সুরেন্দ্র কুমার সিনহা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান)
পরিমার্জন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৩২ নং লাইন: ৩২ নং লাইন:
}}
}}


'''বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (এস কে সিনহা)''' (জন্ম: [[ফেব্রুয়ারি ১|১ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৫১]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ২১তম প্রধান বিচারপতি।<ref>[http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/427441 দৈনিক প্রথম আলো]</ref> তিনি বর্তমানে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনেরও চেয়ারম্যান।<ref>[http://mzamin.com/details.php?mzamin=NTg3NDA=&s=MQ== দৈনিক মানবজমিন]</ref>
প্রধান বিচারপতি '''সুরেন্দ্র কুমার সিনহা''' (জন্ম: [[ফেব্রুয়ারি ১|১ ফেব্রুয়ারি]], [[১৯৫১]]) [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] ২১তম প্রধান বিচারপতি।<ref>[http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/427441 দৈনিক প্রথম আলো]</ref> তিনি বর্তমানে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনেরও চেয়ারম্যান।<ref>[http://mzamin.com/details.php?mzamin=NTg3NDA=&s=MQ== দৈনিক মানবজমিন]</ref>


== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==

২০:৫৭, ২২ মার্চ ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ

মাননীয় প্রধান বিচারপতি
সুরেন্দ্র কুমার সিনহা
এস. কে. সিনহা
বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি
দায়িত্বাধীন
অধিকৃত কার্যালয়
১৮ জানুয়ারি ২০১৫
পূর্বসূরীমোঃ মোজাম্মেল হোসেন
ব্যক্তিগত বিবরণ
জন্ম১ ফেব্রুয়ারি ১৯৫১
কমলগঞ্জ, মৌলভীবাজার, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান: বাংলাদেশ)
নাগরিকত্ব বাংলাদেশ
জাতীয়তাবাংলাদেশী
দাম্পত্য সঙ্গীসুষমা সিনহা
সন্তানসূচনা সিনহা, আশা রানী সিনহা
বাসস্থানঢাকা
প্রাক্তন শিক্ষার্থীচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
পেশাআইন
জীবিকাআইনবিদ
ধর্মহিন্দু

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা (জন্ম: ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৫১) বাংলাদেশের ২১তম প্রধান বিচারপতি।[১] তিনি বর্তমানে জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনেরও চেয়ারম্যান।[২]

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

সুরেন্দ্র কুমার সিনহার জন্ম ১৯৫১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার তিলকপুর গ্রামে। [৩] তাঁর বাবার নাম ললিত মোহন সিনহা এবং মায়ের নাম ধনবতী সিনহা। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএলবি পাস করার পর ১৯৭৪ সালে সিলেট জেলা জজ আদালতে অ্যাডভোকেট হিসেবে কাজ শুরু করেন। তাঁর স্ত্রী সুষমা সিনহা। এ দম্পতির দুই মেয়ে সূচনা সিনহা ও আশা রানী সিনহা। [৪]

কর্মজীবন

তিনি ১৯৭৪ সালে সিলেট বারে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৭৮ সালে হাইকোর্টে এবং ১৯৯০ সালে আপিল বিভাগে আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন। ১৯৯৯ সালের ২৪ অক্টোবর তিনি হাইকোর্টে বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই আপিল বিভাগের বিচারপতি হন। [৫] বাংলাদেশের সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে আনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা আপিল বিভাগের যে বেঞ্চ বাতিল করেছিল, এস কে সিনহা ছিলেন তার অন্যতম সদস্য। এছাড়া ২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়া বেঞ্চেও সদস্য হিসাবে ছিলেন তিনি। [৬]

পুরস্কার ও সম্মাননা

তথ্যসূত্র

বহি:সংযোগ