ সীমা সড়ক সংগঠন তথা 'বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন'-এর  দন্তক প্রকল্পে ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দের মে থেকে ভুটানে কাজ হচ্ছে। সেই সময় থেকে 'প্রকল্প দন্তক'-এর অধীনে পারো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং ইয়ংফুল্লা বিমানবন্দর ( যা ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে, বেসামরিক ফ্লাইট এর জন্য নির্ধারিত ফিক্সড-উইং ব্যবস্থায় উন্নীত করা হয়েছে), হেলিপোর্ট এবং অন্যান্য অবকাঠামোসহ ১,৫০০  কিলোমিটারের বেশি রাস্তা ও সেতু নির্মিত হয়েছে ও তাদের রক্ষণাবেক্ষণ চলছে।  এগুলি ভারতের কৌশলগত প্রতিরক্ষা পরিকল্পনার অংশ হলেও, ভুটানের জনগণের জন্য এগুলি অর্থনৈতিক উন্নতির সহায়কও বটে।[১৫]

নব্বই-এর দশকের গোড়ার দিকে ভারতের কয়েকটি বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ আসাম (উলফা) ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট অফ বোডোল্যান্ড (এনডিএফবি) এবং কামতাপুর লিবারেশন অর্গানাইজেশন (কেএলও) দক্ষিণ ভুটানের ঘন জঙ্গলে গোপনে ক্যাম্প স্থাপনা শুরু করে। এই ক্যাম্পগুলিতে তাদের ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ সরঞ্জাম সংরক্ষণ এবং ভারতের বিশেষ বিশেষ লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালানোর জন্য ব্যবহৃত হত।[১৬] ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে ভুটান সরকার তাদের উপস্থিতি ও ক্রিয়াকলাপ সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠে এবং ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দ থেকে বিষয়টি নিয়মিতভাবে জাতীয় পরিষদে আলোচনার জন্য উপস্থাপন করে।[১৭] ভারত সরকার জঙ্গি তৎপরতা ও তাদের উপস্থিতি অপসারণের জন্য ভুটান সরকারের উপর কূটনৈতিক চাপ প্রয়োগ করতে শুরু করে এবং ভুটানের সঙ্গে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে যৌথ সামরিক অভিযান পরিচালনার প্রস্তাব দেয়। ভুটান সরকার,শান্তিপূর্ণ সমাধান পছন্দ করে এবং ভারতের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে এবং পরিবর্তে ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দে জঙ্গি গোষ্ঠীগুলির সাথে আলাপ আলোচনা শুরু করে।[১৮] ২০০৩ খ্রিস্টাব্দের ডিসেম্বরের মধ্যে আলোচনায় কোন রকমের সমাধান বা চুক্তিতে পৌঁছতে ব্যর্থ হয় এবং ভুটানের রাজকীয় সরকার জঙ্গীদলগুলির উপস্থিতি আর সহ্য করতে চাননি। অতঃপর ১৩ ডিসেম্বর তারিখে ৪৮ ঘন্টার আলটিমেটাম জারি করে। ১৫ ডিসেম্বরে রয়্যাল ডুটান সেনাবাহিনী (আরবিএ) জঙ্গি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান শুরু করে।[১৬]

যুদ্ধ অভিযান[সম্পাদনা]

মহামান্য চতুর্থ ভুটান রাজার নেতৃত্বে, 'আরবিএ' এবং 'আরবিজি', মোট ৬,০০০ জন সৈন্য নিয়ে, তিরিশটি ক্যাম্পের আনুমানিক ৩,০০০ জঙ্গির উপর আক্রমণ চালায়।[১৯][২০] ২০০৩ খ্রিস্টাব্দের ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সমস্ত ৩০টি শিবির দখল করা হয়। উপরন্তু, রয়্যাল ভুটান সেনাবাহিনী "পাঁচশোটিরও বেশি একে ৪৭/৫৬ অ্যাসল্ট রাইফেল এবং রকেট লঞ্চার এবং মর্টার সহ পাঁচশোটি অন্যান্য বিভিন্ন অস্ত্রের সাথে ১,০০০,০০০ রাউন্ডেরও বেশি গোলাবারুদ বাজেয়াপ্ত করে। ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ আসাম (উলফা)র জেনারেন হেডকোয়ার্টারে একটি বিমান বিধ্বংসী বন্দুকও উদ্ধার করে তারা।"[২১]

২০০৪ খ্রিস্টাব্দের ৩ জানুয়ারির মধ্যে সমস্ত তিরিশটি শিবির (উলফা-১৪, এনডিএফবি-১১, কেএলও-৫) এবং অতিরিক্ত পঁয়ত্রিশটির পর্যবেক্ষণ পোস্ট ধ্বংস করা হয় এবং সমস্ত জঙ্গিরা সরে যায়।[২২] উলফা, এনডিএফবি এবং কেএলও এই তিন জঙ্গি দলের মোট ৪৮৫ জন নিহত বা বন্দী হয়, বাজেয়াপ্ত অস্ত্র ও গোলাবারুদ ভারত সরকারের কাছে হস্তান্তর করা হয় । বন্দী অ-যোদ্ধাদের অসমীয়া বেসামরিক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অবশ্য এই অভিযানে 'আরবিএ'-এর ১১ জন সৈন্য নিহত এবং অপর ৩৫ জন আহত হয়েছে ।[১৫]

কর্মী[সম্পাদনা]

Haa Dzong কমপ্লেক্সে IMTRAT সেনা অফিস রয়েছে।

২০০৮ খ্রিস্টাব্দের হিসাব অনুসারে রয়্যাল ভুটান সেনাবাহিনীর সক্রিয়-সেনাকর্মী ছিল আট হাজার। [৮] ভুটানের জনসংখ্যার মিলিশিয়া প্রশিক্ষণ বৃদ্ধির সঙ্গে ২০০৫ খ্রিস্টাব্দে ভুটানের রাজকীয় সরকার প্রবর্তিত উদ্যোগ অনুসরণে আরবিএ শক্তি হ্রাস করা হয়।[২৩]

সেনা কল্যাণ প্রকল্প[সম্পাদনা]

আর্মি ওয়েলফেয়ার প্রজেক্ট (এ ডব্লিউ পি) তথা 'সেনা কল্যাণ প্রকল্পে'র জন্য ভুটানে ১৯৭৪ খ্রিস্টাব্দে একটি বাণিজ্যিক উদ্যোগ গড়া হয় যেখানে 'আরবিএ' এবং 'আরবিজি'-র অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীরা চাকরি, অবসরকালীন পেনশন বা ঋণের সুবিধা লাভ করতে পারেন। [২৪][২৫] 'এডব্লিউপি'-র 'গেলফু' এবং 'সামতসের' দুটি ডিস্টিলারিতে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় তৈরি করে।[২৬]

যন্ত্রপাতি[সম্পাদনা]

RBA হল একটি ভ্রাম্যমাণ পদাতিক বাহিনী যা ভারত দ্বারা সরবরাহ করা অস্ত্র দিয়ে হালকাভাবে সজ্জিত।

পিস্তল[সম্পাদনা]

  • ব্রাউনিং হাই পাওয়ার

রাইফেলস[সম্পাদনা]

পদাতিক সমর্থন অস্ত্র[সম্পাদনা]

81 মিমি মর্টার (33)

সাঁজোয়া গাড়ির[সম্পাদনা]

আর্মি এভিয়েশন
বিমান বৈকল্পিক সেবা
মিল Mi-8 Mi-8T হিপ সি[২৯] 2[৩১]

ঘাঁটি[সম্পাদনা]

রয়্যাল ভুটান সেনাবাহিনী ডোকলামে একটি ক্যাম্প রক্ষণাবেক্ষণ করে যা টেন্দ্রুক , সামৎসেতে ভুটান সেনাবাহিনীর উইং I-এর নিয়ন্ত্রণাধীন একটি সীমান্ত চৌকি ।[৩২]

ভুটান সেনাবাহিনীর সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি টেনচোলিং, ওয়াংডুয়েফোড্রাং- এ অবস্থিত ।

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. "༈ རྫོང་ཁ་ཨིང་ལིཤ་ཤན་སྦྱར་ཚིག་མཛོད། ༼བསྟ༽" (জোংখা ভাষায়)। Dzongkha Development Commission। ২০১১-০৮-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. "༈ རྫོང་ཁ་ཨིང་ལིཤ་ཤན་སྦྱར་ཚིག་མཛོད། ༼བསྟ༽" [Dzongkha-English Dictionary: "BSTA"] (জোংখা ভাষায়)। Dzongkha Development Commission। ২০১১-০৮-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. The Constitution of the Kingdom of Bhutan (পিডিএফ)Government of Bhutan। ২০০৮। art.28। আইএসবিএন 978-99936-754-0-2। ২০১২-১১-০১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  4. "Dozin Batoo Tshering takes over as COO of RBA"Kuensel। ২০০৫-১১-০২। ২০০৬-১১-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  5. "Eastern Commander visits Bhutan"Kuensel। ২০০৮-০৯-২০। ২০১১-০৬-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  6. "A Country Study: Bhutan"Federal Research Division, US Library of Congress। ১৯৯১। sec. Armed Forces। ২০১২-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-০৬ 
  7. "A Country Study: Bhutan"। Federal Research Division, US Library of Congress। ১৯৯১। sec. Militia। ২০১২-০৭-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-০৬ 
  8. Mathou, Thierry (২০০৪)। "Bhutan-China Relations: Towards a New Step in Himalayan Politics" (পিডিএফ)First International Seminar on Bhutan StudiesCentre for Bhutan Studies: 394। ২০১২-০১-২৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  9. "Countries at the Crossroads: Bhutan"Freedom House। ২০১১। ২০১৪-০৩-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-০৯ 
  10. "STAFF OFFICER FROM BHUTAN JOINED UNDOF"। ২০১৭-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২২ 
  11. "SPEECH OF THE HEAD OF MISSION AND FORCE COMMANDER"। ২০১৭-১২-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২২ 
  12. "Translation of His Majesty's Address at the 77th RBA Recruits Attestation Parade"Royal Bhutan Army। ২৩ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০২১ 
  13. "Indian Military Training Team (IMTRAT), Bhutan"Indian Army। ১৯ জুন ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১১ 
  14. Choden, Tashi (Winter ২০০৪)। "Indo-Bhutan Relations Recent Trends" (পিডিএফ)Journal of Bhutan Studies। Centre for Bhutan Studies। 11 (6): 119। ২৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১১ 
  15. "A Nation Pays Tribute"Kuensel। ১৫ আগস্ট ২০০৪। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  16. "The Militant Problem"Kuensel। ১৫ ডিসেম্বর ২০০৩। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  17. Penjore, Dorji (Summer ২০০৪)। "Security of Bhutan: Walking Between the Giants" (পিডিএফ)Journal of Bhutan Studies। Centre for Bhutan Studies। 10 (9): 108–131। ২৭ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১১ 
  18. "Resolving the Militant Problem"Kuensel। ১৫ ডিসেম্বর ২০০৩। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  19. "Bhutanese Army Actions Against Militants"Indian Defence Review, Volume 24। এপ্রিল–জুন ২০০৪। পৃষ্ঠা 81। 
  20. "Security Troops Continue Operations to Flush Indian Militants out of Bhutan"Kuensel। ২০ ডিসেম্বর ২০০৩। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  21. "Protecting mutual concerns and interests"Kuensel। ২৭ ডিসেম্বর ২০০৩। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  22. "RBA Makes Good Progress in Flushing Out Operations"। Kuensel। ৩ জানুয়ারি ২০০৪। ১৪ আগস্ট ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৩ 
  23. "Militia Should Start in 2012"Kuensel। ১৬ জুন ২০০৭। ১০ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  24. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; csaf নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  25. "Company to promote 'responsible drinking'"Kuensel। ২৩ জানুয়ারি ২০১৩। ২০ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  26. "Alcohol Use and Abuse in Bhutan" (পিডিএফ)National Statistics Bureau of Bhutan। পৃষ্ঠা 24। ২৭ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৩ 
  27. Reetika Sharma; Ramvir Goria (২০১১)। India and the Dynamics of World Politics: A book on Indian Foreign Policy, Related events and International Organizations। Pearson Education India। পৃষ্ঠা 128। আইএসবিএন 978-81-317-3291-5। ৮ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০১৪ 
  28. https://thebhutanese.bt/his-majesty-grants-audience-to-first-ever-bhutanese-contingent-going-for-un-peacekeeping-operations/ News article from The Bhutanese newspaper showing Bhutanese peacekeepers, August 3rd, 2022.
  29. Czołgi Świata, Issue 41, pp 11, 12
  30. "ภาพการทดสอบ First Win 4×4 จำนวน 15 คันของภูฎาน ลูกค้าต่างชาติรายที่ 3"www.thaiarmedforce.com। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০২১ 
  31. "World Air Forces 2020"Flight Global (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-২০ 
  32. Janardhanan, Vinod (জুলাই ২, ২০১৭)। "Bhutan media's reaction to India-China border standoff has no aggressive posturing"The Hindustan Times। জুলাই ৫, ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৬, ২০১৭China has alleged that India is fighting on behalf of Bhutan, which had opposed the construction of a motorable road by the Chinese military from Dokala in the Doklam area towards the Bhutan Army camp at Zornpelri on June 16.