ব্রজ বিহারী বড়ুয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ব্রজ বিহারী বড়ুয়া
২০১২ সালে ব্রজ বিহারী বড়ুয়া
জন্ম
ব্রজেন্দ্র বিহারী বড়ুয়া

৩রা মার্চ, ১৯৩৫
মৃত্যু১২ এপ্রিল ২০১৪(2014-04-12) (বয়স ৭৯)
মৃত্যুর কারণহার্ট এটাক
জাতীয়তাবাংলাদেশী
অন্যান্য নাম
  • ব্রজ ফকির[১]
  • ফকির মামা
নাগরিকত্ব ব্রিটিশ ভারত (১৯৩৫-১৯৪৭)

 পাকিস্তান (১৯৪৭-১৯৭১)

 বাংলাদেশ (১৯৭১-২০১৪)
পেশা
  • রাজনীতিবিদ
  • সমাজসেবক
  • মুক্তিযোদ্ধা
কর্মজীবন১৯৭৬—২০১৪
দাম্পত্য সঙ্গীলিলি বড়ুয়া (বি. ১৯৭০–২০১৪)
সন্তান

ব্রজ বিহারী বড়ুয়া (৩রা মার্চ, ১৯৩৫- ১২ই এপ্রিল, ২০১৪) ছিলেন বাংলাদেশের একজন রাজনীতিবিদ, আধ্যাত্মিক সাধক, কবিরাজ, সমাজসেবী এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তিনি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ১নং সেক্টর এর অধীনে যুদ্ধ করেন।[২] যুদ্ধ শেষে তিনি বান্দরবান অঞ্চলে চলে যান এবং সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন।[৩]

প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]

ব্রজ বিহারী বড়ুয়া ১৯৩৫ সালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া থানার ঢেমশা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম উপেন্দ্র লাল বিহারী বড়ুয়া এবং মাতার নাম সীতা রানী বড়ুয়া। তার পিতা ছিলেন একজন ব্রিটিশ পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি তার পিতা-মাতার পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ ছিলেন।[৪]

তিনি ১৯৭০ সালে লিলি বড়ুয়াকে বিয়ে করেন এবং তাদের ২ ছেলে ও তিন মেয়ে রয়েছে। [৫]

মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ[সম্পাদনা]

তিনি ২৫শে মার্চ স্বাধীনতার ডাক শোনার পর ভারতে ট্রেনিংয়ের জন্য যান। সেখানে প্রশিক্ষণের পর ১ নং সেক্টর তথা চটগ্রাম  অঞ্চলে যুদ্ধের জন্য গমন করেন। তার নেতৃত্বাধীন বাহিনীর সাথে পাকিস্তানী বাহিনীর তুমল যুদ্ধ হয়। অবশেষে ১৪ই ডিসেম্বর সাতকানিয়ালোহাগাড়া অঞ্চল হানাদার মুক্ত হয়।[১]

কর্ম জীবন[সম্পাদনা]

মৃত্যু[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]

  1. আনোয়ার, সাঈদ (১৭ আগস্ট ২০১০)। "চট্টগ্রামের কিংবদন্তি ব্রজ ফকির"। দৈনিক ইনকিলাব (বাংলা ভাষায়)। 
  2. বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। কল্পলোক প্রকাশনা। ২০১৭। পৃষ্ঠা ১২৩। 
  3. মনির, মনিরুজ্জামান (২০২০-১২-১৪)। "চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস"। দৈনিক আমাদের সময় 
  4. হোসেন মিন্টু, সরোয়ার (১৯৭৮)। বাংলার সূর্যসন্তানদের কথা। স্বাধীনতা প্রকাশনী। পৃষ্ঠা ৩৪৫। 
  5. প্রতাপ বড়ুয়া, ব্রহ্মাণ্ড (২০০৭)। বাংলায় বৌদ্ধধর্ম। প্রথম প্রকাশ। কলকাতা: নিখিল ভারত বাঙালি সংগঠন। পৃষ্ঠা ২৯০। 

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]