সৈয়দ আবদুস সামাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) copied from http://www.somewhereinblog.net/blog/fislambd/29322258 |
অ বট কসমেটিক পরিবর্তন করছে; কোনো সমস্যা? |
||
৩৪ নং লাইন: | ৩৪ নং লাইন: | ||
'''সৈয়দ আবদুস সামাদ''' (জন্ম: [[১৮৯৫]] - মৃত্যু: [[ফেব্রুয়ারি ২]], [[১৯৬৪]]) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে '''জাদুকর সামাদ''' নামে পরিচিত। |
'''সৈয়দ আবদুস সামাদ''' (জন্ম: [[১৮৯৫]] - মৃত্যু: [[ফেব্রুয়ারি ২]], [[১৯৬৪]]) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে '''জাদুকর সামাদ''' নামে পরিচিত। |
||
==জন্ম== |
== জন্ম == |
||
[[১৮৯৫]] সালে, ভারতের [[বিহার]] রাজ্যের পূর্ণিয়ায়। |
[[১৮৯৫]] সালে, ভারতের [[বিহার]] রাজ্যের পূর্ণিয়ায়। |
||
==খেলোয়াড় জীবন== |
== খেলোয়াড় জীবন == |
||
[[১৯১৩]] সালে রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে [[কলিকাতা|কলিকাতায়]] খেলতে গিয়ে ফুটবল সংগঠকদের নজরে পড়েন। [[১৯১৫]] সালে কলিকাতা দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব |
[[১৯১৩]] সালে রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে [[কলিকাতা|কলিকাতায়]] খেলতে গিয়ে ফুটবল সংগঠকদের নজরে পড়েন। [[১৯১৫]] সালে কলিকাতা দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব |
||
এরিয়ান্স সামাদ কে দলভুক্ত করে। সেবার অনেকটা সামাদের অসাধারণ নৈপুন্যে এরিয়ান্স ক্লাব প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। [[১৯২০]] |
এরিয়ান্স সামাদ কে দলভুক্ত করে। সেবার অনেকটা সামাদের অসাধারণ নৈপুন্যে এরিয়ান্স ক্লাব প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। [[১৯২০]] |
||
৪৩ নং লাইন: | ৪৩ নং লাইন: | ||
সফর করেন। [[১৯২৭]] সালে তিনি ঢাকার তৎকালীন শীর্ষ দল [[ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব]] এবং [[কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাব|কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাবে]] খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। [[১৯৩৩]] সালে তিনি কলিকাতা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে যোগ দেন এবং এই ক্লাবে খেলেই তিনি ফুটবল থেকে অবসর নেন। বিভিন্ন সূত্রমতে তিনি [[১৯৪১]] সাল অর্থাৎ প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ফুটবল খেলেছেন। |
সফর করেন। [[১৯২৭]] সালে তিনি ঢাকার তৎকালীন শীর্ষ দল [[ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব]] এবং [[কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাব|কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাবে]] খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। [[১৯৩৩]] সালে তিনি কলিকাতা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে যোগ দেন এবং এই ক্লাবে খেলেই তিনি ফুটবল থেকে অবসর নেন। বিভিন্ন সূত্রমতে তিনি [[১৯৪১]] সাল অর্থাৎ প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ফুটবল খেলেছেন। |
||
==বৈশিষ্ট্য== |
== বৈশিষ্ট্য == |
||
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। |
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। |
||
==মৃত্যু== |
== মৃত্যু == |
||
[[১৯৬৪]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ২|২রা ফেব্রুয়ারি]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সৈয়দপুর|সৈয়দপুরে]] শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। |
[[১৯৬৪]] সালের [[ফেব্রুয়ারি ২|২রা ফেব্রুয়ারি]] [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[সৈয়দপুর|সৈয়দপুরে]] শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। |
||
০৭:৫৯, ৮ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সৈয়দ আবদুস সামাদ | |
---|---|
জন্ম | ১৮৯৫ |
মৃত্যু | ফেব্রুয়ারি ২, ১৯৬৪ |
জাতীয়তা | ভারত |
পরিচিতির কারণ | ফুটবল খেলোয়াড় |
- একই নামের অন্যান্য ব্যক্তিবর্গের জন্য দেখুন আবদুস সামাদ।
সৈয়দ আবদুস সামাদ (জন্ম: ১৮৯৫ - মৃত্যু: ফেব্রুয়ারি ২, ১৯৬৪) এই ভারত উপমহাদেশের ফুটবল যাদুকর হিসেবে খ্যাত। উপমহাদেশের ফুটবলামোদীদের কাছে জাদুকর সামাদ নামে পরিচিত।
জন্ম
১৮৯৫ সালে, ভারতের বিহার রাজ্যের পূর্ণিয়ায়।
খেলোয়াড় জীবন
১৯১৩ সালে রংপুরের তাজ ক্লাবের হয়ে কলিকাতায় খেলতে গিয়ে ফুটবল সংগঠকদের নজরে পড়েন। ১৯১৫ সালে কলিকাতা দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাব এরিয়ান্স সামাদ কে দলভুক্ত করে। সেবার অনেকটা সামাদের অসাধারণ নৈপুন্যে এরিয়ান্স ক্লাব প্রথম বিভাগে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। ১৯২০ সালে সামাদ ইস্ট বেঙ্গল রেলওয়ে ক্লাবে যোগ দেন। ১৯২৪ সালে ভারতীয় জাতীয় দলের খেলোয়াড় হিসেবে তিনি বার্মা, যুক্তরাজ্য এবং চীন সফর করেন। ১৯২৭ সালে তিনি ঢাকার তৎকালীন শীর্ষ দল ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব এবং কলিকাতা মোহনবাগান ক্লাবে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। ১৯৩৩ সালে তিনি কলিকাতা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবে যোগ দেন এবং এই ক্লাবে খেলেই তিনি ফুটবল থেকে অবসর নেন। বিভিন্ন সূত্রমতে তিনি ১৯৪১ সাল অর্থাৎ প্রায় ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত ফুটবল খেলেছেন।
বৈশিষ্ট্য
সামাদ ড্রিবলিং এবং গোলে লক্ষ্যভেদী শটের জন্য বিখ্যাত ছিলেন।
মৃত্যু
১৯৬৪ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের সৈয়দপুরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |