খিদিরপুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
Sg mortoja (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ সংস্কার |
||
৪ নং লাইন: | ৪ নং লাইন: | ||
==ইতিহাস== |
==ইতিহাস== |
||
খিদিরপুর [[ব্রিটিশ ভারত]] এর সূচনা কাল থেকেই গুরুত্ব পেয়ে আসচ্ছে। ব্রিটিশরা এখানে একটি আধুনিক সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলে। এর পর এলাকাটির দ্রুত উন্নয়ন ঘটে ও কর্ম ব্যবস্থ হয়ে ওঠে। এখনও এই বন্দরটি চালু রয়েছে [[কলকাতা বন্দর]] নামে। এই অঞ্চলে কাজের খোজে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু মানুষ চলে আসে। ফলে এই অঞ্চলটিতে অবাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। এখানে [[হিন্দি]] ভাষা বহুলপ্রচলিত। |
খিদিরপুর [[ব্রিটিশ ভারত]] এর সূচনা কাল থেকেই গুরুত্ব পেয়ে আসচ্ছে। ব্রিটিশরা এখানে একটি আধুনিক সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলে। এর পর এলাকাটির দ্রুত উন্নয়ন ঘটে ও কর্ম ব্যবস্থ হয়ে ওঠে। এখনও এই বন্দরটি চালু রয়েছে [[কলকাতা বন্দর]] নামে। এই অঞ্চলে কাজের খোজে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু মানুষ চলে আসে। ফলে এই অঞ্চলটিতে অবাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। এখানে [[হিন্দি]] ভাষা বহুলপ্রচলিত। |
||
==বন্দর== |
==বন্দর== |
||
খিদারপুরে [[কলকাতা বন্দর]] এর দুটি ডক অবস্থিত। এই ডক দুটি হল খিদিরপুর ডক ও [[সুভাষচন্দ্র বসু|নেতাজি সুভাষ]] ডক। |
খিদারপুরে [[কলকাতা বন্দর]] এর দুটি ডক অবস্থিত। এই ডক দুটি হল খিদিরপুর ডক ও [[সুভাষচন্দ্র বসু|নেতাজি সুভাষ]] ডক। |
||
==যোগাযোগ ব্যবস্থা == |
|||
==যোগাযোগ ব্যবস্থা - খিদিরপুর কলকাতার একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এসপ্ল্যানেড থেকে প্রচুর বাস আছে তাছাড়া মিনিবাস ট্রাম এবং ট্রেনে আসা যায়। খিদিরপুর নামে একটি রেলস্টেশন আছে। == |
|||
খিদিরপুর কলকাতার একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এসপ্ল্যানেড থেকে প্রচুর বাস আছে তাছাড়া মিনিবাস ট্রাম এবং ট্রেনে আসা যায়। খিদিরপুর নামে একটি রেলস্টেশন আছে। শিয়ালদা স্টেশন থেকে বি বা দী বাগ গামী ট্রেনে খিদিরপুর স্টেশনে আসা যায়। বা দমদম থেকে চক্ররেলের ট্রেনে খিদিরপুর স্টেশনে নামা যায়। |
|||
==অর্থনীতি == |
|||
==অর্থনীতি - কলকাতার অন্যান্য জায়গার তুলনায় অর্থনীতি উন্নত, ব্যবসার সুযোগ ভালো - বহু লোক খিদিরপুরে বন্দরে কাজের খোঁজে আসে। == |
|||
==শিক্ষাব্যবস্থা |
কলকাতার অন্যান্য জায়গার তুলনায় অর্থনীতি উন্নত, ব্যবসার সুযোগ ভালো - বহু লোক খিদিরপুরে বন্দরে কাজের খোঁজে আসে। |
||
== শিক্ষাব্যবস্থা == |
|||
কলকাতার অন্যান্য জায়গার মতই। অনেক স্কুল আছে প্রধানতঃ বাংলা মাধ্যম, তাছাড়া তিনটি ইংরেজী মাধ্যম স্কুল আছে। এছাড়া হিন্দী মাধ্যমের স্কুলও আছে। কলেজ মাত্র এক্টাই "খিদিরপুর কলেজ"। |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা}} |
{{সূত্র তালিকা}} |
১৯:২১, ৩০ মে ২০১৭ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
খিদিরপুর হল কলকাতা পৌরসংস্থার অন্তর্গত একটি আঞ্চল। এই অঞ্চলের পূর্বে আলিপুর, দক্ষিণে মমিনপুর, দক্ষিণ-পশ্চিমে গার্ডেনরিচ ও মেটিয়াবুরুজ ,পশ্চিমে গঙ্গা ও উত্তর দিকে রয়েছে হিস্টিং অঞ্চল। খিদিরপুর অঞ্চলটি কলকাতার মধ্য-পশ্চিম ভাগে অবস্থিত।
ভূগোল
খিদিরপুর এলাকাটি সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে ৯ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত। এর অবস্থান ২২.৫৩ উত্তর ও ৮৮.৩২ পূর্ব। এই এলাকাটি হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত।
ইতিহাস
খিদিরপুর ব্রিটিশ ভারত এর সূচনা কাল থেকেই গুরুত্ব পেয়ে আসচ্ছে। ব্রিটিশরা এখানে একটি আধুনিক সমুদ্র বন্দর গড়ে তোলে। এর পর এলাকাটির দ্রুত উন্নয়ন ঘটে ও কর্ম ব্যবস্থ হয়ে ওঠে। এখনও এই বন্দরটি চালু রয়েছে কলকাতা বন্দর নামে। এই অঞ্চলে কাজের খোজে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু মানুষ চলে আসে। ফলে এই অঞ্চলটিতে অবাঙালিরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। এখানে হিন্দি ভাষা বহুলপ্রচলিত।
বন্দর
খিদারপুরে কলকাতা বন্দর এর দুটি ডক অবস্থিত। এই ডক দুটি হল খিদিরপুর ডক ও নেতাজি সুভাষ ডক।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
খিদিরপুর কলকাতার একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। এসপ্ল্যানেড থেকে প্রচুর বাস আছে তাছাড়া মিনিবাস ট্রাম এবং ট্রেনে আসা যায়। খিদিরপুর নামে একটি রেলস্টেশন আছে। শিয়ালদা স্টেশন থেকে বি বা দী বাগ গামী ট্রেনে খিদিরপুর স্টেশনে আসা যায়। বা দমদম থেকে চক্ররেলের ট্রেনে খিদিরপুর স্টেশনে নামা যায়।
অর্থনীতি
কলকাতার অন্যান্য জায়গার তুলনায় অর্থনীতি উন্নত, ব্যবসার সুযোগ ভালো - বহু লোক খিদিরপুরে বন্দরে কাজের খোঁজে আসে।
শিক্ষাব্যবস্থা
কলকাতার অন্যান্য জায়গার মতই। অনেক স্কুল আছে প্রধানতঃ বাংলা মাধ্যম, তাছাড়া তিনটি ইংরেজী মাধ্যম স্কুল আছে। এছাড়া হিন্দী মাধ্যমের স্কুলও আছে। কলেজ মাত্র এক্টাই "খিদিরপুর কলেজ"।